X
শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪
২০ বৈশাখ ১৪৩১

টাকা উড়ছে রেস্তোরাঁয়, নজর নেই এনবিআরের

গোলাম মওলা
২২ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:০০আপডেট : ২২ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:১৮

রেস্তোরাঁ ব্যবসা এখন জমজমাট। রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে ছোটো-বড় সব রাস্তার মোড়ে মোড়ে, এমনকি চলন বিলের প্রত্যন্ত গ্রামেও দেদার চলছে রেস্তোরাঁর ব্যবসা। ভোজনরসিকরাও ভিড় করছেন রেস্তোরাঁগুলোয়। প্রতিদিন লাখ টাকার বেশি লেনদেন হলেও এ খাত থেকে কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব পাচ্ছে না সরকার।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, হোটেল-রেস্তোরাঁ খাতে ভ্যাট ফাঁকি বন্ধে এনবিআর কঠোর হলে এ খাত থেকে অন্তত তিনগুণ বেশি ভ্যাট পাওয়া সম্ভব। কারণ পরিবার-স্বজন-বন্ধুদের নিয়ে মানুষ এখন নিয়মিত নামিদামি বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় গিয়ে দেদার খরচ করছে। অনেক রেস্তোরাঁ আছে যেখানে সামান্য কিছু খেলেই এক থেকে দুই হাজার টাকা বিল দিতে হয়। আবার কোনও কোনও নামিদামি রেস্তোরাঁয় একজনের এক বেলা খাবারের বিলই দিতে হয় ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা বা তারও বেশি, পরিবারের কয়েকজনকে নিয়ে খেলে খরচ আরও বেশি।

মানুষের খাদ্যাভ্যাস ও রুচির পরিবর্তনের ফলে জেলা ও উপজেলা শহরেও বাড়ছে নতুন নতুন রেস্তোরাঁ। এ খাতে এখন বিনিয়োগ করছেন তরুণ উদ্যোক্তারাও। উন্নত বিশ্বের আদলে অনেক চেইন রেস্তোরাঁও এখন জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।

ঢাকা এখন রীতিমতো রেস্তোরাঁর নগরীতে পরিণত হয়েছে। ঢাকার এমন কোনও অলিগলি নেই যেখানে একাধিক রেস্তোরাঁ পাওয়া যাবে না। আবাসিক ভবনগুলোতেও গড়ে উঠেছে ছোট-বড় দেশি-বিদেশি হোটেল-রেস্তোরাঁ। এরই মধ্যে সরকারিভাবে রেস্তোরাঁকে শিল্পের মর্যাদা দেওয়া হয়েছে।

কিন্তু আশ্চর্যজনক হলো, এসব হোটেল-রেস্টুরেন্ট ভোক্তাদের পকেট থেকে ঠিকই টাকা কাটছে। কিন্তু এ খাত থেকে কাঙ্ক্ষিত হারে ভ্যাট পাচ্ছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অভিযোগ আছে, ছোট-বড় সব হোটেল-রেস্তোরাঁ একযোগে ভ্যাট ফাঁকি দিচ্ছে।

যদিও এনবিআর হোটেল-রেস্তোরাঁ খাতের ভ্যাট মাত্র ৫ শতাংশ নির্ধারণ করেছে। অবশ্য আগে সব ধরনের রেস্তোরাঁকে ১৫ শতাংশ ভ্যাট দিতে হতো। ২০২১ সালে প্রথম দফায় শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রেস্টুরেন্টের ভ্যাট কমিয়ে ১০ শতাংশ এবং পরবর্তী সময়ে ২০২২ সালে ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়। এরপরও এনবিআর কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে ভ্যাট আদায় করতে পারছে না।

রাজধানীর মানিক নগর বিশ্বরোড এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করছে ‘রয়েল ভিলেজ’ নামের রেস্টুরেন্ট। সরেজমিনে দেখা যায়, ইএফডি (ইলেকট্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস) মেশিন থাকা সত্ত্বেও শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এই রেস্তোরাঁ ভোক্তাদের ভ্যাটের চালান দিচ্ছে না। তুলনামূলক দাম কম বলে গ্রাহক ধরে রাখতে তারা সরকারকে ভ্যাট ফাঁকি দিচ্ছে প্রকাশ্যে। দেখা গেছে, ভোক্তা স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে ভ্যাটের ইসিআর রসিদ চাইলে তখন অতিরিক্ত টাকা আদায় করে ‘রয়েল ভিলেজ’এর সংশ্লিষ্টরা। ভ্যাট ফাঁকির তালিকায় শুধু রয়েল ভিলেজ নয়, রাজধানীর শত শত রেস্তোরাঁ একইভাবে সরকারকে রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছে।

ভ্যাট আইন অনুযায়ী, পণ্য ও সেবার বিপরীতে গ্রাহকের কাছ থেকে ভ্যাট আদায় করে প্রতি মাসে সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়া হোটেল-রেস্তোরাঁর দায়িত্ব। কিন্তু ভ্যাট আদায় করলেও তারা সরকারি কোষাগারে তা জমা দেয় না।

বছরদুয়েক আগে এনবিআর ভ্যাট ফাঁকি রোধে রাজধানীজুড়ে নিয়মিত অভিযান চালালে নামিদামি অনেক রেস্তোরাঁর ভ্যাট ফাঁকির চাঞ্চল্যকর তথ্য জনসমক্ষে আসে। গুলশানের পূর্ণিমা রেস্টুরেন্ট, মাদানি অ্যাভিনিউ’র শেফস টেবিল, ধানমন্ডির স্টার রেস্টুরেন্ট, গুলশানের খানা খাজানা, দ্য মিরাজ, র’ ক্যানভাসের মতো রেস্টুরেন্টকে তখন জরিমানা করা হয়। ২০২২ সালে ভ্যাট ফাঁকির অভিযোগ উঠে অভিজাত হোটেল প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ের বিরুদ্ধেও।

একই বছরে ঢাকা রিজেন্সি হোটেলের ভ্যাট ফাঁকি উদঘাটন করে ভ্যাট গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর। ২০২০ সালে গুলশানের লেকশোর হোটেলের বিরুদ্ধে ভ্যাট ফাঁকির অভিযোগ ওঠে। এছাড়া ঢাকার বাইরে পর্যটন শহর কক্সবাজারেও শত শত হোটেল রেস্তোরাঁ প্রতিদিন কোটি কোটি টাকার ভ্যাট ফাঁকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ আছে।

এর আগে ২০২১ সালে একটি জরিপ করে ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদফতর। ওই জরিপে দেখা যায়, প্রতি পাঁচটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে চারটিরই বিআইএন নেই। নিবন্ধন ছাড়াই  ব্যবসা করে চলেছে তারা। এদিকে খুচরা পর্যায়ে ভ্যাট আদায় বাড়াতে ইলেকট্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস (ইএফডি) মেশিন স্থাপনের উদ্যোগ থাকলেও কারিগরি ত্রুটির কারণে তা ফলপ্রসূ হচ্ছে না।

এ প্রসঙ্গে একাধিক কমিশনারেটের কমিশনার বলছেন, হোটেল রেস্তোরাঁ থেকে ভ্যাট আদায় নিশ্চিত করতে ইএফডি মেশিন স্থাপনের কাজ চলমান আছে।

এ প্রসঙ্গে এনবিআরের সদস্য ড. মইনুল খান বাংলা ট্রিবিউনকে  বলেন, ‘খুচরা পর্যায়ে ভ্যাট আদায়ে এনবিআর তৎপর রয়েছে।  গত বছরের  জুলাই থেকে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ১৬ হাজার নতুন ইএফডি মেশিন বসানো হয়েছে। আগামী জুন নাগাদ ঢাকা ও চট্টগ্রামে আরও ৬০ হাজার মেশিন স্থাপন করা হবে।’

উল্লেখ্য, চলতি অর্থবছরের সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি)  মোট ভ্যাট আদায় হয়েছে ৭৭ হাজার ২২৪ কোটি টাকা। এই সাত মাসে ভ্যাট আদায়ের লক্ষ্য ছিল ৮০ হাজার ৫১৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ ভ্যাটে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এনবিআর পিছিয়ে রয়েছে ৩ হাজার ২৯৩ কোটি টাকা।

চলতি অর্থবছরে পুরো সময়ে ভ্যাট থেকে ১ লাখ ৫৯ হাজার ১০০ কোটি টাকা আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা আছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জোরালো পদক্ষেপের মাধ্যমে  হোটেল -রেস্তোরাঁ থেকে ভ্যাট আদায় না করে হাতে গোনা কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের ওপর চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে। নতুন করে এবার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও ভ্যাট আদায় করা হচ্ছে। এ ছাড়া রাজধানীর সবচেয়ে জনপ্রিয় গণপরিবহন মেট্রোরেলের যাত্রীদের টিকিটের ওপর ভ্যাট বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ভ্যাটের কারণে দূরত্বভেদে টিকিটের দাম ৩ থেকে ১৫ টাকা পর্যন্ত বাড়তে পারে। এতে বিভিন্ন পক্ষ থেকে সমালোচনা হচ্ছে। বিষয়টি আমলে নিয়ে এই সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করতে এনবিআর ও সড়ক পরিবহন বিভাগকে চিঠি দিয়েছে মেট্রোরেল পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।

