X
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
১৫ চৈত্র ১৪৩০

বাইডেন ট্রাম্পকে হারিয়েছেন, কিন্তু ‘ট্রাম্পইজম’ কি হেরেছে?

রাহমান নাসির উদ্দিন
০৯ নভেম্বর ২০২০, ১৬:৩৯আপডেট : ০৯ নভেম্বর ২০২০, ১৬:৪০

রাহমান নাসির উদ্দিন বাইডেন-ট্রাম্পের তিনদিন ধরে জারি থাকা জয়-পরাজয়ের উত্তেজনা যখন পেনসিলভেনিয়া এসে মাটি করে বাইডেনকে জিতিয়ে দিলো, তখনই গোটা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সর্বত্র একটা উচ্ছ্বাস পরিলক্ষিত হলো। একেবারে গোঁড়া এবং অন্ধ ট্রাম্পভক্ত ছাড়া গড়পড়তা আমেরিকানরা খানিকটা যেন দম ফেলে স্বস্তির নিঃশ্বাস নিলো। পাশাপাশি গোটা বিশ্বের উদার, প্রগতিশীল, কাণ্ডজ্ঞানসম্পন্ন এবং সংবেদনশীল মানুষ বাইডেনের জয়ে একধরনের প্রশান্তি বোধ করলো। বাংলাদেশেও এর অন্যথা হয়নি। পৃথিবীর সর্বত্রই মানুষ যতটা না খুশি হয়েছে বাইডেনের জয়ে, তার চেয়ে অধিকতর আমোদিত হয়েছে আগামী চার বছর ট্রাম্পকে সহ্য করতে হবে না এবং ট্রাম্পের মতো মানুষকে হজম করতে হবে না–এ নির্ভারতা থেকে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, বাইডেন পপুলার ভোটে এবং ইলেকটোরাল কলেজ ভোটে ট্রাম্পকে হারালেও ‘ট্রাম্পইজম’কে কি বাইডেন সত্যিকার অর্থে হারাতে পেরেছেন? বিগত চার বছর ধরে ট্রাম্প আমেরিকার সমাজে যে বিভেদের বিষবাষ্প ছড়িয়েছেন, বর্ণবৈষম্যের যে বীজ রোপণ করেছেন, উগ্রজাতীয়তাবাদের যে রাজনীতি চালু করেছেন, হোয়াইট সুপ্রিমেসির নামে সাদার শ্রেষ্ঠত্ব বলে যে সমাজ-বিভাজনের ঘৃণা উৎপাদন করেছেন, যে মাত্রার নারী-বিদ্বেষী মনোভাব সমাজে বিলিয়েছেন, সেখান থেকে কেবলই ভোটের মাধ্যমেই উত্তরণ কী এত সহজ? বাইডেন ‘ইউনাইট’ বা একত্রীকরণের কথা বলছেন, কিন্তু বহু মাত্রায় বিভক্ত একটি সমাজকে কেবল একটি নির্বাচনের জয় লাভের মধ্য দিয়েই কি একত্রীকরণ করা সম্ভব? তাই, প্রশ্ন আসে বাইডেন ট্রাম্পকে হারিয়েছেন, কিন্তু ট্রাম্পের যে ব্যক্তিগত রুচি-মানসিকতা, সামাজিক মূল্যবোধ-চিন্তাভাবনা ও রাজনৈতিক দর্শন যা মোটাদাগে ‘ট্রাম্পইজম’ নামে পরিচিত, সেটা কি আদৌ হেরেছে? যদি হেরে থাকে তাহলে প্রায় ৭০ মিলিয়ন লোক ট্রাম্পের পক্ষে ভোট দিয়েছে কেন? যে সমাজের ৭০ মিলিয়ন মানুষ বাইডেনের বিপক্ষে ভোট দিয়ে ‘ট্রাম্পইজম’কে প্রকারান্তরে সমর্থন করে, সে সমাজে ‘ট্রাম্পইজম’ কি সত্যিকার অর্থে হেরে যায়? বাইডেনের বিজয়ে উচ্ছ্বাসের পাশাপাশি এসব উদ্বেগের প্রশ্নের উত্তর জানাটাও জরুরি।

