X
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪
১১ বৈশাখ ১৪৩১

মাদকের উৎসমুখ এবং লজ্জা বিষয়ক একটি গল্প

রেজানুর রহমান
০১ জুন ২০১৮, ১৩:১৯আপডেট : ০১ জুন ২০১৮, ১৩:১৯

রেজানুর রহমান সোবহান সাহেব পত্রিকা পড়া ও টিভি দেখা বন্ধ করে দিয়েছেন। কারণ, আজকাল পত্রিকা পড়লে আর টিভি দেখলে টেনশনে হার্টবিট বেড়ে যায়। সোবহান সাহেবের বয়স হয়েছে তাই অতিরিক্ত টেনশন নিতে পারেন না। পত্রিকা পড়া ও টিভি দেখা বন্ধ করে দিয়ে সোবহান সাহেব এক ধরনের যন্ত্রণার মধ্যে পড়েছেন। কারণ, তার অবসর জীবনে সংবাদপত্র ও টিভি দেখাই হলো সময় কাটানোর একমাত্র মাধ্যম। এখনও খুব ভোরে ওঠেন তিনি। ফজরের নামাজ শেষে বাসার সামনেই পার্কে হাঁটতে যান। সেখানে কত কিসিমের যে মানুষের দেখা হয়। পার্কে হাঁটাহাঁটি শেষে বাসায় ফিরে দৈনিক পত্রিকার খবর পড়তে শুরু করেন। পত্রিকার প্রথম পাতা থেকে শুরু করে শেষ পাতা পর্যন্ত ছোট-বড় সব খবরই মনোযোগ দিয়ে পড়েন। কোনও কোনও দিন পত্রিকা পড়তে পড়তেই টিভিতে খবর দেখেন। তারপর সকালের নাস্তা সেরে আবার পত্রিকা পড়া, আবার টেলিভিশন দেখা। এটাই তার জীবনের বর্তমান দিনলিপি। অথচ হঠাৎ করে সিদ্ধান্ত নিলেন এখন থেকে আর পত্রিকা পড়বেন না, টিভিও দেখবেন না। এতে সমস্যা হলো দুটো।

এক. পত্রিকা না পড়া এবং টিভি না দেখার ফলে সোবহান সাহেব চরমভাবে একাকিত্বে ভুগতে শুরু করলেন।


দুই. পত্রিকা না পড়ে টিভি না দেখেও এই দুই মাধ্যমের নানামুখি খবর তার কানে আসতে থাকলো।
সোবহান সাহেব ভাবলেন তিনি এখন থেকে কান চোখ দুটোই বন্ধ রাখবেন। তাহলে নানামুখি খবরের টেনশনে আর পড়তে হবে না। কিন্তু সেটা তো সম্ভব নয়। চোখ কান কোনোটাই বন্ধ রাখা যায় না।
এই যেমন আজ সকালে পার্কে হাঁটতে গিয়ে বন্ধুদের নানামুখী প্রশ্নের মধ্যে পড়েছিলেন। পার্কে হাঁটতে গিয়েই বিভিন্ন সময়ে তাদের সঙ্গে পরিচয় হয়েছে। একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, আরেকজন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা, অন্যজন ডাক বিভাগে বড় পদে চাকরি করতেন। এদের বাইরেও আরও দু’জন আছেন। একজন ব্যবসায়ী অন্যজন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক। পার্কে ঢুকতেই অবসরপ্রাপ্ত জজ সাহেব সোবহান সাহেবকে খপ করে ধরে ফেললেন, এই যে... আমি আপনাকেই খুঁজছি... এবার কী জবাব দিবেন বলেন? মাদক ব্যবসায়ীদের ধরতে যাওয়ার আগে আপনি যদি এলাকায় মাইকিং করেন তাহলে কি তারা এলাকায় থাকবে? আপনি কি ভাই এলাকায় রিলিফের গম অথবা আটা দিতে এসেছেন? আপনি তো এসেছেন মাদক ব্যবসায়ীকে ধরতে। মাইকিং করার দরকার কী? কী হলো সোবহান সাহেব, মন্তব্য করেন। নাকি খবরটা শুনে কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়েছেন?
