X
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
৭ বৈশাখ ১৪৩১

১৪ হাজার টাকা দিয়ে কপালে চুমু দিলেন বঙ্গবন্ধু: আ স ম রব

আদিত্য রিমন
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ১৪:০০আপডেট : ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ১৬:০৩

আ স ম আবদুর রব

‘বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষে তাঁর স্মৃতির প্রতি অন্তরাত্মা দিয়ে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার প্রথম দেখা হয়েছিল ১৯৬৬ সালে। তাঁর সঙ্গে জাতি-রাষ্ট্র ও আন্দোলন-সংগ্রামে রাজনৈতিক প্রয়োজনে অসংখ্যবার দেখা হয়েছে। আমি ছিলাম বঙ্গবন্ধুর স্নেহধন্য’, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে এভাবেই স্মরণ করেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আবু সাঈদ মোহাম্মদ (আ স ম) আবদুর রব।

মুজিববর্ষ উপলক্ষে সম্প্রতি বাংলা ট্রিবিউনকে সাক্ষাৎকার দেন আ স ম রব। সাক্ষাৎকারে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তার সম্পর্ক ও দূরত্বের সূচনাসহ জাতির পিতাকে নিয়ে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক অবস্থানের সমালোচনা করেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম এই নেতা। তিনি জানান, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে ঢাকা ত্যাগের আগে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তার দেখা হয়। তখন বঙ্গবন্ধু লুঙ্গির ভাঁজ থেকে ১৪ হাজার টাকা বের করে দিয়ে আমার কপালে চুমু খেয়ে আদর করেন।

১৯৭১ সালের ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন আ স ম আবদুর রব। এর অগে ১৯৬৯-১৯৭০ মেয়াদে আ স ম রব ছিলেন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক। তার সময় সভাপতি ছিলেন বর্তমানে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য তোফায়েল আহমেদ। সেসময় রব একইসঙ্গে ছিলেন ডাকসুর ভিপি। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের নৌপরিবহন মন্ত্রীও ছিলেন তিনি।

আ স ম রব বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষে তাঁর স্মৃতির প্রতি অন্তরাত্মা দিয়ে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার প্রথম দেখা হয়েছিল ১৯৬৬ সালে। তাঁর সঙ্গে জাতি-রাষ্ট্র ও আন্দোলন-সংগ্রামে রাজনৈতিক প্রয়োজনে অসংখ্যবার দেখা হয়েছে। আমি ছিলাম বঙ্গবন্ধুর স্নেহধন্য। নিজেকে অতি সৌভাগ্যবান মনে করি। স্বাধীনতা সংগ্রামের বীজমন্ত্র ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণের সময় মঞ্চে আমিও অবস্থান করেছিলাম। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি তাঁর প্রত্যাবর্তনের দিনও ঢাকায় বঙ্গবন্ধুর সঙ্গেই ছিলাম। স্বাধীন রাষ্ট্রের পবিত্র ভূমিতে অগণিত মানুষের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুকে সংবর্ধিত করতে পেরেছিলাম আমি। পরবর্তী সময়ে রাজনৈতিক মত-পার্থক্যের কারণে জাসদ গঠন করার পর ক্রমাগত বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হতে থাকে।’

’৭২ সালের পর বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আর কখনও দেখা হয়নি বলে উল্লেখ করে আ স ম রব বলেন, ‘আমি কারাগারে থাকা অবস্থায় সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মর্মান্তিক ট্র্যাজেডির সংবাদ শুনতে পাই। বিশ্বাস করতে পারছিলাম না, বাংলার মাটিতে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছে। কোনোদিন যদি আত্মজীবনী লেখার সুযোগ পাই, তাহলে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার স্মৃতির সবটুকু প্রকাশ করে যাবো।’

