X
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪
১২ বৈশাখ ১৪৩১

মুক্তচিন্তার সংকট ও মোহাম্মদ (স.)-এর নীতি

মো. আবুসালেহ সেকেন্দার
১৬ মে ২০১৯, ১৯:৩৫আপডেট : ১৬ মে ২০১৯, ১৯:৪৩

মো. আবুসালেহ সেকেন্দার ইসলাম ধর্ম, মহানবী হজরত মোহাম্মদ (স.) ও আল্লাহকে নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার অভিযোগে ধারাবাহিকভাবে মুক্তচিন্তার মানুষদের ওপর আঘাত আসছে।  ইসলামি রাজনৈতিক দলগুলোও প্রায়শই মহানবী (স.), ইসলাম ধর্ম ও আল্লাহকে নিয়ে কটূক্তি করা হয়েছে এই অভিযোগ তুলে মুক্তচিন্তকদের গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছে। আন্দোলন করছে। যদিও বিশ্বনবী (স.)-এর আদর্শ থেকে মুসলিম সমাজের অনেকেই দূরে সরে গেছে। ইসলাম ধর্ম ও মহানবী (স.) এর আর্দশের নামে তারা তাঁর আদর্শবিরোধী কাজে জড়িয়ে পড়ছে, সেই বিষয়ে ভ্রূক্ষেপই নেই।
মুসলিম দেশে ইসলাম ধর্মের অনুশাসন কতটুকু মানা হয়, সেই সম্পর্কিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, মুসলমানরা ইসলাম ধর্মের অনুশাসন মানতে একেবারেই আগ্রহী নয়। কোনও মুসলিম রাষ্ট্রই ইসলামের অনুশাসন মানার সূচকে অমুসলিম রাষ্ট্রগুলো থেকে অনেক পেছনে। মুসলিমরা কিভাবে ইসলামের প্রকৃত অনুশাসন আরও ভালোভাবে অনুসরণ করে সেই বিষয়ে নিরব থাকলেও শুধু জনপ্রিয় হওয়ার আশায় বাংলাদেশে এক শ্রেণির আলেম প্রায়ই ইসলামের উগ্রপন্থী ব্যাখ্যা দিয়ে মুসলমানদের ভুল পথে চালিত করে সংঘাতময় পরিস্থিতি তৈরি করছে। মুক্তচিন্তার মানুষদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে। মুক্তচিন্তাবিদদের জীবনকে অনিরাপদ করে তুলছে।

যদিও খোঁজ নিলে দেখা যাবে, ওই সব কথিত আলেমদের উল্লেখযোগ্য একটি অংশই ব্যক্তিজীবনে ইসলাম ধর্মের অনুশাসন পরিপূর্ণভাবে মেনে চলে না। মহানবী (স.)-এর মতো সাদামাটা জীবন-যাপনেও তারা অভ্যস্ত নয়। বরং ইসলাম ধর্মের প্রচার-প্রসার বা রক্ষকের নামে ভোগবিলাসে মত্ত। ধর্মকে পুঁজি করে তারা অর্থের পাহাড় গড়েছে। প্রকৃতপক্ষে, তাদের ওই ভোগ-বিলাসের জীবনকে আড়াল করতেই তারা  সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ছড়াচ্ছে। ধর্মের নামে উগ্রপন্থাকে প্রশ্রয় দিচ্ছে। মুক্তচিন্তার ওপর আঘাত হানছে।

যদিও প্রকৃত ইসলামের অনুসারী হিসেবে ওইসব আলেমের উচিত ছিল মুক্তচিন্তকদের প্রতি মহানবী (স.) এবং তার প্রকৃত সাহাবীরা কী ধরনের আচরণ করেছে, সেইগুলোর সাধারণ মুসলিমদের নিকট তুলে ধরা। কিন্তু ওই সব কথিত আলেমের ওয়াজ-মাহফিল বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, মহানবী (স.) ও তার সাহাবিরা ভিন্নমতাবলম্বীদের প্রতি কী ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন,  তারা তা  প্রচার করেন না। বরং নানাভাবে ইসলাম ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে মুক্তচিন্তকদের প্রতি সাধারণ মুসলিমদের ঘৃণাকে উসকে দেয়।

দুই.

মুক্তচিন্তকদের বিরুদ্ধে বিষোদগার করার আগে সাধারণ মুসলিমদের জানা উচিত–ইসলাম ধর্ম, আল্লাহ অথবা নবী (স.)-এর সমালোচনা করলে এমনকি তাদের নিয়ে কটূক্তি করলে নবী (স.) ও তার সাহাবীরা কি সেই ভিন্নমতালম্বী বা কটূক্তিকারীর ফাঁসি চেয়ে অন্দোলন করতেন? অথবা তাদের কি হত্যা করতেন? বা তাদের প্রতি মহানবী (স.) ও তার সাহাবিদের আচরণ বা নীতিটা কী ছিল?

