X
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
১২ বৈশাখ ১৪৩১

মলাট খুলে ‘সাপ ও শাপ সংক্রান্ত গল্পাবলি’

খালিদ মারুফ
১৮ জানুয়ারি ২০১৯, ১০:০০আপডেট : ২০ জানুয়ারি ২০১৯, ১০:১০

মলাট খুলে ‘সাপ ও শাপ সংক্রান্ত গল্পাবলি’ খালিদ মারুফের গল্পগ্রন্থ ‘সাপ ও শাপ সংক্রান্ত গল্পাবলি’ বাতিঘর প্রকাশন থেকে প্রকাশিত হয়েছে। প্রচ্ছদ করেছেন সব্যসাচী মিস্ত্রী, মূল্য রাখা হয়েছে ৩৪০ টাকা। বিভিন্ন সময়ে প্রকাশিত মোট ষোলটি গল্প রয়েছে বইটিতে। সদ্য প্রকাশিত এই বইটি থেকে একটি গল্প প্রকাশ করা হলো।

সাপ

কল্পনায় থেকে থেকে সেই গোখরাটি সত্যিই একদিন বাস্তব সাপ হয়ে উঠল। এবং সেটাকে আমরা পেলাম সাপুড়ের জীর্ণ ও পরিত্যক্ত বাক্সটির অভ্যন্তরে, বন্দি অবস্থায়, যেখানে সে বন্দি ছিল দীর্ঘকাল।

একদিন প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে আমি ও আমার শিক্ষক, বিরান আর সুবিশাল অজন্মা প্রান্তরটি পাড়ি দিয়ে যাবার সময় সাপুড়ের পরিত্যক্ত বাক্সটিকে দেখতে পেলাম। আমার শিক্ষক উপুড় হয়ে বাক্সটির মুখে বাঁধা দড়ির আলগা গেরোটি সাবধানী হাতে খুলে দিলেন। খুলতে খুলতে তিনি আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তুমি কি এই বাক্সটির কথাই আমাকে বলেছিলে?’ আমি বরাবরের মতোই নতমুখে উত্তর দিলাম, ‘হ্যাঁ’। বাক্সটির আলগা মুখ উন্মুক্ত হতেই অতিকায় অথচ দুর্বল গোখরাটি বেরিয়ে এলো ধীরে। আমি যথাযথভাবেই গোখরাটিকে চিনতে পারলাম। কেননা সেটার মাথার উপর একটি চিত্রল প্রজাপতি খোদিত ছিল। গোখরাটি ছিল বেঢপ আর বয়েসী, হয়তো ফণা তুলে তাকে ঘিরে থাকা হাটুরেদের ভয় দেখানোর কসরত আর সক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছিল বলেই সাপুড়ে তাকে পরিত্যাগ করেছিল। দীর্ঘ বন্দিদশায় থেকেও সাপটির পেটের দিকটা ছিল অসম্ভব রকমের ফোলা।

আমি ও আমার শিক্ষক মুক্ত অবস্থায় ওটাকে সেখানে রেখে বাজারের দিকে হাঁটা শুরু করলাম। কিছুদূর হেঁটে আমি পেছন ফিরে দেখলাম, সাপটি তার দুর্বল ফণার অর্ধাংশ মেলে দিয়ে আমাদের পেছন-পেছন আসছে। আমরা বাজারে পৌঁছে গেলাম। আমরা বাজারে গিয়েছিলাম মূলত বেশ কিছুদিন আগে আমার ও আমার শিক্ষকের জন্য বানাতে দেওয়া পাতলুন ও বুকে বোতামওয়ালা পাতলা জামাগুলো সংগ্রহ করতে। দর্জির দোকানে পৌঁছতেই শশব্যস্ত দর্জি তার অনবরত দোলাতে থাকা পা দুটো স্থীর করে উঠে দাঁড়িয়ে আমাদের সম্মান জানাল এবং দোকানের সামনে বসানো অসমান পায়াওয়ালা বেঞ্চটি দেখিয়ে সেখানে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার জন্য অনুরোধ করল। আমরা বসলাম, এবং আমি দেখলাম ইত্যবসরে সাপটি বেঞ্চখানার একটি চৌকো ও অমসৃণ পায়ার সাথে নিজের শরীর পেঁচিয়ে নেবার চেষ্টা করছে, তবে কিছুতেই পারল না সে, বারবার শুধু খসে পড়ল। হয়তো পেটের দিকটা ভারি থাকার কারণে তার এমনটা হচ্ছিল কিংবা দীর্ঘ বন্দিজীবন আর অনাহারের কারণে ফণা তোলবার সক্ষমতার মতোই শরীরকে কুণ্ডলি করবার কসরৎ ও শক্তি হারিয়ে ফেলেছিল সে।