আ স ম আবদুর রব

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষে তাঁর কোনও মধুর স্মৃতি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আ স ম রব বলেন, ‘‘১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে আমি সর্বপ্রথম ঢাকা শহর ত্যাগ করি। আমার সঙ্গে ছিল অটোমেটিক চাইনিজ রাইফেল, আর গাজীপুর ক্যান্টনমেন্ট থেকে আসা ৫-৭ জন সেনাবাহিনীর লোক। ঢাকা ত্যাগের আগে বঙ্গবন্ধুকে বললাম, আমি এদেরকে নিয়ে চলে যাচ্ছি। তখন বঙ্গবন্ধু লুঙ্গি পরা ছিলেন। তিনি লুঙ্গির ভাঁজ থেকে ১৪ হাজার টাকা বের করে দিয়ে আমার কপালে চুমু খেয়ে বললেন—‘যদি বেচেঁ থাকি, পরে দেখা হবে।’ এটাই হলো বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমরা সবচেয়ে স্মৃতিময় ঘটনা।’’

রব বলেন, “৭২ সালে বলাকা বিল্ডিংয়ে ছাত্রলীগের মিটিং থেকে রাগ করে বের হয়ে বাড়ি চলে গিয়েছিলাম। কিছুদিন পরে বঙ্গবন্ধু নোয়াখালীর হাতিয়া ও রামগতিতে মিটিং করতে যান। যদিও তখন ওখানে আওয়ামী লীগের কোনও সংগঠন ছিল না।  বাংলাদেশে তখন বঙ্গবন্ধুর দুই ধরনের ছবি দিয়ে আমি প্রথম পোস্টার করি। মাগরিবের নামাজের পর থেকে শুরু করে রাত ১০টা পর্যন্ত জমিদার হাট স্কুলের মাঠে জনসভায় হয়। সেখানে তখনকার দিনে ২০ থেকে ৩০ হাজার লোক উপস্থিত ছিল। মিটিং শেষে একজন ঠিকাদারের একটা মাত্র জিপ ছিল। ওই জিপে তিনি সামনে বসলেন এবং আমাকে টান দিয়ে গাড়িতে তুলে পাশে বসালেন। যদিও গাড়িতে বসার জায়গাও ছিল না। ড্রাইভারকে বললেন, ‘গাড়ি চালাও।’ তখন আমার বাবা বঙ্গবন্ধুকে বললেন, ‘ওকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন?’ তিনি বললেন, ‘ওকে আমি নিয়ে যাবো, নেওয়ার জন্য এখানে এসেছি।’ আব্বা বললেন, ‘ওর মায়ের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আসেনি এবং ব্যাগও বাসায় রয়েছে।’ বঙ্গবন্ধু বললেন, ‘ওগুলো আপনি পাঠিয়ে দিয়েন।’ ওইদিন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে খন্দকার মোশতাকও ছিলেন। দাউদকান্দির ফেরিঘাটে এসে বঙ্গবন্ধুকে বললাম, ‘আপনার দলের লোকেরাই কিন্তু একসময় আপনার ক্ষতি করবে।’ তখন তিনি বললেন,‘তুমি কীভাবে বুঝলে।’ বললাম, ধারণা থেকেই বলতেছি। পরে কিন্তু তাই ঘটেছিল। তিনি আমাকে জড়িয়ে ধরে বলেছিলেন, ‘রব তুমিও বুঝতে পারছো, আমিও বুঝতেছি। কিন্তু আমার বিকল্প কিছুই নেই।”


আ স ম আবদুর রব

 

আওয়ামী লীগের অনেক নেতাই বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ক্ষেত্র তৈরির জন্য জাসদকে অভিযুক্ত করে থাকেন, এ প্রসঙ্গে আ স ম রব বলেন, ‘নিজেদের অপকর্ম আড়াল করার জন্য অন্যকে দোষারোপ করা আওয়ামী লীগের সংস্কৃতি। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড জাতির জন্য নিঃসন্দেহে এক ভয়াবহ ট্র্যাজেডি। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড আমাদেরকে কী পরিমাণ অকৃতজ্ঞ জাতিতে পরিণত করেছে, তা আওয়ামী লীগের কোনও উপলব্ধিতে নেই। বরং বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডকে দোষারোপের বৃত্তেই আবদ্ধ রেখেছে তারা। সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের পর রাষ্ট্রের ঐতিহাসিক প্রয়োজনীয়তা-ইতিহাসের গতিপথ ও রাজনৈতিক প্রয়োজন বিশ্লেষণ না করে, ঔপনিবেশিক শাসন ব্যবস্থা অক্ষত রেখে, রাষ্ট্রক্ষমতাকে নিয়ন্ত্রণে আওয়ামী লীগের ক্ষমতালোভী পদক্ষেপ বঙ্গবন্ধুকে সংকটের আবর্তে ঠেলে দেয়। এই অব্যাহত সংকটে রক্ষীবাহিনী গঠন, জরুরি অবস্থা জারি, একদলীয় বাকশালী ব্যবস্থা প্রবর্তন করায় অস্থির সময়ের রাজনীতি আরও গভীর সংকটে নিপতিত হয়। ’৭৫ সালে জনগণের কোনও ম্যান্ডেট ছাড়াই চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক কাঠামো পরিবর্তন করে ফেলে। সংসদের মেয়াদ বৃদ্ধি, বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগের কর্তৃত্বে নিয়ে আসা, সংসদীয় পদ্ধতি রাতারাতি বদল করে দেওয়া, বঙ্গবন্ধুকে কোনও নির্বাচন ছাড়াই রাষ্ট্রপতি পদে অলঙ্কৃত করার অবিবেচক কাজ করে আওয়ামী লীগ।’

আ স ম আবদুর রব

জেএসডি’র সভাপতি আরও  বলেন, ‘দেশ শাসনে ব্যর্থতা-দুর্ভিক্ষ এবং একদলীয় শাসনের কারণে বঙ্গবন্ধুকে জনগণ থেকে অনেকাংশে বিচ্ছিন্ন করে ফেলে। অন্যদিকে, তাঁর হত্যার ষড়যন্ত্রকারীদের সুযোগ সৃষ্টিতে ইন্ধন জোগায়। ’৬০-’৭০ এর দশক ছিল অভ্যুত্থান পাল্টা-অভ্যুত্থানের বিশ্ব। বাংলাদেশের বিরোধী পক্ষ ছিল আমেরিকা, চীন, পাকিস্তান ও সৌদি আরব। সরকার উৎখাত ও রক্তপাতের বিশ্বে সিআইএ-সহ অনেক চক্র বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল। এসব জানার পরও তৎকালীন সরকার বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার কোনও উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। ১৯৭৫ সালের ১৪ আগস্টের দিন দুপুরে রাস্তায় কামানের মহড়া চলছে, রাত ১০টা থেকে শত শত সশস্ত্র সৈনিক-অফিসার ক্যান্টনমেন্ট থেকে বাইরে এসে পুরনো এয়ারপোর্টে সমবেত হয়ে ভোর ৫টায় বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে। এতো ঘটনার পরও কোনও রাষ্ট্রীয় সংস্থা বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য একবিন্দুও উদ্যোগ নেয়নি। রাত ১০টার পর সৈনিকরা ক্যান্টনমেন্টের বাইরে অস্ত্র নিয়ে অবস্থান করছে, এ সংবাদ গোয়েন্দা সংস্থা, রক্ষীবাহিনী এবং সেনাপ্রধান অবশ্যই জেনেছেন। কিন্তু কেউ কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। তৎকালীন সরকার বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে নীরব দর্শক হয়ে প্রত্যক্ষ করেছে।’

আ স ম আবদুর রব

বঙ্গবন্ধু হত্যার পর আওয়ামী লীগই সরকার গঠন করে বলে উল্লেখ করে সাবেক এই নৌপরিবহনমন্ত্রী বলেন, ‘তারাই বঙ্গবন্ধুর লাশ সিঁড়িতে ফেলে রাখে। এধরনের ঘটনা বিশ্বে বিরল। এসব গভীর সত্যকে অনুধাবন না করে জাসদকে দোষারোপ করা ন্যায়সঙ্গত নয়। উপমহাদেশে অহিংসার নেতা মহাত্মা গান্ধী সহিংসতার শিকার হন—এটা জানার পরও বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা যারা নিশ্চিত করলো না, তাদের অবশ্যই চিহ্নিত করা উচিত। বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে আমাদের বিরোধীদের রাজনীতির দায়-দায়িত্বও একদিন ইতিহাস মূল্যায়ন করবে।’

আ স ম আবদুর রবের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করছেন বাংলা ট্রিবিউনের প্রতিবেদক আদিত্য রিমন

