X
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪
১১ বৈশাখ ১৪৩১

‘লড়ছে রাশিয়া, জিতছে ইউক্রেন’

বিদেশ ডেস্ক
২৬ এপ্রিল ২০২২, ২০:৩৪আপডেট : ২৮ এপ্রিল ২০২২, ২৩:০৮

ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরুর প্রায় দুই মাস পার হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত রাশিয়া গুরুত্বপূর্ণ কোনও অগ্রগতি অর্জন করতে পারেনি। কিয়েভ দখলে ব্যর্থতার পর পূর্বাঞ্চল ‘মুক্ত’ করার ঘোষণা দিলেও ফের হোঁচট খাচ্ছে রুশ সেনারা। কিয়েভ দখলের অভিযানের মতোই রুশ সেনারা রণক্ষেত্রে অদক্ষতার পরিচয় দিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধক্ষেত্রে রাশিয়ার সেনাদের অবস্থান ও কৌশল বিশ্লেষণ করেছেন সমরবিদরা। মার্কিন সাময়িকী নিউজইউকের এক প্রতিবেদনে তাদের বিশ্লেষণ তুলে ধরা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রণক্ষেত্রে পুতিনের সেনারা অতিপ্রসারিত, ক্লান্ত এবং উজ্জীবিত হওয়ার কোনও বাস্তব ইঙ্গিত দিতে পারছে না। মার্কিন সেনাবাহিনী ও গোয়েন্দা বিশ্লেষকরা বলছেন, উত্তরাঞ্চলে বড় আক্রমণগুলো ইতোমধ্যে অচলাবস্থায় পৌঁছে গেছে: কোনও পক্ষই পুরোপুরি জয়ী হতে পারেনি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সিনিয়র মার্কিন কর্মকর্তা বলেন, রাশিয়া আবারও পদাতিক সেনাদের অগ্রগতির জন্য দূরপাল্লার বিমান হামলা, কামান ও রকেট নিক্ষেপের ওপর নির্ভর করছে। আক্রমণের জন্য তারা যে বিশাল রণক্ষেত্র তৈরি করেছে সেটিকে সহায়তা করতে পারছে না। চরম উজ্জীবিত ইউক্রেনীয় সেনারা শুধু নিজেদের টিকিয়ে রেখেছে তা নয়, অনেক স্থানে রুশদের পিছিয়ে দিয়েছে এবং শত্রুদের হোঁচট খেতে দেখছে। হ্যাঁ, রাশিয়া লড়াই করছে–কিন্তু জিতছে ইউক্রেন।

রাশিয়ার হয়ে লড়াই করছে চেচেন স্পেশাল ফোর্স

১৮ এপ্রিল, গত সোমবারের মধ্যরাতের এক ঘণ্টা আগে রাশিয়া যেটিকে ইউক্রেনে আক্রমণের দ্বিতীয় ধাপ বলছে, তা শুরু হয়। এই আক্রমণের প্রাথমিক লক্ষ্য হিসেবে ক্রেমলিন বলেছে, দক্ষিণ-পূর্বের ডনবাস অঞ্চল (ডনেস্ক ও লুহানস্ক) দখল করা। ২০১৪ সালে দখলকৃত অঞ্চলের বাকি অংশ দখল করাই রুশ বাহিনীর লক্ষ্য।

ইউক্রেনের একজন শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তা ওলেকসি ডানিলভ জানান, নতুন ধাপের আক্রমণে রুশ সেনারা ডনেস্ক, লুহানস্ক ও খারকিভ অঞ্চলে ইউক্রেনীয়দের প্রতিরোধ ভাঙতে চাইছে। ডনবাসের উত্তরে খারকিভ প্রদেশ অবস্থিত। এটি ইউক্রেনের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। এটি দখল রাশিয়ার জন্য প্রতীকীভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং পশ্চিম রাশিয়া থেকে পূর্বাঞ্চলীয় রণক্ষেত্রে পৌঁছার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগের লাইন।

সাঁড়াশি আক্রমণ

ভারী কামান ও রকেট হামলা শুরু হওয়ার পর রুশ সেনারা দক্ষিণ দখলকৃত ডনেস্ক থেকে শুরু করে খারকিভ পর্যন্ত ‘সাঁড়াশি অভিযান’ শুরু করে। এক্ষেত্রে ঘোড়ার নাল হিসেবে রাশিয়া আক্রমণকে বিবেচনা করা যায়। দুই দিক থেকে অগ্রসর হয়ে রুশ সেনারা একটি বৃত্ত গঠন করতে চাইছে। যার মাধ্যমে তারা ডনবাসের অবশিষ্ট ভূখণ্ডকে ঘিরে ফেলতে পারে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এমন সাঁড়াশি অভিযানের সাফল্য নির্ভর করছে মারিউপোলে অবশিষ্ট ইউক্রেনীয় বাহিনীর পুরোপুরি পরাজয়ের ওপর। এর ফলে রাশিয়ার মোট সেনাদের ২০ শতাংশ মুক্ত করে অন্যত্র মোতায়েন করা যাবে। শহরটিতে রুশ সেনাবাহিনীর ১০ ব্যাটালিয়ন ট্যাকটিক্যাল গ্রুপ (বিটিজিএস) মোতায়েন করা হয়েছে।

