X
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
১৫ চৈত্র ১৪৩০

রবার্ট ক্লাইভের ভাস্কর্য নিয়ে নিজ শহরেই বিতর্ক

বিদেশ ডেস্ক
১৩ জুন ২০২০, ০৫:৫৩আপডেট : ১৩ জুন ২০২০, ০৬:০৭

ইংল্যান্ডের ছোট্ট এক শহর শ্রুসবেরি। স্যাক্সন যুগে স্থাপিত শহরটির কেন্দ্রে এখনও চোখে পড়বে টিউডর যুগের কাঠের ঘরবাড়ি। শহরটি যারা ঘুরে দেখতে যান, তাদের কাছে অবশ্য দ্রষ্টব্য হিসেবে তুলে ধরা হয় সেখানকার দুই বিখ্যাত ব্যক্তির দুটি ভাস্কর্য। এর একজন বিশ্ববিখ্যাত ন্যাচারালিস্ট ও বিবর্তনবাদের জনক চার্লস ডারউইন। শহরের পাবলিক লাইব্রেরির বাইরে শোভা পাচ্ছে তার মূর্তি। শ্রুসবেরি শহর কেন্দ্রের খোলা চত্বরে উঁচু বেদিতে দাঁড়িয়ে দ্বিতীয় মূর্তিটি। ব্রোঞ্জের তৈরি এই মূর্তিটি নিয়ে গত কদিন ধরে শহরের বাসিন্দারা তীব্রভাবে বিভক্ত হয়ে পড়েছে এটি অপসারণের দাবিতে। মূর্তিটি রবার্ট ক্লাইভের। যুক্তরাজ্যে তার পরিচয় ক্লাইভ অব ইন্ডিয়া নামে। তার স্মরণে কোনও প্রকাশ্য স্থানে এটিই একমাত্র মূর্তি নয়। নিজের শহর শ্রুসবেরিতে লর্ড ক্লাইভের মূর্তি। এটি সরানোর দাবিতে বিভক্ত স্থানীয়রা।

ব্রিটিশ সরকারের প্রশাসনিক কেন্দ্র যে হোয়াইট হল, সেখানে ডাউনিং স্ট্রিটের পেছনে আর ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দফতরের সামনে সগৌরবে দাঁড়িয়ে রবার্ট ক্লাইভের আরেকটি ভাস্কর্য। দাবি উঠেছে, এই মূর্তিটিও সেখান থেকে সরানোর। যারা এই দাবি জানাচ্ছেন, তাদের মধ্যে সাধারণ মানুষ যেমন আছেন, তেমনি আছেন অনেক নামকরা লেখক-ইতিহাসবিদ।

এদের একজন উইলিয়াম ডালরিম্পল। ‘হোয়াইট মুঘলস‌’ এবং ‘দ্য এনার্কি: দ্য রিলেন্টলেস রাইজ অব দ্য ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি‌’ তার লেখা বিখ্যাত দুটি বই।

উইলিয়াম ডালরিম্পল গার্ডিয়ানে লেখা এক কলামে বেশ জোরালো ভাষায় তার যুক্তি তুলে ধরেছেন যে, কেন তিনি রবার্ট ক্লাইভের মূর্তি অপসারণের পক্ষে।

ব্রিটিশ সরকারের একেবারে প্রাণকেন্দ্রে কীভাবে ক্লাইভের মতো লোকের মূর্তি এখনও আছে, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। উইলিয়াম ডালরিম্পল লিখেছেন, ‘ক্লাইভ এমন কোনও ব্যক্তি নন, যাকে আমাদের এই যুগে সন্মান জানানো উচিৎ। যখন এডওয়ার্ড কোলস্টোনের (ব্রিস্টলের দাস ব্যবসায়ী) মূর্তি পর্যন্ত উপড়ে ফেলে দেওয়া হয়েছে, তখন সময় এসেছে এই মূর্তিটিও যাদুঘরে পাঠিয়ে দেওয়ার। ব্রিটেনের যে অন্ধকার অতীত ইতিহাস, ভবিষ্যত প্রজন্মকে তা জানাতে কাজে লাগবে এটি।’

