X
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
১৪ বৈশাখ ১৪৩১

খুন-অগ্নিসন্ত্রাসের হুকুমদাতাদের কেউ রেহাই পাবে না: প্রধানমন্ত্রী

বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট
০৫ মার্চ ২০২৪, ২৩:২৬আপডেট : ০৫ মার্চ ২০২৪, ২৩:২৬

মানুষ খুন আর অগ্নিসন্ত্রাসের ঘটনায় কোনও ছাড় নয় বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত দিনের পর দিন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে যাচ্ছে, অগ্নিসন্ত্রাস করছে, পুড়িয়ে মানুষ মারছে। এ ধরনের অপরাধ যারা করে তাদের ক্ষমা করা যায় না। তাদের শাস্তি পেতেই হবে। হুকুমদাতা, অর্থপ্রদানকারী আর সরাসরি জড়িতদের কেউ রেহাই পাবে না।

মঙ্গলবার (৫ মার্চ) দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনের সমাপনী ও রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন।

নির্বাচন পূর্ববর্তী ঘটনার সময় বিএনপির নেতাকর্মীদের গ্রেফতারের ঘটনার প্রতি ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপির তরফ থেকে দেশে-বিদেশে বার বার লেখা হচ্ছে— তাদের এত লোক অ্যারেস্ট (গ্রেফতার)। সব দেশে-বিদেশে নালিশ করছে। বিএনপির সব নাকি রাজবন্দি। যারা এভাবে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মানুষ মারে তারা কী রাজবন্দি হয়? তারা তো সন্ত্রাসী, তারা জঙ্গিবাদী, তারা অপরাধী। রাজনৈতিক কারণে তো কেউ গ্রেফতার নেই। যারা গ্রেফতার আছে হয় হুকুমদাতা না হয় সরাসরি অগ্নিসন্ত্রাসে জড়িত। অথবা অর্থপ্রদানকারী। এই হুকুমদাতা, অর্থপ্রদানকারী আর সরাসরি জড়িত কেউ রেহাই পাবে না। এটা হলো বাস্তবতা।

দলের এমপিদের উদ্দেশ করে সংসদ নেতা বলেন, নিজ নিজ এলাকায় যারা এ ধরনের অপরাধ করেছে, যেসব মামলা চলছে। সেই মামলাগুলো যেন যথাযথভাবে চলে, সাক্ষী-সাবুদ যেন হয়, শাস্তি যেন তারা পায়।

তারেক রহমানের প্রতি ইঙ্গিত করে শেখ হাসিনা বলেন, এদের চরিত্র মানুষ খুন করা। তার দুর্নীতি করা, লন্ডন থেকে হুকুম আসে। তারা এখানে আগুন দেয়, মানুষ খুন করে, আবার ছবিও পাঠাতে হয়। কী চমৎকার কথা! ভিডিও কনফারেন্সে হুকুম আসে। তারা তামিল করে। আগুন দিয়ে মানুষ মেরে, পুলিশ মেরে সেই ছবি পাঠায়। তাহলে আর তো সাক্ষী-সাবুদ কী দরকার। তারা নিজেরাই আলামত রেখে দিচ্ছে। তাদেরকে গ্রেফতার করলে তারা রাজবন্দি হয় কী করে? একজন হাজার মাইল দূরে বসে হুকুম দেয়, আর তামিল যারা করে তাদের যে বিপদে ফেলা হয়— এটা কী বিএনপির নেতাকর্মীরা বুঝে না? তাদের কী আক্কেল নেই। আরেকজন বলছে, ছবি গোপনে দাও। ছবি না দিলে নাকি তাদের ক্রেডিট থাকে না নেতার কাছে। এ কেমন নেতা! দূরে নিজে নিরাপদে থেকে হুকুম চালায়। আর এরা জানিনা কী ধরনের কর্মী— মানুষ খুন করে। মানুষ খুন করলে এদের কেউ ছাড়বে না। সাধারণ মানুষকে বলবো এই সন্ত্রাসীদের প্রতিরোধ করতে হবে।