উপর্যুক্ত প্রশ্নের উত্তর খোঁজার জন্য ইসলামের ইতিহাস ও ইসলাম ধর্মের বিশাল পণ্ডিত হওয়ার দরকার নেই। মহানবী (স.)-এর জীবনী পাঠের মাধ্যমে তা খুব সহজে মুসলিমরা জানতে পারে। মহানবী (স.) জীবন পাঠে দেখা যাবে যে, মোহাম্মদ (স.)-এর নিজ বংশ কোরাইশ ছাড়াও বনু আসাদ, বনু জুহরার, মাখজুম, সাহম, খুজাআসহ বিভিন্ন গোত্রের অনেক অমুসলিম আল্লাহ, ইসলাম ধর্ম ও শেষ নবী হজরত মোহাম্মদ (স.) সম্পর্কে  বিদ্রূপ করতো। শুধু বিদ্রূপ করেই তারা ক্ষান্ত হয়নি। তারা আল্লাহ ও তাঁর দ্বীনের প্রচারক মোহাম্মদ (স.) সম্পর্কে নোংরা কথা ও গালি-গালাজ করার পরও যখন সাধারণ মানুষ ইসলাম ধর্মে আকৃষ্ট হয়ে ইসলামের ছায়াতলে আশ্রায় নিতে থাকে, তখন ওই সব বিদ্রূপকারী আরও ক্ষুব্ধ হয়ে ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক মোহাম্মদ (স.)-এর ওপর শারীরিক নির্যাতন শুরু করে। আবু জেহেল ও তার স্ত্রী হিন্দা এবং আবু লাহাব ও তার স্ত্রী উম্মু জামিল মোহাম্মদ (স.) ও তাঁর সাহাবিদের ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ ও নির্যাতন করতো। এর ধরন এত ভয়াবহ ছিল যে, আজও ইতিহাসে তা কুখ্যাতি নিয়ে আছে। তাদের ওই নির্যাতন ও কটূক্তির তুলনায় ইসলাম ধর্মের সমালোচনায় গ্রেফতারকৃতদের বক্তব্য কিছুই না। তারপরও মহানবী (স.) ও তার সাহাবিরা ওই নির্যাতনকারীদের সঙ্গে সহনশীল আচরণ করেছেন। তাদের হত্যার কথা বলেননি। বিষোদগার করেননি।

ইতিহাস পাঠে জানা যায়, মহানবী (স.) যখন কাবা প্রাঙ্গণে নামাজ আদায় করতেন, তখন প্রায়ই আবু জেহেল নামাজরত মোহাম্মদ (স.)-এর ওপর উটের নোংরা নাড়িভুঁড়ি নিক্ষেপ করে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করতো।

‘ফুৎহুল বারী’ গ্রন্থে উল্লেখ আছে, একদিন বিবি ফাতেমা বাবার ওই অবস্থার সংবাদ শুনে নিজেই কাবায় উপস্থিত হন এবং বহু কষ্টে বাবার পিঠ থেকে ওই নোংরা জিনিসগুলো ফেলে দেন। কিন্তু নবীকন্যা ফাতেমা ওই ধরনের ঘৃণ্য কাজ করার জন্য আবু জেহেলকে হত্যা করতে গুপ্তঘাতক নিয়োগ করেননি। অথবা মোহাম্মদ (স.) নিজে অথবা তার কোনও অনুসারী আবু জেহেলকে পাল্টা আক্রমণ করেননি।

প্রশ্ন হচ্ছে, বর্তমান কথিত মুসলমানদের নবীপ্রেম কী নবীকন্যা ফাতেমার চেয়েও বেশি? বিষয়টা অনেকটা যেন মায়ের চেয়ে মাসির দরদ বেশি হয়ে গেলো না!

তিন.

উকবা বিন আবি মুয়াইত নামক আর এক অমুসলিম তার চাদর দিয়ে মহানবী (স.)-এর গলায় এমনভাবে ফাঁস দেয় যে, হজরত মোহাম্মদ (স.)-এর দম বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়। হজরত আবু বকর (রা.) আকস্মিক উপস্থিত হয়ে ভয়াবহ দুর্ঘটনার হাত থেকে মহানবী (স.)-কে উদ্ধার করেন। তবে তিনি বা মহানবী (স.) কেউই হাতের কাছে হত্যার চেষ্টাকারীকে পেয়েও পাল্টা তার প্রাণ নেওয়ার চেষ্টা করেননি। তিনি উকবাকে উদ্দেশ করে বললেন,  ‘তোমরা একটা মানুষকে কি এই অপরাধে খুন করে ফেলবে যে, তিনি আল্লাহকে নিজের মালিক বলে ঘোষণা করেছেন?’

অন্য একটি ঘটনার বিবরণে জানা যায়, আবু লাহাবের নির্যাতন যখন মাত্রা ছাড়িয়ে যায়; তখন মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআনে আয়াত নাজিল করেন। ওই আয়াত নাজিল হওয়ার পর আবু লাহাবের স্ত্রী উম্মু জামিল তার ও তার স্বামী সম্পর্কে কোরআনে আয়াত নাজিল হয়েছে শুনে ভীষণ ক্ষুব্ধ হন এবং তাৎক্ষণিক একখণ্ড পাথর নিয়ে রাসুল (স.)-এর সন্ধানে বের হন। মহানবী (স.) ওই সময়ে হজরত আবু বকর সিদ্দিক (রা.)সহ পবিত্র কাবার পাশে বসা ছিলেন। ঐতিহাসিক ইবন ইসহাকের মতে, ‘উম্মু জামিল তাঁদের সামনে এসে দাঁড়াতেই রাসুল (সা.)-কে উম্মু জামিলের দৃষ্টির আড়াল করে দেন আল্লাহ। ফলে উম্মু জামিল মহানবী (স.)-কে দেখতে না পেয়ে হজরত আবু বকর সিদ্দিকী (রা.)-কে প্রশ্ন করলেন, হে আবু বকর! তোমার সঙ্গী কই? আমি শুনেছি, তিনি নাকি আমার সম্পর্কে কুৎসা করেন। আল্লাহর কসম! এই মুহূর্তে তাকে পেলে আমি এই পাথর তার মুখে ছুড়ে মারতাম। এই বলে সে চলে গেলো।’ হজরত আবু বকর (রা.) মহানবী (স.)-কে প্রাণের চেয়ে বেশি ভালোবাসতেন। তাঁর সামনে একজন অমুসলিম নারী প্রিয় নবী (স.)-কে প্রাণনাশের হুমকি দিলেও মহানবী (স.)-এর আদর্শ তাকে এতটা প্রভাবিত করেছিল যে, তিনি ওই অমুসলিম নারীর ওই ধরনের আচরণের বিরুদ্ধে কিছুই বলেননি। মহানবী (স.) নিজেও সেখানে উপস্থিত ছিলেন; তবে তিনিও নীরব ছিলেন।  

চার.

হজরত মোহাম্মদ (স.) সম্পর্কে বিদ্রূপকারী আর একজন অমুসলিম ব্যক্তি হলেন নাজর ইবন হারিছ ইবন আল কামা ইবন কালদা ইবন আবদ মানাফ ইবন আবদুদ্দার ইবন কুসাঈ। রাসুল (স.) যখনই কোনও মজলিসে বসে মানুষকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণের আহবান জানাতেন, আল কুরআন পাঠ করতেন এবং আল্লাহর বাণী অমান্য করায় মানব সভ্যতার ভিন্ন জাতি যে সব ভয়াবহ গজবে পতিত হয়েছে, সেই বিষয় সম্পর্কে আলোকপাত করতেন, তখন ওই ইসলামবিদ্বেষী ব্যক্তি ওই মজলিসে উপস্থিত হয়ে উপস্থিত লোকদের পারস্য বীর রুস্তম, ইসফানদিয়ার ও প্রাচীন পারস্যের রাজা-বাদশাদের গল্প শুনিয়ে বলতো, আল্লাহর কসম! মোহাম্মদ আমার চেয়ে ভালো বর্ণনাকারী নয়। তার বর্ণনা তো অতীত যুগের উপকথা মাত্র। তার মতো ওইগুলো আমিও লিখে রেখেছি। এযুগের মুসলিমদের সামনে যদি মহানবী (স.) ও আল-কোরআন নিয়ে ইবন কুসাঈ এমন অযাচিত মন্তব্য করতো তাহলে কী হতো? ইবন কুসাঈয়ের ঘাড়ে মাথা থাকত? নিঃসন্দেহে ইবনে কুসাঈকে হত্যার জন্য ফতোয়া দেওয়া আলেমদের অভাব হতো না। কিন্তু মহানবী (স.) অন্যের মতের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে ইবন কুসাঈকে কখনও কিছুই বলেননি এবং তাঁর আর্দশে উজ্জীবিত সাহাবিরাও এই বিষয়টি নিয়ে ইবন কুসাঈকে কখনও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করাতো দূরের কথা কটূকথা পর্যন্ত বলেননি। বরং সবসময় মহানবী (স.) যুক্তির মাধ্যমে বিরুদ্ধবাদীদের বোঝানোর চেষ্টা করেছেন।

