X
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
৬ বৈশাখ ১৪৩১

স্বপ্নভঙ্গের গোমর ফাঁস

প্রভাষ আমিন
০৬ অক্টোবর ২০১৮, ১৩:৩৪আপডেট : ০৬ অক্টোবর ২০১৮, ২০:৩৫

প্রভাষ আমিন আত্মহননেই মুক্তি খোঁজা সাংবাদিক মিনার মাহমুদ ১৮ বছর পর মার্কিন যুত্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে এসে সেই দেশটিকে অভিহিত করেছিলেন, ‘স্বপ্নভঙ্গের দেশ’ হিসেবে। আর দেশতাগে বাধ্য হওয়া বাংলাদেশের সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা সেই স্বপ্নভঙ্গের দেশে বসেই লিখেছেন নিজের স্বপ্নভঙ্গের গল্প ‘আ ব্রোকেন ড্রিম: রুল অব ল’, হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ডেমোক্রেসি’। সরকারকে বিব্রত করার জন্যই যে নির্বাচনের আগে আগে তার এই বই বোমা, তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। যুক্তরাষ্ট্রে অ্যামাজন থেকে প্রকাশের পর থেকে বইটি নিয়ে নানামুখী আলোচনা হচ্ছে। সুরেন্দ্র কুমার সিনহারা অ্যান্ড গং-এর উদ্দেশ্যে প্রাথমিকভাবে সফল। বইটি তো সুরেন্দ্র কুমার সিনহা লিখেছেন, তাহলে ‘সুরেন্দ্র কুমার সিনহা অ্যান্ড গং’ লিখলাম কেন, তার ব্যাখ্যা একটু পরে দিচ্ছি।
গত ২৮ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এস কে সিনহার বই সম্পর্কে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আপনারা একটু খুঁজে বের করুন, বইটা লেখার পেছনে কার হাত আছে? এই বইটির পাণ্ডুলিপি কতবার বাংলাদেশে গেছে? কার কাছে গেছে বা তিনি যে লঞ্চটা করবেন; এই লঞ্চিংয়ের টাকা-পয়সা খরচটা কে দিচ্ছে? বাংলাদেশ থেকে কেউ দিচ্ছে কিনা বা আপনাদের মতো কোনও সাংবাদিকরা এর পেছনে আছে কিনা? কোনও সংবাদপত্র আছে কিনা বা তারা কতটুকু সাহায্যপত্র দিচ্ছে? আমাদের কোনও আইনজীবী এর স্ক্রিপ্ট দেখে দিচ্ছে কিনা? কোন পত্রিকা বা পত্রিকার মালিক তাকে এই মদদটা দিচ্ছে? স্ক্রিপ্টটা লেখার ব্যাপারে কোন সাংবাদিক, কোন পত্রিকার, কে এটা সাহায্য করছে?’ তবে প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধে সাংবাদিকরা মাঠে নামার আগেই তার প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দিয়েছেন এস কে সিনহা নিজেই। প্রধানমন্ত্রীর নিউইয়র্কের সংবাদ সম্মেলনের পরদিনই ওয়াশিংটনে ন্যাশনাল প্রেসক্লাকের একটি রুমে বহুল আলোচিত বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে স্বপ্নভঙ্গের গোমর ফাঁস করেন এস কে সিনহা স্বয়ং। প্রকাশনা অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘কোনও রাজনৈতিক ব্যক্তি আমাকে এ কাজে সহযোগিতা করেননি। কেবল কয়েকজন সিনিয়র সিটিজেন, যারা ডক্টর, প্রফেসর, জার্নালিস্ট, তারা আমাকে হেল্প করেছেন।’ একদম প্রধানমন্ত্রীর অভিযোগের সঙ্গে মিলে যায়। আওয়ামী শিবিরের অভিযোগ এস কে সিনহা বিএনপি-জামাতের পৃষ্ঠপোষকতায় বইটি লিখেছেন। তবে কোনও রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে অর্থ সাহায্য নেওয়ার কথা অস্বীকার করেছেন এস কে সিনহা।

তিনি দাবি করেন, বইটি প্রকাশ করার জন্য শুরুতে তিনি কারও কাছ থেকে সহযোগিতা বা অর্থায়ন পাননি এমনকি প্রকাশকও পাননি। যারা তাকে সমর্থন করেছেন, তারাও সরকারের চাপের কারণে তাকে ছেড়ে গেছেন।