সাপটি আর বেঞ্চের পায়ার সাথে কুণ্ডলি হয়ে ঝুলে থাকার চেষ্টা না করে দর্জির দোকানের কালো প্লাস্টারের ডোয়া বেয়ে তড়িঘড়ি করে ওপরে উঠে গেল। এবং তার এই উঠে যাওয়াটি ঘটল বেশ দ্রুততায়, যা ঘটবার কথা নয়। কেননা অতিসমতল কালো সিমেন্টের ডোয়ায় তার পিচ্ছিল আর বেঢপ পেটের তলা আঁটবার কথা নয়। তবে তাই হলো, সে উঠে গেল এবং ততক্ষণে পুনরায় ছন্দোবদ্ধ দুলতে থাকা দর্জির পদযুগলের উপর দিয়ে অনেকটা লাফিয়ে চলে গেল কাপড়ের সেলফে। কতক ফাঁকা কতক পূর্ণ কাপড়ের সেলফটির সামনের দিকে জোড়া লাগানো তক্তার সাথে লেজ পেঁচিয়ে মাথার দিকটা উঁচু করে বার কয়েক এদিক-ওদিক তাকাল। সাপটিকে আমার কাছে এতক্ষণের তুলনায় হঠাৎই খানিকটা চঞ্চল, সতেজ আর বলশালী মনে হতে লাগল। আমার শিক্ষক এবং দর্জি এসবের কিছুই তখন ভ্রুক্ষেপ করছিল না।

দর্জি তার সুক্ষ্ম চোখ আর মোলায়েম আঙুল দিয়ে সুইয়ের সুতো ফুরিয়ে যাওয়া মুখে পুনরায় আর এক ধরনের রঙিন সুতো গেঁথে নিল। আমরা ভেবে নিলাম আমাদের বসনগুলোই সে তৈরি করছে এবং আমার চোখ তখন দর্জির মাথার উপর দিয়ে তার কাপড় সাজিয়ে রাখা সেলফটির উপর। যেখানে পেট ফোলা দুর্বল গোখরাটি শুধু মাথার দিকটা বের করে শরীরের পেছনভাগের বৃহদাংশ লুকিয়ে রেখেছে ভাঁজে-ভাঁজে সাজানো কাপড়ের আড়ালে। আমি সাপটির মুখের উপর দৃষ্টি ফেললাম এবং আমার মনে হলো, সাপটির দৃষ্টি আর আমার দৃষ্টি পরস্পরকে ভেদ করে গেল। আমি ওর মুখটাকে তখন বেশ হাসি-হাসি দেখতে পেলাম। তারপর সাপটি একটু নড়াচড়া করল, এবং তার শরীরের পেছনভাগ ঢেকে রাখা সাজানো কাপড়গুলোর নিচ দিয়ে তখন অজস্র বাচ্চাসাপ স্রোতের গতিতে কিলবিল করে ছুটে বেরিয়ে এলো। আমার শিক্ষক এবং দর্জি দুজনের কেউ-ই সেদিকে খেয়াল করল না। আমি জানি না, একটি গোখরা একবারে ঠিক কী পরিমাণ বাচ্চা প্রসব করে, আমি কেবল জানতাম সাপের শরীর থেকে প্রথমত নিষিক্ত হয় ডিম তারপর সেসব ডিমের খোলস ফাটিয়ে একটা একটা করে বাচ্চা বেরিয়ে আসে, একাধিকও হতে পারে।

