চট্টগ্রামে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম টেস্টে টস ভাগ্য হাসেনি বাংলাদেশের। তবে মিরপুরে দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে টস জিতেছে স্বাগতিক দল। সিরিজ নির্ধারণী এই টেস্টে শুরুতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মুমিনুল হক।
প্রথম টেস্ট ড্র হলেও মিরপুর টেস্টে প্রত্যাশিতভাবেই ফল আসবে বলে ধরে নেওয়াই যায়। কারণ ২০১৫ সালের পর একটি টেস্টও ড্র হয়নি এখানে।
প্রথম টেস্টের পর দুটি পরিবর্তন প্রত্যাশিতই ছিল। চোটের কারণে ছিটকে গেছেন পেসার শরিফুল ইসলাম ও অফ স্পিনার নাঈম হাসান। এই টেস্টে শরিফুলের জায়গায় এসেছেন পেসার এবাদত হোসেন। আর নাঈমের জায়গায় এসেছেন অফস্পিনিং অলরাউন্ডার মোসাদ্দেক। তাতে এই টেস্টে বাংলাদেশ দলে দুই বিশেষজ্ঞ পেসারের বিপরীতে রয়েছেন দুই বিশেষজ্ঞ স্পিনার।
লঙ্কান দলেও পরিবর্তন এসেছে দুটি। বামহাতি স্পিনার লাসিথ এম্বুলডেনিয়ার জায়গায় এসেছেন আরেক বামহাতি স্পিনার প্রবীণ জয়াবিক্রমা। যিনি গত বছর বাংলাদেশের বিপক্ষে অভিষেক টেস্টে নিয়েছেন ১১ উইকেট। তার এই ঘূর্ণিজাদুতেই বাংলাদেশকে হারাতে পেরেছিল শ্রীলঙ্কা। আরেকটি পরিবর্তনে বিশ্ব ফার্নান্ডোর বদলে এসেছেন পেসার কাসুন রাজিথা। রাজিথা অবশ্য প্রথম টেস্টে ফার্নান্ডোর কনকাশন সাব হিসেবে খেলেছিলেন।