জজ সাহেব কোন খবরের কথা বলছেন তা বুঝতে পারছেন না সোবহান সাহেব। কারণ, তিনি তো দুদিন ধরে পত্রিকা আর টিভির ধারে-কাছেও নাই। জজ সাহেবকে প্রশ্ন করলেন, ভাই আপনি কোন খবরের কথা বলছেন? আমি ঠিক বুঝতে পারছি না। জজ সাহেব একটি দৈনিক পত্রিকা তুলে ধরে সোবহান সাহেবকে বললেন, এই যে দেখেন ফাজলামির একটা সীমা থাকা উচিত। আপনি অপরাধীকে ধরতে যাওয়ার আগে যদি মাইকে ঘোষণা দেন আমি আসতেছি... তাহলে অপরাধীরা ঘরে বসে থাকবে... পত্রিকাটির প্রথম পাতায় খবরটি ছাপা হয়েছে– ‘মাদক ব্যবসায়ীদের ধরতে গিয়ে এলাকায় মাইকিং করলো পুলিশ’। জজ সাহেব তো যথার্থই বলেছেন... এটা কি মাইকিং করার বিষয়? কিন্তু জজ সাহেব তাকে ঠেস দিয়ে কথা বলছেন কেন? ভাবটা এমন, সোবহান সাহেবই সকল নষ্টের গোড়া।
জজ সাহেব আবার একই প্রশ্ন করলেন, কী ব্যাপার সোবহান সাহেব আপনি দেখি কোনও কথাই বলছেন না। ঘটনা কী? এনিথিং রং। পারিবারিক কোনও সমস্যা?
সোবহান সাহেব বললেন, না আমার পারিবারিক কোনও সমস্যা নাই। তবে খবর দেখা আর খবর পড়া নিয়ে আমার কিছু সমস্যা আছে। আমি তো গত দু’দিন ধরে পত্রিকার খবর পড়ি না, টিভির খবরও দেখি না।
কেন... কেন... কেন...? অবাক হয়ে প্রশ্ন করলেন জজ সাহেব। সোবহান সাহেব মন খারাপ করে বললেন, পত্রিকা পড়লে টিভিতে খবর দেখলেই আমার টেনশন বাড়ে। দেশে মাদকবিরোধী অভিযান শুরু হওয়ার পর থেকে আমার এমন দশা হয়েছে। দেরিতে হলেও সারা দেশে মাদকবিরোধী অভিযান শুরু হওয়ায় আমি বেশ খুশি। কিন্তু মাদকবিরোধী অভিযানের নামে প্রতিদিন যে হারে সারাদেশে গুলিতে মানুষ মারা যাচ্ছে... এটাতেই আমার আপত্তি! মাদকের কারবারিদের আমি চরমভাবে ঘৃণা করি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে প্রকৃত মাদক ব্যবসায়ীর মৃত্যুর জন্য আমার কোনোই কষ্ট হবে না। কিন্তু যদি নিরীহ মানুষ মারা যায় তাতেই আমার আপত্তি। মাদক কারবারির অভিযোগ তুলে কক্সবাজারে একজন ওয়ার্ড কমিশনারকে গুলি করে মারা হয়েছে। অথচ এলাকার মানুষ বলছে তিনি মোটেই মাদক ব্যবসায়ী নন। তার নাকি কোনও ধন সম্পদ নাই। ছোট্ট বাড়িতে দুই মেয়ে আর স্ত্রীকে নিয়ে বসবাস করতেন। যেদিন তার মৃত্যু হয় সেদিন নাকি তিনি তার স্ত্রীর কাছ থেকে মোটরসাইকেলের তেলের জন্য ৫০০ টাকা ধার নিয়েছিলেন।
একজন মাদক ব্যবসায়ীর তো এত দৈন্যতা থাকার কথা নয়? পত্রিকায় তার দুই মেয়ের ছবি ছাপা হয়েছে। সাধারণ পোশাকে অসাধারণ ছবি। বাবাকে জড়িয়ে ধরে আছে দুই মেয়ে। ছবিটা দেখার পর থেকে আমি নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারছি না। এই যে একটা নিরীহ মানুষকে মারা হলো, তার পরিবার এখন কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে?
সোবহান সাহেবের কথা শেষ হতে না হতেই রিটায়ার্ড জজ সাহেবসহ অন্যরা নানামুখী খবর প্রচারের জন্য যেন ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। কে কার আগে কথা বলবেন তার প্রতিযোগিতা শুরু হলো। ডাক বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সদরুল সাহেব বলার চেষ্টা করলেন, ভাই এভাবে মাদক নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। আপনাদের আমি একটা প্রশ্ন করি... দেশে তো অনেক দিন ধরেই মাদক ব্যবসা চলছিল। এইটা তো একটা অপরাধ। এই অপরাধ দমন করার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আগে ছিল না? তারা ছিল। কে মাদক ব্যবসায়ী, কে মাদক ব্যবসায়ী না তারা সবকিছু জানে। কিন্তু তারা আগে ব্যবস্থা নেয়নি কেন? দেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং যখন এ ব্যাপারে সোচ্চার হলেন তখন সবার টনক নড়লো। এই যে এখন সারাদেশে মাদকবিরোধী অভিযান চলছে এজন্য কি সরকারকে নতুন লোক নিয়োগ দিতে হয়েছে? না দিতে হয়নি। আগের লোকজনই অভিযান পরিচালনা করছেন। এখন অপরাধীদের ধরা হচ্ছে। আগে কেন ধরা হয়নি? তার মানে শর্ষের ভেতরেই ভূত আছে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, মাদক তো কোথাও না কোথাও থেকে আসে। তার মানে মাদক পাচারের একটা উৎসমুখ আছে। সেটা কি আমরা আদৌ বন্ধ করতে পেরেছি। বাঁধ ভেঙে নদীর পানি সয়লাব করে দিয়েছে পুরো গ্রাম। আগে তো বাঁধ নির্মাণ করা জরুরি। তা না করে আমরা কি বৃথাই গ্রামে পানি সেচার চেষ্টা করছি না?
সদরুল সাহেবের কথা শেষ হতে না হতেই অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক জাওয়াদুল করিম সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে বললেন, আপনারা তো ভাই মাদক নিয়ে আছেন... আমি অন্য প্রসঙ্গে যেতে চাই। এই যে রমজান মাস চলছে... রহমতের মাস। আমরা রোজা রাখছি। কিন্তু মনেপ্রাণে আমরা কে কতটা সৎ ভূমিকা পালন করছি? রমজানের ইফতারিতে ভাজাপোড়া খাবারের চেয়ে ফল ফলারি থাকা ভালো। কী খেতে পারেন আপনি? তরমুজ, কলা, আম... কিন্তু আমার পরিবারে তরমুজ, কলা আর আম খাওয়া নিয়ে এক ধরনের ভীতি শুরু হয়েছে। টেলিভিশনের অনুষ্ঠানে তরমুজ, আম আর কলায় বিষাক্ত কেমিক্যাল মেশাতে দেখে পরিবারের কোনও সদস্যই আর এসব ফল খেতে চায় না। অথচ এসব মৌসুমি ফল না খেলে স্বাস্থ্য ঠিক থাকবে না। প্রচার মাধ্যমে প্রতিদিনই আম, কলা আর তরমুজ খবরের শিরোনাম হচ্ছে। অথচ দোষী ব্যক্তিরা সাজা পাচ্ছে না।
জাওয়াদুল করিমের কথা টেনে নিলেন কাপড় ব্যবসায়ী সুলতান আহমেদ। তিনি প্রতিবাদের ভঙ্গিতে বললেন, শুধু কি আম, কলা আর তরমুজে ভেজাল? সেমাইর ক্ষেত্রেও তো প্রকাশ্যে ভেজাল চলছে। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে সেমাই বানানোর সচিত্র প্রতিবেদন বিভিন্ন টেলিভিশনের অনুষ্ঠানে দেখার পর থেকে আমার পরিবারের সদস্যরা সেমাই খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে। এখন বলেন আপনারা? তাহলে খাবো কী? আমে ভেজাল, কলা, তরমুজ, সেমাইয়ে ভেজাল... এর কি কোনোই প্রতিকার নাই?
কাপড় ব্যবসায়ী সুলতান আহমেদের কথা কেড়ে নিলেন রিটায়ার্ড জজ মতলুব আহমেদ। তিনি বললেন, ভাই সাহেব আপনি তো কাপড়ের ব্যবসা করেন। শুনলাম ঈদের কাপড়েও নাকি ভেজাল শুরু হয়েছে। দেশে বানানো পোশাকের গায়ে নাকি বিদেশি লেবেল লাগিয়ে দিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে। এভাবে চললে তো ভাই দেশের পোশাক শিল্পও ধ্বংস হয়ে যাবে। জজ সাহেবের কথা কেড়ে নিলেন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা হেমায়েত উদ্দিন। তিনি ক্ষুব্ধ ভঙ্গিতে বললেন, ঢাকার একটা মার্কেটে গিয়েছিলাম মেয়েদের জন্য ঈদের নতুন পোশাক কিনতে। দেশি-পোশাক কিনব বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কিন্তু মার্কেটে ঢুকতেই পাশের দেশের বস্তাপচা হিন্দি সিরিয়ালের নানা উদ্ভট চরিত্রের নামে বিদেশি পোশাক দেখানোর প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গেলো। আমি যতই বলি ভাই আমি দেশি পোশাক চাই, দোকানদার ততই বিদেশি কাপড়ের দিকেই আমার নজর কাড়ার চেষ্টা করে। বিরক্ত হয়ে মার্কেটের বাইরে এসে দাঁড়াতেই একজন তরুণ এসে বললো, স্যার এই মার্কেটে যত কাপড় দেখতেছেন তার অধিকাংশই আমাদের দেশের কাপড়। কিন্তু বিদেশি লেবেল ‘জুইড়া’ দিয়া বিক্রি করতেছে। বিদেশি লেবেল থাকলে ক্রেতারা বেশী আগ্রহ দেখায়।
মাদকবিরোধী অভিযান, ঈদের বাজারের নানা অসঙ্গতির কথা শেষে আলোচনা উঠে এলো ঈদে ঘরমুখো মানুষের যাতায়াত নিয়ে। সড়ক পথের ভোগান্তি আর রেলের টিকিট পাওয়া না পাওয়া নিয়ে জোর তর্ক শুরু বলতে থাকলো।
এক ফাঁকে কাউকে কিছু না বলে সোবহান সাহেব পার্ক থেকে বেরিয়ে এলেন। দুদিন ধরে পত্রিকা পড়েন না টিভিও দেখেন না। মন চাইছে বাসায় গিয়ে প্রথমে দৈনিক পত্রিকাটা পড়বেন। তারপর টিভি খুলে খবর দেখতে দেখতে বন্ধুদের সঙ্গে ফোনে কথা বলবেন। কিন্তু আগের মতোই শঙ্কা আর ভীতির সঞ্চার হলো তার মনে। পত্রিকার খবর কি বদলেছে? টিভির খবর কি পাল্টেছে? হঠাৎ মনে হলো কেউ একজন সোবহান সাহেবকে প্রশ্ন করলেন, আপনি আসলে সংবাদপত্র আর টিভিতে কেমন খবর চান? সোবহান সাহেব মনে মনে বললেন, কেমন খবর? পজিটিভ খবর চাই। এই যেমন ধরেন মাদক সমস্যার সমাধানে মাদকের উৎসমুখ বন্ধ হয়েছে। প্রকৃত অপরাধীর সাজা হয়েছে। এমন খবর চাই। দেশে ভেজাল দ্রব্যের অবসান হয়েছে। বাজারে গিয়ে আম, জাম, কাঁঠাল, কলা, লিচু, তরমুজ কিনতে কাউকে ভাবতে হবে না। সততায় দেশটা আনন্দময় হয়ে উঠেছে এমন খবর চাই।
এবার কোনও উত্তর এলো না। তার মানে কি এসব প্রত্যাশার কোনোই জবাব নাই? বাসায় ঢুকে সোজা নিজের রুমে এসে বিছানায় ধপ করে বসে পড়লেন সোবহান সাহেব। পত্রিকা পড়তে ইচ্ছে করছে। টিভি দেখতে মন চাইছে। এমনও তো হতে পারে আজ পত্রিকায় ভালো খবর বেরিয়েছে। টিভিতেও ভালো খবর প্রচার হচ্ছে।
ঘর থেকে বেরিয়ে টিভি রুমে এসে বসলেন সোবহান সাহেব। টেবিলের ওপর আজকের দৈনিক পত্রিকাটা পড়ে আছে। লটারির টিকেটের ড্র’র ফলাফল দেখার মতো আগ্রহ নিয়ে কাগজ হাতে তুলে নিলেন। চোখ বন্ধ করে ভাবলেন, পত্রিকায় মন ভালো করা খবর যেন থাকে... কিন্তু পত্রিকায় চোখ ফেলেই অস্থির হয়ে উঠলেন তিনি। পত্রিকায় একটি বড় হেডিং ছাপা হয়েছে– ‘মাদকবিরোধী অভিযানে নিহতের সংখ্যা ১০০ ছাড়াল। বড় ব্যবসায়ীরা ধরা পড়েনি।’
লজ্জায় চোখ তুলে তাকাতে পারছেন না সোবহান সাহেব। কেন তিনি লজ্জা পাচ্ছেন? এর ব্যাখ্যা কী?
লেখক: কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার, সম্পাদক আনন্দ আলো

/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
ইউআইইউতে ‘বাংলাদেশের সংবিধান এবং এর শাসন কাঠামো’ শীর্ষক লেকচার অনুষ্ঠিত
ইউআইইউতে ‘বাংলাদেশের সংবিধান এবং এর শাসন কাঠামো’ শীর্ষক লেকচার অনুষ্ঠিত
পাট শিল্পের উন্নয়নে জুট কাউন্সিল গঠন করা হবে
পাট শিল্পের উন্নয়নে জুট কাউন্সিল গঠন করা হবে
ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টা মামলায় মাদ্রাসাশিক্ষকের ১০ বছরের কারাদণ্ড
ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টা মামলায় মাদ্রাসাশিক্ষকের ১০ বছরের কারাদণ্ড
রেসিপি: মসুরের ডাল দিয়ে হাতে মাখা পুঁই শাক
রেসিপি: মসুরের ডাল দিয়ে হাতে মাখা পুঁই শাক
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