আমি আমার অন্যমনষ্ক শিক্ষকের মুখের দিকে তাকালাম এবং কোনো প্রশ্ন না করতেই তিনি আমাকে বললেন, ‘আমরা যা দেখি তা সবসময় সত্য নয়।’

দর্জি তার হাতের কাজ শেষ করল এবং সুঁইয়ের মাথা থেকে কাপড়টিকে ছাড়িয়ে আমাদের দিকে বাড়িয়ে ধরে বলল, ‘এই নিন! আপনাদের পোশাক হয়ে গেছে।’ আমি হাত বাড়িয়ে নিলাম এবং দেখলাম, দর্জি যে কাপড়গুলো আমাদের বলে হস্তান্তর করছে তার একটিও আমাদের নয়। আমরা তাকে সেটা বললাম। দর্জি কিছুটা লজ্জা পেয়ে আমার হাতের কাপড়গুলো ফিরিয়ে নিল। এবং প্রসবের বেদনায় জর্জর শরীর নিয়ে মৃতপ্রায় পড়ে থাকা শান্ত গোখরাটির দিকে না তাকিয়ে, তার পেটের নিচে বারবার হাত ঢুকিয়ে একটার পর একটা ভাঁজ করা কাপড় আমাদের প্রদর্শন করল, যার কোনোটিই আমাদের নয়। আমরা এদিক-ওদিক তাকিয়ে বোঝার চেষ্টা করলাম, এটাই সেই দোকান কি-না; যেখানে আমরা আমাদের সেলাইবিহীন কাপড়গুলো পরিধান উপযোগী করে প্রস্তুত করার জন্য রেখে গিয়েছিলাম। আমরা আশে-পাশে একইরকম অনেকগুলো দোকান দেখতে পেলাম যদিও আমি কাঁচাপাকা এবং খোঁচা-খোঁচা দাড়িতে মুখের নিম্নাংশ ঢেকে থাকা দর্জি লোকটাকে ঠিকই চিনতে পেরেছিলাম।

আমারা দর্জিকে ধন্যবাদ জানালাম, এবং তার দোকান ছেড়ে পুনরায় বাজার পাড়ি দিয়ে চলে এলাম সেই বিরান আর অজন্মা প্রান্তরে। যেখান থেকে আমার গুরুগৃহ খুব বেশি দূরে নয়; মাঠটি পাড়ি দেবার পর যে ঘন সবুজ জায়গাটি চোখে পড়ে, সেখানেই। হাঁটতে-হাঁটতে আমি পেছনে তাকালাম, দেখলাম সাপটি আমাদের পেছন-পেছন আসছে। সে ব্যাপারে আমি আমার শিক্ষকের দৃষ্টি আকর্ষণ করলাম, তিনি মৃদু করে হাসলেন, কিছুই বললেন না। আমরা পৌঁছে গেলাম এবং উপরে উঠতে-উঠতে আমি পেছন ফিরে তাকিয়ে দেখলাম, সাপটি আমাদের প্রার্থনাগৃহের সিঁড়ির সাথে শরীর লেপ্টে অর্ধকুণ্ডলি হয়ে পড়ে আছে এবং এমনভাবে পড়ে আছে দেখলে মনে হয় এক্ষুনি মাঠ পেরিয়ে সে আমাদের পেছন-পেছন আসেনি, যেন অতিপ্রাচীন কাল থেকেই সে এখানে আছে, যখন এখানে কিছুই ছিল না।