শেষ পর্যন্ত কিছু বন্ধু পরোক্ষভাবে বইটি প্রকাশে সহযোগিতা করেছেন। তবে তাদের নাম তিনি বইয়ের ভূমিকায় লেখেননি, কারণ দেশে আত্মীয় স্বজনের সমস্যা হতে পারে মনে করে তারা নাম না দিতে অনুরোধ করেছেন। এই অস্বীকার প্রক্রিয়ায় এস কে সিনহা বলেছেন, তিনি নাকি সেই ৭৪ সাল থেকে রাজনীতিকে ঘৃণা করেন। কী ভয়ঙ্কর কথা! রাজনীতিকে ঘৃণা করেন, এমন একজন মানুষ বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি ছিলেন।

শুরুতে কেন সুরেন্দ্র কুমার সিনহা অ্যান্ড গং লিখলাম জানেন? কারণ তিনি নিজেই বলেছেন–ডক্টর, প্রফেসর, জার্নালিস্ট, এমন কয়েকজন সিনিয়র সিটিজেন তাকে সহায়তা করেছেন। এস কে সিনহার বইটি মূলত আত্মজীবনীমূলক। তো নিজের জীবনী লিখতে তো অন্যের সহায়তা লাগার কথা নয়। সিনিয়র সিটিজেনরা এস কে সিনহাকে তার আত্মজীবনী লিখতে কী সহায়তা করলেন? এস কে সিনহা দাবি করেছেন, বই লিখতে তিনি কোনও অর্থ সাহায্য পাননি। যারা তার পাশে ছিল, তারা সরকারের চাপে তাকে ছেড়ে গেছেন। বই লেখা ও প্রকাশের বিষয়টি তো সিম্পল। লেখক লিখবেন, পছন্দ হলে প্রকাশক প্রকাশ করবেন। বই বিক্রি হলে লেখক রয়েলিটি পাবেন। সম্ভাব্য সুপারহিট বই হলে প্রকাশক লেখককে আগেই অর্থ দিতে পারেন। তাই এখানে সিনিয়র সিটিজেনদের সহায়তা এবং কারও আর্থিক সহায়তা না পাওয়ার আক্ষেপ ঠিক পরিষ্কার নয়। তাও সিনিয়র সিটিজেনদের সহায়তার বিষয়টি স্বীকৃত। অর্থের বিষয়টি স্বীকার না করলেও নিউজার্সিতে এস কে সিনহার আড়াই কোটি টাকায় বাড়ি কেনার রহস্য উদঘাটনে মাঠে নেমেছে দুদক। শুধু এস কে সিনহা নন, শোনা যাচ্ছে তার এই বইকে ঘিরে আরও অনেকেই ‘উপঢৌকন’ পেয়েছেন। বইটির প্রকাশক অ্যামাজন নিশ্চয়ই দেয়নি। তাহলে কে বা কারা দিয়েছে? পত্র-পত্রিকায় জামায়াতের কথা আসছে। তাকে সহায়তা করা সিনিয়র সিটিজেনদের নামও ছাপা হচ্ছে পত্রিকায়। এস কে সিনহা রাজনীতি ঘৃণা করলেও, তিনি এখন রাজনীতির বড় গুটি, বিএনপি-জামায়াতের ট্রাম্প কার্ড। পিটিআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এস কে সিনহা বলেছেন, তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা করে আওয়ামী লীগকে সমর্থন না দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন। মোদি সে পরামর্শ রাখেননি বলে ক্ষিপ্ত এস কে সিনহা বলেছেন, এজন্য ভারতকে চড়া মূল্য দিতে হবে। এস কে সিনহা দাবি করছেন, কোনও রাজনৈতিক দল তার সঙ্গে নেই এবং তিনি রাজনীতি ঘৃণা করেন। কিন্তু তার বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠান, বিভিন্ন গণমাধ্যমে তার সাক্ষাৎকার প্রমাণ করে, তিনি রাজনীতি নয়, তিনি আসলে আওয়ামী লীগকে ঘৃণা করেন। আর তার ওঠাবসা বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গেই। যে আওয়ামী লীগ তাকে দেশের প্রথম সংখ্যালঘু প্রধান বিচারপতির মর্যাদা দিলো, তাদের ঘৃণা, তাদের বিরুদ্ধে লেখালেখি করা, তাদের বিরুদ্ধে জনগণের বিদ্রোহ করার আকাঙ্ক্ষা পোষণ করা, তাদের পতন চাওয়া অন্যায় নয়। কিন্তু সেটা পরিষ্কার করে বলতে হবে। আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বই লিখে সে অস্ত্র তুলে দেবেন প্রতিপক্ষের হাতে, তাদের সহায়তায় বই প্রকাশ করবেন, প্রকাশনা অনুষ্ঠান করবেন; আর মুখে বলবেন, ‘আমি রাজনীতি ঘৃণা করি’, ‘আমাকে কেউ সহায়তা করেনি’, এটা ঠিক নয়।

