X
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪
১০ বৈশাখ ১৪৩১

শুভ জন্মদিন উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রার নেত্রী শেখ হাসিনা

আশরাফ সিদ্দিকী বিটু
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬, ১২:২৫আপডেট : ২৪ নভেম্বর ২০১৬, ২১:৪৪

আশরাফ সিদ্দিকী বিটু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাঙালি জাতি হাজার বছরের পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্তি লাভ করে। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জন করে কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা, প্রতিষ্ঠা পায় লাল সবুজ পতাকার স্বপ্নের দেশ- স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে জনমানুষের দল আওয়ামী লীগ মানুষকে মুক্তির পথ দেখিয়েছে, নতুন করে বাঁচতে শিখিয়েছে। কিন্তু পরাজিত শক্তি অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনের আগেই হত্যা করে জাতির পিতাকে। দেশ পেছনে হাঁটতে শুরু করে। দেশি-বিদেশি কুচক্রকারীরা বাংলাদেশকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে দেয়নি। স্বাধীনতা বিরোধীদের আস্ফালন সমগ্র জাতিকে বিভ্রান্ত করে। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্টে বিদেশ থাকায় প্রাণে বেঁচে যান দুই বোন শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার পর বিষাদ ছেঁয়ে ফেলে তাদের জীবন, নিমিষেই হয়ে যান এতিম, আত্মীয় পরিজনহীন, দেশ ফিরতে তাদের বাধা দেওয়া হয়।
প্রিয় মাতৃভূমি ছেড়ে দুর্দশায় বিদেশে থাকতে বাধ্য হন ৬ বছরের জন্য। বেদনার ক্ষত চিহ্ন তাদের গ্রাস করে কিন্তু দমে যাননি তারা। মানুষের ভালোবাসার শক্তিকে সম্বল করে ফিরে আসেন দেশের মানুষের কাছে ১৯৮১ সালে। তারপর থেকে বন্ধুর পথ চলা। পিছপা হননি কোনদিন। শেখ হাসিনা যেন অদম্য, কেউ তাঁকে নিরস্ত করতে পারেনি অধিকার প্রতিষ্ঠার দীর্ঘ সংগ্রাম থেকে। দলকে শক্তিশালী করেন। মানুষের আস্থা অর্জন করেন। তারপর ষড়যন্ত্র, প্রতিহিংসা, ইতিহাস বিকৃতি হত্যার রাজনীতি অতিক্রম করে দীর্ঘ ২১ বছর পর আওয়ামী লীগকে জনগণের রায়ে সরকারে আনেন। আবার ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ- এ যেন অন্য বাংলাদেশ, এগিয়ে যেতে থাকে উন্নয়নের পথে, মানুষ আবার বাঁচতে শেখে, স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়।
২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে হারানো হলে দলের নেতাকর্মীদের ওপর জোট সরকারের অত্যাচার নিযার্তন শুরু হয়, ২০০৪ সালের গ্রেনেড মেরে শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা চালানো হয়। সে হামলায় দলের নেতাকর্মীদের মানববর্ম শেখ হাসিনাকে প্রাণে বাঁচালেও আওয়ামী লীগ মহিলা সম্পাদক আইভী রহমানসহ ২৪ জনকে প্রাণ দিতে হয়েছে। দমে যাননি। বরাবরের মতোই শোককে শক্তিতে পরিণত করে জনগণের কল্যাণে নিজেকে রেখেছেন অটল ও দৃঢ়। নিজ মুখেই তিনি বলেছেন, ‘আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় পাই না। বাবার মতো দেশের কল্যাণে আমিও রক্ত দিতে প্রস্তুত।’
মানুষের পাশে থেকে, অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে অবিচল থেকে শেখ হাসিনা গণমানুষের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন, শত বাধা আসলেও অধিকার আদায়ের জন্য রাজপথ ও সংগ্রামের পথ ছাড়েননি। কিন্তু তাঁকে রাজনীতি থেকে সরাতে  এমনকি প্রাণ সংহার করতে চলেছে ষড়যন্ত্র। ১৯বার তাকে হত্যার চেষ্ঠা করা হয়, বাংলার মানুষের ভালোবাসায় তিনি প্রাণে বেঁচে যান। ২০০৭ এ নির্বাচন বন্ধ করে আসে সেনা-সর্মথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। বিনা কারণে সুধা সদন থেকে ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই ভোরে শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা হয়। সাব জেলে ১১ মাস আটকে রেখে ১১ জুন ২০০৮ সালে তাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয় সরকার। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচনে বিপুল বিজয় নিয়ে আবারও সরকারে আসে আওয়ামী লীগ। দেশ সামনের দিকে এগুতে থাকে, জাতির পিতার হত্যাকারীদের বিচার সম্পন্ন করা হয়, য্দ্ধুাপরাধীদের বিচার শুরু হয়, বর্তমানে বিচারের রায়ও কার্যকর করা হচ্ছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নস্যাৎ করতে চলছে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র। বিএনপি জামাত সরাসরি যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষ নিয়েছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আন্দোলন বন্ধে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র তো রয়েছেই পাশাপাশি হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করা হচ্ছে বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে, মানুষকে বিভ্রান্ত করতে। এমনকি আর্ন্তজাতিক মহল থেকে চাপ দেওয়া হয় যাতে রায় কার্যকর না করা হয়- এ সবই তিনি সততার শক্তিতে সামাল দিয়েছেন। শেখ হাসিনাই পেরেছেন কঠিন চাপ উপেক্ষা করে বাঙালি জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করতে, বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে দেশকে মুক্ত করতে।

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে শুরু হয় হত্যা সহিংসতার নতুন খেলা- নির্বাচন বানচালের নামে শুরু হয় নিরীহ মানুষ হত্যা, পেট্রোল বোমার সন্ত্রাস। বিএনপি ও জামাত নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে নির্বাচনে না এসে নির্বিচারে মানুষ হত্যা করে, বাসে ট্রাকে রেলে আগুন দেয়, ঘুমন্ত শিশুকেও পুড়িয়ে মারে। অবরোধের নামে শুরু করেছিল রক্তের হোলি খেলা। বিএনপি জামাত জোট ৫ জানুয়ারি নির্বাচনকে প্রতিহত করতে ঘৃণ্য অপচেষ্টা চালায় কিন্তু গণতন্ত্রপ্রিয় জনগণ ভোট দিয়ে উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রার পক্ষে রায় দেওয়ায় ব্যর্থ হয় বিএনপি জামাতের সহিংসতা তাণ্ডব। দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নত আগামীর পথে হাঁটতে এগিয়ে যেতে থাকে বাংলাদেশ। উন্নয়নের আলোকরশ্মি ছড়িয়ে পড়ে দেশের বিস্তৃত অঞ্চলে, মানুষের ঘরে ঘরে।

এখানে উল্লেখ্য যে প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে যখনই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থেকেছে মানুষের কল্যাণে কাজ করেছে, দেশের উন্নয়ন করেছে, আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার নেতৃত্বও এই ধারা অব্যাহত রেখেছে।  আওয়ামী লীগের হাল ধরে পিতার সুযোগ্য কন্যা হিসেবে তিনিও মানুষের উন্নয়নে কাজ করে চলেছেন। শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ হীরার টুকরা, যতো কাটবে তত আলোকরশ্মি বের হয়ে জাতিকে আলোকিত করবে। তাঁর কল্যাণে প্রতিটি সেক্টরে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, অর্থনীতি স্থিতিশীল, মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধি পেয়েছে, কর্মসংস্থান বেড়েছে, বাংলাদেশ আজ তলাবিহীন ঝুঁড়ি নয়, নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। বিশ্ব অর্থনীতিতে বাংলাদেশের অবস্থান উন্নত হয়েছে।  আজ বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল। সব ধরনের আর্থ-সামজিক সূচকে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জিত হয়েছে।  বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের মতে, বাংলাদেশের অর্থনীতি এক বছরের ব্যবধানে ৫৮তম স্থান থেকে ১৪ ধাপ এগিয়ে এখন ৪৪তম অবস্থানে।  ক্রয়ক্ষমতার সমতা ভিত্তিতে বাংলাদেশ ২০১৩ সালের ৩৬তম অবস্থান থেকে তিন ধাপ এগিয়ে ২০১৫ সালে ৩৩তম অবস্থানে এসেছে।  মাথাপিছু আয় ২০০৫-০৬ সালের ৫৪৩ ডলার থেকে বৃদ্ধি পেয়ে আজ ১ হাজার ৪৬৬ মার্কিন ডলার।  প্রায় দেড় কোটি মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে এবং ৫ কোটি মানুষ মধ্যবিত্ত শ্রেণিতে উন্নীত হয়েছে।

ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন বাস্তবতা, প্রযুক্তি ছোঁয়ায় প্রত্যন্ত ঘরে বসে পৃথিবীর সব খবর পাচ্ছে এদেশের মানুষ, প্রয়োজনীয় কাজও সারছে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে। এই নতুন তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর বাংলাদেশের রূপকার শেখ হাসিনা।

তিনি তাঁর এক গ্রন্থে মানুষের প্রতি ভালবাসার সুপ্রমাণ স্বরূপ লিখেছেন, ‘যতোক্ষণ জীবন আছে, ততক্ষণ চেষ্টা করে যাবো বাংলার মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটাতে, তাতে যতো বাধাই আসুক না কেন।’ মানুষকে নিঃস্বার্থ ভালোবেসে তাদের জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন শেখ হাসিনা, তাইতো তিনি উন্নয়নের কবি, গণতন্ত্রের নিরন্তর সারথী।

পিতার মতো হিমালয়সম আত্মবিশ্বাস তাঁকে শত প্রতিকূলতাকে অতিক্রম করতে শিখিয়েছে। যারা দেশে রাজনীতির নামে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ কায়েম করতে চায় কিন্তু তিনি শক্তহাতে এদের দমনে সক্ষম হয়েছে। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জনসচেতনতাই তাঁর শক্তি। বাংলাদেশে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছেন এবং দক্ষিণ এশিয়াসহ বিশ্বে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সোচ্চার শেখ হাসিনা। তিনি বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাসে বিরুদ্ধে একসাথে কাজ করতে সবদেশকে আহবানও জানিয়েছেন।

গণমানুষের হৃদয়ের মণিকোঠায় স্থান করে নিয়েছেন শেখ হাসিনা-সেজন্যই তিনি জনগণের মনজয়ী নেত্রী, আমাদের আস্থার ঠিকানা, উন্নয়নের বাতিঘর। মানুষ বিশ্বাস করে তিনি যতদিন বেঁচে থাকবেন দেশের কল্যাণে কাজ করে যাবেন। তিনি তাঁর বক্তৃতায় বলেনও, আমরা ক্ষমতায় থাকলে আনি পুরস্কার। দেশবাসী এর সত্যতা সবসময় পেয়েছে, মানুষ সুফল উপভোগ করছে।

সম্প্রতি ভয়েস অব আমেরিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে তিনি বলেছেন, যে কোনও প্রতিকূলতা মোকাবিলায় জনগণই আমার শক্তি। আমি জনগণের শক্তিতে বিশ্বাস করি। কাজেই, যে চ্যালেঞ্জই আসুক না কেন, তা মোকাবেলা করার মতো ক্ষমতা আমাদের রয়েছে। তিনি বলেন, একটা বিষয় লক্ষণীয় যে, বাংলাদেশের মানুষের মনে একটা আস্থা, বিশ্বাস ফিরে এসেছে। মানুষের যে চরম আর্থিক দৈন্য ছিল তা কেটে যাচ্ছে। তিনি বলেন, আমাদের যে লক্ষ্য, বাংলাদেশকে দারিদ্র্যমুক্ত ও আর্থ-সামাজিকভাবে উন্নত করে গড়ে তোলা সে দিক দিয়ে আমরা ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছি। যারা এখনও দারিদ্র্যসীমার নিচে আছে, কষ্টে আছে, তাদের জন্য কিছু পদক্ষেপ আমরা নিয়েছি। যেমন, ১০ টাকা মূল্যে ৩০ কেজি করে চাল দিচ্ছি। ৫০ লাখ মানুষ এ সুবিধা পাচ্ছে।  (দৈনিক ইত্তেফাক ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬)

শুধু দেশের উন্নয়নই নয় বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় শেখ হাসিনার ভূমিকা আজ সারা বিশ্বে  প্রশংসিত। তিনি মানবতার অনন্য প্রতীক। এবার জাতিসংঘের ৭১ তম সাধারণ অধিবেশনের ভাষণে বিশ্বকে সংঘাত দূর করে শান্তির পথে এগিয়ে যাওয়ার আহবান জানিয়েছেন।

ছোট বোন শেখ রেহানা তাঁর এক লেখায় বড়বোন শেখ হাসিনাকে নিয়ে লিখেছেন, ‘হাসু আপা দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন কেবলই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তথা জাতির জন্মদাতা ও হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালির স্বপ্নগুলো বাস্তবায়ন করতে। সেই স্বপ্নটি হচ্ছে- বাংলার প্রতিটি মানুষের জন্য আধুনিকতম জীবনযাপন নিশ্চিত করা। জাতি হিসেবে বাঙালি সর্বোচ্চ মর্যাদা ও সম্মানে বিশ্বে এক আদর্শ জাতি হিসেবে অধিষ্ঠিত হবে। আমরা সকলেই বিশ্বাস করি সেই স্বপ্ন একদিন পূরণ হবেই।’

আমরাও শেখ রেহানার মতোই বিশ্বাস করি শেখ হাসিনাই পারবেন জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে। তাঁরই দূরদর্শী নেতৃত্বে ২০২১ সালে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়ে জাতির জনকের স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার প্রত্যাশায় সমগ্র জাতি। তিনি নতুন আগামীর পথ রচনা করেছেন, দেশকে এগিয়ে নিচ্ছে যাচ্ছেন দুর্বার গতিতে, শুধু মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়াই নয় আমাদের সুদূর আগামীর ভিত্তি রচনা করেছেন, তাই ২০৪১ সালে উন্নত সমৃদ্ধ আধুনিক বাংলাদেশের ছবি এঁকে দিয়েছেন জাতির হৃদয়ে।

আমরা শান্তির অগ্রপথিক প্রিয় নেত্রীর দীর্ঘায়ু কামনা করি। আজ ২৮ সেপ্টেম্বর আওয়ামী লীগের প্রাণ কাণ্ডারি, গণমানুষের ভরসাস্থল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিনে জানাই অফুরান শুভেচ্ছা, অকৃত্রিম শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।

লেখক: পরিচালক, সিআরআই, সহ-সম্পাদক, কেন্দ্রীয় উপ-কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

আরও খবর: ৭০ বছর বয়সের ৩৫ বছরই আ. লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
ইয়াবাসহ ইউপি চেয়ারম্যানের ছোট ভাই গ্রেফতার
ইয়াবাসহ ইউপি চেয়ারম্যানের ছোট ভাই গ্রেফতার
‘কত সাহায্য চাওয়া যায়? আমাকে এখন দেহ ব্যবসা করার কথাও বলে’
রানা প্লাজার ভুক্তভোগীর আক্ষেপ‘কত সাহায্য চাওয়া যায়? আমাকে এখন দেহ ব্যবসা করার কথাও বলে’
জরিপ চলাকালীন জমির মালিকদের জানাতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
জরিপ চলাকালীন জমির মালিকদের জানাতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
বাংলাদেশের স্পিন বিভাগে পার্থক্য তৈরি করতে চান মুশতাক
বাংলাদেশের স্পিন বিভাগে পার্থক্য তৈরি করতে চান মুশতাক
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