শিক্ষককে বিদায় জানিয়ে দেবগৃহের উল্টোদিকের ভবনে আমার জন্য বরাদ্দকৃত কামরায় ফিরে এলাম। এবং সেখানে পুরো দুপুর আর বিকেল কাটিয়ে পুনরায় যখন দেবগৃহে ফিরলাম তখন দিনের আলো নিভে গিয়ে সন্ধ্যার আলো-আঁধারি জমে উঠেছে। আমি কিঞ্চিৎ দেরি করে ফেলেছিলাম, সে কারণে কিছুটা ভয়ও পাচ্ছিলাম, কেননা ততক্ষণে দেবতার পায়ের কাছে প্রদীপ জ্বেলে আমাদের রোজকার সান্ধ্যকালীন প্রার্থনার সময় খানিকটা গড়িয়ে গেছে। সেখানে পৌঁছে আমার শিক্ষককে দেখতে পেলাম সিঁড়িঘরের কাছে এবং দেবালয়ে তখনো আলো জ্বলেনি। আমি তাকে পেলাম প্রসন্ন মুখে; দেখলাম প্রাতঃকালীন প্রার্থনা শেষ করে যে পেয়ালাটিতে তিনি আমাকে প্রত্যহ মহিষের কাঁচাদুধ পান করতে দেন সেই একই পেয়ালায় তিনি যত্ন করে গোখরাটিকে দুধ পান করাচ্ছেন। আমি একটু থমকে দাঁড়ালাম; গোখরাটিকে দেখলাম সে ততক্ষণে খানিকটা সজীব আর সতেজ হয়ে উঠেছে। গোখরাটি আমার দিকে ভ্রুক্ষেপ করল না। শিক্ষক আমাকে বললেন, ‘ও একটি নির্বিষ সাপ আর খুব ভালো।’

আমি কোনো কথা বললাম না, সোজা উঠে গেলাম দেবগৃহের ছাদে। সেখানে উঠে আমি পুবের দিকে তাকালাম, দেখলাম একটি বিরাটকায় উজ্জ্বল চাঁদ আকাশটার শরীর জুড়ে লেপ্টে আছে। হয়তো আমার পদশব্দকে অনুসরণ করে আমার শিক্ষকের ব্যক্তিগত বন্দিনি; উঠে এলেন ছাদে এবং দাঁড়ালেন আমার পেছনে। রাধিকার মুখের আদলে গড়া যার মুখ, তিনি কবে কোথা থেকে এখানে এসেছেন তা আমি জানি না; জানতেও চাইনি কখনো, কেননা এসব বিষয়ে প্রশ্ন করা থেকে বিরত থাকার নির্দেশ ছিল আমার ওপর। তবে আমার অনেকবার জানতে ইচ্ছে করেছে এমন ছাঁচে গড়া মুখ তিনি কোথা থেকে পেলেন? তবে সে প্রশ্নটিও আমি করিনি কোনোদিন এবং আমি এ-ও জানি না নিঃশব্দ পায়ে হাঁটতে পারার দক্ষতা তিনি কীভাবে রপ্ত করেছেন। আমি একবার পেছনে তাকালাম এবং পুনরায় মুখ ঘুরিয়ে তাকিয়ে থাকলাম চাঁদের দিকে। ক্ষণকাল পরে আমি অনুভব করলাম আমার পেছন দিকে বন্দিনি তার শরীর ছুঁইয়ে আমার দৃষ্টিতে দৃষ্টি মিলিয়ে চাঁদ দেখছেন। আমার ভেতরটা শিরশির করে উঠল কিন্তু কেঁপে উঠল না এতটুকু। আমি ঘুরে দাঁড়ালাম, বন্দিনির শ্যামবর্ণ মুখে তখন উজ্জ্বল চাঁদ খেলা করছে। আমার জামার ফাঁকা দিয়ে তিনি তার কোমল তর্জনী প্রবেশ করালেন আমি আবার ঘুরে একপা-দু’পা পেছনে সরে যেতে থাকলাম। এভাবে কয়েকপা পিছিয়ে যাবার পর একটি লোহার দোলনার সাথে আমার পশ্চাৎগামী পা ঠেকে গেল। দোলনাটি সেখানে আছে, আমি আগে থেকেই জানতাম; আমি বসে পড়লাম এবং বন্দিনি তখন আমার কোলে চড়ে বসলেন। দোলনাটি দুলছিল, একটি দখিনা বাতাস ছুটে এসে আমাদের ঘিরে ধরল এবং আমার মনে হলো বাতাসটি আমাকে নয় বরং আমার শিক্ষকের ব্যক্তিগত বন্দিনির খোলা দীর্ঘ কেশরাজির সাথে খেলা করতেই এসেছে। সুনয়না বন্দিনি তার দুহাত প্রসারিত করে আমার গ্রীবা আকড়ে ধরলেন এবং তার বেয়াড়া চুলগুলোর যে অংশ আমার মুখে লেপ্টে ছিল তা সরিয়ে দিয়ে বললেন, ‘বুকে রোম নেই এমন পুরুষই আমার পছন্দ, যেহেতু তার বুক ভর্তি কাঁচা-পাকা রোম তাই তাকে আমার ভালো লাগে না।’ এই বলে হাতের বাঁধন কিছুটা আলগা করে সুচালো স্তনযুগল আমার মুখে ঘষে দিতে লাগলেন, আমি আরামবোধ করলাম এবং বললাম, ‘প্রার্থনার সময় পেরিয়ে যাচ্ছে, আমাদের নিচে নামা উচিত।’ বন্দিনি হাসলেন এবং কোল থেকে নেমে গেলেন।