‘ট্রাম্পইজম’ বলতে যদি কোনও ‘দর্শন’কে বোঝায় তাহলে সেটা হচ্ছে ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন ২০১৬ সালে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্সিয়াল নমিনি হিসেবে প্রচার-প্রচারণা শুরু করেন, তখন থেকে তার বিলানো নানান কথাবার্তা, চিন্তা-ভাবনা, পরিচয়-পরিকল্পনা এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমাজ, অর্থনীতি, রাজনীতি, রাষ্ট্রনীতি ও পররাষ্ট্রনীতি কীরকম হবে সে সম্পর্কিত তার দৃষ্টিভঙ্গি প্রভৃতির একটি সামষ্টিক প্রকাশ। এরপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর ট্রাম্পের নেওয়া বিভিন্ন সরকারি সিদ্ধান্ত, রাষ্ট্রীয় পলিসি, পররাষ্ট্রনীতি, অর্থনৈতিক দিক নির্দেশনা, সমাজের বিভিন্ন ইস্যু ও অনুষঙ্গ নিয়ে তার মনোভঙ্গি, তার বিভিন্ন আচরণ, বক্তৃতা, মন্তব্য এবং ২০২০ সালের নির্বাচনে তার দেওয়া বিভিন্ন বক্তৃতা, বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তার মন্তব্য এবং প্রতিশ্রুতি একত্র করলে ‘ট্রাম্পইজম’ কী জিনিস তার একটা ধারণা পাওয়া যায়। মূলত ১৯৮০-এর দশক থেকে বিস্তারমান নিউ-লিবারেল পলিটিক্যাল-ইকোনমির হাত ধরে মার্কিন সমাজ দুইভাবে বিভক্ত। একটি হচ্ছে আমেরিকার বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে মেট্রোপলিটন এলাকায় বসবাসকারী শহুরে শিক্ষিত নাগরিক মধ্যবিত্ত যারা প্রগতিশীল ধ্যান-ধারণায়, আধুনিক মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন, সাংস্কৃতিক বহুত্ববাদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং ইনক্লুসিভ জীবনাচারে অভ্যস্ত জনগোষ্ঠী। আর অন্যটি হচ্ছে, অত্যন্ত রক্ষণশীল, মেট্রোপলিটন চিন্তা-ভাবনা বাইরের বলয়ে বাস করা, প্রাতিষ্ঠানিক-শিক্ষায় ‘স্বল্প-শিক্ষিত’ বিভিন্ন গ্রাম ও পোস্ট-ইন্ডাস্ট্রিয়াল শহরে সনাতন জীবনাচারে অভ্যস্ত, সাদা-জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী, অভিবাসন-বিরোধী, সমাজে বিদ্যমান পুরুষতান্ত্রিকতায় আস্থাশীল এবং আধুনিক ও নব্য-উদারবাদী রাজনৈতিক-অর্থনীতির ঘোর বিরোধী জনগোষ্ঠী। এমনিতেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দুটি প্রধান রাজনৈতিক দল ডেমোক্র‌্যাট এবং রিপাবলিকানরা সমাজে এ দ্বিধা-বিভক্ত জনগোষ্ঠীর দুইটা বলয়কে কেন্দ্র করেই তাদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড এবং রাজনৈতিক দর্শনের নকশা তৈরি করে। কিন্তু রক্ষণশীলদের এসব মনোভঙ্গি, দৃষ্টিভঙ্গি এবং দর্শন খানিকটা পরোক্ষভাবে সমাজে এবং রাজনীতিকে জারি ছিল। ট্রাম্প এই রক্ষণশীল বলয়টাকে পুঁজি করে তাদের চরিত্রের পরোক্ষ বৈশিষ্ট্যকে প্রত্যক্ষ করে সেটা কেবল উন্মোচিতই করেননি বরং সেটাকে রাষ্ট্রের কাঠামোয়, সমাজনীতি এবং রাষ্ট্রীয় পলিসি-ফ্রেমওয়ার্কে প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করেছেন। যা ট্রাম্পের বিভিন্ন বক্তব্য, মন্তব্য, নীতি, পলিসি, সিদ্ধান্ত এবং পরিকল্পনার ভেতর দিয়ে প্রকাশিত হয়েছে, যাকে সমন্বিতভাবে এবং সম্মিলিতভাবে ‘ট্রাম্পইজম’ হিসেবে ব্রান্ডিং করা হয়।       

ট্রাম্পইজমের প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে—(১) হোয়াইট সুপ্রিমেসি বা ‘সাদার শ্রেষ্ঠত্ব’ নামে মার্কিন সমাজে তীব্রভাবে বর্ণবাদকে উসকে দেওয়া এবং তার রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়া, যা সমাজের মধ্যে সাদা বনাম অ-সাদা’র একটা বিভক্তি তৈরি করেছে। বর্ণবাদকে যেখানে একটি আধুনিক সমাজের কলঙ্ক হিসেবে দেখা হয়, সেখানে হোয়াইট সুপ্রিমেসির দর্শনই ট্রাম্পকে ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত করেছিল। সে কারণেই ট্রাম্প নির্দ্বিধায় ‘ব্ল্যাক লাইভ ম্যাটার’ আন্দোলনকে নানানভাবে দমনের চেষ্টা করেন এবং প্রকাশ্যে কটাক্ষ করার সাহস করেন।  কিন্তু ২০২০ সালে এসে সেটা হালে খুব একটা পানি না পেলেও ট্রাম্পের সমর্থনে প্রায় ৭০ মিলিয়ন ভোট কাস্ট হয়েছে। সুতরাং সাদার শ্রেষ্ঠত্বের দর্শন মার্কিন সমাজ থেকে বিতাড়িত হয়েছে, এটা এখনই বলা যাবে না।

