X
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
১২ বৈশাখ ১৪৩১

ভারতের পাটবীজের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে নতুন প্রকল্প

শফিকুল ইসলাম
২৫ মে ২০২১, ১০:০০আপডেট : ২৫ মে ২০২১, ১০:০০

সরকার পাটবীজ সরবরাহে ভারতের ওপর নির্ভরশীলতা কমানোর উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। আগামী ৫ বছরেই পাটবীজে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে চায় বাংলাদেশ। অর্থাৎ ২০২৫ সালের মধ্যে পটবীজে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে কৃষি মন্ত্রণালয়। প্রতিবছর ভারত থেকে চাহিদার ৮৫ থেকে ৯০ শতাংশ পাটবীজ আমদানি করে বাংলাদেশ। যার পরিমাণ সাড়ে ৪ হাজার টন। আগামী ২০২১-২২ অর্থবছর থেকে ২০২৫-২৬ এই ৫ বছরের মধ্যে দেশে ৪ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন পাটবীজ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই পাটবীজ উৎপাদনের জন্য ৮ হাজার ৭৮০ হেক্টর জমিতে চাষের প্রয়োজন হবে।-কৃষি মন্ত্রণালয় সূত্রে এমন তথ্য জানা গেছে।

কৃষি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, পাটআঁশ এবং পাটবীজ ফসল দুইটি আলাদা ফসল। পাটবীজ রবি মৌসুমের (আগষ্ট-ডিসেম্বর) ফসল। তোষা পাটবীজ সাধারণত আগস্ট-ডিসেম্বর মাসের ফসল। এ সময়ে উচ্চমূল্যের রবি ফসলের পরিবর্তে কৃষক পাটবীজ উৎপাদনে আগ্রহী হয় না। দেশে মূলত দেশি ও তোষা এ দুই জাতের পাটের চাষ হয়। বর্তমানে ১৫ শতাংশ দেশি পাট ও ৮৫ শতাংশ তোষা পাট উৎপন্ন হয়। তোষা পাটবীজের চাহিদার প্রায় ৮৫-৯০ শতাংশ ভারত থেকে আমদানিকৃত জেআরও-৫২৪ জাতের মাধ্যমে মেটানো হয়।

অথচ, জিনোম গবেষণার মাধ্যমে বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিটউট (বিজেআরআই) উদ্ভাবিত পাটের জাত রবি-১ (তোষা পাট-৮) এর ফলন জেআরও-৫২৪ জাতের চেয়ে ১০-১৫ শতাংশ বেশি। এটি ফরিদপুর ও যশোর অঞ্চলের কৃষকের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহের সৃষ্টি করেছে। যথাযথভাবে রবি-১ পাট জাতকে সম্প্রসারণের মাধ্যমে পাট বীজে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করা সম্ভব হবে বলে মনে কৃষি মন্ত্রণালয়।

সূত্র জানায়, পাটবীজ উৎপাদনের মৌলিক ধাপ তিনটি। এগুলো হচ্ছে- ১. প্রজনন বীজ। ২. ভিত্তি বীজ ও ৩. প্রত্যায়িত বীজ। প্রথমত প্রজননবিদের সরাসরি তত্ত্বাবধানে উৎপাদিত শতভাগ কৌশলিত্বাত্তিক দিক থেকে বিশুদ্ধ বীজকেই প্রজনন বীজ নামে পরিচিত। দ্বিতীয়ত প্রজনন বীজকে বাড়িয়ে যে বীজ পাওয়া যায় তাকে বলা হয় ভিত্তি বীজ। সরাসরি বা গবেষণা খামারে গবেষক বা কৃষিতত্ত্ববিদ এবং বীজ প্রত্যায়ন এজেন্সির কর্মকর্তাদের তত্ত্বাবধানে এই বীজ উৎপাদন করা হয়। তৃতীয়ত, ভিত্তিবীজ বর্ধিত করে যে বীজ পাওয়া যায় তাকে বলা হয় প্রত্যায়িত বীজ। এই বীজই কৃষকদের মাঝে চাষের জন্য বিতরণ করা হয়। বীজ প্রত্যায়ন এজেন্সি এই বীজের সনদ প্রদান করে।