আমরা নিচে নামলাম এবং দেখলাম আমার দুধের পেয়ালাটি দুধশূন্য অবস্থায় কাত হয়ে পড়ে আছে। দেবগৃহের অভ্যন্তরে ততক্ষণে একটি প্রদীপ জ্বালানো হয়েছে। আমরা ভেতরে প্রবেশ করলাম, প্রথমে আমাদের চোখ প্রার্থনারত শিক্ষককে খুঁজল একদণ্ড, আমাদের চোখ তাকে সেই জায়গায় খুঁজে পেল না, যেখানে প্রতিদিন প্রাতে ও দিনান্তে তিনি প্রার্থনায় বসেন। আমরা তাকে পেলাম, দেবতাদের সারিবদ্ধ ভাষ্কর্যগুলোর বাঁ-পাশে, যেখানে একটি পরিত্যক্ত রাক্ষসমূর্তি রেখে দেওয়া হয়েছে, কেবল সময়ের অভাবে ওটাকে আমরা দেবগৃহের বাইরে নিয়ে যাইনি, সেই মূর্তিটির পায়ের কাছে, ঘুমন্ত অবস্থায়। আমরা হাঁটুমুড়ে তার ঘুমন্ত শরীরের পাশে বসে পড়লাম, তাকে ডাকলাম, তিনি সাড়া দিলেন না। বন্দিনি উঠে গিয়ে দেবতার পায়ের কাছে রাখা প্রদীপটি নিয়ে এলেন, আমরা দেখলাম তার শরীর নীলবর্ণ ধারণ করেছে। আমরা তার শরীরটাকে বিবস্ত্র করে একটি ক্ষতচিহ্ন খুঁজে বার করার চেষ্টা করলাম, কিন্তু তার শরীরে কোনো ক্ষত কিংবা দংশনের দাগ খুঁজে পেলাম না। বন্দিনি আমার কাঁধে হাত রাখলেন এবং বললেন, ‘সাপটিকে দুধপান করানোর জন্য তোমার পেয়ালাটি আমিই তাকে দিয়েছিলাম।’

//জেডএস//
সম্পর্কিত
ভুটানি ভাষায় বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন
সাঙ্গ হলো প্রাণের মেলা
২৫০ শিশু লিখলো ‘আমাদের জাতির পিতা, আমাদের শ্রেষ্ঠ মিতা’
সর্বশেষ খবর
জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ককে দল থেকে বহিষ্কার
জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ককে দল থেকে বহিষ্কার
সড়কে প্রাণ গেলো মোটরসাইকেল আরোহী বাবা-ছেলের
সড়কে প্রাণ গেলো মোটরসাইকেল আরোহী বাবা-ছেলের
দেশের তথ্যপ্রযুক্তি বিশ্ব দরবারে উপস্থাপন করতে চান রাশেদুল মাজিদ
দেশের তথ্যপ্রযুক্তি বিশ্ব দরবারে উপস্থাপন করতে চান রাশেদুল মাজিদ
আগুন নেভাতে ‘দেরি করে আসায়’ ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতে হামলা, দুই কর্মী আহত
আগুন নেভাতে ‘দেরি করে আসায়’ ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতে হামলা, দুই কর্মী আহত
সর্বাধিক পঠিত
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা