X
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪
১২ বৈশাখ ১৪৩১

‘১৯৮১ থেকে ২০১৬, আর কত?’

চিররঞ্জন সরকার
২১ অক্টোবর ২০১৬, ১০:২০আপডেট : ২১ অক্টোবর ২০১৬, ১০:২৭

চিররঞ্জন সরকার আগামী ২২ ও ২৩ অক্টোবর বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের ২০তম জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এই উপলক্ষে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মধ্যে চলছে ব্যাপক চাঞ্চল্য। এই সম্মেলনকে সফল করতে যেমন কর্মতৎপরতা চলছে, তেমনি পদ-পদবির জন্যও লবিং-গ্রুপিং, ক্ষমতাবান নেতাদের ‘শুভদৃষ্টি’ লাভের জন্য তৎপরতা। অনেকেই এই সম্মেলন থেকে ‘চমক’-এর আশা করছেন। আবার অনেকে মনে করছেন, এই সম্মেলন শেষ পর্যন্ত ফর্মালিটিজেই পরিণত হবে। শেষ পর্যন্ত দলের নীতি-আদর্শ কিংবা নেতৃত্বে উল্লেখযোগ্য কোনও পরিবর্তন আসবে না। তবে নেত্রীর ‘রানিংমেট’দের মধ্যে কিছু অদল-বদল হতে পারে।
আসলে আমাদের দেশের যে রাজনৈতিক-সামাজিক বাস্তবতা, আওয়ামী লীগের যে ঐতিহ্য ও বৈশিষ্ট্য-তাতে দলটির আসন্ন সম্মেলনে বড় কোনও রাজনৈতিক ‘চমক’-এর সম্ভাবনা খুবই কম। আমাদের দেশে কী পরিবারে, কী প্রতিষ্ঠানে, কী রাষ্ট্রীয় পরিমণ্ডলে-গণতন্ত্র চর্চার অভ্যাস খুব একটা নেই। এখানে বলে রাখা ভালো, ‘গণতন্ত্র চর্চার সুফল’ও খুব একটা দেখা যায় না। এখানে সাধারণ মানুষকে সুযোগ দিলে ‘নরঘাতক’ কিংবা ‘সমাজবিরোধীদের’ই বিপুল ভোটে নির্বাচিত করে (অনেকে অবশ্য এর জন্য অর্থ ও পেশিনির্ভর ব্যবস্থাকে দায়ী করেন, সেটা ভিন্ন আলোচনা)। পরিবারতন্ত্রের বাইরে দল চালানোর চেষ্টা করা হলে সবাই ‘রাজা’ হয়ে যান। কেউ কাউকে নেতা মানেন না। সবাই নিজেকে শ্রেষ্ঠ এবং যোগ্য মনে করে দল ও নেতৃত্বের দখল নিতে চান। এতে দল হয় বহুবিভক্ত। মেজর জিয়া-বিহীন বিএনপি এবং বঙ্গবন্ধুহীন আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব নিয়ে 'কামড়াকামড়ি'র ইতিহাস আমরা কম-বেশি সবাই জানি।কাজেই যতদিন বেঁচে থাকবেন, শেখ হাসিনাই যে আওয়ামী লীগের অবিকল্প ও অনিবার্য প্রধান থাকবেন-এটা বলাই যায়।
এই সম্মেলনের প্রাক্কালে নেতৃত্ব পরিবর্তন নিয়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কথাটি বলেছেন শেখ হাসিনা নিজেই। তিন যুগ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনের পর কাউন্সিলের আগে নতুন নেতা নির্বাচনের তাগিদ দিয়েছেন তিনি। সম্প্রতি আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির বৈঠকে ৭০ বছর বয়সী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘৮১ থেকে ২০১৬; ৩৫ বছর। আর, কত? নতুন নেতা নির্বাচন করেন।’
এর আগে গত ২ অক্টোবর সংবাদ সম্মেলনেও শেখ হাসিনা বলেছিলেন, ‘আমার তো ৩৫ বছর হয়ে গেছে। আমাকে যদি রিটায়ার করার সুযোগ দেয়, তাহলে আমি সব থেকে বেশি খুশি হব।’ নেত্রীর মুখে এ কথা শুনে সেদিন সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা, মন্ত্রিসভার সদস্য এবং সহযোগী সংগঠনের নেতারা সমস্বরে ‘না না’ বলে উঠেছিলেন।
এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মো. নাসিম বলেছিলেন, ‘শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ তিন বার ক্ষমতায় এসেছে। বাংলাদেশ বিশ্ববাসীর চোখে একটি রোল মডেল হিসেবে অবস্থান করছে। সুতরাং তিনিই নেতা। তিনি পুনরায় দলের সভাপতি হবেন। তার বিকল্প নেই।’

উল্লেখ্য, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হওয়ার পর কয়েক বছর পর ১৯৮১ সালের ফেব্রুয়ারিতে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতেই আওয়ামী লীগের ত্রয়োদশ সম্মেলনে তাকে দলীয় প্রধান নির্বাচিত করা হয়। ওই বছরের ১৭ মে দেশে ফিরে আওয়ামী লীগের দায়িত্ব নেন হাসিনা। তারপর তিনি ১৯৯১ সালে জাতীয় নির্বাচনে পরাজয়ের পর সভানেত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার ঘোষণা দিলেও নেতা-কর্মীদের চাপে পদে থেকে যান।

তাঁর নেতৃত্বে ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফেরার পর এখন তৃতীয় মেয়াদে সরকার প্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। ১৯৮১ সালের পর ১৯৮৭, ১৯৯২, ১৯৯৭, ২০০২, ২০০৯ এবং ২০১২ সালের সম্মেলনে শেখ হাসিনা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আওয়ামী লীগের সভানেত্রী নির্বাচিত হন।

আগামী ২২ ও ২৩ অক্টোবর আওয়ামী লীগের ২০তম জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এতদিন সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু পরিবারের মধ্য থেকে শুধু শেখ হাসিনা কাউন্সিলর থাকলেও এবার ভিন্ন চিত্র দেখা যাচ্ছে। বোন শেখ রেহানার পাশাপাশি ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা হোসেন পুতুল, ভাগ্নে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববিও এবার কাউন্সিলে যাচ্ছেন। তাদের কেউ কি আওয়ামী লীগেল গুরুত্বপূর্ণ পদে আসছেন? এ নিয়ে সচেতন মহলে কৌতূহল সৃষ্টি হয়েছে।

অলৌকিক কিছু না ঘটলে আওয়ামী লীগের সম্মেলনে মো. নাসিম যা বলেছেন তা-ই ঘটবে। এর ব্যত্যয় ঘটার সুযোগ খুব একটা নেই বললেই চলে। আমাদের দেশের রাজনৈতিক বাস্তবতায় গণতান্ত্রিক আবহেই এক ধরনের কর্তৃত্ববাদী ব্যবস্থা গড়ে ওঠে। সাধারণ নেতাকর্মীরাই এমন নেতৃত্বের প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন জানান। যুগ যুগ ধরে সাধারণ-নেতাকর্মীদের সমর্থন নিয়েই কেউ কেউ শীর্ষ নেতৃত্বের পদে বহাল থাকেন। যদিও শীর্ষ পদে একই ব্যক্তি অনির্দিষ্টকাল ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকলে তার একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠা হয়। তার ইচ্ছা ও সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দল পরিচালিত হয়। এতে করে গণতন্ত্র নয়, একনায়কতন্ত্র বা স্বৈরতন্ত্রই বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বিকশিত হয়।

আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের নয়, গোটা উপমহাদেশের প্রাচীন একটি দল। ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন দলটির জন্ম হয়েছিল একটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায়। গণতান্ত্রিকভাবে সবার সঙ্গে আলোচনা করে কমিটি গঠন করা হয়েছিল। আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্রের কাঠামো ও দিকনির্দেশনা সাধারণভাবে গণতান্ত্রিক। আওয়ামী লীগের বয়স এখন ৬৫ পেরিয়েছে। এ সময়ের মধ্যে দলের অভ্যন্তরে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। কিন্তু গণতন্ত্রচর্চার প্রাতিষ্ঠানিক ভিত্তি দলটিতে প্রতিষ্ঠা পায়নি এখনও। বিশেষ বা নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি ছাড়া স্বাভাবিক অবস্থায়ও যথাসময়ে কাউন্সিল অনুষ্ঠান, সভাপতিমণ্ডলীর বৈঠক, কার্যনির্বাহী সংসদ বা পার্লামেন্টারি বোর্ড প্রভৃতির কার্যক্রম কোনোটাই ঠিকমতো হয়নি। স্বাধীনতার পর এ পর্যন্ত আর্থিক আয়-ব্যয়ের কোনও অডিট হয়নি। সদস্য অনুমোদনের জন্য গঠনতন্ত্রে যে নিয়ম আছে, তা মানা হয় না। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত কোথাও সদস্য তালিকার সঠিক হিসাব নেই।

আওয়ামী লীগের প্রধান সাংগঠনিক স্তর বা কমিটি হলো কাউন্সিল, জাতীয় কমিটি, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি ও সভাপতিমণ্ডলী। গঠনতন্ত্রের অনুচ্ছেদ-৬-এ বলা হয়েছে, ‘(ক) প্রতি তিন বৎসর অন্তর জেলা আওয়ামী লীগসমূহ ও বিভিন্ন মহানগর আওয়ামী লীগ দ্বারা নির্বাচিত নির্দিষ্ট সংখ্যক কাউন্সিলার সমবায়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কাউন্সিল গঠিত হইবে।’

স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত একবারও গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কাউন্সিল হয়নি। প্রতিবারই সময়ের তুলনায় ২-৩ বছর পিছিয়ে কাউন্সিল করা হয়েছে। বিএনপি ও জাতীয় পার্টির তুলনায় আওয়ামী লীগ কাউন্সিলের দিক থেকে অনেক এগিয়ে। কিন্তু তারপরও গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কাউন্সিল বা অন্য যে কোনও বৈঠক না করাই রীতিতে পরিণত হয়েছে।

কাউন্সিল সভার ক্ষেত্রে গঠনতন্ত্রের ১১ ধারায় বলা হয়েছে, ‘ত্রি-বার্ষিক নির্বাচনি অধিবেশন ব্যতীত বৎসরে অন্তত একবার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিশেষ কাউন্সিল সভা আহ্বান করিতে হইবে।’ কিন্তু সর্বশেষ আওয়ামী লীগের কয়েকটি কাউন্সিল পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে এসব নিয়ম মোটেও পালন করা হয়নি। দলের ১৭তম কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়েছে ২০০২ সালের ২৬ ডিসেম্বর। এর প্রায় ৭ বছর পর ২০০৯ সালের ২৪ জুলাই আওয়ামী লীগের ১৮তম কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এর সাড়ে তিন বছরের মাথায় ২৯ ডিসেম্বর ২০১২ সর্বশেষ ১৯তম কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। আর বেশিরভাগ বিভাগ, জেলা, উপজেলা ইউনিয়ন পর্যায়ে নিয়মিত সম্মেলন/কাউন্সিল হয় না।

গঠনতন্ত্রের ২১ ধারায় কার্যনির্বাহী সংসদ সম্পর্কে বলা হয়েছে, ‘সভাপতি, সভাপতিমণ্ডীর সদস্যবৃন্দ, সাধারণ সম্পাদক, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য ও কোষাধ্যক্ষ নিজ নিজ পদে ত্রি-বার্ষিক কাউন্সিল কর্তৃক কাউন্সিলারদের মধ্য হইতে নির্বাচিত হইবেন। উপরিউক্ত কর্মকর্তা ও কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্যগণের কার্যকাল হইবে তিন বৎসর। তবে পরবর্তী নির্বাচন পর্যন্ত তাঁহারা স্বপদে বহাল থাকিবেন।’

এসব ঘোষণা শুধু কাগজেই বলবৎ আছে; বাস্তবে নেই। গঠনতন্ত্র মেনে চলার প্রবণতা খুব একটা দেখা যায়নি। ১৯৮১ সাল থেকেই একজনই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সভাপতি (সভানেত্রী) নির্বাচিত হয়ে আসছেন। এই ৩৫ বছরে এ পদে কেউই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেননি বা করার ইচ্ছাও দেখাননি। প্রতিবারই শেখ হাসিনা ‘সবার সম্মতিতে নির্বাচিত’ হয়েছেন। এ সময়ের মধ্যে আওয়ামী লীগের সাতটি কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। নিম্নতর সাংগঠনিক স্তরগুলোর কাউন্সিলে কমিটি নির্বাচিত হওয়ার বিধান থাকলেও বাস্তবে সেসব কমিটিতে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক কারা হবেন তা আগে থেকেই ঠিক করে কার্যকর করার জন্য কেন্দ্র থেকে দলপ্রধান প্রতিনিধি পাঠিয়ে আসছেন। ওই কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি জানিয়ে দেন, নেত্রী চান অমুক সভাপতি ও অমুক সাধারণ সম্পাদক হবেন। সেই অনুযায়ী সংশ্লিষ্টরা ‘নির্বাচিত’ও হন!