এস কে সিনহা এখন থাকেন নিউজার্সিতে। কিন্তু বইয়ের প্রকাশনা করতে ছুটে গেলেন ওয়াশিংটনে। কেন? তাও যদি বিশাল কোনও আয়োজন হতো, তাহলেও না হয় কথা ছিল। জনাদশেক লোক নিয়ে প্রকাশনা তো নিউজার্সিতেও করা যেতো। আমার ধারণা উইলিয়াম বি মাইলামের উপস্থিতি নিশ্চিত করতেই সিনহাকে নিউজার্সি থেকে ডিসিতে যেতে হয়েছে। বাংলাদেশে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত মাইলামের সঙ্গে এখনও আমাদের অনেকের যোগাযোগ অজানা নয়। আমার ধারণা সেই যোগাযোগের সূত্র ধরেই ঢেকিটি গিলেছেন মাইলাম সাহেব। তিনি শুরুতেই বলেছেন, বইটি তিনি পড়েননি। তিনি বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, মানবাধিকার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে আয়োজকদের অর্থ হালাল করেছেন।

ইদানীং দেখি কিছু মানুষ হঠাৎ বিপ্লবী হয়ে যান। ধর্ম নিয়ে, রাজনীতি নিয়ে উল্টাপাল্টা কথা বলে আলোড়ন তোলেন, থ্রেট ইনভাইট করেন। ৫৭ ধারায় মামলা হলে খুশি হন। কাউকে দিয়ে একটা মৃত্যুদণ্ডের হুমকি আনাতে পারলে পার্টি দেন। আমার সন্দেহ হতে থাকে। ক’দিন পর সন্দেহ সত্যি হয়। তাদের স্বপ্নপূরণ হয়। তারা আমেরিকা, লন্ডন, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা বা জার্মানিতে পাড়ি জমান। সেখানে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করেন এবং তাদের বিপ্লব দীর্ঘজীবী হয়। তো এই রাজনৈতিক আশ্রয়ের তালিকায় যখন সাবেক প্রধান বিচারপতির নাম দেখি লজ্জায় আমার মাথা হেঁট হয়ে যায়। আওয়ামী লীগের ইমেজ নষ্ট করতে গিয়ে এস কে সিনহা নিজেকে কোথায় নামালেন? নিজের নাক কেটে পরের যাত্রাভঙ্গের এরচেয়ে ভালো উদাহরণ আর হতে পারে না।

এস কে সিনহা বলছেন, দেশে ফিরলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাকে মেরে ফেলতে পারে, তাই তিনি রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন। বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা ও মানবাধিকার পরিস্থিতি খারাপ। গুম-খুন এখানে ডালভাত। মিথ্যা এবং গায়েবি মামলা দিয়ে বিরোধী মতকে হয়রানি করা হয়। তাই বলে পরিস্থিতি কি এতটাই খারাপ যে একজন সাবেক প্রধান বিচারপতিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মেরে ফেলতে পারে? সেই দেশে রুহুল কবির রিজভী কীভাবে প্রতিদিন নয়াপল্টনে সরকারের বিরুদ্ধে বক্তব্য রাখছেন? মির্জা ফখরুল, খন্দকার মোশাররফ, ব্যারিস্টার মওদুদ, গয়েশ্বর, রব, মান্না তো প্রতিদিন প্রেসক্লাবে বিপ্লব করে ফেলছেন। দেশে কোটি কোটি এন্টি আওয়ামী লীগ মানুষ তো বেঁচেবর্তেই আছেন। তাদের কাউকেই তো রাজনৈতিক আশ্রয় চাইতে হয় না। আমার ধারণা এস কে সিনহার অন্য কোনও সমস্যা আছে, যেটা তিনি জানেন বলেই দেশে ফিরতে চাইছেন না। প্রধান বিচারপতি থাকা অবস্থায় এস কে সিনহাকে যেভাবে দেশ ছাড়তে হয়েছিল, তা আমার ভালো লাগেনি। সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীর রায় নিয়েই সরকারের সঙ্গে তার টানাপড়েন শুরু। তারপর এস কে সিনহার অতিকথন আর আওয়ামী লীগের অতিপ্রতিক্রিয়ায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। তারপরও সৎ সাহস থাকলে তিনি দেশে থেকেই লড়াইটা চালাতে পারতেন। আমার ধারণা, এস কে সিনহার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপতি যে ১১টি অভিযোগের তালিকা তার সহকর্মীদের হাতে দিয়েছিলেন, তার অধিকাংশই  সত্য ছিল। এস কে সিনহা যখন বুঝে যান, সরকার সব জানে, তখনই তিনি পালিয়ে যেতে সম্মত হন।

