মিস ওয়েলস হতে চান ব্রিটিশ বাংলাদেশি মহিমা হাসনা হোসেইন। ২২ বছর বয়সী মহিমা পেশায় মানসিক স্বাস্থ্যসেবার নার্স। তিনি ইতোমধ্যেই মিস ওয়েলস ২০২৩ এর ফাইনালিস্ট নির্বাচিত হয়েছেন।
প্রতি বছরতিন দিনের এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এই প্রতিযোগিতার বিজয়ী নির্বাচন করা হয়। বিভিন্ন দাতব্য ইভেন্ট এবং একটি ক্যাটওয়াক শো শেষে প্রতিযোগিতার বিজয়ী নির্বাচন করা হয়। বিজয়ী প্রতিযোগী মিস ওয়ার্ল্ডে অংশগ্রহণের সুযোগ পান।
বাংলাদেশি মা-বাবার সন্তান মহিমা ওয়েলশ, ইংরেজি ও বাংলা ভাষায় পারদর্শী। ওয়েলসে বর্ণবাদের অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হওয়ার কথাও জানিয়েছেন তিনি।
মহিমা হাসনা হোসেইন বলেন, একটি ছোট শহরে একটি জাতিগত সংখ্যালঘু বা বাংলাদেশি কমিউনিটির সন্তান হিসেবে বেড়ে উঠা আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছে। ওয়েলস থেকে আমি শিখেছি কীভাবে বর্ণবাদ মানুষের মানসিক স্বাস্থ্য ও আত্মবিশ্বাসকে প্রভাবিত করতে পারে। জানতে পেরেছি, বিভিন্ন সংস্কৃতি এবং বিভিন্ন জাতিসত্তার মানুষের সঙ্গে কীভাবে জীবনকে উদযাপন করা যায় এবং কমিউনিটিকে ঐক্যবদ্ধভাবে শক্তিশালী করা যায়।
আপাতত তার লক্ষ্য মিস ওয়েলসের আস্থার বার্তা সর্বত্র ছড়িয়ে দেওয়া।
মিস ওয়েলস ২০২৩-এর ফাইনাল এই বছরের এপ্রিলে অনুষ্ঠিত হবে কার্ডিফের হল্যান্ড হাউস হোটেল এবং নিউপোর্টের রিভারফ্রন্টে।