গাজায় ইসরায়েলের হামলার মতো বাংলাদেশেও বিএনপি হাসপাতাল, পুলিশ ও সাধারণ মানুষের উপর হামলা করেছে বলে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে গাজায় যে ঘটনা ঘটাচ্ছে। আজকে বিএনপির যে চরিত্র যেভাবে তারা আক্রমণ করে। পুলিশকে আক্রমণ, হাসপাতালে আক্রমণ— ঠিক যেমন প্যালেস্টাইনের ওপর। হাসপাতালে বোম্বিং হচ্ছে। নারী-শিশুসহ তাদের মারা হচ্ছে— ওই একই চরিত্র। বিএনপি বাংলাদেশের জন্য আজরাইল হয়ে এসেছে। ওইদিকে ইসরায়েল করছে, এরা এখন বাংলাদেশের জন্য আজরাইল হয়ে এসেছে। তারা নির্বাচন করবে না, কারণ তারা জানে ভোট পাবে না, সমর্থন পাবে না। জনগণের উপর আস্থা নেই।

প্রধানমন্ত্রী দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, সুষ্ঠুভাবে সংসদ চলবে। গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত থাকবে। অপ্রতিরোধ্য গতিতে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। দেশে-বিদেশে নালিশ করে কোনও ফায়দা হবে না। বিদেশিরা কি বললো সেটা দিয়েও চলবে না। সব দেশের নির্বাচন আমাদের দেখা আছে। এইবারের মতো সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন দেশে আর হয়নি।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, নির্বাচনে একটি রাজনৈতিক দলসহ তাদের জোট অংশগ্রহণ করেনি। তবে ২৮টি দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে। স্বতঃস্ফূর্তভাবে এদেশের মানুষ প্রার্থী হয়। আমরা নমিনেশন দেওয়া সত্ত্বেও প্রার্থিতা উন্মুক্ত করে দিয়েছিলাম। নির্বাচনে এক হাজার ৯৭০ জন প্রার্থী ছিল। স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিল ৪৩৬ জন। এই নির্বাচন অত্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। নির্বাচনে নারী ও তরুণ ভোটারদের উপস্থিতি ছিল উল্লেখযোগ্য।

তিনি বলেন, আমরা গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখা ও দেশের মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে রাজনীতি করে যাচ্ছি। এদেশের মানুষ সুফল পেয়েছে বলেই আমাদের ওপর বার বার আস্থা ও বিশ্বাস রেখেছে। আমাদের বার বার নির্বাচিত করে তাদের সেবা করার সুযোগ দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় কেউ বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না।

সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করার জন্য নির্বাচন কমিশন ও দেশের জনগণসহ সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, জনগণের কাছে আমরা ওয়াদা দিয়েছি। আমাদের লক্ষ্য নির্বাচনি ইশতেহার বাস্তবায়ন করা। ৫ বছর মেয়াদী এ সরকারের সময় ওয়াদা বাস্তবায়ন করবো— এটাই আমাদের একমাত্র প্রতিজ্ঞা।

গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত থাকলে দেশের উন্নয়ন হয়। এটা তো বাস্তব সত্য। তা প্রমাণ করেছি। ১৫ বছরে এটা প্রমাণ হয়েছে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক ধারা আছে বলেই দেশটা এগিয়ে যাচ্ছে। আজকে আমরা উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি। আমাদের লক্ষ্য দেশকে উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলবো। এ লক্ষ্য নিয়ে আওয়ামী লীগ কাজ করছে।

সংসদে কাজে সহযোগিতা করার জন্য সরকারি দল, বিরোধী দলীয় ও স্বতন্ত্র এমপিদের ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী। টেবিল চাপড়িয়ে এমপিরা প্রধানমন্ত্রীকে অভিবাদন জানান। স্বতন্ত্র এমপিদের টেবিল চাপড়ানোর শব্দ বেশি জোরে হওয়ায় প্রধানমন্ত্রীর হাসির ছলে বলেন, মনে হচ্ছে স্বতন্ত্রদের চোটপাট বেশি।

তিনি বলেন, মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়সহ সকলের সাথে সমন্বয় করে আমরা দেশের উন্নয়নে কাজ করে যাবো। আমরা দেশের মানুষের কল্যাণে পরিকল্পনা গ্রহণ করবো। চলমান পরিকল্পনা দ্রুত শেষ করবো। পাশাপাশি দেশে যে মুদ্রাস্ফীতি দেখা দিয়েছে, দ্রব্যমূল্য যাতে নিয়ন্ত্রণ হয় তার জন্য কার্যকর ব্যবস্থা আমরা গ্রহণ করবো।

