X
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
১২ বৈশাখ ১৪৩১
হারুকি মুরাকামির সাক্ষাৎকার

উপন্যাস লেখা জাগ্রত অবস্থায় স্বপ্ন দেখার মতো

.
৩০ অক্টোবর ২০১৬, ২০:১২আপডেট : ৩০ অক্টোবর ২০১৬, ২২:১৩

উপন্যাস লেখা জাগ্রত অবস্থায় স্বপ্ন দেখার মতো
[হারুকি মুরাকামি এসময়কার অত্যন্ত জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক। জনপ্রিয়তার দিক থেকে মার্কেসের পরেই তার অবস্থান। আমেরিকায় বসবাসকারী জাপানী এই লেখক দৌড়বিদ এবং জ্যাজ সংগীতের অনুরক্ত। তার গল্প-উপন্যাসে বিড়াল একটি বিশেষ প্রতীক হয়ে আসে। ‘কাফকা অন দ্যা শোর’ প্রকাশের পর এর নিমার্ণ ও চৈতন্য নিয়ে এই সাক্ষাৎকার আবর্তিত হয়েছে। সাক্ষাৎকারটি প্রকাশিত হয় HarukiMurakami.com এবং এটি BookBrowse পুনারায় প্রকাশ করে। ইংরেজি থেকে অনুবাদ করেছেন অনন্য মুশফিক]



প্রশ্ন : আপনি নতুন করে ইডিপাস মিথ সম্পর্কে কী বলতে চান? আপনার কী নতুন কোনো পরিকল্পনা ছিল- যখন আপনি ‘কাফকা অন দ্যা শোর’ শুরু করেছিলেন- নাকি লিখতে লিখতেই এটা এসেছিল?

উত্তর : ইডিপাস মিথ একটা ভিন্ন প্রসঙ্গ এটি উপন্যাসের মূল উপাদান নয়। লেখার শুরুর দিকে আমি ভেবেছিলাম ১৫ বছরের একটা ছেলেকে নিয়ে লিখতে, যে তার পাপী বাবার কাছ থেকে পালিয়ে গিয়ে মাকে খুঁজতে বের হয়। আসলে এই ব্যাপারটাই ইডিপাস মিথের সাথে যোগসূত্র। কিন্তু যেমনটি বলেছিলাম, প্রথম থেকেই লেখার সময় এই মিথটি আমার মনে আসেনি। প্রতিটি গল্পের আদিরূপ হলো এই মিথগুলো। গল্প লেখার সময় এই মিথগুলো কোনো কাজে আসে না, কিন্তু মাঝে মাঝে গল্পের প্রয়োজনে আমরা মিথগুলো ব্যবহার করি। মিথ হলো আমাদের সমস্ত গল্পের উৎপত্তিস্থল।

প্রশ্ন : ‘নরওয়েজিয়ান ওড’ এর বাইরে, বিশেষত নতুন উপন্যাস ড্রিমলাইটে আপনি বেশ কল্পকাহিনী ব্যবহার করেছেন। বাস্তব জগৎ থেকে কল্পকাহিনীতে যাওয়ার পেছনে আপনার মনে কী কাজ করেছে?

