X
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪
১১ বৈশাখ ১৪৩১

‘কঠিনেরে ভালবাসিলাম…’

মুন্নী সাহা
০১ মার্চ ২০১৮, ১৫:১৪আপডেট : ০১ মার্চ ২০১৮, ১৬:০৭

মুন্নী সাহা তাবিজ-কবজ দিয়ে বাঘ বন্দির গল্প ছোটবেলায় বেশ শুনতাম। অনেকটা সে রকম মনে হলো। চার দেয়ালে ৪ জন, মার্কস-লেনিন-রবীন্দ্রনাথ-স্বামী বিবেকানন্দ। যেন বোঝাপড়ার চারদিক। পূর্ব-পশ্চিম-উত্তর-দক্ষিণ। এই চার দেয়ালের মধ্যেই গত ২৫ বছর পায়চারী করতে করতেই উড়েছেন– অযুত -নিযুত উচ্চতায়। ভালোবাসায়, শ্রদ্ধায়- জমা রাখা বিশ্বাসের ঘুড়িতে। তিনি মানিক। পারিবারিক সূত্রে পাওয়া ‘সরকার’ পদবিটির যুৎসই নিয়তি– মানিক সরকার। ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী। মানিকজোড় বোধহয় একেই বলে।
১৮ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের পরের দিনের নিঝুম সন্ধ্যায়, মার্কস লেনিন রবিবাবু আর বিবেকানন্দের জাদুবাঁধা ঘরে মিনিট দশেক একটু ‘ব্রিদইন..ব্রিদআউট’ প্র্যাকটিস করছিলাম। এই দীর্ঘশ্বাস নেওয়ার সঙ্গে, সিম্পলিসিটি, সততা, অল্পে তুষ্ট থাকার যে কোয়ালিটি লিভিং থট তা যেন একটু বেশি পাই, তারই চেষ্টা। ত্রিপুরার ‘মানিক’ এসে ঘোর ভাঙালেন। হালকা নীল পাঞ্জাবি, ওপরে গাঢ় নীল হাতকাটা সোয়েটার। লম্বা সময় ধরে নির্বাচনি প্রচারের ধকলের একটুও ছাপ নেই মুখে। বরং ভাতঘুমের ফোলাফোলা চোখ, ত্রিপুরার মানিককে বেশ ফ্রেশই লাগছিলো। নিজের মনে মনে এই ভাবনা আর অশ্রুত বাক্যমালাগুলো নিজেই এডিট করি– ‘ধ্যাত!  উনি কি আর ত্রিপুরার মানিক আছেন? অনেকবার পাইবার পর, এবারের ভোটে, ত্রিপুরাবাসী নিতান্তই মাটির মনে করছে এই সোনার মোহরকে’। অন্তত, ভোটের আগে-পরে, ভোটের দিনে, চেনা-অচেনা, প্রিয়-অপ্রিয় সবার সঙ্গে কথা বলে আমার এই ধারণাই হয়েছে। মোহর বা মানিক তার মানিকত্ব হারিয়েছেন। হীরার ঝলকানি তার প্রথম ধাক্কা। হোক তা নকল হীরা! তাও মানিকের ডেরায়। তার সততা নিষ্ঠা আর অবিচল সাম্যের পথে হাঁটা অনুসারীরাই চোখ উল্টে দিয়ে বলছেন– ‘এন্টি ইনকাম্বেসি’!
তাই কী? এক চেহারা দেখতে দেখতে টায়ার্ড ত্রিপুরাবাসী? সেটাই কারণ? নাকি অন্য কিছু?

মনের গতির হিসাব কেউ জানে না। ফলে যদি বলি, ওই দশ মিনিটের পর ১১ মিনিটের মাথায় যখন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনের দোতলার বসার ঘরে, মানিক সরকার ঢোকার সঙ্গে সঙ্গেই আমার মাথা-চিন্তা পেছন ফিরে ছুটতে থাকে, জাবর কাটার মতো চোখের পেছনে হাজির করতে থাকে ছোট্ট ছোট্ট অনেক ঘটনা মালা, তাহলে বিজ্ঞান সাপোর্টই করবে। এদিকে চোখের সামনে স্বয়ং মানিক। মুখে বলছি—‘কেমন আছেন স্যার’। আর ওদিকে, চোখের পেছনে জমতে থাকা ঘটনার ভিড়ে নানান অভিযোগ। বাংলাদেশে সাংবাদিকতা করার অভিজ্ঞতায়, আমি জানি জনতা ৫ বছরের জন্য, তার ক্ষমতাটুকু রাখতে দেয় বিশ্বাসী কোনও একটি চরিত্রের ওপর। যে কিনা জনতারই একটুখানি সদগুণের একজন প্রতিনিধি। সেই সব সঞ্চিত ক্ষমতাই তেজ উৎপাদন করে, যা থেকে সবাই মিলে আগায়, ভেতরে বাইরে। মানিক সরকারের বৈঠকখানার ৪ দেয়ালের চার মনীষীর দর্শন যোগ করে, ৪ দিয়ে ভাগ করলে সোজাসাপটায় বয়ানটা এমনই দাঁড়ায়। হালে যেটাকে আমরা বলি উন্নয়ন। এই উন্নয়নের আবার একটা structural চেহারা আছে। রাস্তাঘাট- ফ্লাইওভার, শাইনিং, মেগাবাইট, বেতন কমিশন, চাকরি, গাড়ি, বিকাশ, উজালা। বলা যায় tangible ছুঁয়েছেন হাতে হাতে ফল পেয়ে শাঁসটা নিঃশেষ করে খাওয়ার প্যাকেজ। রাজনীতিবিদদের কাছে এটি খুব সহজ ও পপুলার উন্নয়ন প্যাকেজ। এটার জন্য কোনও রকম বিজ্ঞাপন লাগে না। গোটা বিশ্ব, মানে পুঁজিবাদী বিশ্ব কতশত ভঙ্গিতে, এই উন্নয়নের রাজনীতির রিয়েলিটি শো করছে। আর উন্মুক্ত আকাশের যুগেও মানিকের আগেপিছের ‘খাঁটি মানিক জনগণ’কে এসব ছোঁয়নি গত ৭টি বিধান সভার ভোটে। অষ্টমে এসে যেন তিলে তিলে গোকুলে বেড়ে ওঠা পুঁজিবাদ আর লোভের কৃষ্ণথাবা মুষ্টিবদ্ধ হাত উঁচিয়ে স্লোগান দিচ্ছে ‘চলো পাল্টাই-চলো পাল্টাই’! অনেকটা দম্ভ আর প্রতিশোধ স্পৃহায়। শাসকদের বেলায় আমরা বলি, এন্টি ইনকাম্বেসি, ভোটারদের বেলায় কী বলবো? অভিমানী ভোট? লোভ ভোট? নাকি সুইং, মানে খেয়ালিপনা। ম্যাচুরিটির দুর্বলতা।
দুনিয়াজোড়া রাজনীতিতে এখন এই ক্রাইসিস। উন্নয়ন রাস্তা ঘাট কালভার্টে। পাশাপাশি ন্যায্যতা সুশাসনের বালাই নেই, নেই দায়িত্বশীল, রেশন্যাল, মানবিক মানুষ গড়ার উন্নয়ন রুপকল্প। ফলে, প্রতি পাঁচ বছরে, আলু বেচা, ছোলা বেচার মতো আমাদের দেশের মতো দেশগুলোতে ভোট বেচা শুরু হয়। এক খিলি পান থেকে শুরু করে, একটা oppo ফোন বা মাসকাবারি ৭ হাজার টাকার বেতন বৃদ্ধি– যাই হোক না কেন? লোভ ভাঙিয়ে একবিন্দু ক্ষমতা কেনার নামই ভোট উৎসব। মিডিয়ার ফোকাস তাই বরাবরই এইসব বিকিকিনির হাটে, সেটা হোক আজারবাইজান বা গাম্বিয়ায়। টেক্সাস কিংবা ত্রিপুরায়! পাশের দেশের সবচেয়ে কাছের মানুষদের রাজ্য ত্রিপুরাতেও এবার ‘ভোট উৎসব’ হচ্ছে– আওয়াজটা এমনই শোনা যাচ্ছিলো। ত্রিপুরার জন্য এটা সম্মানের নয় মোটেই, কারণ, গত ৩০ বছরে অন্তত ‘ভোট’– ভোটই হয়েছে। বিকিকিনির উৎসব নয়, থেকেছে আমাদের মতো অতি উৎসাহী করপোরেট হাল্কা মিডিয়াগুলোর ফোকাসের বাইরেই। কিন্তু এবার অন্য হাওয়া। মোদি এই দুর্গে ঢুকবেনই। সাত বোনের প্রদেশের গেটওয়ে। ভৌগোলিক বিচারে বললে এটাই দাঁড়ায়। আর রাজনৈতিক বিচার হলো কংগ্রেসকে ‘নাই’ করে দেওয়া। ত্রিপুরাতে কংগ্রেসের রক্তশূন্যতার রেস তো পশ্চিমবঙ্গে পড়বেই... এই সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনায় প্রথমেই সাফল্য এলো। ৭ জন অভিজ্ঞ নেতা কংগ্রেস থেকে টিকিট নিলেন, বিজেপির। মোদির হীরার। নতুন মোদি পুরান মোদি, মৌলবাদী, সমাজবাদী এসবের তোয়াক্কা না করেই। সাপোর্টারদের দীর্ঘদিনের বিশ্বাস, স্বেচ্ছাচারিতায় বিক্রি করার ধুম লাগার খবরটিই যেন পাশের দেশে গড়িয়ে গড়িয়ে পড়লো– ‘ভোট উৎসব’ বিশেষণে।
মানিক সরকারের সঙ্গে মুন্নী সাহা দীর্ঘদিন রাজনীতির খবর কাভার করার অভিজ্ঞতায়, কিছুতেই মানতে পারছিলাম না ত্রিপুরার হেরে যাওয়া। মানে সাধারণের অসাধারণ ন্যায্যতার ত্রিপুরা। কোথায় জানি মনের মধ্যে একটা কোনও আলো, বারবার বলছিলো– এই অসাধারণত্ব হারবে না। ভুটানের গ্রস ন্যাশনাল হ্যাপিনেসের মতো দলে দলে লোক ত্রিপুরাকেও তীর্থ মানবে এই অঞ্চলের গ্রস ন্যাশনাল সাম্যবাদের। সম্ভবত, এই অসাধারণত্বের ছোঁয়া নিতেই নির্বাচনি জনসভায় গেছি,  পথ মিছিলে হেঁটেছি, চায়ের দোকানে আড্ডা দিয়েছি, সময় কাটিয়েছি সাংবাদিক বন্ধুদের সঙ্গে নির্বাচন পূর্ব- উত্তর কয়টা দিন। ২৫০ মাইলের দূরত্ব ঘুচিয়েছি ক্ষণে ক্ষণে। রথ দেখা– কলা বেচা আর কী!

মানুষের কাতারে হাঁটতে হাঁটতে দেখলাম ‘মানিক ফেলে দাও- হীরা তুলে নাও’– ভারতের প্রধানমন্ত্রীর এমন বিজ্ঞাপনের ভাষা কমশিক্ষার বা সুশিক্ষার অভাবী মানুষরা বগল বাজাতে বাজাতে সেলিব্রেট করছে। হুমড়ি খেয়ে পদ্মফুলে চাপ দেবে, তা বলছে কোনও গোপনীয়তা ছাড়াই। হাত তুলে প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুটি বলছে চলো পাল্টাই!
হলোটা কী? যদি বাংলাদেশের সঙ্গে তুলনা করি, গত কয়েকটা নির্বাচনের ফলাফল, সেখানে দেখবো এদেশের মানুষের কাছে বড় ইস্যু আইনশৃঙ্খলা, তারপর নেতা - নেতৃত্বের সীমাহীন দুর্নীতি, আর সর্বোপরি রোজকার জিনিসের আকাশচুম্বী দাম। ত্রিপুরায় এই তিনটির সবটাতেই স্বস্তি। তাহলে হলোটা কি? কোন ইস্যুতে পাল্টানোর সুর জোরালো হলো? মানিকের রাজ্যে কি এটা ততটা সহজ? দূর থেকে এই প্রশ্ন নিয়ে কাছে গিয়ে দেখি ‘সকলই গরল ভেল...’!

