খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে পুণ্যময় দিন ২৫ ডিসেম্বর। যিশুখ্রিষ্টের জন্মদিন উপলক্ষে অস্ট্রেলিয়া থেকে আমেরিকা জুড়ে বড়দিন উদযাপন করা হয়েছে নানান আয়োজনে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের নির্বাচিত কয়েকটি ছবি প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। চলুন দেখে ফেলি একঝলকে।
কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
সেন্ট অ্যান্থনি’স চার্চে পরীর সাজে শ্রীলঙ্কান এক ক্যাথলিক শিশু। গত এপ্রিলে ইস্টার সানডেতে এই গির্জায় আত্মঘাতী বোমা হামলায় ৫৪ জন প্রাণ হারান।
আবুধাবি, সংযুক্ত আরব আমিরাত
সেন্ট জোসেফ’স ক্যাথেড্রালে মোমবাতি জ্বালাচ্ছেন একজন ধর্মানুরাগী। সংযুক্ত আরব আমিরাতে ক্যাথলিক সম্প্রদায়ের ৫ শতাংশের ওপরে ফিলিপিনো।
হ্যানয়, ভিয়েতনাম
ঊনিশ শতকের গির্জা সেন্ট জোসেফ’স ক্যাথেড্রালের বাইরে সেলফি তুলছেন একজন নারী।
প্যারিস, ফ্রান্স
সেন্ট জার্মেইন লুক্সেরোয়া গির্জায় মধ্যরাতে বিশপ ফিলিপ মার্সেট। ২০০ বছরেরও বেশি সময়ের ইতিহাসে এবারই প্রথম শহরটির নটরডেম ক্যাথেড্রালে বড়দিন উদযাপন করা হয়নি। গত এপ্রিলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে এটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
নাইরোবি, কেনিয়া
ফোর্ট জিজাস জাদুঘর এলাকায় মধ্যরাতে প্রার্থনারত সাধারণ মানুষ।
বেথলেহেম, ফিলিস্তিন
বাইবেল অনুযায়ী, যিশুখ্রিষ্টের জন্ম হয়েছিল বেথলেহেমে। বড়দিনের প্রথম প্রহরে ২৪ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে পশ্চিম তীরে প্রার্থনার জন্য জড়ো হয় সাধারণ মানুষ।
ভ্যাটিকান সিটি
পোপ ফ্রান্সিস তার সপ্তম বড়দিনের উৎসবে বলেছেন, ‘আমাদের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ মানুষকেও ঈশ্বর ভালোবাসেন।’ ধারণা করা হচ্ছে, যৌন নিপীড়নসহ গির্জার বিভিন্ন কেলেঙ্কারির ইঙ্গিত রয়েছে তার এই মন্তব্যে।
সিডনি, অস্ট্রেলিয়া
চরম দাবানলের মধ্যেও বড়দিন উপলক্ষে হাওয়াই যেতে ছুটি নেওয়ায় সমালোচিত হয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন। এরই ধারাবাহিকতায় সিডনিতে তার একটি ম্যুরাল দেখা গেলো।