X
মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪
২৩ বৈশাখ ১৪৩১

উচ্চশিক্ষা-গবেষণায় বঙ্গবন্ধুর আকাঙ্ক্ষা পূরণের অঙ্গীকার ইউজিসির

বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট
১৫ জুন ২০২১, ১৭:০৩আপডেট : ১৫ জুন ২০২১, ১৭:০৩

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন-ইউজিসি জানিয়েছে, উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় বঙ্গবন্ধুর আকাঙ্ক্ষা পূরণে ইউজিসিকে উদ্ভাবনী ও কমিটমেন্ট নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে গুণগত শিক্ষা ও গবেষণার সূতিকাগার হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। এক্ষেত্রে কোনও প্রকার ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই।  এজন্য প্রয়োজন সকল ক্ষেত্রেই ইনোভেশনে গুরুত্ব দিতে হবে। 

মঙ্গলবার (১৫ জুন) ইউজিসি থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে শিক্ষা, গবেষণা ও মুক্তচিন্তা চর্চার কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে ১৯৭৩ সালে এক অধ্যাদেশের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে স্বায়ত্তশাসন দিয়েছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর দেখভাল করার জন্য বঙ্গবন্ধু বিশ্বাবদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) প্রতিষ্ঠা করেন।

এর আগে সোমবার (১৪ জুন) ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর ভার্চুয়াল মাধ্যমে অনুষ্ঠিত উদ্ভাবন ও সেবা সহজীকরণ বিষয়ে দিনব্যাপী কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে ইউজিসির কর্মকর্তাদের এ আহ্বান জানান।

অধ্যাপক ড. আলমগীর বলেন, ‘যেকোনও ইনোভেশনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সংশ্লিষ্ট সকলের কমিটমেন্ট এবং নতুন কিছু করার আকাঙ্ক্ষা। কমিটমেন্টের সঙ্গে আকাঙ্ক্ষা যুক্ত হলে লক্ষ্য অর্জন করা সহজ হয়।’

কম সময়ে ও কম খরচে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে কাঙ্ক্ষিত সেবা দিতে নতুন ধারনার সূচনা ও বাস্তবায়ন করতে ইউজিসির পরিচালক ও অতিরিক্ত পরিচালকদের প্রতি আহ্বান জানান অধ্যাপক আলমগীর।

অধ্যাপক ড. আলমগীর আরও বলেন, ‘বর্তমানে উচশিক্ষা খাতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৩ লাখের বেশি। দেশে ১৫০টির বেশি পাবলিক ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। সেবা সহজীকরণ ও সেবা দিতে ইনোভেশনযুক্ত করা না গেলে এই বিশাল সংখ্যক শিক্ষার্থী ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করা সম্ভব হবে না।’

 

 

 

/এসএমএ/এপিএইচ/
সম্পর্কিত
উচ্চশিক্ষা খাতকে ডিজিটালাইজেশনে আনার পরামর্শ ইউজিসির
বিশ্ববিদ্যালয়ে ন্যায়পাল নিয়োগের পরামর্শ ইউজিসির
বিশ্ববিদ্যালয়ে ই-রিসোর্সের ব্যবহার বাড়ানোর আহ্বান ইউজিসি’র
সর্বশেষ খবর
রৌমারীতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ওপর প্রতিপক্ষের হামলা
রৌমারীতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ওপর প্রতিপক্ষের হামলা
টেকনাফে ছাত্রলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
টেকনাফে ছাত্রলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
ঝড়ে গাছ ভেঙে পড়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক বন্ধ ছিল এক ঘণ্টা
ঝড়ে গাছ ভেঙে পড়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক বন্ধ ছিল এক ঘণ্টা
‘স্বাভাবিক পরিবেশে বাঁচতে প্রত্যেককে গাছ রোপণ করতে হবে’
‘স্বাভাবিক পরিবেশে বাঁচতে প্রত্যেককে গাছ রোপণ করতে হবে’
সর্বাধিক পঠিত
মিল্টনের আশ্রমের দায়িত্ব যার হাতে গেলো
মিল্টনের আশ্রমের দায়িত্ব যার হাতে গেলো
চাসিভ ইয়ার ঘিরে হাজার হাজার সেনা জড়ো করছে রাশিয়া
চাসিভ ইয়ার ঘিরে হাজার হাজার সেনা জড়ো করছে রাশিয়া
যেভাবে অপহরণকারীদের কাছ থেকে পালিয়ে এলো স্কুলছাত্র
যেভাবে অপহরণকারীদের কাছ থেকে পালিয়ে এলো স্কুলছাত্র
যে শিশুকে পাচারের অভিযোগে মিল্টনের বিরুদ্ধে মামলা
যে শিশুকে পাচারের অভিযোগে মিল্টনের বিরুদ্ধে মামলা
আজও ঝোড়ো হাওয়াসহ শিলাবৃষ্টির আভাস
আজও ঝোড়ো হাওয়াসহ শিলাবৃষ্টির আভাস