উত্তর : ‘নরওয়েজিয়ান ওড’ আসলেই বাস্তবধর্মী লেখা, যেটা আপনি বললেন। এটি আমি অবশ্যই উদ্দেশ্যপূর্ণভাবেই লিখেছি। আমি নিজের কাছে প্রমাণ করতে চেয়েছিলাম যে, আমি শতভাগ বাস্তবধর্মী উপন্যাস লিখতে পারি, এবং তা প্রমাণও করতে পেরেছি। এবং এভাবেই আমি মনবল অর্জন করি, নয়তো এটা ভবিষ্যতে আমার জন্য আরো কঠিন হতে পারত। একটা উপন্যাস লেখা আমার জন্য অনেকটা স্বপ্নের মতো। উপন্যাস লেখা আমার জন্য জাগ্রত অবস্থায় স্বপ্ন দেখার মতো, কিন্ত সেট উদ্দেশ্যপূর্ণ। আমি আজকের স্বপ্নটা কালঅব্দি দেখতে পারি- কিছু ব্যাপার আপনি স্বাভাবিকভাবেই চালিয়ে যেতে পারবেন না। এটা আমার চেতনার গভীরে সাজিয়ে নেবার নিজেস্ব উপায়। তাই আমি যখন এটা স্বপ্নপ্রসূত হিসেবে দেখি- একে কল্পনা বলে মনে হয় না। আমার জন্য এ স্বপ্ন বেশ সত্য।
হারুকি মুরাকামি প্রশ্ন : গুগল সার্চে দেখা যায় আপনার অনেক আমেরিকান ভক্ত রয়েছে যারা আপনার পরবর্তী উপন্যাসের জন্য আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছে। আপনি কী মনে করেন একজন জাপানি ঔপন্যাসিক হিসেবে কী হতে পারে এই আলোড়নের কারণ?
উত্তর : আমি মনে করি যারা আমার স্বপ্নে অংশ নেন তারা আমার উপন্যাসে আনন্দ পেতে পারেন। আর এটা একটা চমৎকার ব্যাপার। যেমনটি বলেছিলাম মিথগুলো হলো গল্পের আধার, আর আমি যদি গল্পের একটা আধার তৈরি করতে পারি এটা আমাকে বেশ উৎফুল্ল করবে।
প্রশ্ন : আপনি কি মনে করেন একজন পাঠক আপনার উপন্যাস থেকে জাপানি সংস্কৃতির কিছু দিক জানতে পারেন? আপনি কি এমনটা চেয়েছিলেন যে, সেখানে এমন কোনো বৈশিষ্ট থাক যেন আমরা আমেরিকানরা পড়বার আগেই তা  উপলব্ধি করতে পারি?
উত্তর : যখন আমি একটা উপন্যাস লিখি তখন আমার নিজের মধ্যে আমি তথ্যগুলো খেলাতে থাকি। এটা হতে পারে জাপানি কোনো তথ্য বা বিদেশী- আমি এ দুয়ের মধ্যে কোনো পার্থক্য করি না। আমি ভাবি না কীভাবে আমেরিকান পাঠক এটা নেবে। কিন্তু একটা উপন্যাস ততক্ষণ পর্যন্ত মর্মস্পর্শী হয় না যদি না তুমি এর বিস্তারিত তথ্য সঠিকভাবে তুলে ধরতে পার। এই ক্ষেত্রে, আমি উনিশ শতকের লন্ডনের ভৌগলিক অবস্থা সম্পর্কে খুব বেশি পরিচিত নই, কিন্তু আমি এখনো চার্লস ডিকেন্সের গল্প উপভোগ করি।
প্রশ্ন : উত্তরাধুনিক কাল শুরুর আগেই ফ্রানৎস কাফকা পোস্ট-নিউক্লিয়ার, নিউ-মিলিনিয়ামের বৈশিষ্টগুলো তার লেখায় চিহ্নিত করতে পেরেছিলেন। আপনি কি আপনার মূল চরিত্রের নামকরণে এ বিষয়গুলো মাথায় রেখেছিলেন, না কি অন্য কোনো কারণ ছিল?
উত্তর : বলাই বাহুল্য যে কাফকা আমার প্রিয় লেখকদের মধ্যে একজন। কিন্তু আমি মনে করি না আমার উপন্যাস বা এর চরিত্রগুলো তার লেখা দ্বারা কোনোভাবে প্রভাবিত। আমার মতে, কাফকার কথাসাহিত্যের জগত এত সমৃদ্ধ যে তাকে অনুসরণ করা অর্থহীন নয়, তবে ঝুকিপূর্ণ তো বটেই। আমি দেখছি নিজে কি করছি, যদিওবা, নিজের মতো করে উপন্যাস লেখা একপ্রকার নিবারণ করার মতো যেমনটা কাফকার কথাসাহিত্যের জগত নিবারণ করেছিল বিদ্যমান ঔপন্যসিক পদ্ধতিকে। এটাকে কেউ কাফকার প্রতি একধরনের শ্রদ্ধাবোধ হিসেবে বলতে পারেন, যেমনটা আমার নেই। সত্য বলতে, আমার আসলে সে সম্পর্কে তেমন মজবুত ধারণা নেই যা উত্তরাধুনিকতা দ্বারা বোঝানো হয়, কিন্তু সে সম্পর্কে আমার পুরো বিশ্বাস রয়েছে যে সামান্য পার্থক্য আমি করার চেষ্টা করছি। আমি অন্যদের থেকে আলাদা এবং একজন স্বতন্ত্র লেখক হতে চাই, সে যেভাবেই হোক। আমি এমন একজন লেখক হতে চাই যে গল্প বলে কিন্তু অন্যদের থেকে আলাদা করে।
প্রশ্ন : এ বইয়ে আপনি উল্লেখ করেছেন ‘রাইস বোল হিল ইনসিডেন্ট’-এর কাহিনি যেখানে একদল শিশু সব উদ্বিগ্নতা হারিয়ে স্কুল চলাকালীন সময়ে  পাহাড় ভ্রমণে বেরোয়। এই কাল্পনিক ঘটনার কি কোনো বাস্তব ঐতিহাসিক ভিত্তি আছে বা গল্পগুলোর খবর? একজন সাংবাদিক হিসেবে আপনার এ অভিজ্ঞতা কি  উপন্যাসের এই অংশে অনুপ্রাণিত করেছিল?