তবে আমার কিছু প্রশ্ন আছে। এস কে সিনহার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ, সেগুলো কি ষোড়শ সংশোধনীর পরের, নাকি আগের? এস কে সিনহার বিরুদ্ধে যে ১১টি সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আনা হলো, সেগুলো কি সব প্রধান বিচারপতি হওয়ার বা বিচারপতি হওয়ার পরের? কিন্তু সাধারণভাবে নৈতিকভাবে দুর্বল একজন মানুষ সারাজীবনই দুর্বল থাকার কথা। তাহলে তাকে বিচারপতি বা প্রধান বিচারপতি করার আগে যথেষ্ট খোঁজখবর নেওয়া হয়নি কেন? নাকি জেনেশুনেই এস কে সিনহার মতো নৈতিকভাবে দুর্বল মানুষকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল?

৩৫ বছর আগে যৌন হয়রানি করেছিলেন, এমন অভিযোগে ব্রেট কাভানার যুক্তরাষ্ট্রের বিচারপতি হওয়া প্রায় আটকে যাচ্ছে। আর ১১টি অভিযোগ মাথায় নিয়ে দিব্যি প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব চালিয়ে যাচ্ছিলেন এস কে সিনহা। ষোড়শ সংশোধনীতে সরকারের অপছন্দের রায় না দিলে তো হয়তো এগুলোও জানা যেতো না। আচ্ছা রাষ্ট্রপতির আনা গুরুতর ১১ অভিযোগ, যেগুলো শোনার পর এস কে সিনহার সঙ্গে তার সহকর্মীরা বসতে রাজি হননি, তেমন অভিযোগ মাথায় নিয়ে এস কে সিনহাকে পালানোর সুযোগ দেওয়া হলো কেন? দুর্নীতি দমন কমিশন এখন তার বিরুদ্ধে তদন্ত করছে, প্রয়োজনে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাইছে। কিন্তু তখন দুদক এসব অভিযোগ তদন্ত করেনি কেন? তাহলে কি এস কে সিনহার সঙ্গে সরকারের কোনও মুখ বন্ধ রাখার সমঝোতা হয়েছিল? এস কে সিনহাও কথা বলবেন না, সরকারও মামলা করবে না। পালানোর একবছর পর আওয়ামী বিরোধীদের উসকানিতে বই লেখার পর এখন সরকারও উঠেপড়ে লেগেছে।

তবে অপরাধী সবসময়ই অপরাধী। অপরাধ করলে আইন অনুযায়ী তার সাজা হবে। সত্য মিথ্যা তদন্তে প্রমাণিত হবে। তবে আমার ধারণা এস কে সিনহার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগে সত্যতা রয়েছে। অভিযোগ মিথ্যা হলে, নৈতিকভাবে শক্ত হলে, সৎসাহস থাকলে দেশে থেকেই তিনি লড়াই করতেন। এমন একজন মানুষকে বিচারপতি বানানো ঠিক হয়নি, প্রধান বিচারপতি বানানো ঠিক হয়নি, শেষ পর্যন্ত দেশ থেকে পালিয়ে যেতে দেওয়া ঠিক হয়নি।

যাইহোক, আমার ধারণা মিথ্যা হোক। এস কে সিনহা যদি নির্দোষ হন, তাহলে তিনি দেশে ফিরে আসুন। আমরা তার সততার পাশে দাঁড়াবো।

লেখক: হেড অব নিউজ, এটিএন নিউজ

 

/এসএএস/এমএনএইচ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
মিয়ানমার থেকে চোরাই পথে আসা ৫ টন কফি পাউডার জব্দ
মিয়ানমার থেকে চোরাই পথে আসা ৫ টন কফি পাউডার জব্দ
শিশুকে পালাক্রমে ধর্ষণের অভিযোগে ৪ কিশোর সংশোধনাগারে
শিশুকে পালাক্রমে ধর্ষণের অভিযোগে ৪ কিশোর সংশোধনাগারে
পাঞ্জাবের আশুতোষের ঝড়ও যথেষ্ট হলো না, মুম্বাইয়ের তৃতীয় জয়
পাঞ্জাবের আশুতোষের ঝড়ও যথেষ্ট হলো না, মুম্বাইয়ের তৃতীয় জয়
কানের সমান্তরাল বিভাগে ঢাকার দুই নির্মাতার স্বল্পদৈর্ঘ্য
কানের সমান্তরাল বিভাগে ঢাকার দুই নির্মাতার স্বল্পদৈর্ঘ্য
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