X
মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪
২৩ বৈশাখ ১৪৩১

যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞায় সামরিক রফতানি ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি: রাশিয়া

বিদেশ ডেস্ক
১৮ নভেম্বর ২০১৯, ১৪:৫৯আপডেট : ১৮ নভেম্বর ২০১৯, ১৭:১৬

যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞায় রাশিয়ার সামরিক রফতানি ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। এমনটাই দাবি করেছেন রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় হাইটেক শিল্পপণ্য রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান রোসটেক করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী সের্গেই চেমাজোভ। সোমবার দুবাই এয়ার শো-তে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এমন দাবি করেন। এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম রয়টার্স। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞায় সামরিক রফতানি ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি: রাশিয়া
প্রতিবেদনে বলা হয়, ইউক্রেনের ক্রিমিয়া দখলের ঘটনায় পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়ে রাশিয়ার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ তালিকায় অস্ত্র নির্মাতা কালাশনিকভ, রাশিয়ান হেলিকপ্টার, ইউনাইটেড এয়ারক্রাফট করপোরেশনের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোও রয়েছে। এর সবক’টিই রোসটেক করপোরেশনের আওতাভুক্ত।

সের্গেই চেমাজোভ-এর দাবি, ক্রিমিয়া ইস্যুতে নিষেধাজ্ঞার পরও রাশিয়ার সামরিক সরঞ্জাম রফতানি বেড়েছে। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান রাশিয়ান ডিফেন্স এক্সপোর্ট-এর হিসাব তুলে ধরে তিনি বলেন, ২০১৮ সালে তার দেশ ১৩ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম রফতানি করেছে। এটি আগের বছরের তুলনায় বেশি।

সের্গেই চেমাজোভ-এর প্রত্যাশা, তার দেশ এ বছরও ২০১৮ সালের মতো ব্যবসা করতে সক্ষম হবে। কেননা, ইতোমধ্যেই তার প্রতিষ্ঠান ১১ বিলিয়ন ডলারের সামগ্রী রফতানি করেছে।

তিনি বলেন, রোসটেক করপোরেশনের রফতানি বাণিজ্য বাড়ছে। এর মানে হচ্ছে, আমাদের উৎপাদিত সামগ্রী উন্নত মানের ও নির্ভরযোগ্য।

সের্গেই চেমাজোভ বলেন, সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গেও সামরিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে রাশিয়া; যদিও ইয়েমেন যুদ্ধে তাদের ভূমিকার কারণে কিছু পশ্চিমা দেশ তাদের এড়িয়ে চলছে।

উল্লেখ্য, জার্মানি ও নরওয়ের মতো দেশগুলোতে ইয়েমেন যুদ্ধে জড়িত দেশগুলোর কাছে সামরিক সরঞ্জাম রফতানিতে বিধিনিষেধ রয়েছে।

/এমপি/
সম্পর্কিত
চাসিভ ইয়ার ঘিরে হাজার হাজার সেনা জড়ো করছে রাশিয়া
কোন পথে এগোচ্ছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ?
ব্রিটেনের সর্বপ্রথম ক‌নিষ্ঠ কাউন্সিলর বাংলাদেশি ইসমাইল
সর্বশেষ খবর
রৌমারীতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ওপর প্রতিপক্ষের হামলা
রৌমারীতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ওপর প্রতিপক্ষের হামলা
টেকনাফে ছাত্রলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
টেকনাফে ছাত্রলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
ঝড়ে গাছ ভেঙে পড়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক বন্ধ ছিল এক ঘণ্টা
ঝড়ে গাছ ভেঙে পড়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক বন্ধ ছিল এক ঘণ্টা
‘স্বাভাবিক পরিবেশে বাঁচতে প্রত্যেককে গাছ রোপণ করতে হবে’
‘স্বাভাবিক পরিবেশে বাঁচতে প্রত্যেককে গাছ রোপণ করতে হবে’
সর্বাধিক পঠিত
মিল্টনের আশ্রমের দায়িত্ব যার হাতে গেলো
মিল্টনের আশ্রমের দায়িত্ব যার হাতে গেলো
চাসিভ ইয়ার ঘিরে হাজার হাজার সেনা জড়ো করছে রাশিয়া
চাসিভ ইয়ার ঘিরে হাজার হাজার সেনা জড়ো করছে রাশিয়া
যেভাবে অপহরণকারীদের কাছ থেকে পালিয়ে এলো স্কুলছাত্র
যেভাবে অপহরণকারীদের কাছ থেকে পালিয়ে এলো স্কুলছাত্র
যে শিশুকে পাচারের অভিযোগে মিল্টনের বিরুদ্ধে মামলা
যে শিশুকে পাচারের অভিযোগে মিল্টনের বিরুদ্ধে মামলা
আজও ঝোড়ো হাওয়াসহ শিলাবৃষ্টির আভাস
আজও ঝোড়ো হাওয়াসহ শিলাবৃষ্টির আভাস