X
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪
২১ বৈশাখ ১৪৩১

বিশ্ব অর্থনীতির নতুন মেরুকরণ, গুরুত্ব হারাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

আরশাদ আলী
২৬ জানুয়ারি ২০১৮, ১৮:০৬আপডেট : ২৬ জানুয়ারি ২০১৮, ১৮:৩৮
image

অর্থ ও ক্ষমতার গোপন এক অবকাঠামো যেমন করে চলমান বাজার অর্থনীতির বিশ্বব্যবস্থাকে সচল রেখেছে অ্যাডাম স্মিথ কথিত অদৃশ্য হাত দিয়ে, দাভোসের বিশ্ব অর্থনৈতিক সম্মেলনের বাস্তবতাতেও প্রায় তেমন করেই অদৃশ্য হয়ে আছেন বিশ্বের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও বুদ্ধিজীবী নেতারা। সম্মেলনের আনুষ্ঠানিক সূচনার দিনেই সেখানে ৬ ফুট তুষারপাত হয়। অবাধ বাজার ব্যবস্থার জন্মদাতা যে আমেরিকা; সেই দেশটিরই বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচন জিতেছেন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নামের সংরক্ষণশীলতার নীতিতে। মুক্তবাজারের যাবতীয় সুযোগ প্রাপ্তির শেষে আবাসন ব্যবসায়ী থেকে প্রেসিডেন্ট হওয়া ট্রাম্প এখন ফেরি করছেন ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন’ তত্ত্ব। তবে দাভোসে আজ তাকে নিয়ে তেমন কোনও সরবতা নেই। নিজ দেশের প্রতিনিধিদের কাছেই তিনি এক জ্বলজ্ব্যান্ত যন্ত্রণা। উত্থান সম্ভাবনার কারণেই ফ্রান্স-জার্মানি-ভারত-চীনেরা আজ বিশ্ব অর্থব্যবস্থার নীতি নির্ধারণে সোচ্চার। মুক্তবাজারের পক্ষের প্রচারক। আর ট্রাম্পের জনপ্রিয়তাবাদকে ঠেকিয়ে দেওয়া গেছে বলেই মনে করছে ইউরোপ।
বিশ্ব অর্থনীতির নতুন মেরুকরণ, গুরুত্ব হারাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
 

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২৫ জানুয়ারি বিশ্বায়নের পক্ষের অভিজাতদের মাঝে উপস্থিত হয়েছেন। ২৬ জানুয়ারি তিনি সেখানে ভাষণ দেবেন। এক বছর আগে এই অভিজাতরাই ট্রাম্পের নির্বাচিত হওয়া ও বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তাবাদের উত্থানে ক্ষুব্ধ ছিলেন। তবে ধনীক ও অভিজাতরা 'অস্থিতিশীল প্রেসিডেন্ট' ট্রাম্পকে তাদের অস্তিত্বের জন্য হুমকি মনে করলেও এখন আর তেমনটা মনে করছেন না। এই এক বছরের মধ্যেই অভিজাতরা ট্রাম্পের 'নির্বাচনের বিপ্লব' সম্পর্কে অবহিত হয়েছেন এবং নিজেদের আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। 'বিপ্লব'কে ঠেকানো গেছে, শেয়ার বাজার ঊর্ধ্বগামী এবং বিশ্বায়ন পুনরায় ফিরেছে।

প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির রাজনৈতিক বিজ্ঞানী জ্যান-ওয়ার্নার মুলার বলেন, 'গত বছর দাভোসে ট্রাম্পকে নিয়ে আতঙ্ক বিরাজ করছিল। অভিজাতরা মনে করেছিলেন, ট্রাম্প তাদের বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লাগবেন।'

কিন্তু এক বছরে পরিস্থিতি অনেকটাই পাল্টে গেছে। ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস ও জার্মানির নির্বাচনের প্রতি ইঙ্গিত করে এক স্ক্যান্ডিনাভিয়ান প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী বলেন, 'বিশ্ব ভেঙে পড়েনি। ট্রাম্প কোনও বাণিজ্য বা পারমাণবিক যুদ্ধ শুরু করেননি। বিশ্বের অর্থনীতি বড় হচ্ছে এবং মার্কিন কোম্পানিগুলো বড় ধরনের কর সুবিধা পেয়েছে। আমি মনেকরি ইউরোপে জনপ্রিয়বাদের হুমকি আমরা ঠেকিয়ে দিতে পেরেছি।'

এবারের বিশ্ব অর্থনীতি সম্মেলনের প্রতিপাদ্য রাখা হয়েছে, ফাটল ধরা বিশ্বে অংশগ্রহণমূলক ভবিষ্যৎ তৈরি। আনুষ্ঠানিক সূচি অনুসারে সম্মেলনে চার দিনে (২৩-২৬ জানুয়ারি) চার শতাধিক সেশন অনুষ্ঠিত হবে। বেশিরভাগই অর্থনীতি ও ভূ-রাজনীতি বিষয়ে। এ কারণেই বিশ্বের অভিজাতদের এই সম্মেলন জনপ্রিয়তা পেয়ে আসছে। বিশ্বনেতা ও উৎপাদনের কাণ্ডারিরা তাদের 'চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে'র দক্ষতা বৃদ্ধি এবং 'বহু মেরু ও বহু মতের বিশ্বের' দিকে এগিয়ে যাওয়ার লক্ষ্য করে সম্মেলনে অংশ নেবেন। কিন্তু গত কয়েক বছরে যৌন হয়রানি কেলেঙ্কারিগুলো বাণিজ্য ও রাজনীতিতে প্রভাব ফেলেছে। এছাড়া লিঙ্গ, বর্ণ ও যৌন অসমতার ক্ষেত্রে খুব বেশি অগ্রগতি হয়নি। তাই এবার দাভোসের পরিকল্পনাকারীরা ৮টি সামাজিক ইস্যুকে নির্বাচন করেছেন আলোচনার জন্য। এই ৮টি ইস্যুর মধ্যে রয়েছে, সুবিধা, অভিবাসন, হয়রানি, ধর্ম, মানসিক স্বাস্থ্য, সমকামী সম্প্রদায়ের পরিচিতি ও বিকলাঙ্গতা।

দাভোসে ট্রাম্প

বিভিন্ন ইস্যু ও প্রতিবেদন সম্মেলনের আলোচনায় থাকলেও শেষ দিনে ট্রাম্পের ভাষণ আলোচনায় থাকবে।  যদিও সম্মেলনে অংশ নেওয়া ইউরোপসহ বিশ্বের অভিজাতরা ট্রাম্পকে খুব বেশি পাত্তা দিতে রাজি না। ইয়েল ইউনিভার্সিটির ইতিহাসবিদ টিমোথি স্নাইডার বলেন, 'ট্রাম্পের প্রপঞ্চ এখন আর মানুষকে আকৃষ্ট করছে না। এক বছর আগে ট্রাম্প ছিলেন শুধু চিত্তাকর্ষক। আমি জীবনের অনেকটা সময় ইউরোপে কাটিয়েছি। যা দেখেছি ইউরোপিয়ানরা সামনে এগিয়ে গেছে। তাদের কাছে আমেরিকা এখন আর আগের মতো গুরুত্ববহন করে না।'

টাইম ম্যাগাজিন এক প্রতিবেদনে লিখেছে, বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হতে পারেন ট্রাম্প। কিন্তু ওয়াশিংটনে তার প্রশাসনে বিশৃঙ্খল অবস্থা বিরাজ করছে। সম্মেলনে অংশ নেওয়া অভিজাতদের কাছে আলোচনার জন্য আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে। তারা কানেক্টিভিটি ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং প্রবৃদ্ধির বিষয়ে আগ্রহী।

মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমস লিখেছে, বৃহস্পতিবার দাভোস পৌঁছার পর প্রথমদিন বিশ্বায়নবিরোধী কোনও বিস্ফোরক মন্তব্য করেননি ট্রাম্প। তবে সবাই তাকিয়ে আছে শুক্রবারের ভাষণের দিকে। বৃহস্পতিবার উভয় পক্ষের মধ্যে কোনও মুখোমুখি অবস্থান নেওয়ার ইঙ্গিত দেখা যায়নি। এমনকি ট্রাম্প জানিয়েছেন, এক বছর আগে প্যাসিফিক বাণিজ্য চুক্তি যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করলেও বিষয়টি নিয়ে পুনরায় আলোচনায় রাজি। ফলে দাভোসের সবচেয়ে বড় সমালোচক ট্রাম্পকে অভিজাতরা উষ্ণভাবেই গ্রহণ করেছেন।

নিউ ইয়র্কভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান নিউ ইকোনমিক থিংকিং-র প্রেসিডেন্ট রবার্ট অ্যা. জনসন বলেন, বিষয়টি হচ্ছে ধনকুবেরদের কাছ থেকে অভিনন্দন পেতে ট্রাম্প এখানে এসেছেন নাকি যেসব মানুষ তাদেরকে ভোট দিয়েছেন তাদের হয়ে ধনকুবের তুলোধুনো করতে এসেছেন। তিনি এমনভাবে পদক্ষেপ নেবেন মনে হবে দুটোই করছেন।

দাভোসে বার্তা কী হবে জানতে চাইলে ট্রাম্প নিজেই বলেছেন, সত্যিকার বার্তা হলো আমরা বড় ধরনের প্রবৃদ্ধি চাই, আমরা শান্তি চাই। আমি মনে করি এটাই হলো বার্তা। সবকিছু ঠিকমতোই চলছে। অনেক মানুষই যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে আসছে। আমরা বড়ধরনের বিনিয়োগ দেখতে পাচ্ছি এবং আজকের দিনটি খুব উত্তেজনাময় দিন।

অভিজাতদের মিলনমেলা

অভিজাত ও ধনকুবেররা ট্রাম্পকে স্বাগত জানানোতে বিস্মিত হচ্ছেন না একটি আন্তর্জাতিক কনসালটেন্সি প্রতিষ্ঠান রোনাল্ড বার্জার-এর প্রধান নির্বাহী চার্লস এডওয়ার্ড বুয়ে। তিনি মনে করেন, ট্রাম্প সবাইকে কর কমিয়ে বড়দিনে গুরুত্বপূর্ণ উপহার দিয়েছেন।

বড় বড় কোম্পানিগুলো যুক্তরাষ্ট্রে বিনিয়োগ ও কর কমানোর সুবিধা ভোগ করলেও উদ্বেগ কাটছে না। ব্যবসায়ী সরোস ট্রাম্প ও কিম জং উনের উত্থানের বিষয়ে ইঙ্গিত করে বলেছেন, 'আমাদের পুরো সভ্যতার টিকে থাকাই সংকটে রয়েছে।'

ট্রাম্পের ‘আমেরিকা ফার্স্টনীতি’র বড় ধরনের সমালোচনা আসছে ইউরোপ থেকেই। বৃহস্পতিবার ভারত, কানাডা, ফ্রান্স ও জার্মানি বৈশ্বিক বাণিজ্যিক ব্যবস্থা রক্ষায় বেশ কয়েকটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক ও আক্রমণাত্মক ভাষণ দেন। এসব ভাষণে কর্মকর্তারা ট্রাম্প ও অন্যান্য জাতীয়তাবাদীদের দ্বারা বড় ধরনের ঝুঁকি তৈরি হওয়ার কথা জানান। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের বাণিজ্যমন্ত্রী সেসিলিয়া মাল্মস্টর্ম বলেন, ‘বৈশ্বিক বাণিজ্যিক পর্যায়ের যুক্তরাষ্ট্রের নিজেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার ঘটনায় সারা বিশ্ব উদ্বিগ্ন।’

ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর আমেরিকা ফার্স্টনীতি বাস্তবায়নের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র ১১ দেশের মধ্যে থাকা বাণিজ্য চুক্তি (ট্রান্স-প্যাসিফিক পার্টনারশিপ) থেকে সরে দাঁড়িয়েছে৷ এছাড়া কানাডা ও মেক্সিকোর সঙ্গে সই হওয়া ‘নর্থ অ্যামেরিকান ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট' নিয়ে পুনরায় আলোচনা করতে চেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত বৈশ্বিক চুক্তি থেকেও যুক্তরাষ্ট্রকে সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প।

ট্রাম্পের এই নীতির সমালোচনা করে জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা ম্যার্কেল ও ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ বিশ্বায়ন ও মুক্তবাণিজ্য চুক্তি সমর্থনের পক্ষে দাঁড়ান। এই অবস্থানের পক্ষে দাঁড়িয়েছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী পাওলো জেন্তিলোনি ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

জার্মান চ্যান্সেলর ম্যার্কেল বলেন, আমাদের বিশ্বাস, বিচ্ছিন্নতাবাদ আমাদের সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে না। তাই আমাদের একে অপরকে অবশ্যই সহযোগিতা করতে হবে। সংরক্ষণবাদী নীতি সঠিক উত্তর নয়। এই মুহূর্তে অনেক বেশি ‘জাতীয় অহংবাদ' দেখা যাচ্ছে।  

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ বলেন, বিশ্বায়ন আজ গভীর সংকটে। দীর্ঘ এক ঘণ্টার ভাষণে তিনি সংরক্ষণবাদী নীতিরও বিরোধিতা করেন। ইটালির প্রধানমন্ত্রী জেন্তিলোনি বলেন, একজন নেতা ‘প্রথমে আমার দেশ' বলতেই পারেন। কিন্তু একে অপরের সঙ্গে বাণিজ্যের মাধ্যমেই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি আসে, সংরক্ষণবাদী নীতির মাধ্যমে নয়। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিশ্বায়নের জয়গান গেয়েছেন।

বিশ্বায়ন ও মুক্তবাজারের পতাকা এখন জার্মানি, ভারত ও ফ্রান্সের হাতে

বিশ্বায়ন ও মুক্তবাজার নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও পুঁজিপতিদের মধ্যকার দ্বন্দ্বে আশাবাদী হওয়ার মতো কিছু নাই বলেও মত এসেছে বিশ্লেষকদের কথায়। রাজনৈতিক বিজ্ঞানী স্যামুয়েল হান্টিংটন দাভোসের অভিজাতদের বৈশ্বিক সুপারক্লাস হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তবে তা প্রশংসাসূচক অর্থে নয়। তিনি তাদের মৃত সত্ত্বা হিসেবে শেকড়হীন ও বিজাতীয় অভিজাত হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনি যুক্তি দিয়ে বলেন, এই অভিজাতরা সাধারণ মানুষের ঐতিহ্য ও কমিউনিটি থেকে নিজেদের সব সময় বিচ্ছিন্ন রেখেছেন।

এক বৌদ্ধ ভিক্ষু ম্যাথিউ রিকার্ড বলেন, একবার আমি বলেছিলাম যদি সাদ্দাম হোসেনের সঙ্গে একটি কক্ষে ২৪ ঘণ্টা সময় কাটানোর সুযোগ হয়, তাহলে তার মধ্যে মানবিকতা খুঁজে পাবো। অনেক মানুষের কঠোরতা ভেদ করে কোমলতার সন্ধান পাওয়া যায়। কিন্তু ট্রাম্পের ক্ষেত্রে তা কঠিন। ট্রাম্পের মধ্যে গভীর আত্মকেন্দ্রিকতা রয়েছে।

দাভোসের অভিজাতরা হয়ত ট্রাম্পকে পাত্তা না দেওয়ার বিলাসিতা দেখাতে পারেন কিন্তু মার্কিন লিবারেলদের কাছে এখনও তিনি নিত্যদিনের দুঃস্বপ্ন। দাভোসে উপস্থিতি কয়েকটি মার্কিন প্রতিনিধি দলের সদস্যরা জানিয়েছেন, তারা যে যুক্তরাষ্ট্র থেকে এসেছেন তা বলতেও বিব্রতবোধ করছেন। বার্কেলিভিত্তিক কনসালটেন্ট ভিক্টোরিয়া পেন্ডার বলেন, আমি যখন হাঁটি তখন লোকে আমাকে দেখে হাসে। আমি এখন নিজেকে ক্যালিফোর্নিয়ান বলে মানুষের কাছে পরিচয় দিতে শুরু করেছি।

ইয়াল গুরা নামের ইসরায়েলি বিনিয়োগকারী বলেন, আমি মনে করি না ট্রাম্প এখানে বিশেষ কিছু। এখানে বিশ্বের কয়েকশ নেতা রয়েছেন। যাদের অনেকেই অগণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত। যেসব নেতারা মানবাধিকার লঙ্ঘন করেন। সূত্র: নিউ ইয়র্ক টাইমস, টাইম, ডয়চে ভেলে, কোয়ার্টজ।

 

/বিএ/
সম্পর্কিত
‘সরকারকে যারা চাপ দেবে তারা নিজেরাই যথেষ্ট চাপে রয়েছে’
যুক্তরাষ্ট্রের ‘নেসা সেন্টার’ প্রতিনিধি দলের ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন
বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভ নিয়ে মুখ খুললেন বাইডেন
সর্বশেষ খবর
‘খালেদা জিয়া গণতন্ত্রের জন্য যুদ্ধ করতে করতে মৃত্যুর মিছিলে শামিল হয়েছেন’
‘খালেদা জিয়া গণতন্ত্রের জন্য যুদ্ধ করতে করতে মৃত্যুর মিছিলে শামিল হয়েছেন’
পশ্চিমবঙ্গ জয়ে এবার মোদির ত্রিপুরী সেনা!
পশ্চিমবঙ্গ জয়ে এবার মোদির ত্রিপুরী সেনা!
আজও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা যশোরে
আজও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা যশোরে
যমুনা ইলেকট্রনিকসের ১৩ শোরুম উদ্বোধন করলেন বুবলী
যমুনা ইলেকট্রনিকসের ১৩ শোরুম উদ্বোধন করলেন বুবলী
সর্বাধিক পঠিত
যশোরে আজ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
যশোরে আজ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
নবম পে-স্কেল বাস্তবায়নসহ সাত দফা দাবি সরকারি কর্মচারীদের
নবম পে-স্কেল বাস্তবায়নসহ সাত দফা দাবি সরকারি কর্মচারীদের
মিল্টনের আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রিতদের এখন কী হবে
মিল্টনের আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রিতদের এখন কী হবে
বিসিএসে সফলতায় এগিয়ে বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা
বিসিএসে সফলতায় এগিয়ে বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা
গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা: স্টেশন মাস্টারসহ ৩ জন বরখাস্ত
গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা: স্টেশন মাস্টারসহ ৩ জন বরখাস্ত