(২) নারী বিদ্বেষ হচ্ছে ট্রাম্পইজমের আরেকটা অন্যতম বৈশিষ্ট্য। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ২৩১ বছরের নির্বাচনের ইতিহাসে কোনও নারীর পক্ষে প্রেসিডেন্ট হওয়া সম্ভব হয়নি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে কমলা হ্যারিসই প্রথম নির্বাচিত নারী ভাইস প্রেসিডেন্ট। এমনকি ১৯২০ সালের আগে মার্কিন সমাজে নারীদের কোনও ভোটাধিকার পর্যন্ত ছিল না। ট্রাম্প নারীদের প্রতি মার্কিন সমাজের এ ঐতিহাসিক দৃষ্টিভঙ্গিকেই রাজনীতির মালমসলা হিসেবে ব্যবহার করেছেন। এবং সে কারণেই ২০১৬ সালের নির্বাচনে ট্রাম্পের চেয়ে শতগুণে অভিজ্ঞ, বিজ্ঞ এবং পরিশীলিত হওয়ার পরও হিলারিকে পরাজয় বরণ করতে হয়েছে। ট্রাম্পইজমে নারী বিদ্বেষ একটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সংবেদনশীল ইস্যু হিসেবে মার্কিন সমাজে পুনরায় জারি হয়েছে।

(৩) অভিবাসী বিরোধিতা শুরুর দিন থেকেই ট্রাম্পের রাজনীতি এবং রাজনৈতিক দর্শনের একটি প্রধান ইস্যু হিসেবে হাজির হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বলা হয়, ‘ল্যান্ড অব মাইগ্রেশন’। যে সমাজ বহু ভাষার, বহু জাতির, বহু বর্ণের, বহু সংস্কৃতির ‘ম্যাল্টিং পট’ হিসেবে বিশ্বব্যাপী পরিচিত এবং অনুসৃত, সে মার্কিন সমাজে অভিবাসী বিরোধী একটি উগ্র-জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ট্রাম্পের রাজনীতির ভেতর দিয়ে নতুন করে সমাজের অভ্যন্তরে অনুপ্রবেশ করেছে। আফ্রিকান অভিবাসী, ল্যাটিন আমেরিকার অভিবাসী, হিস্পানিক অভিবাসী, এশিয়ান অভিবাসী প্রভৃতি প্রতিনিয়ত ট্রাম্পের খোঁটা, অপমান এবং তিরস্কারের শিকার হয়েছেন, যা মার্কিন সমাজের তীব্র বিভেদ সৃষ্টি করে।

(৪) সমাজের মধ্যে বহুমাত্রিক বিভাজন তৈরি করে রাজনৈতিক সুবিধা নেওয়ার যে সংস্কৃতি ট্রাম্প তৈরি করেছেন, সেটা মার্কিন সমাজকে আরও বহুদিন বহুভাবে ভোগাবে–এ বিষয়ে সন্দেহ নাই। বিভিন্ন ইস্যুকে কেন্দ্র করে সমাজে বিদ্যমান বহু মতের, বহু ভাষার, বহু ধর্মের, বহু জাতির, বহু বর্ণের মানুষের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের বিভেদ সৃষ্টি করা ট্রাম্পইজমের আরেকটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য। যেখানে আধুনিক গণতান্ত্রিক সমাজের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, একত্রীকরণ ও অন্তর্ভুক্তিকরণ, সেখানে ট্রাম্প সমাজে বিভেদ ও বিভক্তিরই চাষ করেছেন নিজের দর্শন এবং কর্মকাণ্ড দিয়ে, যা মার্কিন সমাজের যে উদার-গণতান্ত্রিক-সংবেদনশীল বৈশিষ্ট্য সেখানে অনেকখানি বিনষ্ট করেছে।