অন্য ঘটনায় জানা যায় যে, একদা নাজর ইবন হারিছ মহানবী (স.) এর মজলিসে উপস্থিত হয়ে মহানবী (স.) এর সঙ্গে তর্কে লিপ্ত হওয়ার চেষ্টা করে। নাজর ইবন হারিছের ওই মনোভাব আঁচ করতে পেরে মহানবী (স.) তাকে যুক্তির মাধ্যমে নিরুত্তর করে দিতে সক্ষম হন। ওই ঘটনা নিয়ে পরবর্তী সময়ে কবি আবু জুওয়ায়ব একটি কবিতা লিখেছিলেন, ‘তুমি আগুন নিভাও; তা প্রজ্বলিত করে তুমি তার ইন্ধন হয়ো না। কারণ শত্রুর আগুনের লেলিহান শিখা তোমাকেও গ্রাস করবে’।

নাজর ইবন হারিছ মহানবী (স.) এর নিকট যুক্তিতে হেরে গেছে শুনে আবদুল্লাহ ইবন জিবারী বিশ্বনবী (স.)-কে হেয় করতে উপস্থিত জনতার সামনে গর্ব করে বলে, ‘আল্লাহর কসম! আবদুল মুত্তালিবের সন্তান এই মাত্র নাজরকে নির্বাক করে দিয়েছে। দেখো আমি যদি তাকে পেতাম, তবে নির্ঘাত হারিয়ে দিতাম’। আবদুল্লাহ্ বিন জিবারীর ওই ইচ্ছা মহানবী (স.)-এর নিকট সাহাবীরা উত্থাপন করলে মহানবী (স.) আবদুল্লাহকে ওই সুযোগ দিতে সম্মত হন এবং যুক্তির মাধ্যমে তাকেও পরাজিত করেন।

ইসলাম যুক্তিবাদী ধর্ম হলেও এখন আর মুসলিমরা যুক্তি ধার ধারতে চায় না। কারণ মহানবী (স.) ও খোলাফায়ে রাশেদীন পরবর্তী ইসলাম ধর্মের নেতৃত্ব অনেক ক্ষেত্রে চরমপন্থীদের হাতে চলে যায়। আর চরমপন্থীদের প্রভাবে মহানবী (স.) ও তার সাহাবিদের উদারতা ও অন্যের মতের প্রতি সহনশীলতার তথা যুক্তিবাদী চেতনা উগ্রপন্থীদের মতাদর্শের প্রভাবের নিচে চাপা পড়ে যায়। এক্ষেত্রে ঐতিহাসিক মানবেন্দ্র নাথ রায় যথার্থই বলেছেন: ‘যে নাম দিয়ে তিনি (মোহাম্মদ) তার মতাদর্শে দীক্ষিত করেছিলেন, তার সঙ্গে আজকের ধারণা অনেক দূরে এবং বিরোধী।’ মুসলিমদের উচিত হবে উগ্রপন্থীদের দ্বারা প্রভাবিত না হয়ে ইসলাম ধর্মের প্রকৃত শিক্ষা সম্পর্কে জানা।

ইসলাম ধর্ম, আল্লাহ ও মহানবী (স.) সম্পর্কে কেউ নেতিবাচক মন্তব্য করলে বা ভিন্নমত প্রকাশ করলে মহানবী (স.) এবং তার সাহাবীদের দেখানো পথ অনুসরণ করা। অন্যথায় পান থেকে চুন খসলে মুসলিমরা যেভাবে প্রতিক্রিয়া দেখানো শুরু করছে, তাতে ইসলাম ধর্ম অচিরেই উদারতা ও সহনশীলতা এবং পরমতসহিষ্ণুতার সৌন্দর্য কমে যাবে। মুসলিমরা চরমপন্থী জাতি হিসেবে পরিচিত হবে, যা সারা বিশ্বের দরিদ্রপীড়িত মুসলিমদের আরও দরিদ্র করে তুলবে। জাতি হিসেবে মুসলিমদের সংকট আরও বাড়বে।

লেখক: সহকারী অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।
[email protected]

/এসএএস/এমএনএইচ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
বাংলাদেশে দক্ষতা উন্নয়নে বিনিয়োগের ফল দৃশ্যমান হচ্ছে
গ্লোবাল স্কিলস ফোরামে বক্তারাবাংলাদেশে দক্ষতা উন্নয়নে বিনিয়োগের ফল দৃশ্যমান হচ্ছে
ভারতের লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় দফার ভোট কাল
ভারতের লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় দফার ভোট কাল
তীব্র গরমে পানি চাইতে চাইতেই ট্রাফিক পুলিশের মৃত্যু
তীব্র গরমে পানি চাইতে চাইতেই ট্রাফিক পুলিশের মৃত্যু
বাংলাদেশের উন্নয়ন-সহযোগী হিসেবে দ্রুত জায়গা করে নিচ্ছে ফ্রান্স
বাংলাদেশের উন্নয়ন-সহযোগী হিসেবে দ্রুত জায়গা করে নিচ্ছে ফ্রান্স
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