X
মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪
২৪ বৈশাখ ১৪৩১

শিল্পীর কণ্ঠে উজ্জীবিত ‘আজাদি’ সংগীত

বিদেশ ডেস্ক
১১ মার্চ ২০১৬, ১৯:৪৫আপডেট : ১১ মার্চ ২০১৬, ১৯:৪৬

ভারতের জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয় (জেএনইউ) ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের মুখে অনুরণিত হয় আজাদির গান। ১৯৯৩ সালে লক্ষ্মৌর শিল্পী রাভি নাগার-এর এক গানের পংক্তিগুলোই আজাদির সুর হয়ে বাজছে ক্যাম্পাসজুড়ে। কমিউনিস্ট পার্টির শাখা সংগঠন ইন্ডিয়ান পিপলস থিয়েটার এসোসিয়েশন (আইপিটিএ) বা ভারতীয় গণনাট্য সংঘের জন্য এ গানটির সুর ও সংগীতায়োজন করেন তিনি।

এতো বছর পর এখন জেএনইউ ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের কাছে আবারও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে সেই গান। ১৯৯৩ সালে ভারতীয় গণনাট্য সংঘের পাদচিন কবির সাংস্কৃতিক যাত্রার জন্য সংগীতায়োজন করা হয় গানটির। এখনকার স্লোগান, তেজি বক্তব্য প্রকৃতপক্ষে রাভি নাগারের হারমোনিয়ামে সুর তোলা ওই গানেরই অংশবিশেষ। সাম্প্রতিক স্লোগানগুলো মূল গানটিরই অংশ।

শিল্পীর কণ্ঠে উজ্জীবিত ‘আজাদি’ সংগীত

২০১২ সালে মারা যান রাভি নাগার। কিন্তু তিনি যখন গানটির সুর করেছিলেন তার ২৩  বছর পর লক্ষ্মৌতে থাকা রাভি নাগারের বন্ধুরা আবারও গানটিকে পুনরুজ্জীবিত করে তোলেন।

ভারতীয় গণনাট্য সংঘের সঙ্গে সম্পৃক্ত একজন ব্যক্তি রাকেশ। তিনি বলেন, আটদিনের ওই যাত্রায় আমরা বিভিন্ন গ্রাম ও শহগুলোতে গিয়েছি, গান গেয়েছি, বক্তব্য দিয়েছি। এক রাতে আমরা দেরি করে ঘুমালাম। রাতভর পার্শ্ববর্তী মন্দির থেকে শুনতে পেলাম ‘জয় মাতা দি’।

রাকেশ বলেন, এর পরদিন খুব সকালে উঠে রাভি নাগার রিহার্সেল শুরু করলো। আমি বেশ বিরক্ত হলাম। তাচ্ছিল্যের সুরে বললাম, রাতভর তারা গান করেছে আর এখন তুমি শুরু করেছ! কিছুক্ষণ পর তিনি গুণগুণ শব্দে গাইতে লাগলেন, জয় মাতা দি, জয় মাতা দি, ধীরে ধীরে এটা আজাদি-আজাদিতে পরিণত হয়। কয়েক লাইন শোনার পর তার এই আওয়াজকে দীপ্তিমান মনে হলো।

গানটির কয়েকটি লাইন ছিল এ রকম, আজাদি হায় আজাদি, বাস আজাদি জি আজাদি। মেরি বেহনেইন মাঙ্গে আজাদি, মেরা ভাইয়া মাঙ্গি আজাদি, মন্দির মসজিদ সে আজাদি, চটি দ্বাধি সে আজাদি। এভাবেই রাভি নাগার-এর কণ্ঠে সবার মনোযোগ কাড়ে গানটি। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া।

/এমপি/

সম্পর্কিত
জনপ্রিয়তার তুঙ্গে থেকেও হিন্দুত্ববাদে ভরসা মোদির?
লোকসভা নির্বাচনবিজেপি ও তৃণমূলের মাথাব্যথা এখন কম ভোটার উপস্থিতি
লোকসভা নির্বাচন: তৃতীয় ধাপের ভোটে হেভিওয়েট প্রার্থী যারা
সর্বশেষ খবর
খুলনায় আড়াই ঘণ্টার বৃষ্টিতে শহরে জলাবদ্ধতা
খুলনায় আড়াই ঘণ্টার বৃষ্টিতে শহরে জলাবদ্ধতা
রৌমারীতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ওপর প্রতিপক্ষের হামলা
রৌমারীতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ওপর প্রতিপক্ষের হামলা
টেকনাফে ছাত্রলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
টেকনাফে ছাত্রলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
ঝড়ে গাছ ভেঙে পড়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক বন্ধ ছিল এক ঘণ্টা
ঝড়ে গাছ ভেঙে পড়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক বন্ধ ছিল এক ঘণ্টা
সর্বাধিক পঠিত
মিল্টনের আশ্রমের দায়িত্ব যার হাতে গেলো
মিল্টনের আশ্রমের দায়িত্ব যার হাতে গেলো
চাসিভ ইয়ার ঘিরে হাজার হাজার সেনা জড়ো করছে রাশিয়া
চাসিভ ইয়ার ঘিরে হাজার হাজার সেনা জড়ো করছে রাশিয়া
যেভাবে অপহরণকারীদের কাছ থেকে পালিয়ে এলো স্কুলছাত্র
যেভাবে অপহরণকারীদের কাছ থেকে পালিয়ে এলো স্কুলছাত্র
যে শিশুকে পাচারের অভিযোগে মিল্টনের বিরুদ্ধে মামলা
যে শিশুকে পাচারের অভিযোগে মিল্টনের বিরুদ্ধে মামলা
আজও ঝোড়ো হাওয়াসহ শিলাবৃষ্টির আভাস
আজও ঝোড়ো হাওয়াসহ শিলাবৃষ্টির আভাস