শেখ হাসিনা বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, স্যাংশন, কাউন্টার স্যাংশন ও কোভিড অতিমারির পরে এই মূল্যস্ফীতি ব্যাপকভাবে দেখা দিয়েছে। কেবল বাংলাদেশ নয় বিশ্বের উন্নত দেশেও এই মূল্যস্ফীতি দেখা দিয়েছে। সে ক্ষেত্রে আমাদের দেশে যাতে নিয়ন্ত্রণ করা যায় সেজন্য কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছি। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি— রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য যাতে সহনশীল থাকে। এখানে একটু অদ্ভুত ব্যাপার— দাম বৃদ্ধি করে দেওয়া হয়, মজুত করা হয়। সেগুলো লক্ষ্য রেখেই মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

তিনি বলেন, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ও খাদ্যপণ্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিচ্ছি। ৮টি বিভাগে ৮টি সংরক্ষণাগার আমরা করার ব্যবস্থা নিচ্ছি। কৃষক যাতে পণ্যের ন্যায্যমূল্য পায় সেটা দেখা হবে। কৃষিতে ভর্তুকি অব্যাহত রাখবো।

মন্ত্রীদের দেওয়া নির্দেশনার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নতুন প্রকল্পগ্রহণের ক্ষেত্রে উপকারিতার ক্ষেত্রে দেশের জনগণের কল্যাণকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। বিদেশি ঋণ ও সহায়তা গ্রহণের ক্ষেত্রে যথাযথভাবে সম্ভাব্যতা যাচাই করতে হবে। কেউ আমাদের এখানে এসে বললো, আমরা সেখানে ঝাঁপিয়ে পড়বো না। আমরা বিবেচনা করে নেবো। সরকারি কেনাকাটায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে। 

তিনি বলেন, সামাজিক নিরাপত্তার উপকারভোগী নির্বাচনের ক্ষেত্রে সত্যিকার যারা প্রাপ্য তাদের খুঁজে বের করা হবে।

সরকারের কর্মসূচির প্রসঙ্গ টেনে সরকারপ্রধান বলেন, আমরা রফতানি বহুমুখীকরণ করবো। আমরা প্রতিটি অ্যাম্বাসিকে নির্দেশ দিয়েছি— এখনকার ডিপ্লোম্যাসি হবে ইকোনমিক্যাল ডিপলোমেসি। শুধুমাত্র পলিটিক্যাল নয়, কোন দেশে আমরা কী রফতানি করতে পারি, নতুন নতুন পণ্য উৎপাদন ও নতুন নতুন বাজার খুঁজে বের করা আমাদের লক্ষ্য। কৃষিজাত পণ্যের শিল্প বিকশিত হওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ দৃষ্টি দেবো।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, অগ্নিসন্ত্রাসের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে হবে। একটি মানুষ মারা যাওয়ার পর কী ঘটনা হয় সেটা তিন-চারদিন আগে আমরা দেখেছি। একটা দুর্ঘটনা ঘটে গেছে। কিন্তু আমাদের দেশে যখন দেখি রাজনীতির নামে, নির্বাচন ঠেকানোর নামে অগ্নিসন্ত্রাস ঘটানো হয়, মানুষ পুড়িয়ে মারা হয়, জাতীয় সম্পদ নষ্ট করা হয়। এতটুকু মনুষ্যত্ব ও দেশপ্রেম থাকলে কেউ এটা করতে পারে?

’৭৫ পরবর্তী নির্বাচনগুলোর ঘটনা তুলে ধরে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, কেন নির্বাচনে বাধা দেওয়া? ’৭৫-এর পর প্রতিটি নির্বাচন তো আমরা দেখেছি। সেই হ্যাঁ/না ভোট। নির্বাচন কমিশনে তালা দিয়ে ভোটের রেজাল্টই নেই। তিন-চারদিন পর রেজাল্ট। আমাদের বিরোধী দলীয় নেতা দেখালেন- তিনি কিন্তু ২য়, ৩য় ও ৪র্থ নির্বাচনের রেজাল্ট দেখাননি। ২য় নির্বাচন কীভাবে করেছিল। ৩য় নির্বাচনে বিরোধী দলীয় নেতার ভাই (এরশাদ) তখন আরেক মিলিটারি ডিকটেটর ক্ষমতায়। এক মিলিটারি ডিকটেটর ভোট চুরির রাস্তা দেখিয়ে গেলো, ক্ষমতার দখলটা দেখিয়ে গেলো, তারই পদাঙ্ক অনুসরণ করে আরেকজন...। দুজনেরই একই খেলা। সেনাপ্রধান হলেন। একদিন ক্ষমতা দখল করে রাষ্ট্রপ্রধান হয়ে গেলেন। একই সঙ্গে দুই রূপ। রাষ্ট্রপতির পদ নিয়ে ভোট চুরি। খুশি হতাম বিরোধী দলীয় নেতা যদি তার ভাইয়ের ১৯৮৮-এর নির্বাচনটা দেখাতেন। সেই নির্বাচনটা ছিল শুভঙ্করের ফাঁকি। এরশাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করলো খালেদা জিয়া ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে। অবশ্য তিনি দেখিয়েছেন ২১ শতাংশ ভোট। ২১ শতাংশ কীভাবে হলো। সেদিন তো কোন ভোটার ভোট কেন্দ্রে যেতে পারেনি। হোন্ডা-গুণ্ডা দিয়ে নির্বাচন ঠান্ডা। এরশাদের নির্বাচন টেকেনি। খালেদা জিয়ার নির্বাচনও টেকেনি। জনগণের রুদ্ররোষে ভোট চুরির অপরাধে বিদায় নিতে হয়েছিল।

প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পর অধিবেশনের সমাপনী সংক্রান্ত রাষ্ট্রপতির আদেশ সংসদের বৈঠকে পড়ে শোনান স্পিকার। তিনি জানান, ৩০ জানুয়ারি শুরু হওয়া এই অধিবেশনে মোট কার্যদিবস ছিল ২২ দিন। প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্নোত্তরের জন্য ৮৬টি প্রশ্ন জমা পড়ে। এরমধ্যে ৪৫টি প্রশ্নের উত্তর দেন প্রধানমন্ত্রী। মন্ত্রীদের জন্য প্রশ্ন জমা পড়ে এক হাজার ৮২২টি। এরমধ্যে এক হাজার ৮০টি প্রশ্নের উত্তর মন্ত্রীরা দিয়েছেন। একাত্তর বিধিতে জরুরি জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে নোটিশ জমা পড়েছে ২৫০টি। এরমধ্যে ১৫টি নোটিশ আলোচনার জন্য গৃহীত হয়েছে। এরমধ্যে ৯টি নোটিশ আলোচিত হয়েছে। বিল পাশ হয়েছে মাত্র দুটি। অধিবেশনের প্রথম দিনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ভাষণ দেন। এই ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাব উত্থাপন করেন সংসদের চিফ হুইপ নূর-ই আলম চৌধুরী। পরে এই ভাষণের ওপর সরকার ও বিরোধী দলের সদস্যরা আলোচনা করেন। সবমিলিয়ে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনা প্রায় ৪০ ঘণ্টা অনুষ্ঠিত হয়।

গতকাল শেষ দিনের আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়াও অংশ নেন বিরোধী দলীয় নেতা জি এম কাদের, সংসদ উপনেতা মতিয়া চৌধুরী, চিফ হুইপ নূর-ই আলম চৌধুরী অংশ নেন। 

/ইএইচএস/এমএস/
সম্পর্কিত
হাসিনা-তাভিসিন আন্তরিক বৈঠক, থাইল্যান্ডের সঙ্গে ৫ দলিল স্বাক্ষর
দেশের জন্য কাজ করতে আ.লীগ নেতাকর্মীদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
সর্বশেষ খবর
সোনার দাম আরও কমলো
সোনার দাম আরও কমলো
জাল ভোট হলে তাৎক্ষণিক সেই কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ বন্ধ: ইসি হাবিব
জাল ভোট হলে তাৎক্ষণিক সেই কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ বন্ধ: ইসি হাবিব
কুষ্টিয়ায় বৃত্তি পেলো ১৬০ স্কুলশিক্ষার্থী
কুষ্টিয়ায় বৃত্তি পেলো ১৬০ স্কুলশিক্ষার্থী
ওয়ালটন এসি কিনে মিলিয়নিয়ার গাজীপুরের আলী
ওয়ালটন এসি কিনে মিলিয়নিয়ার গাজীপুরের আলী
সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দক্ষিণে ‘ডায়াবেটিক ধানের’ প্রথম চাষেই বাম্পার ফলন, বীজ পাবেন কই?
দক্ষিণে ‘ডায়াবেটিক ধানের’ প্রথম চাষেই বাম্পার ফলন, বীজ পাবেন কই?
তাপপ্রবাহে যেভাবে চলবে শ্রেণি কার্যক্রম
প্রাক-প্রাথমিক বন্ধই থাকছেতাপপ্রবাহে যেভাবে চলবে শ্রেণি কার্যক্রম
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগ ছাড়া কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগ ছাড়া কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই
যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে ইসরায়েলের প্রতিক্রিয়া পেলো হামাস
যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে ইসরায়েলের প্রতিক্রিয়া পেলো হামাস