X
মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪
২৩ বৈশাখ ১৪৩১

নিবন্ধন ছাড়া সার বিক্রিতে সাজা বাড়লো

বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ০০:০৮আপডেট : ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ০০:১৮

জাতীয় সংসদ (ফাইল ছবি)

নিবন্ধন ছাড়া সার উৎপাদন, আমদানি, সংরক্ষণ, বিতরণ, পরিবহন ও বিক্রির সাজা বাড়িয়ে বিদ্যমান আইনের সংশোধনের প্রস্তাব পাস হয়েছে। রবিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী ‘সার (ব্যবস্থাপনা) (সংশোধন) বিল-২০১৮’ সংসদে পাসের প্রস্তাব করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়। এর আগে বিলের ওপর দেওয়া জনমত যাচাই, বাছাই কমিটিতে পাঠানো এবং সংশোধনী প্রস্তাবগুলো নিষ্পত্তি করা হয়।

গত ১০ জুলাই বিলটি সংসদে উত্থাপন করেন কৃষিমন্ত্রী। পরে বিলটি পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। ২০০৬ সালে এ সংক্রান্ত আইন সংশোধনের জন্য বিলটি পাস করা হয়েছে।

বিলে নিবন্ধন ছাড়া সার উৎপাদন, আমদানি, সংরক্ষণ, বিতরণ, বিপণন, পরিবহন বা বিক্রি করলে দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড বা অনধিক পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডের প্রস্তাব করা হয়েছে।

সার ব্যবস্থাপনা আইন-২০০৬ অনুযায়ী এই অপরাধের জন্য ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ড বা অনূর্ধ্ব ৩০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডের বিধান ছিল, যা এখন বাড়িয়ে দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড বা অনধিক পাঁচ লাখ টাকা জরিমানার বিধান করা হয়েছে।

বিলে বলা হয়েছে, এই অপরাধে কোনও রায়ে কেউ সংক্ষুব্ধ হলে ৩০ দিনের মধ্যে আদেশ পুনর্বিবেচনার জন্য আপিল করতে পারবেন। কর্তৃপক্ষ তা ১০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করবে। মিথ্যা মামলা করলে বা কেউ মিথ্যা মামলায় বাধ্য করালে উভয়েই একই সাজা পাবেন।

২০০৬ সালের আইনের ‘মিশ্র সার’ এর সংজ্ঞাকে প্রস্তাবিত আইনে ‘মিশ্র সুষম সার’ করা হয়েছে। প্রস্তাবিত আইনে জাতীয় সার প্রমিতকরণ কমিটির সদস্য সংখ্যা দু’জন বাড়িয়ে ১৭ জন করা হয়েছে।

 

/ইএইচএস/এমএ/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
রৌমারীতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ওপর প্রতিপক্ষের হামলা
রৌমারীতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ওপর প্রতিপক্ষের হামলা
টেকনাফে ছাত্রলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
টেকনাফে ছাত্রলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
ঝড়ে গাছ ভেঙে পড়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক বন্ধ ছিল এক ঘণ্টা
ঝড়ে গাছ ভেঙে পড়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক বন্ধ ছিল এক ঘণ্টা
‘স্বাভাবিক পরিবেশে বাঁচতে প্রত্যেককে গাছ রোপণ করতে হবে’
‘স্বাভাবিক পরিবেশে বাঁচতে প্রত্যেককে গাছ রোপণ করতে হবে’
সর্বাধিক পঠিত
মিল্টনের আশ্রমের দায়িত্ব যার হাতে গেলো
মিল্টনের আশ্রমের দায়িত্ব যার হাতে গেলো
চাসিভ ইয়ার ঘিরে হাজার হাজার সেনা জড়ো করছে রাশিয়া
চাসিভ ইয়ার ঘিরে হাজার হাজার সেনা জড়ো করছে রাশিয়া
যেভাবে অপহরণকারীদের কাছ থেকে পালিয়ে এলো স্কুলছাত্র
যেভাবে অপহরণকারীদের কাছ থেকে পালিয়ে এলো স্কুলছাত্র
যে শিশুকে পাচারের অভিযোগে মিল্টনের বিরুদ্ধে মামলা
যে শিশুকে পাচারের অভিযোগে মিল্টনের বিরুদ্ধে মামলা
আজও ঝোড়ো হাওয়াসহ শিলাবৃষ্টির আভাস
আজও ঝোড়ো হাওয়াসহ শিলাবৃষ্টির আভাস