কোনও হাওয়া উঠলেও বোধহয় মিডিয়া সুয়োমুটো হাওয়া তুলতো– চলো পাল্টাই! কেন? যুক্তি কী? আমার এই বোকা বোকা প্রশ্নের কোনও সদুত্তর মেলেনি গণমাধ্যম কর্মীদের কাছ থেকে। শুধু মানিক গংদের কারো কারো হামবড়া, দাম্ভিকতার জবাব দিতেই মিডিয়া এবার পাল্টাইয়ের পক্ষে। বাংলাদেশে আমরা মিডিয়া কর্মীরা, অনেকেই এই দাম্ভিকতার শিকার। যেন জন্মই হয়েছে নেতা- হাতা- পিএস- চামচাদের হুঙ্কার সয়ে সাংবাদিকতা করার। আমাদের কারো কারো তাই করতে হয়। কিন্তু ভোটের মাঠে এসব বিষয়ের চেয়ে,  সততা ন্যায্যতা সুশাসনকেই বাংলাদেশের মিডিয়া সাপোর্ট করে। সৎ-যোগ্য প্রার্থীর দাবি তো সে কারণেই। ত্রিপুরার রাজনীতিতে গত ২৪ বছর অন্তত এই দাবি ওঠেনি যে দুর্নীতিমুক্ত রাজনীতিবিদ চাই, যোগ্য প্রার্থী চাই! এসব অটো, হয়েই আছে। রইলো বাকি, উন্নয়ন। হুম! একটা দেশের সঙ্গে ছোট্ট একটা রাজ্যের তুলনা হয় না। কিন্তু রাজ্যের বাংলাভাষাভাষী, গুণী মানুষগুলো ঠিকই জানেন, কেন্দ্র নির্ভরতা। সাবসিডাইজ স্টেটের সুবিধাও ত্রিপুরাই পেয়ে আসছে। এই সব ভালো ভালো,  কথার ফাঁকে আবার বুঝদার বিদগ্ধজনেরাই বলছেন, ‘থাক...  একটু চেঞ্জ হোক। ছেলেপেলেরা স্মার্ট ফোন পাক, সপ্তম পে কমিশন হোক, চাকরি হোক ঘরে ঘরে, আর দীর্ঘদিন ক্ষমতায় জেঁকে বসাদের একটু শিক্ষা হোক’!
বোঝা গেলো সুইং ভোট, ইয়ং ভোট, টাকা ভোট, চাকরি ভোটে এবার পরিবর্তনের জোয়ার। অনেক ত্যাগ স্বীকার করেও, লাল পতাকার সুনামের রাজ্য হিসেবে যে ত্রিপুরা খ্যাত, যে ত্রিপুরা হতে পারতো ন্যায্যতার তীর্থস্থান, যে ত্রিপুরা মানে সাধারণের অসাধারণ ত্যাগ, সারল্য... সেখানে মোহের হীরা? প্রশ্নটি মনে।

কিন্তু মানিক সরকারের কাছে জানতে চাইলাম একটু ভিন্নভাবে, ‘স্যার একটু কঠিন হবে কি এবার?’

উত্তরে মানিক, ‘তা তো হবেই’!

হুম, যেভাবে ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রী আর তার সেলিব্রেটি মন্ত্রীরা ক্যাম্পেইন করলেন আর উল্টো দিকে, আপনি একা মানিক। অসম যুদ্ধ! সহজাত ধমকের সুরে, এর জবাবে মানিক সরকার, ‘কে বলেছে আমি একা? আমার সংগঠন আছে না। আমার সহকর্মীরা আছে না, আপনারা মিডিয়া সারফেস দেখেন, ভেতরে গভীরতায় যান না!’
আমরা দুই সাংবাদিক, এবার মানিকের তালে তালে কথা বলি, হুম সারফেস। কিন্তু এবার তো অনেক প্রলোভন– মানুষ তো পে-কমিশন, ঘরে ঘরে চাকরি, মোবাইল ফোন... এসব খেয়েছে ভালো। সারফেস এটা নয়?
এবার কনফিডেন্ট মানিক সরকার মুখ খুললেন, বহু দিনের লড়াইয়ের প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেসের ৭ ডাকসেটে নেতার বিজেপি শিবিরে যোগ দেওয়াটা কংগ্রেসের দেউলিয়াত্ব। সেটা নিয়ে, কম শক্তিশালী দলগুলো তো রাজনীতি করবেই, বিজেপি যা করেছে, বা করছে। রাজনীতি মানে, মানুষ - দল - সংগঠন। আমার পূর্ণ আস্থা মানুষে, সংগঠনে। তারা জানে সহজে,  স্মার্ট ফোন পাওয়া যায়– পলিটিক্যাল গিমিকের চাকরিও! কিন্তু শান্তি?

আমরা জানি সাত কন্যার গেটওয়ে ত্রিপুরা। কেন্দ্রে যারা ক্ষমতায়---তারা ভীত বিচ্ছিন্নতা নিয়ে, অশান্তি নিয়ে। বিশ্ব যদি তাদের চোখে এই সাত বোন দেখে, তাহলে তারচেয়ে ভীতিকর আর কিছু নয়! কঠিন চোয়ালে কঠিন গলায়, কঠিন নীতির রাজনীতিবিদ মানিক সরকার কড়া ভাষায় বললেন, জিতবোই। মাথা বাঁচলে তারপর পেট। দেখুন, ত্রিপুরাবাসী শান্তি ভালোবাসে নাকি অন্য কিছু?
মনে মনে রবীন্দ্রনাথ আওড়াই ‘কঠিনেরে ভালবাসিলাম, সে কভু করে না বঞ্চনা!’

ধ্যাৎ, আমার ভালোবাসায় আর কী এসে যায়!

লেখক: প্রধান নির্বাহী সম্পাদক, এটিএন নিউজ

/এসএএস/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
গরমে নাকাল পথচারীদের জন্য পানির ব্যবস্থা করলো ফায়ার সার্ভিস
গরমে নাকাল পথচারীদের জন্য পানির ব্যবস্থা করলো ফায়ার সার্ভিস
বাংলাদেশ ও মরিশাসের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা
বাংলাদেশ ও মরিশাসের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা
ইউআইইউতে ‘বাংলাদেশের সংবিধান এবং এর শাসন কাঠামো’ শীর্ষক লেকচার অনুষ্ঠিত
ইউআইইউতে ‘বাংলাদেশের সংবিধান এবং এর শাসন কাঠামো’ শীর্ষক লেকচার অনুষ্ঠিত
পাট শিল্পের উন্নয়নে জুট কাউন্সিল গঠন করা হবে
পাট শিল্পের উন্নয়নে জুট কাউন্সিল গঠন করা হবে
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