X
মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪
২৩ বৈশাখ ১৪৩১

রাজশাহীর হারানো সৌন্দর্য ফেরাতে চাই: লিটন

রাজশাহী প্রতিনিধি
৩১ জুলাই ২০১৮, ১৬:৫৬আপডেট : ৩১ জুলাই ২০১৮, ১৬:৫৬

রাজশাহীর নবনির্বাচিত মেয়র খায়রুজ্জামান লিটনকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন নেতাকর্মীরা মেয়র হিসেবে রাজশাহী নগরীর হারানো সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনাই প্রথম কাজ হবে বলে জানিয়েছেন নবনির্বাচিত মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। তিনি বলেন, ‘নগরীকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও ঝকঝকে-চকচকে করা হবে। এরপর থেমে থাকা উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ সচল করার পর কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করবো। এছাড়া নির্বাচনি ইশতেহারে উল্লেখ করা প্রতিশ্রুতি ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন করা হবে।’
মঙ্গলবার (৩১ জুলাই) সকালে উপশহরস্থ নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
এসময় নবনির্বাচিত মেয়র খায়রুজ্জামান লিটনকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাতে তার বাসভবনের সামনে জড়ো হন হাজার হাজার আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।
খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘সিটি করপোরেশনের প্রকল্প নয়, অথচ সিটি নাগরীকদের প্রয়োজন এমন অনেক কাজ যেমন বিকেএসসি, শিশু হাসপাতাল, রাজশাহী মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা-কলকাতা ট্রেন চালু ইত্যাদি বিষয়গুলোসহ অনেকগুলো কাজ করতে হবে।’
খায়রুজ্জামান লিটন আরও বলেন, ‘আমি অতীতে মেয়রের দায়িত্ব নেওয়ার পর সাবেক মেয়রদের সহযোগিতা ও পরামর্শ দেওয়াসহ সহযোগিতা করার আহ্বান জানিয়েছিলাম। তার ধারাবাহিকতায় সদ্য সাবেক মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলের সহযোগিতা চাইবো। তিনি যদি আসেন, অবশ্যই একসঙ্গে উন্নত রাজশাহী গড়তে কাজ করবো।’
এ সময় নবনির্বাচিত মেয়রপত্নী রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি শাহীন আকতার রেনী বলেন, ‘নাগরিকদের চাহিদায় খায়রুজ্জামান লিটন মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। সহর্ধমিনী হিসেবে তার কাজে সহযোগিতা করবো। তাছাড়াও আমি যখন নির্বাচনি মাঠে ছিলাম, তখন নারীরা তাদের দাবি ও ইচ্ছের কথা বলেছেন, আমি সেগুলো নবনির্বাচিত মেয়রের কাছে তুলে ধরবো এবং বাস্তবায়নের চেষ্টা করবো। সার্বিকভাবে তার পাশে থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবো।’
প্রসঙ্গত, রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের খায়রুজ্জামান লিটন পেয়েছেন ১ লাখ ৬৫ হাজার ৯৬টি ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল পেয়েছেন ৭৭ হাজার ৭৭০ ভোট।

/এআর/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
রৌমারীতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ওপর প্রতিপক্ষের হামলা
রৌমারীতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ওপর প্রতিপক্ষের হামলা
টেকনাফে ছাত্রলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
টেকনাফে ছাত্রলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
ঝড়ে গাছ ভেঙে পড়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক বন্ধ ছিল এক ঘণ্টা
ঝড়ে গাছ ভেঙে পড়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক বন্ধ ছিল এক ঘণ্টা
‘স্বাভাবিক পরিবেশে বাঁচতে প্রত্যেককে গাছ রোপণ করতে হবে’
‘স্বাভাবিক পরিবেশে বাঁচতে প্রত্যেককে গাছ রোপণ করতে হবে’
সর্বাধিক পঠিত
মিল্টনের আশ্রমের দায়িত্ব যার হাতে গেলো
মিল্টনের আশ্রমের দায়িত্ব যার হাতে গেলো
চাসিভ ইয়ার ঘিরে হাজার হাজার সেনা জড়ো করছে রাশিয়া
চাসিভ ইয়ার ঘিরে হাজার হাজার সেনা জড়ো করছে রাশিয়া
যেভাবে অপহরণকারীদের কাছ থেকে পালিয়ে এলো স্কুলছাত্র
যেভাবে অপহরণকারীদের কাছ থেকে পালিয়ে এলো স্কুলছাত্র
যে শিশুকে পাচারের অভিযোগে মিল্টনের বিরুদ্ধে মামলা
যে শিশুকে পাচারের অভিযোগে মিল্টনের বিরুদ্ধে মামলা
আজও ঝোড়ো হাওয়াসহ শিলাবৃষ্টির আভাস
আজও ঝোড়ো হাওয়াসহ শিলাবৃষ্টির আভাস