উত্তর : আমি বরং সে প্রসঙ্গে না যাই।

প্রশ্ন : অন্যান্য একটি প্রধান চরিত্র নাকতা, যে তার চারপাশের সকলের থেকে অন্যরকম এবং স্কুল বিপর্যয়ের প্রধান শিকার। কোন বিষয় আপনাকে এই চরিত্র নির্মাণে উদ্বুদ্ধ করেছিল?

উত্তর : আমি সবসময় সে সকল লোকদের প্রতি আগ্রহী যারা সমাজ ত্যাগ করেছে, অথবা সমাজ যাদের ত্যাগ করেছে। ‘কাফকা শোর’ বেশিরভাগ মানুষ এক বা অন্যার্থে মূলধারার বাইরে। নাকতা স্পষ্টভাবেই তাদেরই একজন। কেনো আমি তার মতো একটা চরিত্র সৃষ্টি করেছি? এটা হয়ত এজন্য যে আমি তাকে পছন্দ করি। এটা একটা বড় উপন্যাস, এবং লেখকের রয়েছে নিঃশর্ত ভালবাসা প্রত্যেকটা হরফের জন্য।

প্রশ্ন : আপনার লেখায় বারবার বিড়ালের আসে। আর এ বইয়েও এরা একটা বিশেষ ভুমিকা পালন করে। একজন মানসিক বিকারগ্রস্ত লোক কিভাবে বিড়ালের উপর অত্যাচার করে তার গল্প ছিলো। চরিত্র বা গল্পের ক্ষেত্রে বিড়ালগুলো কেনো আপনার কাছে এত গুরুত্বপূর্ণ?

উত্তর : এটা এ কারণে যে ব্যক্তিগতভাবে আমি বিড়াল পছন্দ করি। আমি যখন ছোট ছিলাম তখন থেকে তারা আমার চারপাশ ঘিরে ছিল। কিন্তু এছড়া এর অন্য কোতো তাৎপর্য আছে কি না তা আমি জানি না।

প্রশ্ন : আপনার কাফকা একটি গান প্রকাশ করে- ‘কাফকা অন দ্যা শোর’- এটা জানা অনেক বিস্ময়ের যে গানটি কে লিখেছে এবং এর ভাবার্থ কী। আরেকটি চরিত্র বলছেন, ‘অগত্যা। প্রতীকতত্ত্ব এবং অর্থ দুটি পৃথক জিনিস।’ যেহেতু আপনার উপন্যাস এবং গান একটা শিরোনাম প্রদান করে, তবে এ উপন্যাসের বিবৃতি কতখানি এর নিজ সম্পর্কে বলে? তবে কি এর প্রতীকগুলো একটা গভীর অর্থ প্রকাশ করে?