কৃষি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বর্তমানে দেশে ৬ থেকে ৭ লাখ হেক্টর জমিতে সব মিলিয়ে প্রতিবছর ৭০ থেকে ৭৫ লাখ বেল পাট উৎপাদন হয়। দেশি, ও তোষা এই দুই জাতের পাট চাষ করা হয়। তবে কেনাফ ও মেসতা জাতের পাটও বাংলাদেশে চাষ করা হয়। যার মান ততটা উন্নত নয়। বাংলাদেশে এই পরিমাণ পাট উৎপাদনে পাটবীজের প্রয়োজন ৬ থেকে ৭ হাজার মেট্রিক টন। চাহিদার ৮৫ থেকে ৯০ শতাংশ পাটবীজ আমদানি করা হয় ভারত থেকে। এর মধ্যে তোষাপাট উন্নত জাতের হওয়ায় এর চাহিদা ব্যাপক। যা জেআর-৫২৪ জাতের পাট নামে পরিচিত।

সূত্র জানিয়েছে, উচ্চ ফলনশীল বিজেআরআই রবি-১ জাতটি পাটচাষিদের মধ্যে জনপ্রিয়করণের লক্ষ্যে গত ২০২০ সালের পাট মৌসুমে কৃষি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর এবং পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট এর তত্বাবধানে দেশের বিভিন্ন এলাকায় ৩ হাজার ৪০০টি প্রদর্শনী প্লট স্থাপন এবং পাটচাষিদের নিয়ে দেশের বিভিন্ন এলাকায় মাঠ দিবস পালন করা হয়েছে। এসব কর্মসূচিতে কৃষকদের কাছ থেকে ব্যাপক সাড়া পাওয়ায় গেছে বলে নিজস্ব পাটের নতুন জাত রবি-১ (বিজেআরআই তোষা-৮) কে কার্যকরভাবে সম্প্রসারিত করা সম্ভব বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। এ কারণেই ৫ বছরের জন্য রোডম্যাপ তৈরি করেছে কৃষি মন্ত্রণালয়।

জানা গেছে, অন্য ফসলের তুলনায় কম লাভজনক হওয়ায় কৃষকেরা পাটবীজ চাষ করতে চায় না। কৃষকরা মনে করে পাট বীজ উৎপাদনের চেয়ে বাজার থেকে কিনে আনাই লাভজনক। উচ্চমূল্যের রবি ফসলের দাম বেশি পায় বলে কৃষক পাটবীজ উৎপাদনে তেমন আগ্রহী হয় না। হিসেব করে দেখা গেছে, তোষা পাটবীজ চাষ করে একর প্রতি কৃষকের নীট লাভ ৪৮ হাজার টাকা, একই জমিতে ফুলকপি চাষে ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা, বাধাকপি চাষে ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা নীট লাভ হয়।

কৃষি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এ কারণেই পাটবীজে কৃষকদের আগ্রহী করতে ভর্তুকি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এজন্য অন্যের ওপর নির্ভরশীল না থেকে পাটবীজ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে সমন্বিত উদ্যোগও গ্রহণ করা হয়েছে। চলতি ২০২১ সালের ৭ জানুয়ারি কৃষি মন্ত্রণালয় ‘উচ্চফলনশীল পাটবীজ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে রোডম্যাপ বাস্তবায়ন’ বিষয়ে মতবিনিময় সভাও অনুষ্ঠিত হয়েছে। ওই সভায় পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী ও মন্ত্রণালয়ের সেই সময়কালের সচিব লোকমান হোসেন মিয়া বর্তমানে (স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে কর্মরত) এবং বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব মো. নাসিরুজ্জামান সংযুক্ত ছিলেন। সভাটি সঞ্চালনা করেন বর্তমান কৃষিসচিব মেসবাহুল ইসলাম।

কৃষি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বাংলাদেশে বছরে কৃষক পর্যায়ে প্রত্যায়িত পাট বীজের চাহিদা ৫ হাজার ২১৫ মেট্রিক টন। আর চাহিদার বিপরীতে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) সরবরাহ করে ৭৭৫ মেট্রিক টন (এর মধ্যে তোষা পাট ৫১৫ টন ও দেশি পাট ২৬০ টন)। তোষা পাটবীজের প্রায় পুরোটাই ভারত থেকে আমদানি করা হয়। এই বিদেশ নির্ভরতা কমিয়ে পাটবীজে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার জন্যই কৃষি মন্ত্রণালয় ৫ বছর মেয়াদী কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে। আগামী ২০২১-২২ অর্থবছর থেকে ২০২৫-২৬ এই ৫ বছরের মধ্যে দেশে ৪ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন পাটবীজ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই তোষা পাটবীজ উৎপাদনের জন্য ৮ হাজার ৭৮০ হেক্টর জমিতে চাষের প্রয়োজন হবে।

কৃষি মন্ত্রণালয়ের বীজ অণুবিভাগ সূত্রে জানা গেছে, কোনও এক সময় দেশের কৃষকরাই পাট ক্ষেতের একাংশ পাট বীজ উৎপাদনের জন্য রাখতো। এ পদ্ধতিতে বীজ সংগ্রহে সময় লাগে ১০ থেকে ১১ মাস। এই সমস্যা সমাধানে বিজেআরআই ‘নাবী পাট বীজ উৎপাদন প্রযুক্তির’ মাধ্যমে বছরের সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর মাত্র এই চার মাসে উন্নত মানের বীজ উৎপাদনে সক্ষম। কিন্তু এই সময়ে রবিশস্য রেখে পাটবীজ চাষে আগ্রহী হয় না। এ কারণে দেশে তোষাপাট বীজ উৎপাদন বাড়েনি। এ কারণেই অতিদ্রুত সময়ের মধ্যে পাটবীজ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করার উদ্যোগ গ্রহণ করে সরকার। এর ফলেই তোষা-৮ বা রবি-১ নামের পাটের জাত উদ্ভাবন করেছে বাংলাদেশ জুট রিসার্স এনস্সিটটিউট (বিজেআরআই)। বিজেআরআই বলেছে,  এই জাতের পাট ১৫ থেকে ২০ ফুট লম্বা হয় বলে উৎপাদনের পরিমাণ বেশি। এতে কৃষকরাই লাভবান হবেন।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের বরাদ দিয়ে কৃষি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে অর্থাৎ আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে পাটবীজে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে সরকার যে মহপরিকল্পনা নিয়েছে তা হলো- গত ২০১৭-১৮ অর্থবছর ৭ দশমিক ৫৮ লাখ হেক্টর জমিতে পাট চাষ করা হয়েছে। যা গত কয়েক বছরের তুলনায় সর্বোচ্চ। সে হিসেব অনুযায়ী ২০১৭-১৮ সালের জমির পরিমাণকে ভিত্তি ধরে বীজ উৎপাদনের চাহিদা এবং আনুষঙ্গিক বিষয়াদি হিসাব করা হয়েছে। ভিত্তিবছর অনুযায়ী তোষাপাট বীজে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের জন্য প্রতি হেক্টরে ৬ দশমিক ৫ কেজি হিসেবে ধরে ৬ লাখ ৭৬ হাজার হেক্টর জমিতে চার হাজার ৩৯১ টন প্রত্যায়িত বীজের প্রয়োজন হবে। এই চার হাজার ৩৯১ মেট্রিকটন বীজের জন্য প্রয়োজন হবে ৫৮ দশমিক ৫৪ মেট্রিক টন ভিত্তি বীজের। বিএডিসি এই পরিমাণ বীজ উৎপাদন করবে। এ ক্ষেত্রে বিএজআরআই প্রযুক্তিগত সহায়তা দেবে।

পাটবীজ উৎপাদনে কৃষি মন্ত্রণালয়ের বীজ অণুবিভাগ ৫ বছর মেয়াদি রোডম্যাপ অনুযায়ী প্রথম বছর ২০ মেট্রিক টন ভিত্তিবীজ উৎপাদন করা হবে। এর জন্য পাট উৎপাদন এলাকায় ৩ হাজারটি প্রদর্শনী প্লট স্থাপন করা হবে। এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় প্রজনন বীজ বিজেআরআই সরবরাহ করবে।

দ্বিতীয় বছর ৪০ মেট্রিক টন ভিত্তিবীজ উৎপাদন করা হবে। এ দিয়ে ১ হাজার ৪৬৪ মেট্রিক টন প্রত্যায়িত বীজ উৎপাদন করা হবে। একইভাবে এ ক্ষেত্রেও নিবিড় পাট উৎপাদন এলাকায় ৩ হাজারটি প্রদর্শনী প্লট স্থাপন করা হবে এবং উৎপাদিত বীজ বিনামূল্যে পাটচাষিদের কাছে বিতরণ করা হবে। এজন্য প্রয়োজনীয় প্রজনন বীজ বিজেআরআই সরবরাহ করবে।

তৃতীয় বছর বাড়িয়ে ৫৯ মেট্রিক টন ভিত্তিবীজ উৎপাদন করা হবে যা দিয়ে ২ হাজার ৯২৭ মেট্রিক টন প্রত্যায়িত বীজ উৎপাদন করা হবে। একইভাবে ৩ হাজারটি প্রদর্শনী প্লট স্থাপন করা হবে এবং উৎপাদিত বীজ একই পদ্ধতিতে পাটচাষীদের বিতরণ করা হবে। প্রজনন বীজ বিজেআরআই সরবরাহ করবে।

চতুর্থ বছর একইভাবে বিজেআরআই’র সরবরাহ করা প্রজনন বীজের মাধ্যমে ৫৯ মেট্রিক টন ভিত্তিবীজ উৎপাদনের মধ্য দিয়ে শতভাগ অর্থাৎ প্রয়োজনীয় ৪ হাজার ৩৯১ মেট্রিক টন প্রত্যায়িত বীজ উৎপাদন করতে সক্ষম হবে সরকার। যা বিনামূল্যে না দিয়ে কিছুটা ভর্তুকি মূল্যে প্রতিকেজি বীজের মূল্য ১০০ টাকা দরে পাটচাষীদের কাছে বিক্রি করা হবে। এ ক্ষেত্রেও ৩ হাজারটি প্রদর্শনী প্লট স্থাপন করা হবে।

সরকারের রোডম্যাপ অনুযায়ী সর্বশেষ পঞ্চম বছর আরও ৫৯ মেট্রিক টন ভিত্তিবীজ উৎপাদনের মধ্য দিয়ে শতভাগ অর্থাৎ প্রয়োজনীয় চার হাজার ৩৯১ মেট্রিক টন প্রত্যায়িত বীজ উৎপাদনের সক্ষমতা নিশ্চিত করা হবে। এটিও ভর্তুকি মূল্যে ১০০ টাকা কেজি দরে পাটচাষীদের কাছে বিক্রি করা হবে।

এ প্রসঙ্গে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী জানিয়েছেন, ভর্তুকি দিয়ে হলেও পাটবীজের উৎপাদন বাড়ানোর কোনও বিকল্প নাই। অন্যের ওপর নির্ভরশীল থাকলে সবসময় অনিশ্চয়তায় থাকতে হয়।

কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী ও সময়োপযোগী উদ্যোগে কৃষি মন্ত্রণালয়ের পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট পাটের জিনোম আবিষ্কার করেছে। সেই জিনোম ব্যবহার করে আমাদের বিজ্ঞানীরা উচ্চফলনশীল পাটবীজ রবি-১ জাত উদ্ভাবন করেছে। এর ফলন ভারতের পাটজাতের চেয়ে ১০-১৫ শতাংশ বেশি। কৃষক পর্যায়ে এটির চাষ বাড়াতে পারলে পাটবীজে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়া সম্ভব। আমরা পাটবীজের জন্য অন্যদেশের ওপর নির্ভরশীল থাকতে পারি না।

 

/এফএএন/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
আগুন নেভাতে 'দেরি করে আসায়' ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতে হামলা, দুই কর্মী আহত
আগুন নেভাতে 'দেরি করে আসায়' ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতে হামলা, দুই কর্মী আহত
কুষ্টিয়ায় ৩ হাজার গাছ কাটার সিদ্ধান্ত স্থগিত
কুষ্টিয়ায় ৩ হাজার গাছ কাটার সিদ্ধান্ত স্থগিত
ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার ২ যাত্রী নিহত
ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার ২ যাত্রী নিহত
শেষ দিকে বৃথা গেলো চেষ্টা, ৪ রানে হেরেছে পাকিস্তান 
শেষ দিকে বৃথা গেলো চেষ্টা, ৪ রানে হেরেছে পাকিস্তান 
সর্বাধিক পঠিত
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা