X
মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪
৫ চৈত্র ১৪৩০
সাধারণ পরিষদে সিরিয়া ইস্যু

পারস্পরিক দোষারোপে মৃত্যু আড়াল করছে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

জুলফিকার রাসেল, যুক্তরাষ্ট্র থেকে
২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬, ০২:৫৯আপডেট : ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬, ০৩:৩৪
image

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ অস্ত্রবিরতির চুক্তি ভেঙে সিরিয়ার সরকারি বাহিনী যখন আলেপ্পোর বাতাস ভরিয়ে তুলেছে লাশের গন্ধে, তখনও সেখানকার বিপন্ন মানবতাকে রক্ষায় ব্যর্থতারই পরিচয় দিলো জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। লাশের মিছিল যখন দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে, তখন রবিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) এই ইস্যুতে নিরাপত্তা পরিষদে জরুরি বৈঠক কোনও সমাধান দিতে পারেনি। একদিকে পশ্চিমাবিশ্ব আর অন্যদিকে রাশিয়া; দুই দিককার পরাশক্তি মিলে সিরিয়ার চলমান বাস্তবতা থেকে উত্তোরণের কোনও পথ দেখাতে পারেনি। বরং তাদের পারস্পরিক দোষারোপে আড়াল করা হয়েছে সিরিয়াবাসীর মৃত্যুর সুদীর্ঘ মিছিল। জাতিসংঘ মহাসচিব সিরিয়ার পরিস্থিতিকে দুঃস্বপ্ন উল্লেখ করে এর অবসান ঘটাতে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। আর পরিস্থিতি উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্র আর রাশিয়াকেই দায় নিতে হবে উল্লেখ করে জাতিসংঘের সিরিয়াবিষয়ক বিশেষ দূত স্তেফান মিস্তুরা খাদের কিনার থেকে দেশটিকে রক্ষার আহ্বান জানিয়েছেন। তবে এইসব তৎপরতার ফলাফল নিয়ে বিশ্লেষকরা আশাবাদী নন। সিরীয় যুদ্ধ চরমপন্থার উত্থান ঘটাতে পারে এবং তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে মোড় নিতে পারে বলেও আশঙ্কা রয়েছে তাদের। তারা মনে করেন, কোনও পক্ষই সেই যুদ্ধে জয়ী হবে না। জয়ী হবে মৃত্যু আর ধ্বংস।

ক্রমাগত দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে সিরিয়াবাসীর মৃত্যুর মিছিল

সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ ২০১১ সালের মার্চে সিরীয় গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে সরকারি হিসেবেই সেখানে নিহতের সংখ্যা ৩ লাখের কিছু কম হলেও এই সংখ্যা তিন লাখ ছাড়িয়ে গেছে বলে রবিবার জানিয়েছেন বান কি মুন। তবে সিরীয় যুদ্ধ পর্যবেক্ষণে নিয়োজিত যুক্তরাজ্যভিত্তিক মানবাধিকার পর্যবেক্ষক সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস তাদের নিজস্ব পর্যবেক্ষণ সূত্রে ৪ লাখেরও বেশি মানুষের মৃত্যুর আশঙ্কার কথা জানিয়েছে। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স-এর খবরে ক’দিন আগে বলা হয়, ২০১১ সালের ১৮ মার্চ থেকে এ পর্যন্ত তারা ৩ লাখ ১ হাজার ৭৮১ জনের প্রাণহানি সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছেন। তবে নিহতের প্রকৃত সংখ্যা এর চেয়েও অনেক বেশি হবে বলে দাবি করেছেন তারা। সিরিয়ান অবজারভেটরি বলছে, ওই যুদ্ধে এখন পর্যন্ত প্রাণহানির সংখ্যা ৪ লাখ ৩০ হাজারের কাছাকাছি হবে। সিরিয়ার চলমান সংকট নিয়ে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান বিপরীতমুখী। বর্তমান প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে ক্ষমতাচ্যুত করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। এ জন্য তারা আসাদ সরকারের বিদ্রোহ ঘোষণাকারী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোকে সামরিক সহযোগিতা করছে। অভিযোগ রয়েছে, তারা মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের (আইএস) বিরুদ্ধে বিমান হামলার নামে সরকারি বাহিনীর ওপর হামলা চালাচ্ছে। আর রাশিয়া বাশার আল-আসাদকেই ক্ষমতায় দেখতে চায়। তারা আসাদ সরকারের সমর্থনে আইএস ও বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে বিমান হামলা চালাচ্ছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধকে মার্কিন-রুশ ‘ছায়াযুদ্ধ’ বলেও মনে করছেন অনেকে।

কয়েক দফার ব্যর্থতার পর অবশেষে অস্ত্রবিরতি

সের্গেই লাভরভ ও জন কেরি এই পরিস্থিতিতে কয়েক দফার ব্যর্থতার পর গত ১০ সেপ্টেম্বর গৃহযুদ্ধ কবলিত সিরিয়ায় কয়েক বছর ধরে চলে আসা সহিংসতা বন্ধে প্রেসিডেন্ট আসাদের ঘনিষ্ট মিত্র রাশিয়া এবং বিদ্রোহীদের পক্ষে যুক্তরাষ্ট্র একমত হয়। দীর্ঘ আলোচনার পর জেনেভায় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি এবং রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ অস্ত্রবিরতি চুক্তির ঘোষণা দেন। ওই চুক্তির শর্ত ছিল, ১২ সেপ্টেম্বর সূর্যাস্তের পর থেকে সিরিয়ার সরকারি বাহিনী এবং বিদ্রোহীরা পরস্পরের ওপর হামলা চালানো থেকে বিরত থাকবে। এছাড়া অস্ত্রবিরতি সফল হলে আইএস ও জাবাথ ফাতেহ আল-শাম (সাবেক আল-নুসরা ফ্রন্ট) প্রতিরোধে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া যৌথভাবে হামলা চালাবে। সেই সঙ্গে আসাদ বাহিনী ও বিদ্রোহীরা নিজেদের নিয়ন্ত্রিত এলাকায় কোনও হস্তক্ষেপ করবে না। শর্ত মোতাবেক সেই অস্ত্রবিরতি শুরুও হয়। তবে ওই অস্ত্রবিরতি কার্যকর হওয়ার একদিনের মাথায় রাশিয়ার বিরুদ্ধে সেই চুক্তি লঙ্ঘনের অভিযোগ ওঠে। একইসঙ্গে শুরু হয় রুশ-মার্কিন পারস্পরিক অভিযোগ। সে সময়ে জাতিসংঘ অভিযোগ করে, আলেপ্পোতে ত্রাণ পৌঁছাতে বাধা দিচ্ছে আসাদ সরকার। বিপরীতে রাশিয়ার অভিযোগ, মার্কিন সমর্থিত বিদ্রোহীরা চুক্তিভঙ্গ করছে। জাতিসংঘের সঙ্গে সুর মিলিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ, সরকার ও কুর্দি বিদ্রোহীরা ত্রাণ সরবরাহে বাধা দিচ্ছে। তখন আলেপ্পোর লাখ লাখ মানুষের জীবনশঙ্কার পরও বাশার আল-আসাদ সাফ জানিয়ে দেন, অনুমতি ছাড়া আলেপ্পোতে তুরস্কের কোনও ত্রাণ পৌঁছানো যাবে না।

অস্ত্রবিরতি ভেঙে দীর্ঘ করা মৃত্যুর মিছিল আর নিরাপত্তা পরিষদের নিস্ফল বৈঠক

পারস্পরিক দোষারোপ সত্ত্বেও অস্ত্রবিরতি কার্যকর হওয়ার পর আলেপ্পোতে সহিংসতা অনেকাংশেই হ্রাস পায়। তবে গত সপ্তাহে অস্ত্রবিরতির চুক্তি ভেঙে যাওয়ার পর শনিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) থেকে তা আবার বিস্তৃত হয়। বিদ্রোহী অধ্যূষিত অঞ্চলগুলোতে সরকারি বাহিনীর শনিবারের হামলায় অন্তত ৯১ জন নিহত হওয়ার খবর জানায় কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা।  রবিবার সকালে (২৫ সেপ্টেম্বর) সিরিয়ান অবজারভেটরি জানিয়েছে, সিরিয়ায় অস্ত্রবিরতি ভেঙ্গে পড়ার পর থেকে আলেপ্পো ও আশেপাশের এলাকায় হামলায় এক সপ্তাহে ২১৩ বেসামরিক নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে। অবরুদ্ধ হয়েছেন লাখ লাখ মানুষ। ২০ লাখ মানুষ হাহাকার করছেন পানির জন্য। জাতিসংঘের ৭১তম সাধারণ অধিবেশন চলাকালে ২৪ সেপ্টেম্বর সিরিয়ার আলেপ্পো শহরে নতুন করে যুদ্ধ শুরু হওয়ায় ‘শঙ্কিত’ হয়ে পড়েন জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন।

বিধ্বস্ত আলেপ্পো

রবিবার নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠকের শুরুতে সিরিয়াবিষয়ক জাতিসংঘের বিশেষ দূত স্তেফান ডি মিস্তুরা বলেন,  ‘আলেপ্পোর উত্তরাঞ্চলে চলমান অভিযানের কারণে সেখানকার দুই লাখ ৭৫ হাজার মানুষ ২০ দিন ধরে কার্যত অবরুদ্ধ রয়েছেন।’ ৯ সেপ্টেম্বরের সমঝোতা অনুযায়ী কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়াকে আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘যে সমঝোতা হয়েছে, তা রক্ষা করা না হলে ধীরে ধীরে ওয়াশিংটন ও মস্কোর ওপর থেকে আস্থা হারিয়ে ফেলবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়।’ সিরিয়ায় ত্রাণ ও চিকিৎসা সহায়তা নির্বিঘ্ন করতে প্রতি সপ্তাহে ৪৮ ঘণ্টা অস্ত্রবিরতির ব্যবস্থা করার জন্যও নিরাপত্তা পরিষদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। তবে পারস্পরিক দোষারোপে নিস্ফল হয়ে যায় নিরাপত্তা পরিষদের সেই বৈঠক।

রুশ-মার্কিন পারস্পরিক দোষারোপের রাজনীতি

জাতিসংঘ অধিবেশন চলাকালেই নিরাপত্তা বৈঠক আহ্বানকারী দেশ যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন এবং ফ্রান্স সিরিয়ায় সরকারি অভিযানকে সমর্থন দেওয়ায় রাশিয়াকে দায়ী করে। সিরিয়ার সরকারি বাহিনীকে সমর্থন দেওয়ার মধ্য দিয়ে রাশিয়া বর্বরতাকে সমর্থন দিচ্ছে বলে মন্তব্য করেন যুক্তরাষ্ট্রের দূত সামান্থা পাওয়ার। তিনি বলেন, ‘জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সদস্যরা যদি এখনও নিশ্চুপ থাকেন, তাহলে ইতিহাস তাদের ক্ষমা করবে না।’ পরে সিরিয়া সরকারের প্রতিনিধি বক্তব্য শুরু করার আগেই সিরিয়া সরকারের বোমা হামলার প্রতিবাদে ব্রিটিশ দূত ম্যাথিউ রাইক্রফট, পাওয়ার ও ফরাসি দূত ফ্রাঁসোয়া দেলাত্রি বৈঠক থেকে বের হয়ে যান।

পুতিন-আসাদ-ওবামা

এদিকে, জাতিসংঘে রাইক্রফট এই জরুরি বৈঠকে বলেন, ‘সেনাঘাঁটি ধ্বংস করার মতো বোমা দিয়ে ঘরবাড়ি ও আশ্রয়কেন্দ্র ধ্বংস করা হচ্ছে। এতে প্রচুর প্রাণহানিও ঘটছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘সাধারণ নাগরিকদের আবাসিক এলাকায় নির্বিচারে ব্যবহৃত হচ্ছে সমরাস্ত্র। আলেপ্পো পুড়ে যাচ্ছে। এবং পানি সরবরাহ বন্ধ করে দিয়ে হাজার হাজার মানুষকে জিম্মি করে রাখা হয়েছে।’

বিপরীতে জাতিসংঘে রাশিয়ার দূত ভিটালি চুরকিন ওয়াশিংটনকে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণে বিরোধীদের প্রভাবিত করতে সমর্থ না হওয়ার জন্য অভিযুক্ত করেন। ক্রেমলিন মুখপাত্র দিমিত্রি পেশকভ আরও বলেন, ‘মস্কো ভয় পাচ্ছে, অস্ত্রবিরতির সুযোগে জঙ্গিরা নিজেদের পুনর্গঠিত করবে ও পরবর্তী আক্রমণের জন্য প্রস্তুতি নেবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘জঙ্গিদের সঙ্গে মডারেটদের কোনও পার্থক্য নেই। জঙ্গিদের সঙ্গে লড়াই বন্ধ করা যাবে না।’ পরে ক্রেমলিন মুখপাত্র দিমিত্রি পেশকভ বলেছেন, ‘আমরা যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের প্রতিনিধিদের বাগাড়ম্বরপূর্ণ মন্তব্যকে একেবারেই গ্রহণযোগ্য মনে করছি না। এই মন্তব্য আমাদের সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্থ করতে পারে।’

রক্ত-ধ্বংস আর মৃত্যুই কি খাদের কিনারে দাঁড়ানো সিরিয়ার ভবিষ্যত?

সিরিয়াবিষয়ক জাতিসংঘের বিশেষ দূত স্তেফান ডি মিস্তুরা নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠকে ‘খাদের কিনার থেকে’ সিরিয়াকে রক্ষার আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র আর রাশিয়ার প্রতি। বৈঠকের পর ক্রেমলিন মুখপাত্র পেশকভ অবশ্য বলেছেন, “সিরিয়ার সাম্প্রতিক অস্ত্রবিরতির ‘যৎসামান্য প্রভাব’ পড়েছে, কিন্তু মস্কো আশাহত নয়, সর্বোচ্চ উদ্যোগ নিয়ে সিরিয়ায় রাজনৈতিক বন্দোবস্তের দিকে এগিয়ে যেতে আগ্রহী রাশিয়া।” তবে তার কথায় তেমন কোনও আশা দেখেন না রাজনীতিবিশ্লেষকরা।

সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে মরছে মানবতা

মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ-কে নিয়ে ৩০ বছর ধরে গবেষণা করছেন রে ম্যাকগভার্ন নামের এক সাবেক সিআইএ কর্মকর্তা। সংবাদমাধ্যম কাউন্টার পাঞ্চে লেখা এক নিবন্ধে কিছুদিন আগে তিনি আশঙ্কা করেন, ‘যদি এমন হয় যে, পুতিন-ওবামার চেয়ে বেশি যুদ্ধবাজ রাষ্ট্রনায়ক দুই দেশের ক্ষমতায় আবির্ভূত হয়, তাহলে এই যুদ্ধ পারমাণবিক যুদ্ধে মোড় নেবে।’ এই আশঙ্কা সত্য হলে কোনও পক্ষই যুদ্ধে জিতবে না। জিতবে ধ্বংসযজ্ঞ। আর হারবে মানুষ।

স্পুটনিক নিউজ-এ প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে ইফগেনি বুসিনস্কাই নামের একজন রুশ রাজনীতিবিশ্লেষক অবশ্য তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের কোনও সম্ভাবনা দেখছেন না। ইফগেনির মতে, ‘এসব ঘটনায় পশ্চিমাবিশ্ব একপর্যায়ে সিরিয়ার ওপর বেশি বেশি অবরোধ জারি করবে। এতে কেবল সিরীয়দের মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ হবে। ধ্বংস হবে সিরিয়া।’ ইফগেনি আশঙ্কা করছেন, দুই পক্ষের এই পারস্পরিক লড়াই সেখানে চরমপন্থার বিস্তৃতি ঘটাবে। ফরেন পলিসির এক বিশ্লেষণেও একই আশঙ্কার কথা জানানো হয়। ২৩ সেপ্টেম্বরের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, সিরিয়া ইস্যুতে রুশ-মার্কিন বিরোধ সেখানকার বিরোধী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে আল কায়েদা/নুসরা ফ্রন্টের মতো সংগঠনগুলোর যোগাযোগ গড়ে তোলার দিকে আগ্রহী করে তুলবে।

/বিএ/

আপ - /এসএ/

সম্পর্কিত
আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক দলের প্রধান ম্যাককিনি‘যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করেছে, রাশিয়ায়ও চেষ্টা করেছে’
নেতানিয়াহুর সঙ্গে সোমবার ফোনালাপ করবেন বাইডেন
রাশিয়াকে ৭ হাজার কনটেইনার গোলাবারুদ সরবরাহ করেছে উ. কোরিয়া: সিউল
সর্বশেষ খবর
এবার রাজশাহীর আম গাছে প্রচুর মুকুল, স্বপ্ন বুনছেন চাষিরা
এবার রাজশাহীর আম গাছে প্রচুর মুকুল, স্বপ্ন বুনছেন চাষিরা
টিভিতে আজকের খেলা (১৯ মার্চ, ২০২৪)
টিভিতে আজকের খেলা (১৯ মার্চ, ২০২৪)
চীনে ৯ বছরে প্রথমবারের মতো বিয়ের সংখ্যা বেড়েছে
চীনে ৯ বছরে প্রথমবারের মতো বিয়ের সংখ্যা বেড়েছে
‘যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করেছে, রাশিয়ায়ও চেষ্টা করেছে’
আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক দলের প্রধান ম্যাককিনি‘যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করেছে, রাশিয়ায়ও চেষ্টা করেছে’
সর্বাধিক পঠিত
লিটনের বাদ পড়া নিয়ে যা বললেন হাথুরুসিংহে
লিটনের বাদ পড়া নিয়ে যা বললেন হাথুরুসিংহে
শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে ওয়ানডে সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ
তৃতীয় ওয়ানডেশ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে ওয়ানডে সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ
পদ্মার গ্রাহকরা এক্সিম ব্যাংক থেকে আমানত তুলতে পারবেন
একীভূত হলো দুই ব্যাংকপদ্মার গ্রাহকরা এক্সিম ব্যাংক থেকে আমানত তুলতে পারবেন
সুইডেনের রাজকন্যার জন্য দুটি হেলিপ্যাড নির্মাণ, ৫০০ স্থানে থাকবে পুলিশ
সুইডেনের রাজকন্যার জন্য দুটি হেলিপ্যাড নির্মাণ, ৫০০ স্থানে থাকবে পুলিশ
সঞ্চয়ী হিসাবের অর্ধকোটি টাকা লোপাট করে আত্মগোপনে পোস্ট মাস্টার
সঞ্চয়ী হিসাবের অর্ধকোটি টাকা লোপাট করে আত্মগোপনে পোস্ট মাস্টার