যুদ্ধ শুরুর ৫৩ দিন পর পুতিন মারিউপোল মুক্ত হয়েছে বলে ঘোষণা করেছেন। তিনি রুশ বাহিনীকে এগিয়ে যেতে বলেছেন। ইউক্রেনীয়দের সর্বশেষ ঘাঁটি আজভস্টল স্টিল কারখানা দখল না করে তা ঘিরে রাখতে বলেছেন তিনি। পুতিন নির্দেশ দিয়েছেন, কারখানা থেকে ‘কোনও মাছিও যেন বের হতে না পারে’। কিন্তু এখনও মারিউপোলে ইউক্রেনীয় প্রতিরোধ টিকে আছে।

রুশপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদী সেনাদের একটি ট্যাংক

রবিবার ডনবাসেও রাশিয়ার সাঁড়াশি আক্রমণ থমকে গেছে। সোমবারের পর রাশিয়ার বিমান হামলা বেড়েছে এবং সেনাবাহিনীর রকেট ও কামানোর গোলাবর্ষণ বেড়েছে। প্রতিদিন রুশ বাহিনী প্রায় ১ হাজার বস্তুর ওপর হামলা করছে। নতুন আক্রমণে আগের তুলনায় বেড়েছে তিনগুণ। কিন্তু যুদ্ধক্ষেত্রে রুশবাহিনী এক কিলোমিটারও এগোতে পারেনি। এমনকি যেসব ভূখণ্ড তারা দখল করেছিল সেগুলোর কিছুও হারাচ্ছে।

নতুন রণক্ষেত্র

ডনবাস ছাড়িয়ে আরেকটি রণক্ষেত্র তৈরি করেছে রাশিয়া। শুক্রবার এক সিনিয়র রুশ কমান্ডার মেজর জেনারেল রুস্তম মিনেকায়েভ বলেছেন, সশস্ত্রবাহিনীর লক্ষ্য হলো ডনবাস ও দক্ষিণাঞ্চলীয় ইউক্রেনের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেওয়া। মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা তার বক্তব্যকে মস্কোর অভিযানের নতুন সংজ্ঞা হিসেবে মনে করছেন। তারা বলছেন, পুরো দক্ষিণাঞ্চল দখলকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার লক্ষ্যটি কঠিন কাজ।

ডনবাসের পশ্চিমে দক্ষিণাঞ্চলীয় দ্বিতীয় রণক্ষেত্রের বিস্তৃতি প্রায় ২৪০ মাইল। যা পূর্বে ডনেস্ক থেকে পশ্চিমে মাইকোলাইভ পর্যন্ত ছড়ানো। এখানে রুশ সেনারা বাধাহীনভাবে ক্রিমিয়াথেকে রসদ ও সরঞ্জাম পাচ্ছে। ডনবাসের সেনাদের তুলনায় তাদেরকে শক্তিশালী মনে হচ্ছে। কিন্তু তারাও নতুন অগ্রযাত্রায় আটকে আছে, ইউক্রেনের তীব্র প্রতিরোধের মুখে পড়তে হচ্ছে।

দখলকৃত ভূখণ্ড হারাচ্ছে রাশিয়া

রুশ সীমান্তের কাছে খারকিভের আশেপাশের অনেক ভূখণ্ডের নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে মস্কো। রাশিয়ার অবিরাম কামান ও বিমান হামলা শহুরে এলাকায় অব্যাহত থাকলেও ইউক্রেনীয়দের ভূখণ্ডগত নিয়ন্ত্রণ বিস্তৃত হয়েছে। গভর্নর ওলেহ সিনেহুবভ জানান, শহরের সীমানায় অনেক ছোট শহর ও গ্রাম মুক্ত করতে সক্ষম হয়েছে ইউক্রেন। মার্কিন গোয়েন্দা বিশ্লেষকরাও বলছেন, মনে হচ্ছে ইউক্রেনের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর দখলের লক্ষ্য বাদ দিয়েছে রাশিয়া। যেমনটি তারা কিয়েভে করেছে। এটি আরেকটি বড় পরাজয়।

সাঁড়াশি আক্রমণের উত্তরাংশে, খারকিভের দক্ষিণ রুশ সেনারা মাত্র কয়েক কিলোমিটার অগ্রসর হয়েছে। ক্রেমিনা নামের শহর দখল করেছে এবং সেভেরোডনেস্ক শহরের আশেপাশে নাগরিক সংঘবদ্ধতাকে হুমকির মুখে রেখেছে। শহরটিতে রুশদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বাধা হয়েছে, উত্তর-দক্ষিণ দিকে সিভারস্কি ডনেট নদী বহমান। যুদ্ধের আগে এখানে প্রায় আড়াই লাখ ইউক্রেনীয় বসবাস করতেন। রয়েছে রুবিজনি ও লিসিচানস্ক শহর। ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে এখানে তুমুল লড়াই চলছে। রাশিয়া এখনও বড় ধরনের অগ্রগতি অর্জন করতে পারেনি।

মারিউপোলে বিধ্বস্ত আবাসিক ভবনের পাশের রাস্তা

এই রণক্ষেত্রগুলোতে রাশিয়ার প্রায় ২৫ হাজার সেনা মোতায়েন রয়েছে। তাদের লক্ষ্য হলো ৩৫ মাইল দূরে স্লোয়ানস্ক ও ক্রামাটর্স্ক শহরে পৌঁছানো। উত্তর থেকে দক্ষিণের সেনাদের সঙ্গে মিলিত হয়ে বৃত্ত পূরণ করতে হলে এই দুটি শহর রাশিয়াকে দখল করতে হবে। পুরো ডনবাস অঞ্চলের জন্য ইউক্রেনীয় প্রতিরক্ষার সদর দফতর ক্রামাটর্স্ককে অবস্থিত এবং এটি ভালোভাবে সুরক্ষিত।

সাঁড়াশি আক্রমণের দক্ষিণ পাশে উত্তরের তুলনায় রাশিয়ার অগ্রগতি কম। কয়েক সপ্তাহ ধরে ইউক্রেনের তিনটি ব্রিগেড রুশ সেনাদের অগ্রগতি ঠেকিয়ে রেখেছে এবং এখন তারা আরও শক্তিশালী হয়েছে। গত সপ্তাহে একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন হলো, সুদূর পশ্চিমে রাশিয়ার অগ্রগতি। যেখানে পুতিনের সেনারা ক্রামাটর্স্ক-এর দক্ষিণে অবস্থিত শহর জেলেন পোল দখল করেছে। কিন্তু এটি ডনবাস থেকে অনেক দূরে। কয়েকজন মার্কিন বিশ্লেষক বরছেন, মারিউপোল থেকে কিছু সেনাকে উত্তরে মোতায়েনের ইঙ্গিত হতে পারে এই নতুন পদক্ষেপ।

খারসনে প্রতিরোধের ইঙ্গিত

সুদর পশ্চিমে দক্ষিণাঞ্চলীয় ফ্রন্ট, যেখানে রাশিয়া পুরো অঞ্চল দখল করতে চাইছে, সেখানেও পুতিনের সেনারা হোঁচট খেয়েছে। রুশ সেনারা খারসন ছাড়া মাইকোলাইভ শহর দখল করতে পারেনি।

এমনকি ক্রিমিয়ার উত্তরে অবস্থিত দখলকৃত খারসন শহরেও প্রতিরোধ গড়ে উঠতে পারে। জেলেনস্কির উপদেষ্টা মিখাইলো পোডোলিয়াক এই সপ্তাহে অঙ্গীকার করেছেন, তারা শুধু রাশিয়াকে ঠেকিয়ে দেবেন তা না, পুরো প্রদেশকে মুক্ত করবেন।

উত্তরে রাশিয়ার পরাজয় এবং কিয়েভ থেকে সেনা প্রত্যাহারের পর পুতিন বাহিনী দ্বিতীয় ধাপের আক্রমণে শক্তি বাড়াতে দক্ষিণে যাচ্ছে। এই সেনাদের বেশিরভাগ আসছে রাশিয়া থেকে। ইউক্রেনের উত্তরাঞ্চলের সেনারা দ্রুত লড়াইয়ের যোগ দেওয়ার মতো অবস্থায় নেই। আক্রমণের আগে দক্ষিণে রাশিয়ার ৬৫ ব্যাটালিয়ন ট্যাকটিক্যাল গ্রুপ ছিল। যা ৫০ হাজার পদাতিক সেনার সমান। এই সেনাদের সঙ্গে আরও ২০ বা কাছাকাছি সংখ্যার বিটিজিএস যুক্ত হয়েছে। ফলে ইউক্রেনের অভ্যন্তরে প্রায় ৮২-৮৫টি ব্যাটারিয়ন ট্যাকটিক্যাল গ্রুপ রয়েছে রাশিয়ার। ইউক্রেন সীমান্তের কাছে আরও প্রায় ১ লাখ সেনা সমাবেশ করেছে মস্কো।

‘লড়ছে রাশিয়া, জিতছে ইউক্রেন’

কিন্তু শক্তি বাড়ানোর এই সেনারা হয় একেবারে নতুন অথবা এখনও প্রস্তুত নয়। কিয়েভের হাতে এখন আগের চেয়ে বেশি ট্যাংক রয়েছে। যা রাশিয়ার চেয়ে হতে পারে। রুশ সেনারা শুধু রসদ ঘাটতিতে রয়েছে তা নয়, তাদের সমন্বয় খুব দুর্বল।

রসদ সমস্যা

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি যুদ্ধক্ষেত্রের ঘনত্বের বিষয়: কত সংখ্যক রুশ সেনা জড়ো এবং একসঙ্গে সক্রিয় হতে পারবে। লড়াইয়ের প্রায় দুই মাসে পুতিনের বাহিনী সংলগ্ন সেনাদের মধ্যে সমন্বয়ের খুব কম সক্ষমতার প্রমাণ দিয়েছে, অথবা বড় গঠনের সেনা সমাবেশকে সফলভাবে নেতৃত্ব দিতে সক্ষম হয়েছে। রসদ সমস্যা– গোলাবারুদ, জ্বালানি ও খাদ্যের সরবরাহের জটিলতা কখনও সমাধান হয়নি। পরিবেশগত ফ্যাক্টর–আবহাওয়া, ভূখণ্ড, বরফ গলাও রাশিয়াকে কঠিন পরিস্থিতিতে ফেলেছে, সড়ক পথে তাদের চলাচল ব্যহত হচ্ছে। রুশ সেনাবাহিনী নৈতিক সংকটও মোকাবিলা করছে, যা তাদের অভিযান ও অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করছে।

প্রায় দুই মাস রণক্ষেত্রে রাশিয়ার ব্যর্থতার ফলে পশ্চিমা সামরিক সহযোগিতা পার্থক্য গড়ে তোলার সুযোগ পেয়েছে। প্রথমে ট্যাংক-বিধ্বংসী অস্ত্র ও ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র, আর এখন ভারী সরঞ্জাম পৌঁছাতে শুরু করে। শিগগিরই ইউক্রেনীয় সেনাদের হাতে থাকবে পশ্চিমা কামান। যা দেশটিতে পাঠানো প্রথম প্রকৃত আক্রমণের অস্ত্র।

/এএ/
টাইমলাইন: ইউক্রেন সংকট
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:৩০
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:০২
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৯:০৪
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:০১
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:০৪
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৩:০১
সম্পর্কিত
দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেফতার রুশ উপ-প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খারকিভে আবাসিক ভবনে রুশ হামলায় আহত ৬
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ার জ্বালানি স্থাপনায় আগুন
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে ডাম্প ট্রাক খাদে পড়ে ৬ শ্রমিক নিহত
রাঙামাটিতে ডাম্প ট্রাক খাদে পড়ে ৬ শ্রমিক নিহত
আরও বিস্তৃত হবে তাপপ্রবাহ, তবে সিলেটে হতে পারে বৃষ্টি
আরও বিস্তৃত হবে তাপপ্রবাহ, তবে সিলেটে হতে পারে বৃষ্টি
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের শেষ ম্যাচের ভেন্যু চূড়ান্ত
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের শেষ ম্যাচের ভেন্যু চূড়ান্ত
ফিরলেন ১৭৩ বাংলাদেশি, মিয়ানমারে ফেরত যাবেন ২৮৮ জন
ফিরলেন ১৭৩ বাংলাদেশি, মিয়ানমারে ফেরত যাবেন ২৮৮ জন
সর্বাধিক পঠিত
জরিপ চলাকালীন জমির মালিকদের জানাতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
জরিপ চলাকালীন জমির মালিকদের জানাতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
সিয়াম-মেহজাবীনের পাল্টাপাল্টি পোস্টের নেপথ্যে…
সিয়াম-মেহজাবীনের পাল্টাপাল্টি পোস্টের নেপথ্যে…
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ের গল্প বাংলাদেশের পর্দায়
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ের গল্প বাংলাদেশের পর্দায়
‘মারামারি’র ঘটনায় মিশা-ডিপজলের দুঃখপ্রকাশ
‘মারামারি’র ঘটনায় মিশা-ডিপজলের দুঃখপ্রকাশ
মিয়াবতী থেকে পিছু হটলো মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা?
মিয়াবতী থেকে পিছু হটলো মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা?