X
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪
১২ বৈশাখ ১৪৩১

১৩ বছরের ক্যারিয়ারে প্রথম বিজ্ঞাপন!

বিনোদন রিপোর্ট
০৫ ডিসেম্বর ২০২০, ১৮:০৯আপডেট : ০৬ ডিসেম্বর ২০২০, ০০:২৬

বিজ্ঞাপনে শিমুল খান শিমুল খানের মূল পরিচিতি চলচ্চিত্রের মন্দ মানুষ হিসেবে! প্রচলিত ভাষায় ভিলেন। যদিও নিজেকে চরিত্রাভিনেতা হিসেবেই পরিচয় দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন, এই তরুণ অভিনেতা।
শুরুটা মঞ্চ দিয়ে হলেও মাঝে অভিনেতা হিসেবে পরীক্ষা দিয়েছেন দুই বাংলার ৩০টি সিনেমায়। ভার্সেটাইল অভিনেতা হিসেবে ভালোই নাম কামিয়েছেন। এবার তিনি নিজেকে দাঁড় করালেন নতুন পরীক্ষায়। হলেন বিজ্ঞাপনচিত্রের মডেল।
শিমুল খান জানান, সম্প্রতি তিনি অংশ নিয়েছেন দেশের শীর্ষ একটি টেলিকম কোম্পানির ফোর-জি নেটওয়ার্কের বিজ্ঞাপনে। এটি নির্দেশনা দিয়েছেন জি ফাইভের অরিজিনাল ওয়েব ফিল্ম ‘মাইনকার চিপায়’-এর নির্মাতা আবরার আতহার।
১৩ বছরের ক্যারিয়ারে প্রথম বিজ্ঞাপনে কাজ করা প্রসঙ্গে শিমুল খান বলেন, ‘আসলে অভিনয়ের প্রায় সব মাধ্যমেই আমার কাজের অভিজ্ঞতা হয়েছে। বাকি ছিল বিজ্ঞাপন। এবার সেটিও হলো। এরমধ্যে অনেক প্রস্তাব পেয়েছি, তবে নির্মাণ ভাবনা পছন্দ হয়নি বলে করিনি। এবার কাস্টিং ডিরেক্টর ইফরিতজেনা মিতির কাছ থেকে প্রস্তাবটি পাওয়ার পর নির্মাতা আবরার আতহার এবং টেলিকম ব্র্যান্ডটির নাম শুনে আমি রাজি হই। আশাকরি এই কাজটি সবার কাছেই ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা পাবে, কারণ সিরিয়াস-কমেডির দারুণ মিশ্রণে নির্মাণ হয়েছে বিজ্ঞাপনটি।’
শিমুল খান জানান, খুব তাড়াতাড়ি বিজ্ঞাপনচিত্রটি দেশের প্রায় সব ক’টি টিভি চ্যানেলে সম্প্রচার হবে।
‘দেহরক্ষী’খ্যাত এই অভিনেতার হাতে এখন রয়েছে এইচ আর হাবিবের ‘ছিটমহল’সহ প্রায় দুই ডজন সিনেমা। বর্তমানে চলচ্চিত্রের পাশাপাশি ওয়েব সিরিজ ও টিভি নাটকেও ঝুঁকেছেন তিনি।
২০০৭ সালে র‍্যাম্প মডেলিং দিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করেন শিমুল খান। এরপর ২০১১ সালে প্রখ্যাত মঞ্চ নির্দেশক-অভিনেতা আশিষ খন্দকারের নির্দেশনায় ‘দ্যা ইয়ার দ্যাট ওয়াজ’ নামের ন্যাশনাল থিয়েটার প্রোডাকশনে কাজ করেন তিনি।
২০১৩ সালে ইফতেখার চৌধুরী পরিচালিত ‘দেহরক্ষী’ সিনেমায় রকি চরিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে বড় পর্দায় পথচলা শুরু হয় তার। আর ফিরে তাকাতে হয়নি শিমুল খানকে। এরপর মুস্তাফিজুর রহমান মানিকের ‘কিছু আশা কিছু ভালবাসা’, এ্যাডাম দৌলার ‘বৈষম্য’, অনন্ত জলিলের ‘মোস্ট ওয়েলকাম-২’, সৈকত নাসিরের ‘দেশা- দ্যা লিডার’, কলকাতায় সুজিত মন্ডলের ‘হিরো ৪২০’, বাপ্পারাজের ‘কার্তুজ’, সাফি উদ্দিন সাফির ‘ওয়ার্নিং’, অনন্য মামুনের ‘ভালবাসার গল্প’, আশিকুর রহমানের ‘মুসাফির’, মিজানুর রহমান লাবুর ‘তুখোড়’, রায়হান রাফির ‘দহন’, তানিম রহমান অংশুর ‘স্বপ্নের ঘর’সহ একের পর এক তিনি অভিনয় করে গেছেন দেশ ও বিদেশের নামজাদা পরিচালক-প্রযোজকদের সিনেমায়।

/এমএম/
সম্পর্কিত
বিনোদন বিভাগের সর্বশেষ
‘জংলি’ মিশনে সিয়ামের সঙ্গী বুবলী
‘জংলি’ মিশনে সিয়ামের সঙ্গী বুবলী
পুরনো লাইনআপে ফিরছে ‘ব্ল্যাক’!
পুরনো লাইনআপে ফিরছে ‘ব্ল্যাক’!
ফটোগ্রাফারদের ওপর খেপলেন নোরা ফাতেহি!
ফটোগ্রাফারদের ওপর খেপলেন নোরা ফাতেহি!
শিল্পকলায় মঞ্চায়িত হলো আলিয়ঁস ফ্রঁসেজের ‘হি-রোজ’
শিল্পকলায় মঞ্চায়িত হলো আলিয়ঁস ফ্রঁসেজের ‘হি-রোজ’
সিয়াম-মেহজাবীনের পাল্টাপাল্টি পোস্টের নেপথ্যে…
সিয়াম-মেহজাবীনের পাল্টাপাল্টি পোস্টের নেপথ্যে…