X
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
১৩ বৈশাখ ১৪৩১

জেরুজালেমের জন্য প্রতিবাদের শক্তি হারাচ্ছে আরব?

আরশাদ আলী
০৯ ডিসেম্বর ২০১৭, ২২:০৫আপডেট : ০৯ ডিসেম্বর ২০১৭, ২২:১৭

শুক্রবার জুমার নামাজের আগে আল আকসার প্রবেশ পথে ইসরায়েলি সেনাদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। তাদের একজনকে এক সাংবাদিক জিজ্ঞাসা করেছিলেন, অন্যান্য শুক্রবারের চেয়ে আজ কি আলাদা? কিংবা তিনি কি সংঘাতের আশঙ্কা করছেন? জবাবে ওই সেনা জানান, অন্যান্য দিনের চেয়ে কোনও ব্যতিক্রম নেই। ওই জায়গা  থেকে মাত্র কয়েক ফুট দূরে রুটি বিক্রি করছিলেন এক ফিলিস্তিনি। তিনি বলে ওঠেন, ‘প্রতিটি দিনই ক্ষোভের দিন।’

শুক্রবার গাজা উপত্যকায় হামাসের বিক্ষোভ মিছিল

পুরনো শহরের দামেস্ক গেটে জেরুজালেমের প্রায় সব সাংবাদিক জুমার নামাজের পরে কিছু একটা ঘটার অপেক্ষায় ছিলেন। এই গেটটি জুমার নামাজে মুসলমানদের আল-আকসা মসজিদে প্রবেশের জনপ্রিয় পথ। বড় ধরনের বিক্ষোভ এখান থেকেই শুরু হয়। কিন্তু সাংবাদিকরা যত বড় বিক্ষোভের অপেক্ষায় ছিলেন, তা তারা দেখতে পাননি।

বুধবার (৬ ডিসেম্বর) মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দেন। এর প্রতিবাদে ফিলিস্তিনি মুক্তি আন্দোলনের সংগঠন হামাস তিনদিন ক্ষোভ দিবস পালনের ডাক দেয়। অনেকেই তাতে সাড়া দেন।

ওই দিন গাজা সীমান্তে কয়েক হাজার ফিলিস্তিনি ইসরায়েলি সেনাদের মুখোমুখি হন। পশ্চিম তীরের চেকপয়েন্টগুলোয় সেনাদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন আরও কয়েক হাজার ফিলিস্তিনি। শুক্রবার জুমার নামাজের পর লেবাননের বৈরুত থেকে শুরু তুরস্কের ইস্তানবুল, সোমালিয়ার মোগাদিসু থেকে ইরানের তেহরান, জর্ডানের আম্মান থেকে পাকিস্তানে ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ হয়।

পশ্চিম তীরেও বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে সংঘর্ষে কয়েকশ ফিলিস্তিনি আহত হয়েছেন। এর বেশিরভাগই ইসরায়েলি সেনাদের ছোড়া রাবার বুলেটে আহত হন।

ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গাজার সীমান্তে ইসরায়েলের গুলিতে দুই বিক্ষোভকারী ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। হাতে ফিলিস্তিনি পতাকা নিয়ে ইসরায়েলি সেনাদের লক্ষ করে পাথর ছুড়ে মারা মোহাম্মদ খারুব নামের ২৬ বছরের যুবক জানান, তিনি নিজের রক্ত দিতে প্রস্তুত। বলেন, আমি এখানে এসেছি জেরুজালেমের জন্য।

যদিও ট্রাম্পের এই ঘোষণার পর বড় ধরনের সহিংসতা ও সংঘর্ষের আশঙ্কা করা হয়েছিল। হামাস শুক্রবার থেকে নতুন ইন্তিফাদার ডাক দেওয়ার পরও আল-আকসায় জুমার নামাজে বড় কোনও সংঘাত  ছাড়াই শেষ হয়। ইসরায়েলি পুলিশের মতে, বিক্ষোভের জন্য জড়ো হওয়া ফিলিস্তিনিদের শান্তিপূর্ণভাবে ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া হয়েছে। মাত্র তিন জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ফলে জেরুজালেম যে শহরটি এই সংঘাতের  রাজনৈতিক ও ভৌগলিক প্রাণকেন্দ্র, তা ছিল প্রায় শান্তিপূর্ণ। যা অনেক ফিলিস্তিনির কাছেই অবাক হওয়ার মতো বিষয়।

অথচ কয়েক দশক ধরেই জেরুজালেমসহ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের ভাবনাটি আরববিশ্বকে শক্তিশালীভাবে একত্রিত করেছিল। বাদশা ও স্বৈরাচারী শাসকের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন, ইমাম ও আলেমরা প্রার্থনা করেছেন, জিহাদি ও বিক্ষোভকারীরা এ জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, জঙ্গিগোষ্ঠী ও রাজনৈতিক দলের পক্ষে প্রচারণা চালিয়েছেন, টেলিভিশন ও খবরের শিরোনাম হয়েছেন শহরটির নামের সঙ্গে নিজেদের জড়িয়ে।

পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনিদের বিক্ষোভ

বুধবারের ট্রাম্পের স্বীকৃতিতে ইহুদি ও আরববিশ্বের এই ‘পবিত্র’ শহরে সৃষ্ট সংঘাতে ইসরায়েল অনেক বড় জয় পেয়েছে। কিন্তু আরব ও মুসলিম নেতারা এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সোচ্চার কণ্ঠে নিন্দা জানিয়েছেন। মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে অনেকেই ধারণা করছিলেন, ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আরবদের প্রতিক্রিয়া ‘নাকি কান্না’র চেয়ে বেশি কিছু হবে না। এই সিদ্ধান্তের পর তিন দিন পার হওয়ার পর এই আশঙ্কা একেবারেই উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। কারণ, খোদ জেরুজালেমেই ফিলিস্তিনিদের বিক্ষোভ উল্লেখযোগ্য ছিল না।

দামেস্ক গেট থেকে প্রায় আধা মাইল দূরে সালাহ এডিন সড়কে একটি বইয়ের দোকানের মালিক নাজওয়া মুনা। তিনি উদ্বিগ্ন। শুক্রবার সকালে তিনি স্বামীর সঙ্গে নিত্য দিনের মতো দোকান খুলেছিলেন। কিন্তু কয়েকজন যুবক দৌড়ে এসে তাদের দোকান বন্ধ করতে বলেন। কারণ ফিলিস্তিনিরা হরতাল ডেকেছে।

জেরুজালেমে অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনিদের ইসরায়েলের ওপর অনেকখানি নির্ভর করতে হয়। তাদের জীবিকার অনেকটাই নির্ভর করে পর্যটকদের ভ্রমণের ওপর। ফলে তাদের বিক্ষোভ বা হরতালের সমর্থনে যদি এগিয়ে আসতে হয়, তাহলে অনেক কিছু বিবেচনা করেই আসতে হয়।

নাজওয়া মুনার ভাষায়, আমাদের জন্য এসব ভালো কিছু নয়। হরতালের দিনগুলো আমার পছন্দ নয়। কারণ শিশুরা স্কুলে যেতে পারে না, দোকান খুলতে পারি না। ফিলিস্তিনি নেতারা যখন হরতাল ডেকেছেন, তখন দোকান খোলা রাখা বিপজ্জনক। সব সময়ই একই অবস্থা হয়।

জেরুজালেমে ইসরায়েলি বাহিনীর সঙ্গে ফিলিস্তিনিদের ধস্তাধস্তি

টেলিভিশনে ট্রাম্পের ঘোষণা শোনার পর নিজের প্রতিক্রিয়া কথা জানান মুনা। তখন তার মনে হয়েছিল, তাদের কাছ থেকে জেরুজালেম কেড়ে নেওয়া হয়েছে। এরপরও তিনি ও তার স্বামী ইন্তিফাদায় যোগ দেওয়ার কথা ভাবছেন না। বলেন, ট্রাম্পের স্বীকৃতির পর তা কঠিন হয়ে পড়েছে। কেউ জানে কী ঘটবে। হয়ত কয়েকদিন জেরুজালেমে বিক্ষোভ চলছে। এক সময় তারা ভুলে যাবে।

ফিলিস্তিনি স্থপতি ওমর ইউসেফ বলেন, পূর্ব জেরুজালেমের অনেকেই এখন নিজেদের জীবন নিয়ে বাঁচতে চান। তারা রাজনীতির প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। বিষয়টি এমন নয় যে, তারা ফিলিস্তিনি সরকারকে সমর্থন করেন না। এটা আরও ব্যাপক। আমি নিজেই এই সময়ের নেতাদের প্রতি আস্থাশীল নই।

আরব নেতারা ফিলিস্তিনিদের পক্ষে কথা বলা অব্যাহত রাখলেও বাস্তবে তাদের কাছে এর গুরুত্ব কমে গেছে বিভিন্ন কারণে। আরব বসন্ত, ইরাক-সিরিয়া-ইয়েমেনের যুদ্ধ, ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর হুমকি, আঞ্চলিক আধিপত্য নিয়ে ইরান ও সৌদি আরবের দ্বন্দ্ব। সৌদি আরবের মতো পারসিয়ান উপসাগরীয় দেশগুলো ইরানের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা নিয়ে বেশি উদ্বিগ্ন, যারা ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে নিজেদের স্বার্থ দেখতে পাচ্ছে।

আল আকসা মসজিদে ফিলিস্তিনিদের বিক্ষোভ ছিল অনেকটাই শান্তিপূর্ণ

আরব নেতারা প্রায়ই ফিলিস্তিনের পক্ষে সোচ্চার হন। কারণ এর ফলে দেশটির জনগণকে নিজেদের সমর্থনে নিয়ে আসা যায়। অনেক সময় নিজ দেশের সমস্যা থেকে চোখ ফেরাতেও ফিলিস্তিনকে কাজে লাগান আরব নেতারা। কারণ বেশিরভাগ আরব দেশেই জনগণের রাজনৈতিক স্বাধীনতা ও অর্থনৈতিক সুযোগ নেই। এমনকী যখন ফিলিস্তিন আরব নেতাদের কাছে সত্যিকার অর্থেই গুরুত্বপূর্ণ হয়, তখনও এর পেছনে নিজ নিজ স্বার্থ থাকে।

আরব ভাইদের সহযোগিতার ঘোষণা থেকে ফিলিস্তিনি নেতারাও শিক্ষা নিয়েছেন। তারাও বুঝতে পেরেছেন, জেরুজালেমে যখন ইসরায়েল  অবৈধ দখলদারিত্ব অব্যাহত রেখেছে, তখন আরব বিশ্ব প্রতিক্রিয়া দেখানো ছাড়া কিছুই করেনি। ১৯৬৭ সালের যুদ্ধে জর্ডানের কাছ জেরুজালেমের দখল নেওয়ার পর থেকে বেশিরভাগ রাষ্ট্রই ইসরায়েলের এই দখল মেনে নেয়নি। ফলে আরববিশ্ব আলাদাভাবে গুরুত্বপূর্ণ কিছুই করেনি। এছাড়া ফিলিস্তিনের আরবরক্ষকরাও নিজেদের সমস্যার দিকে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করে ফেলেন।

এক সময় ফিলিস্তিনিদের ক্ষোভে সবচেয়ে বেশি সংহতি দেখানো হতো মিসরে। ১৯৯০ ও ২০০০ দশকের দিকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নিয়মিত প্রতিবাদ হতো। কিন্তু প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসির শাসনামলে তা মিইয়ে গেছে। জনগণ এখন আর বিক্ষোভে আগের মতো সাহস পায় না।

মিসরের একজন বিখ্যাত সাংবাদিক হোসাম বাহগাত। তিনি বলেন, মানুষ এখনও ফিলিস্তিনকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করে। কিন্তু আরবের রাজপথ থেকে তাদের জোর করে দূরে রাখা হয়েছে।

একইভাবে আরব শক্তির কেন্দ্রগুলোর মধ্যে দামেস্ক, কায়রো ও বাগদাদ দুর্বল হয়ে পড়েছে। সৌদি আরবও নিজেদের দূরে রেখেছে। সৌদি বাদশাহরা ফিলিস্তিনের ইস্যুতে সবচেয়ে কথা বললেও বর্তমান  যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান, যিনি এখন দেশটি কার্যত পরিচালনা করছেন, তিনি প্রকাশ্যে বিষয়টি নিয়ে খুব একটা কথা বলেননি। ট্রাম্পের আরব মিত্রদের মধ্যে সবচেয়ে ঘনিষ্ট হলেন সিসি আর বাদশাহ সালমান।  ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্ত অন্তত বাহ্যিকভাবে হলেও তাদের কিছুটা বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলে দিয়েছে। কিন্তু এর বেশি কিছু নয়।

শুক্রবার জুমার নামাজের পর জেরুজালেমে বড় ধরনের সংঘাত না হওয়ার একটি কারণ হতে পারে, ওইদিন মুসল্লিদের আল-আকসা মসজিদে প্রবেশে বাধা দেয়নি। যদিও এর আগে উত্তেজনার সময় ইসরায়েল এটা করত। এছাড়া হামাস ইন্তিফাদার ডাক দিলেও ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস জানিয়েছেন, তার শাসনামলে তৃতীয় ইন্তিফাদা দেখতে চান না।

গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে আহত এক ফিলিস্তিনি

অনেক বিশ্লেষক মনে করছেন, ফিলিস্তিনিরা নতুন ইন্তিফাদার ডাকে সাড়া দিতে না পারেন। কারণ তাদের অনেকেই হয়তো মনে করছেন, ট্রাম্পের সিদ্ধান্ত বাতিল করানো যাবে না। এছাড়া এর আগের দু’টি ইন্তিফাদার পরও পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করার কাছাকাছি লক্ষ্যেও পৌঁছাতে পারেনি ফিলিস্তিন।

পূর্ব জেরুজালেমে ফিলিস্তিনি গবেষণা ইনস্টিটিউট পিএএসএসআইএ-র পরিচালক মাহদি আব্দুল হাদি বলেন, ব্যবসায়ী সম্প্রদায় শ্রান্ত, হতাশ ও ক্ষুব্ধ। প্রতিষ্ঠানগুলো টিকে থাকার জন্য লড়ছে, তরুণরা সংগঠিত নয়, নেতাদের কাছ থেকে তারা কোনও পরিকল্পনা বা নির্দেশনা পাচ্ছে না। তিনি বলেন, শহরে যে প্রতিবাদ হচ্ছে তা স্বতঃস্ফূর্ত ও ব্যক্তিবাদী।

পূর্ব জেরুজালেমের অনেকেই ফিলিস্তিনি সরকারবিরোধী মনোভাব পোষণ করেন। কারণ পশ্চিম তীরে সীমানা তৈরি করে ইসরায়েল তাদের আলাদা করে ফেলেছে। পূর্ব জেরুজালেমের আল কুদস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জাকারিয়া আল-কাক জানান, জেরুজালেমকে এত দিন অবহেলা করে এসেছে ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ। জেরুজালেমের ফিলিস্তিনি বাসিন্দাদের বড় কোনও বাজেট তাদের ছিল না। ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ এই ভুলে প্রায়শ্চিত্ত করছে। কারণ শহরটি নিয়ে তাদের কোনও কৌশল ছিল না।

সব মিলিয়ে স্থপতি ওমরের মতো অনেকের মনেই এই হতাশা বিরাজ করছে। ফলে অনেকেই নিজেদের নিষ্ক্রিয় করে রেখেছেন। সহিংস বিক্ষোভে তারা নিজেদের জড়াতে চান না। কেউ কেউ এটার পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে বলছেন, ‘কেন এই ক্ষোভ? যুক্তরাষ্ট্র বা ট্রাম্পের কাছ থেকে তারা কী আশা করছিল?’ সূত্র: আটলান্টিক, নিউ ইয়র্ক টাইমস।

 

/এমএনএইচ/
সম্পর্কিত
ইসরায়েলের আকরে শহরে হামলার দাবি করলো হিজবুল্লাহ
গাজার হাসপাতালে গণকবর, আতঙ্কিত জাতিসংঘ মানবাধিকার প্রধান
ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিতে গিয়ে অন্তত ৫ অভিবাসী নিহত
সর্বশেষ খবর
ভোট গণনা প্রক্রিয়ায় কোনও পরিবর্তন হবে না: ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট
ভোট গণনা প্রক্রিয়ায় কোনও পরিবর্তন হবে না: ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট
ঘোড়াঘাটে মালবোঝাই দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ২ জন নিহত
ঘোড়াঘাটে মালবোঝাই দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ২ জন নিহত
নির্বাচনের সময় জাপায় কী হয়েছিল, জানাবেন জিএম কাদের
শনিবার জাতীয় পার্টির বর্ধিত সভানির্বাচনের সময় জাপায় কী হয়েছিল, জানাবেন জিএম কাদের
১০ কোটি টাকা অনিয়মের অভিযোগে অগ্রণী ব্যাংকের ৩ কর্মকর্তা আটক
১০ কোটি টাকা অনিয়মের অভিযোগে অগ্রণী ব্যাংকের ৩ কর্মকর্তা আটক
সর্বাধিক পঠিত
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
খুলনায় এযাবৎকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
খুলনায় এযাবৎকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা
চুক্তিতে মাউশির ডিজি হলেন নেহাল আহমেদ
চুক্তিতে মাউশির ডিজি হলেন নেহাল আহমেদ