তিনি আরও লিখেছেন, ‘কেবল এই কাজ করার মাধ্যমেই আমরা শেষ পর্যন্ত আমাদের অতীত কৃতকর্মের মুখোমুখি হতে পারবো। যতকিছুর জন্য আমাদের ক্ষমা চাওয়া দরকার, সেই ক্ষমা চাওয়ার প্রক্রিয়াও শুরু করতে পারবো। তারপরই এই সাম্রাজ্যবাদী অতীতের ভারী বোঝা থেকে মুক্ত হয়ে আমরা সামনে অগ্রসর হতে পারবো।’

মূর্তি সরানোর দাবি যেভাবে শুরু

যুক্তরাষ্ট্রে শ্বেতাঙ্গ পুলিশের হাতে এক নিরস্ত্র কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুর পর যুক্তরাজ্যজুড়েও বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের ঢেউ ছড়িয়ে পড়েছে। লকডাউনের বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে প্রতি সপ্তাহান্তেই বড় বড় বিক্ষোভ হচ্ছে ছোট বড় সব শহরে।

এই আন্দোলনের টার্গেট হয়েছে বর্ণবাদ, ঔপনিবেশিক শাসন আর দাস ব্যবসার সঙ্গে সম্পর্কিত ছিল এমন ব্যক্তিদের মূর্তি। ব্রিস্টলে বিক্ষুব্ধ জনতা এডওয়ার্ড (দাস ব্যবসায়ী) কোলস্টোনের মূর্তি উপড়ে সেটি ফেলে দিয়েছে নদীতে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে তীব্র বিক্ষোভ চলছে সেসিল রোডসের মূর্তি সরানোর দাবিতে, যিনি আফ্রিকায় ব্রিটিশ সাম্রাজ্য বিস্তারে ভূমিকা রাখেন।

এই আন্দোলনের ধারাবাহিকতাতেই রবার্ট ক্লাইভের মূর্তি অপসারণের দাবি উঠেছে। এই মুহূর্তে বেশ কয়েকটি আবেদনপত্র খোলা হয়েছে চেঞ্জ-ডট-অর্গ ওয়েবসাইটে। প্রতিটি আবেদনপত্রেই রবার্ট ক্লাইভকে একজন বর্ণবাদী, লুটেরা এবং দুর্বৃত্ত বলে বর্ণনা করে বলা হয়েছে। বলা হয়েছে তার মতো মানুষকে মূর্তি বানিয়ে স্মরণ করার কোন কারণ নেই।

ক্লাইভের জন্ম যে শ্রপশায়ার কাউন্টিতে, সেখানেও তীব্র বিবাদ চলছে শ্রুসবেরি শহরের চত্ত্বর থেকে মূর্তি সরানোর দাবি নিয়ে। মূর্তি সরানোর দাবিতে দুটি আবেদনের একটিতে আট হাজারের বেশি মানুষ এর মধ্যে সই করেছেন।

‘বর্ণবাদী ক্লাইভের মূর্তি সরিয়ে ফেল’ দাবি জানিয়ে একটি আবেদন করেন ডেভিড প্যাট্রন। তিনি বলছেন, শহর চত্বরের কেন্দ্রে স্তম্ভের ওপর দাঁড়িয়ে আছে ক্লাইভের মূর্তি, কিন্তু ভারতীয় উপমহাদেশে ২০০ বছর ধরে অপশাসনের কেন্দ্রে ছিল এই ব্যক্তি, যার কারণে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু ঘটেছে, উপমহাদেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলজুড়ে নির্মম অত্যাচার ঘটে চলেছে।’

তিনি আরও লিখেছেন, ‘কাদের প্রতীককে আমরা সম্মান জানাবো সময় এসেছে তা নিয়ে নতুন করে ভাববার। আমাদের শ্রুসবেরির মানুষ কী নিয়ে গর্ব করবো, সেটা নিয়ে ভাববার। যদি আমরা জোসেফ স্ট্যালিন বা চেঙ্গিস খানের মূর্তি মেনে নিতে না পারি, তাহলে ক্লাইভের মূর্তি কীভাবে মেনে নিচ্ছি?’

স্থানীয়রা যা বলছেন

এই মূর্তি সরানোর পক্ষে-বিপক্ষে স্থানীয় পত্রিকায় প্রচুর মানুষ তাদের মতামত জানাচ্ছেন। শ্রপশায়ার স্টার পত্রিকার ওয়েবসাইটে টেরি নামের একজন মন্তব্য করেছেন, ‘মূর্তি বসানো হয় লোকজনকে সন্মান জানানোর জন্য। ক্লাইভের ইতিহাস জানার পর লোকজনের উচিৎ প্রশ্ন তোলা আজকের পৃথিবীতে তাকে রাখার যুক্তিটা কোথায়?’

সোপবক্স জন নামে আরেকজন অবশ্য লিখেছেন, ‍‘আমাদের পূর্বপুরুষরা এসব মূর্তি বসিয়েছেন তাদের গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করেই। আমাদের উচিৎ সেটাকে শ্রদ্ধা করা। নইলে আমরা ভুলে যাবো আমরা কে ছিলাম।’

মূর্তি সরানোর কোন আবেদনে যখন এক হাজারের বেশি মানুষ সই করেন, তখন সেটি স্থানীয় পৌর কর্তৃপক্ষ শ্রপশায়ার কাউন্সিলের কাছে যায়।

কাউন্সিলের নেত পিটার নাটিং বিবিসি-কে জানিয়েছেন, ‘কাউন্সিলের সংবিধান অনুযায়ী যে কোনও আবেদন, যেটিতে এক হাজারের বেশি মানুষ সই করেছে, সেটি আমাদের কাছে উপস্থাপন করা হয়। এটি নিয়ে কাউন্সিলে বিতর্ক হয়। এরপর ঠিক করা হয় কী করা হবে।’

শ্রপশায়ার কাউন্সিলের একজন সদস্য অ্যান্ডি বোডিংটন চান, মূর্তিটি যথাস্থানেই থাক। তার যুক্তি, ‘যদি আপনি আমাদের কোনও কোনও নিষ্ঠুর ইতিহাসের ভৌত প্রমাণ সরিয়ে ফেলেন, তাহলে আমাদের ইতিহাসেরই কবর রচিত হওয়ার বিপদ দেখা দিতে পারে।’

পার্শ্ববর্তী টেলফোর্ড কাউন্সিলের সাবেক নেত কুলদিপ সাহোটা চান মূর্তিটি সরিয়ে ফেলা হোক। সাহোটার জন্ম ভারতে। তিনি গত ২০ বছর ধরে শ্রুসবারিতে ব্যবসা করছেন। তিনি বলেছেন, যখন তার বন্ধুরা বেড়াতে আসে, তখন ক্লাইভের মূর্তি দেখে তারা অস্বস্তিতে ভোগে।

রবার্ট ক্লাইভকে নিয়ে কেন এত বিতর্ক

বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তানে স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা ভালো করেই জানে, রবার্ট ক্লাইভ কে ছিল এবং ভারতীয় উপমহাদেশে ইংরেজ ঔপনিবেশিক শাসন চালুর পেছনে তার কী ভূমিকা ছিল।

১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধে নবাব সিরাজউদ্দৌলার বাহিনীকে পরাজিত করার মাধ্যমে বাংলা তথা ভারতীয় উপমহাদেশে ইংরেজ ঔপনিবেশিক শাসনের সূচনা হয়েছিল। এরপর কার্যত রবার্ট ক্লাইভ হয়ে উঠেছিলেন ভারতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি। ১৭৫৮ সালে তাকে বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির প্রথম গভর্নর নিযুক্ত করা হয়েছিল।

ইংরেজ ইতিহাসবিদ লরেন্স জোন্স তার ‘দ্য মেকিং অ্যান্ড আনমেকিং অব ব্রিটিশ রাজ’ বইতে লিখেছেন, ‘সে সময় বাংলা ছিল ভারতের সবচেয়ে সমৃদ্ধ, উর্বর আর ঘনবসতিপূর্ণ অঞ্চল। কত লোক তখন সেখানে বাস করতো কেউ জানে না। ক্লাইভ বানিয়ে একটা সংখ্যা বলেছিল, দেড় কোটি, যা আসলে অনেক কম। এই সংখ্যা হয়তো অনেক বেশি ছিল। ১৭৬৯-৭০ সালে যে দুর্ভিক্ষ হয়েছিল, তাতে বাংলার এক পঞ্চমাংশ মানুষ মারা যায় বলে ধারণা করা হয়।’ এই দুর্ভিক্ষ ছিল রবার্ট ক্লাইভ এবং তার উত্তরসুরী বৃটিশ শাসকদের শাসনের প্রত্যক্ষ ফল।

১৭৬০ সালে ৩৪ বছর বয়সে ক্লাইভ ফিরে যান ইংল্যান্ডে। ততদিনে তিনি সেই যুগের ইংল্যান্ডে অন্যতম বিত্তশালী ব্যক্তিতে পরিণত হয়েছেন। তিনি শ্রুসবারি থেকে এমপি নির্বাচিত হন। পরে শহরের মেয়রও হন। দুই বছর পর তাকে ‘ব্যারন ক্লাইভ অব পলাশী’ উপাধি দেওয়া হয়।

ভারতে ক্লাইভের অপশাসন, দুর্নীতি, লুণ্ঠন নিয়ে পার্লামেন্টে সেসময় হৈচৈ হয়েছিল। তার বিরুদ্ধে তদন্তও হয়েছিল। তদন্তে তার সমালোচনা করা হয়েছিল ভারতীয় নেতাদের কাছ থেকে বিরাট অংকের ঘুষ নেওয়ার জন্য, যাদের তিনি ক্ষমতায় থাকতে সাহায্য করেছিলেন।

১৭৭৪ সালের ২২শে নভেম্বর তাকে নিজের বাড়িতে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। ধারণা করা হয়, তিনি আত্মহত্যা করেছিলেন। যদিও তার পরিবার একথা অস্বীকার করে। মাত্র ৪৯ বছর বয়সে তার মৃত্যু ঘটে। তাকে নিজ গ্রামে একটি অচিহ্ণিত কবরে সমাহিত করা হয়। কিন্তু নিজের সময়ে এ রকম ঘৃণিত একজন ব্যক্তি পরে কীভাবে আবার ইংল্যান্ডে পুনর্বাসিত হলেন এবং হোয়াইট হলের মতো জায়গায় তার স্মারক মূর্তি বসানো হলে সেই প্রশ্ন তুলেছেন ঐতিহাসিক উইলিয়ার ডালরিম্পল।

বিস্মৃত ইতিহাস

যুক্তরাষ্ট্রে গৃহযুদ্ধের বহু বছর পর দক্ষিণের রাজ্যগুলোতে দাসপ্রথা সমর্থনকারী কনফেডারেট জেনারেলদের মূর্তি স্থাপন করেছিল ‌‘শ্বেতাঙ্গ শ্রেষ্ঠত্ববাদীরা’। এর সঙ্গে হোয়াইট হলে রবার্ট ক্লাইভের মূর্তি বসানোর সাদৃশ্য দেখছেন ঐতিহাসিক উইলিয়ার ডালরিম্পল।

লন্ডনে ফরেন অফিসের সামনে ক্লাইভের মূর্তিটি স্থাপন করা হয় এমন এক সময়ে, যখন ভারতে ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন জোরালো হয়ে উঠেছে।

১৯০৭ সাল ভারত থেকে ফিরে সাবেক ভাইসরয় লর্ড কার্জন ক্লাইভের মূর্তি স্থাপনের পক্ষে জোরালো সমর্থন দেন। কিন্তু তার উত্তরসূরি লর্ড মিন্টো মন্তব্য করেছিলেন, ‘এটি একটি অপ্রয়োজনীয় উস্কানি।’ কিন্তু এসব আপত্তি সত্ত্বেও ১৯১২ সালে ক্লাইভের মূর্তি উন্মোচন করা হয় হোয়াইট হলে।

উইলিয়াম ডালরিম্পল মনে করেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বাইরে ক্লাইভের এই মূর্তি ‘নব্য সাম্রাজ্যবাদী স্বপ্ন‌’‌ দেখতে উৎসাহ যোগাতে পারে, এমন বিপদ আছে। যুক্তরাজ্যে ইতিহাসের কারিকুলামে কেন দেশটির সাম্রাজ্য স্থাপনের ইতিহাস কার্যত উপেক্ষিত সেই প্রশ্নও তুলেছেন তিনি।

ঐতিহাসিক উইলিয়ার ডালরিম্পল বলেন, ‘যুক্তরাজ্যে ইতিহাসের পাঠ্যক্রমে টিউডর রাজাদের কাহিনি থেকে নাজি জার্মানি, হেনরি থেকে হিটলার, আর মাঝখানে সংক্ষেপে উইলিয়াম উইলবারফোর্স ও ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল। এমন একটা ধারণা দেওয়া হয়, ব্রিটেন যেন সব সময় দেবদূতদের পক্ষে ছিল। আমাদের ঔপনিবেশিক ব্যবস্থা গড়ে তোলার সঙ্গে যে নৃশংসতা আর শোষণের ইতিহাস জড়িয়ে রয়েছে সেটার ব্যাপারে আমরা পুরোপুরি অজ্ঞ। বাকী দুনিয়ার সবার কাছে যেটা জানা, সেটা এখন আমাদের নিজেদের উপলব্ধি করা প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। সেটি হচ্ছে: ইতিহাসের একটা সময়জুড়ে আমরাও ছিলাম প্রচণ্ডভাবে বর্ণবাদী ও সম্প্রসারণবাদী এক শক্তি, যারা প্রতিটি মহাদেশে অনেক সহিংসতা, অবিচার ও যুদ্ধাপরাধের জন্য দায়ী।’ সূত্র: বিবিসি।

/এমপি/
সম্পর্কিত
ক্রিমিয়া উপকূলে রুশ সামরিক উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর নিরাপত্তা জোরদার করছে কিয়েভ
ইউক্রেনের ড্রোনের জন্য নতুন প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে যুক্তরাজ্য
সর্বশেষ খবর
করোনার পরে মাধ্যমিকে ১০ লাখের বেশি শিক্ষার্থী কমেছে
করোনার পরে মাধ্যমিকে ১০ লাখের বেশি শিক্ষার্থী কমেছে
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাস দুর্ঘটনায় ৪৫ তীর্থযাত্রী নিহত
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাস দুর্ঘটনায় ৪৫ তীর্থযাত্রী নিহত
পায়ুপথে ৭০ লাখ টাকা সোনা নিয়ে ভারতে যাচ্ছিল পাচারকারী
পায়ুপথে ৭০ লাখ টাকা সোনা নিয়ে ভারতে যাচ্ছিল পাচারকারী
বিশ্বকাপের আগে আয়ারল্যান্ডে টি-টোয়েন্টি খেলবে পাকিস্তান
বিশ্বকাপের আগে আয়ারল্যান্ডে টি-টোয়েন্টি খেলবে পাকিস্তান
সর্বাধিক পঠিত
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
নিউ ইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত, যা জানা গেলো
নিউ ইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত, যা জানা গেলো
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
নেচে-গেয়ে বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যকে বরণে সমালোচনার ঝড়
নেচে-গেয়ে বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যকে বরণে সমালোচনার ঝড়