বাফুফে নির্বাচনের সব আনুষ্ঠানিকতা শেষ। এখন শুধু ৩ অক্টোবর ভোটের জন্য অপেক্ষা। সেদিন ১৩৯ জন ভোটার আগামী চার বছরের জন্য নতুন কমিটি বেছে নেবেন। এবারও নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন কাজী সালাউদ্দিন, টানা চতুর্থ দফা। তবে তার নির্বাচনী ইশতেহারে কোনও চমক থাকার সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ফুটবল তারকা। চমক শব্দের অর্থটা তার কাছে একটু ভিন্ন।
ইশতেহার নিয়ে বুধবার প্রশ্ন করতেই তিনবারের নির্বাচিত সভাপতি বলেছেন, ‘ফুটবলে চমক বলতে কিছু নেই। আমি চমক কথাটার মানে বুঝি না। কাজ করতে থাকলে চমক আসবে। গত ১২ বছরে ১১/১২টা লিগ হয়েছে। আমার কাছে মনে হয় চমক হলো ৭০ হাজার দর্শকের সামনে ভারতের বিপক্ষে জিততে জিততে ড্র। চমক হলো কাতারের বিপক্ষে এশিয়ান গেমসে জয়। চমক তো আসলে খেলোয়াড়েরা দেখাবে।’
নিজের দায়িত্ববোধের জায়গা নিয়ে বলেছেন,‘ফেডারেশনের চমক দেখানোর কিছু নেই। ফেডারেশনের কাজ হলো ঠিকমতো কোচ এনে দেওয়া। ট্রেনিং করানো। খেলোয়াড়দের সুবিধাদি এনে দেওয়া। ঘরোয়া প্রতিযোগিতা যাতে ঠিকমতো হয় তা দেখা।’
নির্বাচনী গণসংযোগ ও প্যানেল নিয়েও কথা বলেছেন সালাউদ্দিন, ‘ফোন করছি। কথা বলছি। অনেকে আসছেন শারীরিকভাবে। তাদের সঙ্গে কথা বলছি। এখানে বিশেষ কিছু নেই। প্যানেল পরিচিত করতে হবে। এখানেও আলাদা কিছু নেই।’