ঘূর্ণিঝড় আম্পান থেকে রক্ষা পেতে খুলনার দাকোপ ও কয়রায় মঙ্গলবার (১৯ মে) সন্ধ্যার মধ্যে ৪৩ হাজার মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছে। তারাবির নামাজ শেষে রাতে আরও মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে নেওয়া হবে।
দাকোপ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, দুর্যোগের খবরের পরও মানুষজন আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে আগ্রহী হন না। জোর করে, কৌশল করে তাদের আশ্রয় কেন্দ্রে নিতে হচ্ছে৷ সন্ধ্যা পর্যন্ত দাকোপে ৩০ হাজার মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে নেয়া হয়েছে। তারাবিরে নামাজের পর আরও মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে। রাতের মধ্যেই প্রযোজ্য জনগোষ্ঠীকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়ার কাজ সম্পন্ন করার ব্যাপারে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
কয়রা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শিমুল কুমার জানান, দিনভর মাইকিং করে সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৩ হাজার মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে। তারাবির নামাজ শেষে বাকিদের আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হবে।