(৫) একজন মানুষের চরিত্রে যেসব বিকৃত প্রবৃত্তি থাকে যেমন পরস্পরের মধ্যে হিংসা-বিদ্বেষ ছড়ানো, মানুষের মধ্যে বিভেদ তৈরি করা, বর্ণবৈষম্য বা বর্ণবাদকে উসকে দেওয়া, লৈঙ্গিক আধিপত্যবাদ, বহুত্ববাদের প্রতি ঘৃণা ছড়ানো, মানুষকে প্রতিনিয়ত অসম্মান ও অমর্যাদা করা, নিয়মিত মিথ্যাচার করা প্রভৃতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে টুইটম্বুর ছিল। এবং সেটা তিনি নিজের ব্যক্তিসত্তার মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে রাষ্ট্রীয় পলিসিতে, সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় এবং সমাজের অভ্যন্তরে সুকৌশলে বিস্তার ঘটিয়েছেন, যার সমন্বিত এবং সম্মিলিত প্রতিফলনকে আজ  ‘ট্রাম্পইজম’ বলা হচ্ছে। কিন্তু যেটা সবচেয়ে শঙ্কার বিষয় সেটা হচ্ছে, মার্কিন সমাজের একটা উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ ট্রাম্পের এ দর্শনকে বা ট্রাম্পইজমকে সমর্থন করে। আর সমর্থন করে বলেই, প্রায় ৭০ মিলিয়ন মার্কিন জনগণ ট্রাম্পকে ভোট দিয়েছে। সুতরাং ট্রাম্প বাইডেনের কাছে পরাজিত হয়েছে সত্য, কিন্তু ট্রাম্পইজম কি আদৌ পরাজিত হয়েছে? এ প্রশ্নের উত্তর সময় একদিন সময়মতো দেবে।

পরিশেষে বলবো, যেদিন বাইডেনের বিজয় নিশ্চিত হলো, সেদিন ৭ নভেম্বর দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস Is There a Trumpism After Trump? (By Ross Douthat) এবং We Are Finally Getting Rid of Him: Don’t undersell the triumph of ousting Trump (By Michelle Goldberg) শিরোনামে দু’টি কলাম ছাপে। ৮ নভেম্বর দ্য গার্ডিয়ান Trumpism isn’t dead. The battle for free democracies just got harder (By Simon Tisdall) এবং Donald Trump has been defeated. But Trumpism could be here to stay (By Geoffrey Kabaservice) শিরোনামে দু’টি কলাম ছাপে। এছাড়া বিশ্বব্যাপী অসংখ্য ক্রেডিবল মিডিয়া ট্রাম্পইজম নিয়ে অসংখ্য কলাম প্রকাশ করে। প্রতিটি কলামের মূল সুর হচ্ছে মোটাদাগে একই, কেননা সবাই বলার চেষ্টা করছেন যে নির্বাচনের মাধ্যমে বাইডেনের হাতে ট্রাম্পের পরাজয় হয়েছে, কিন্তু মার্কিন সমাজে ট্রাম্প যে দর্শনের বিষ বপন করে গেছেন, সেটা এখনও বহাল তবিয়তে জারি আছে। ট্রাম্প যে অপ্রত্যাশিতভাবে সকল প্রকার জল্পনা-কল্পনা এবং হিসাব-নিকাশকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বিপুল পরিমাণ ভোট পেয়েছেন, এটাই প্রমাণ করে ট্রাম্পইজম সমাজে কতটা শেকড় গেড়েছেন। এখন বাইডেনের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হবে ট্রাম্পইজমের ‘ভূত’ মার্কিন সমাজের ঘাড় থেকে নামানো এবং এই বিভক্ত মার্কিন সমাজকে একত্রীকরণ ও একীভূতকরণ। এখন বাইডেনের জন্য চ্যালেঞ্জ হচ্ছে তার দেওয়া ‘ডিভিশন নয় ইউনিটি’র রাজনৈতিক বক্তৃতাকে ‘কথা’ থেকে ‘কাজে’ পরিণত করা।

লেখক: নৃবিজ্ঞানী ও অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। 

/এসএএস/এমএমজে/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
ডিভোর্স দেওয়ায় স্ত্রীকে কুপিয়ে নিজেও আত্মহত্যার চেষ্টা করেন স্বামী
ডিভোর্স দেওয়ায় স্ত্রীকে কুপিয়ে নিজেও আত্মহত্যার চেষ্টা করেন স্বামী
এক সপ্তাহের মাথায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আরেকজন নিহত
এক সপ্তাহের মাথায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আরেকজন নিহত
‘উচিত শিক্ষা’ দিতে পঙ্গু বানাতে গিয়ে ভাইকে হত্যা
‘উচিত শিক্ষা’ দিতে পঙ্গু বানাতে গিয়ে ভাইকে হত্যা
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মানবাধিকার উইং চালুর পরামর্শ সংসদীয় কমিটির
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মানবাধিকার উইং চালুর পরামর্শ সংসদীয় কমিটির
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