গঠনতন্ত্রের ২৬ ধারা অনুসারে দলে ৪১ সদস্যবিশিষ্ট একটি কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা পরিষদ আছে, যার সদস্যদের মনোনীত করেন সভাপতি এবং ‘তিনি উপদেষ্টা পরিষদের সহিত জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিষয়ে পরামর্শ করিবেন।’ কিন্তু বিগত সময়ে দলীয় সভানেত্রী এমন বহুজনকে দলের উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন, যাদের সঙ্গে রাজনীতির তেমন কোনও সম্পর্ক নেই। তাদের সঙ্গে পরামর্শ করার নজিরও খুব একটা নেই।

দেখা গেছে, দলীয় প্রধানকে পরামর্শদানকারী সংস্থাগুলো মোটে কার্যকর করা হয়নি। প্রতি ছয় মাসে একবার জাতীয় কমিটির সভা আহ্বান আবশ্যিক হলেও গত তিন দশকে জাতীয় কমিটির কোনও সভা হয়েছে বলে জানা যায় না। উপদেষ্টা পরিষদটিও আওয়ামী লীগে প্রায় নামমাত্র। দলের ‘চিন্তাকোষ’ বা ‘থিংক ট্যাংক’ হিসেবে উপদেষ্টা পরিষদের কাজ করার বিধান আছে গঠনতন্ত্রে। কিন্তু উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক হওয়ার খবরও কেউ কখনও জানতে পারেনি।

শেখ হাসিনা ৩৫ বছর ধরে দলীয় প্রধানের পদে থাকলেও বিকল্প নেতৃত্ব তৈরি হয়নি। তিনি না থাকলে আওয়ামী লীগের হাল কে ধরবেন-এটা এখনও অনিশ্চিত। নানা মহল থেকে প্রধানমন্ত্রীতনয় সজীব ওয়াজেদ জয়কে আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকাণ্ডারি মনে করা হয়। কিন্তু তিনিও কোনও কমিটিতে নেই। প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি উপদেষ্টা হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করছেন। এর বাইরে দলের কোনও পর্যায়ের কোনও কমিটিতে তাকে দেখা যায়নি।  

এ বাস্তবতায় আওয়ামী লীগের পক্ষে কি সম্ভব, দেশে গণতান্ত্রিক ধারা প্রতিষ্ঠিত করা? গণতান্ত্রিক সমাজ বিনির্মাণ করা? সম্ভব কি দলের ভেতর গণতন্ত্রচর্চার একটি অবাধ ধারা প্রতিষ্ঠা করা? আওয়ামী লীগে বিকল্প নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করা? এ জন্য আমাদের আর কতকাল অপক্ষো করতে হবে? জননেত্রী শেখ হাসিনার মতো অনেকেরই প্রশ্ন, ‘১৯৮১ থেকে ২০১৬, আর কত?’

লেখক: কলামিস্ট

আরও খবর: বঙ্গবন্ধু পরিবারের কে হচ্ছেন পরবর্তী নেতা

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
১৮ বছরের ক্যারিয়ারের ইতি টানলেন বিসমাহ মারুফ 
১৮ বছরের ক্যারিয়ারের ইতি টানলেন বিসমাহ মারুফ 
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে পিতার মৃত্যুদণ্ড
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে পিতার মৃত্যুদণ্ড
উপজেলা নির্বাচনে সহিংসতার শঙ্কা সিইসির
উপজেলা নির্বাচনে সহিংসতার শঙ্কা সিইসির
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভ, শতাধিক শিক্ষার্থী গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভ, শতাধিক শিক্ষার্থী গ্রেফতার
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