বঙ্গবন্ধুকে কীভাবে মূল্যায়ন করেন, জানতে চাইলে আ স ম রব বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে তিনটি অবস্থান থেকে মূল্যায়ন করতে হবে। ১. স্বাধীনতা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুর অবদান, ২. আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধু, ৩. ৭২-৭৫ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর শাসনকাল।’ ‘তিনি বলেন, স্বাধীনতার প্রশ্নে বঙ্গবন্ধুর অবদান অপরিসীম, যা জাতি চিরকাল শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ রাখবে। অনৈক্য, দৈন্য বাঙালি জাতিকে তিনি ঐক্যবদ্ধ করতে সক্ষম হয়েছিলেন ৭ মার্চের ভাষণের মধ্যদিয়ে। তাঁর অনুপস্থিতিতে বঙ্গবন্ধুর নামেই মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়েছে। বাঙালির ‘স্বাধীন জাতি-রাষ্ট্র’ গঠনে শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকা এবং স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগকে এক করে দেখার কোনও সুযোগ নেই। বঙ্গবন্ধুর শাসনকালের মূল্যায়ন ছাড়া বঙ্গবন্ধুর মূল্যায়ন হবে অসম্পূর্ণ। রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকে গণআকাঙ্ক্ষা পূরণের ব্যর্থতার দায় শাসকদের অবশ্যই বহন করতে হয়। বঙ্গবন্ধু এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম নন। আন্দোলন-সংগ্রামে সাহস ও প্রজ্ঞায় নেতার সফলতা যেমন আলোচিত হবে, তেমনি দেশ শাসনে ব্যর্থতা বা সীমাবদ্ধতা নিয়েও আলোচনা হবে। মানুষ মাত্রই দোষে-গুণে মানুষ। আওয়ামী লীগ এখন ক্রমাগত প্রচারের মাধ্যমে দোষেগুণে মানুষ নয়—বঙ্গবন্ধুকে দেবতার পর্যায়ে উপস্থাপন করে, তাঁর উত্তরাধিকার হিসেবে দেশ শাসনের চতুর কৌশল নিয়েছে, যা ফ্যাসিবাদেরই একটি রূপ। বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে পরিত্যাগ করে অহরহ বঙ্গবন্ধুর নাম উচ্চারণে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা সংহত করার কৌশল তারই মর্যাদাকেই ক্ষুণ্ন করছে কেবল।’

ছবি: সাজ্জাদ হোসেন

 

 

/এপিএইচ//এমএমজে/
সম্পর্কিত
ভূমিহীনমুক্ত হচ্ছে সাতক্ষীরার ৬ উপজেলা, প্রস্তুত ৩৬৪টি ঘর
‘প্রধানমন্ত্রীর উপহার বেঁচে থাকার সাহস জুগিয়েছে’
রাহমানের কণ্ঠে ‘জয় বাংলা’, ভিডিও করলেন মুগ্ধ প্রধানমন্ত্রী
সর্বশেষ খবর
বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপের ফাইনাল আজ
বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপের ফাইনাল আজ
টিভিতে আজকের খেলা (২০ এপ্রিল, ২০২৪)
টিভিতে আজকের খেলা (২০ এপ্রিল, ২০২৪)
চাটমোহরে ঐতিহ্যবাহী ঘোড় দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু
চাটমোহরে ঐতিহ্যবাহী ঘোড় দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু
রাজশাহীতে দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হলো বিভাগীয় সর্বজনীন পেনশন মেলা
রাজশাহীতে দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হলো বিভাগীয় সর্বজনীন পেনশন মেলা
সর্বাধিক পঠিত
বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি, নতুন যোগ হচ্ছে স্বাধীনতা দিবসের ভাতা
বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি, নতুন যোগ হচ্ছে স্বাধীনতা দিবসের ভাতা
ইরান ও ইসরায়েলের বক্তব্য অযৌক্তিক: এরদোয়ান
ইস্পাহানে হামলাইরান ও ইসরায়েলের বক্তব্য অযৌক্তিক: এরদোয়ান
উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অপহরণের ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন প্রতিমন্ত্রী
উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অপহরণের ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন প্রতিমন্ত্রী
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল!
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল!
সংঘাত বাড়াতে চায় না ইরান, ইসরায়েলকে জানিয়েছে রাশিয়া
সংঘাত বাড়াতে চায় না ইরান, ইসরায়েলকে জানিয়েছে রাশিয়া