এদিকে বিশ্বব্যাংক বলেছে, এক অর্থবছরেই প্রায় ২ লাখ কোটি টাকার ভ্যাট থেকে বঞ্চিত হয়েছে বাংলাদেশ। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে সরকার মাত্র ৮৫ হাজার কোটি টাকা ভ্যাট সংগ্রহ করতে পেরেছিল। অর্থাৎ সে বছর আদায়যোগ্য ভ্যাটের চেয়ে দুই–তৃতীয়াংশ কম ভ্যাট আদায় হয়েছে।

যদিও রেস্তোরাঁ খাতে ভ্যাট আদায়ের বিপুল সম্ভাবনা দেখছেন অর্থনীতিবিদরা। এমনকি এনবিআরও মনে করে, এটি একটি সম্ভাবনাময় খাত। এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম সম্প্রতি রাজশাহীতে  ব্যবসায়ীদের সঙ্গে  প্রাক-বাজেট আলোচনায় অংশ নিয়ে সেখানে তিনি বলেন, ‘দেশে এখন সবচেয়ে বেশি লাভজনক যে ব্যবসাগুলো, তার একটি গাড়ির ব্যবসা, অন্যটি রেস্টুরেন্ট।’ চাকরি শেষে তিনি নিজেও রেস্তোরাঁ ব্যবসা করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।

এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমি মাঝে মাঝে চিন্তা করি যে, চাকরি যখন শেষ হবে তখন একটা রেস্টুরেন্টের ব্যবসা করতে হবে। সিরিয়াসলি চিন্তা করি। আমি এই ব্যবসাটা করতে চাই। তার কারণ, উন্নত দেশ হয়ে গেলে আপনার ঘরে রান্না ও মাছ কেটে দেওয়ার জন্য লোক পাবেন না। কাজের লোক যদি না পাই এবং আমি যদি নিজে রান্না না করে অন্য কাজে সময় ব্যয় করি, তাহলে বেশি আয় করতে পারি। এই অবস্থা যখন তৈরি হবে, তখন লোকেদের রেস্টুরেন্টের ওপর ডিপেন্ডেন্সি বেড়ে যাবে। সব উন্নত দেশে এ রকম হয়। সেজন্য মনে হয়, রেস্টুরেন্টের ব্যবসা সামনে ভালো হবে।’

হোটেল-রেস্তোরাঁয় বিয়ে, জন্মদিনের অনুষ্ঠানে জনপ্রতি ৫০ টাকা করের প্রস্তাব করেছে ইনস্টিটিউট অব কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ (আইসিএমএবি)। সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে দেওয়া বাজেট প্রস্তাবে আইসিএমএবির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে— সামাজিক অনুষ্ঠানে ১০০ জনের বেশি অতিথি আপ্যায়নে হোটেল, রেস্তোরাঁ বা কমিউনিটি সেন্টার বুকিং দেওয়া হলে অতিথি প্রতি ৫০ টাকা হারে অগ্রিম আয়কর নেওয়া যেতে পারে।

এ প্রসঙ্গে আইসিএমএবির সদস্য সাঈদ আবদুর রহমান খান বলেন, ‘দেশের অনেক মানুষ করের আওতায় না থাকলেও অনেক অর্থ খরচ করেন, মূলত তাদের কিছুটা হলেও করের আওতায় আনতে এই প্রস্তাব।’ তিনি মনে করেন, দেশের কর ও জিডিপির অনুপাত কম। সেটা বাড়াতে হলে করের আওতা বাড়াতে হবে। আর হোটেল ও রেস্তোরাঁ এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখতে পারে।

দেশে হোটেল-রেস্তোরাঁর সংখ্যা কত?

সারা দেশে হোটেল-রেস্তোরাঁর প্রকৃত তথ্য কোথাও নেই। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপিতে হোটেল-রেস্তোরাঁ খাতের অবদান জানতে ২০২২ সালে একটি জরিপ চালায়। জরিপের ফলাফল অনুযায়ী, ২০২১ সালে দেশে মোট হোটেল ও রেস্তোরাঁ ছিল ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭৪টি, যা ২০০৯-১০ অর্থবছরের চেয়ে ৫৮ শতাংশ বেশি। সরকারি সংস্থার মালিকানাধীন হোটেল-রেস্টুরেন্ট রয়েছে ৮৫২টি। বাকি সব ব্যক্তি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন।

এর মধ্যে ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে চালানো রেস্টুরেন্টের সংখ্যা হবে ৬০ হাজারের বেশি। ঢাকার বহুতল ভবনের ছাদে রুফটপ রেস্তোরাঁ আছে শতাধিক, যার কোনটির বৈধ অনুমোদন নেই। তবে এখন শুধু ঢাকাতেই ৫ লাখের বেশি হোটেল-রেস্তোরাঁ ব্যবসা করছে বলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ধারণা প্রকাশ করেন।

জরিপ অনুযায়ী, এক দশকে জিডিপিতে মূল্য সংযোজন বেড়ে হয়েছে ৮ গুণ। এক দশক আগে ২০০৯-১০ অর্থবছরে হোটেল-রেস্তোরাঁ থেকে মূল্য সংযোজন হয়েছিল মাত্র ১১ হাজার ৯৮৬ কোটি টাকা। আর সর্বশেষ ২০১৯-২০ অর্থবছরে হোটেল-রেস্তোরাঁ খাত থেকে মূল্য সংযোজন হয়েছে ৮৭ হাজার ৯২৬ কোটি টাকা।

এদিকে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান বলেন, ঢাকায় তাদের সদস্য সংখ্যা ২৭ শ। তবে তিনি মনে করেন, ঢাকায় সব মিলিয়ে ২৭ হাজারের মতো রেস্তোরাঁ আছে। সংগঠনটির হিসেবে সারা দেশে ৬০ হাজারের মতো রেস্টুরেন্ট ব্যবসা করছে।

ইমরান হাসান বলেন, অনেকে আছেন রেস্টুরেন্ট ব্যবসা করছেন, কিন্তু আমাদের সদস্য নন। আবার অনেকে সদস্য হওয়ার পর ব্যবসা গুটিয়ে নেন। ফলে প্রকৃত রেস্টুরেন্ট সংখ্যা কত তা বলা মুশকিল। তিনি জানান, যারা রেস্টুরেন্ট ব্যবসা করেন, তাদের সবাইকে এক ছাতার নিচে আনার জন্য একটি সফটওয়্যার করা হচ্ছে। অচিরেই এই সফটওয়্যার উদ্বোধন করা হবে।

আরও পড়ুন- দোকান থেকেই বছরে ২ লাখ কোটি টাকার ভ্যাট আদায় সম্ভব

/এপিএইচ/এফএস/
সম্পর্কিত
ভ্যাটেই মিলবে রাজস্ব, অথচ ভ্যাট বাড়াতে অনীহা
তামাক কর বাস্তবায়নে প্রায় সাড়ে ৫ লাখ তরুণের অকালমৃত্যু প্রতিরোধ সম্ভব
দোকান থেকেই বছরে ২ লাখ কোটি টাকার ভ্যাট আদায় সম্ভব
সর্বশেষ খবর
এখনও উদ্ধার হয়নি পুলিশের অস্ত্র, মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশ
২৮ অক্টোবর বিএনপির সমাবেশে সহিংসতাএখনও উদ্ধার হয়নি পুলিশের অস্ত্র, মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশ
রিকশাচালকদের ছাতা বিতরণ করলেন মেয়র আতিক
রিকশাচালকদের ছাতা বিতরণ করলেন মেয়র আতিক
রেল ও সড়ক বিটের রিপোর্টারদের সংগঠনের নতুন কমিটি
রেল ও সড়ক বিটের রিপোর্টারদের সংগঠনের নতুন কমিটি
কঙ্গোর বাস্তুচ্যুত শিবিরে হামলা, নিহত ৯
কঙ্গোর বাস্তুচ্যুত শিবিরে হামলা, নিহত ৯
সর্বাধিক পঠিত
মুক্তি পেলেন মামুনুল হক
মুক্তি পেলেন মামুনুল হক
যশোরে আজ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
যশোরে আজ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
২৫ জেলার সব মাধ্যমিক স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা শনিবার বন্ধ
২৫ জেলার সব মাধ্যমিক স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা শনিবার বন্ধ
কেমন থাকবে আগামী কয়েকদিনের আবহাওয়া?
কেমন থাকবে আগামী কয়েকদিনের আবহাওয়া?
নদীতে ধরা পড়ছে না ইলিশ, কারণ জানালেন মৎস্য কর্মকর্তা
নদীতে ধরা পড়ছে না ইলিশ, কারণ জানালেন মৎস্য কর্মকর্তা