উত্তর : আমি প্রতীকীবাদ সম্পর্কে বেশি কিছু জানি না। আমার প্রতীকীবাদকে একটি সম্ভাব্য বিপদ বলে মনে হয়। আমি রূপক, ভাষা ও উপমা দিয়ে লিখতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। আমি আসলেই জানি না গানের কথার কী অর্থ আছে অথবা প্রথম অবস্থায় এর কোনো অর্থ আছে কি না। এটা হয়ত বুঝতে সুবিধা হতে পারে যদি কেউ লেখে এবং গান গায়।

প্রশ্ন : আমরা শুনেছি যে পাঠকদের বই পড়তে সাহায্য করতে আপনাদের জাপানি প্রকাশকরা ওয়েবসাইট তৈরী করেন। যেহেতু আমরা সে সাইট পড়তে পারি না, সেজন্য আপনি কি আপনার নিজের মতো করে বলবেন সে বইয়ের গোপন ব্যাপারটি কি?
উত্তর : এই ওয়েবসাইট তিন মাসের মধ্যে প্রায় ৮ হাজার প্রশ্ন পেয়েছে, এবং আমি ব্যক্তিগতভাবে প্রায় এক হাজার ২০০ প্রশ্নের উত্তর দিয়েছ। এটা বেশ কঠিন ছিল, কিন্তু আমি সত্যি বেশ উপভোগ করেছি। আমি কী এই বিনিময় থেকে এই সিদ্ধান্তে আসব যে, উপন্যাস বুঝতে এটা একাধিকবার পড়া সবচেয়ে গুরত্বপূর্ণ চাবিকাঠি ছিল। এটা ধান্দাবাজি মনে হতে পারে, কিন্তু এটাই সত্য। আমি জানি মানুষ ব্যস্ত, তাছড়া তারা এটা করতে পছন্দ করছে কি না এটাও নির্ভর করে, কিন্তু যদি আপনার সময় থাকে, আমি অবশ্যই কয়েক ডজন বার উপন্যাসটা পড়ার পরামর্শ দিই যেমনটা আমি পুনর্বার লিখি, এবং প্রতিটা সময় আমি ধীরে ধীরে কিন্তু নিশ্চতভাবে পুরো স্পষ্ট কেন্দ্রবিন্দুতে আসতে শুরু করি।
‘কাফকা অন দ্যা শোর’-কে ঘিরে অনেক রহস্য রয়ে গেছে, কিন্তু সেখানে তেমন রহস্যভেদও করা হয়নি। পরিবর্তে এই রহস্যগুলো বিভিন্নভাবে একত্রিত হয় এবং তাদের অন্তঃমিথষ্ক্রিয়ার মাধ্যমে একটি রহস্যভেদের সম্ভাবনায় আকৃতি নেয়। আর এ ধরনের রহস্যভেদ প্রত্যেক পাঠকের কাছেই আলাদা। এটা অন্যন্য উপায়ে  রহস্যভেদের অংশ হিসেবে কাজ করে। এটা ব্যাখ্যা করা কঠিন, কিন্তু এই ধরনের উপন্যাস আমি লেখনীতে আনতে চাই।

হারুকি মুরাকামি প্রশ্ন : আপনার লেখার সকল চরিত্র, এই বই এবং পূর্বের উভয় উপন্যাসে, জ্যাজ, শাস্ত্রীয়, এবং রক সঙ্গীতের জন্য  সত্যিই একটি মজার রসাস্বাদনের সুযোগ তৈরী করে। কী ধরনের সংগীতের ধুন আপনার প্লে-লিস্টে অন্তর্ভুক্ত করা হবে, যে সংগীতের পরিসীমা আপনার বইয়েও উপস্থাপিত হয়?
উত্তর : গান আমার জীবনের একটি অপরিহার্য অংশ। যখনি আমি কোনো উপন্যাস লিখি, স্বাভাবিকভাবেই গানের গভীরে চলে যাই (আমি মনে করি, আমি বিড়াল বেশি পছন্দ করি)। যখন আমি আমার নতুন উপন্যাস ‘আফটার ডার্ক’ লিখছিলাম, কার্টিস ফুলারের ‘ফাইভ স্পট আফটার ডার্ক’ গানটা মাথার ভেতর বাজাচ্ছিলাম। গান সবসময়ই আমার কল্পনাগুলোকে উস্কে দেয়। যখন আমি লিখি সে সময় সচরাচর আমি বারোক সঙ্গীত ব্যকগ্রাউন্ড হিসেবে রাখি যেগুলো Bach, Telemann বা এ ধরনের।
প্রশ্ন : একজন লেখক হওয়া সত্ত্বেও আপনি অনুবাদ করেন, আপনি কী কিছু বলবেন অনুবাদ সম্পর্কে যে আপনি কী ভাবেন একটা ভালো অনুবাদ করবার সময়?

উত্তর : আমি বেশকিছু আমেরিকান সাহিত্য জাপানি ভাষায় অনুবাদ করেছি, এবং আমি মনে করি একটা ভালো অনুবাদ করে সর্বোপরি ভাষাকে অনুভব করা (একটি প্রশংসনীয় সুস্পষ্ট আলচ্য বিষয়) এবং সেই সাথে একটা গভীর মমত্ববোধ তার জন্য যে ভাষাকে তুমি অনুবাদ করছ। যদি এর একটি উপাদান অনুপস্থিত থাকে তবে সে অনুবাদ যথাযথ হবে না। সেইরকম না হলেও আমার কিছু কারণ আছে, তবে আমি আমার খুব কম পুরাতন বইই জাপানি ভাষায় পড়েছি, কিন্তু আমি মাঝে মাঝে সেগুলো ইংরেজিতে পড়ি। আমি এটা বেশ উপভোগ করি কারণ এটি অবিকল মূল লেখা থেকে কিছুটা ভিন্ন। অধিকাংশ ক্ষেত্রে আমি সত্যিই এটা পড়তে উপভোগ করি।

প্রশ্ন : নতুন কী করছেন?

উত্তর : ‘আফটার ডার্ক’ ২০০৪-এর শেষে একটা নতুন উপন্যাস বের করছি। এবং ২০০৬-এ আমরা আমার দ্বিতীয় গল্পের বই ইংরেজীতে প্রকাশ করব ইংল্যান্ডে, আর সেটা আমার প্রথম লেখা ‘দি এলিফেন্ট ভ্যানিস’ থেকে। সুতরাং এই প্রত্যাশায়, এই শরৎ এবং শীতে কিছু ছোটগল্প নিয়ে আমি কাজ করবো। অনুবাদের ক্ষেত্রে ব্যক্তিগতভাবে আমি ‘গ্রিস পালাস’-এর ছোটগল্প সমগ্র অনুবাদ করবো। সত্যিকারার্থে আমি তার লেখা পছন্দ করি। তার গল্পগুলোর অনুবাদ করা বেশ কঠিন, কিন্তু আমি সবসময়ই আমার সর্বোৎকৃষ্টটা দিয়ে চেষ্টা করব।


 

আরো পড়ুন-

সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের উন্নয়ন দেখলে আমাদের লজ্জা হয়: শাহবাজ
বাংলাদেশের উন্নয়ন দেখলে আমাদের লজ্জা হয়: শাহবাজ
৬ ম্যাচ পর জয় দেখলো বেঙ্গালুরু 
৬ ম্যাচ পর জয় দেখলো বেঙ্গালুরু 
সাদি মহম্মদ স্মরণে ‘রবিরাগ’র বিশেষ আয়োজন
সাদি মহম্মদ স্মরণে ‘রবিরাগ’র বিশেষ আয়োজন
‘নীরব এলাকা’, তবু হর্নের শব্দে টেকা দায়
‘নীরব এলাকা’, তবু হর্নের শব্দে টেকা দায়
সর্বাধিক পঠিত
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা