X
রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪
১৪ বৈশাখ ১৪৩১

বিদায়ী বছর কেন পশ্চিমাদের জন্য ‘অস্বস্তিকর’

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৬:৩২আপডেট : ০১ জানুয়ারি ২০২৪, ১০:২৩

বিদায়ী বছরে যুক্তরাষ্ট্রসহ ইউরোপের দেশগুলোতে রাজনীতির প্রতিকূল হাওয়া বইছে। এই পরিস্থিতিতে নানা চ্যালেঞ্জের কারণে দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা মার্কিন আধিপত্যে পরিবর্তন আসতে পারে। অনেক ফ্রন্টে পশ্চিমা হাওয়া বইছে প্রতিকূলভাবে। এখন বিশ্বে রাজনৈতিক কী কী পরিবর্তন আসতে পারে তা-ই দেখার বিষয়। 

ইউক্রেন
কৃষ্ণ সাগরে সম্প্রতি কিছু সাফল্য সত্ত্বেও পূর্ব সীমান্তের যুদ্ধাবস্থা ভালো যাচ্ছে না। ইউক্রেনের এই সংকট ন্যাটো এবং ইইউ উভয়কে প্রভাবিত করছে, যারা ইউক্রেনের যুদ্ধে শত শত কোটি ডলার বিনিয়োগ করেছে। 

গত বছর, ন্যাটোতে আশা ছিল যে পশ্চিমা দেশগুলোর সরবরাহকৃত আধুনিক সামরিক সরঞ্জাম এবং নিবিড় প্রশিক্ষণের ইউক্রেনের সেনাবাহিনী রাশিয়ার কাছ থেকে তাদের অঞ্চল পুনরুদ্ধার করতে পারবে। কিন্তু তা সম্ভব হয়নি।

ন্যাটো দেশগুলো ইউক্রেনে ব্রিটেনের চ্যালেঞ্জার-২ এবং জার্মানির লেপার্ড-২-এর মতো আধুনিক মেইন ব্যাটেল ট্যাঙ্ক (এমবিটি) পাঠাতে দ্বিধায় ভুগছিল। তাদের ভয় ছিল যে এ সিদ্ধান্ত রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ক্ষুব্ধ করতে পারে। কিন্তু পরে এই ট্যাংকগুলো পাঠানো হয়, এবং পুতিন বার্লিনের বিরুদ্ধে কোনও প্রতিশোধ নেননি।  জুনে যখন ট্যাংকগুলো মোতায়েনের জন্য প্রস্তুত ছিল, রাশিয়ান কমান্ডাররা তারমধ্যে মানচিত্র অধ্যয়ন করে ইউক্রেনের মূল কৌশলটি অনুমান করে ফেলেন।

ইউক্রেন, জাপোরিঝিয়া ওব্লাস্টের মধ্য দিয়ে দক্ষিণে আজভ সাগরের দিকে অগ্রসর হতে চাইবে, রাশিয়ান লাইনকে বিভক্ত করতে চাইবে এবং ক্রিমিয়াকে বিচ্ছিন্ন করবে। 

রাশিয়ান সেনাবাহিনী ২০২২ সালে কিয়েভ দখল করার চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হলেও তাদের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শক্তিশালী। ২০২৩ সালের প্রথমার্ধে যখন ইউক্রেনীয় ব্রিগেডরা ব্রিটেনে এবং অন্য কোথাও প্রশিক্ষণ নিচ্ছিল, এবং যখন ট্যাঙ্কগুলোকে সামনের দিকে পূর্ব দিকে পাঠানো হচ্ছিল, যা নিয়ে দেনদরবার চলছিল।

রাশিয়া অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক মাইন, অ্যান্টি-পারসনেল মাইন, বাঙ্কার, ট্রেঞ্চ, ট্যাঙ্ক ফাঁদ, ড্রোন এবং আর্টিলারিসহ ব্যাপক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা তৈরি করেছিল। সবই ইউক্রেনের পরিকল্পনাকে ব্যর্থ করে দিয়েছে। তাদের পাল্টা আক্রমণ ব্যর্থ হয়েছে।

ইউক্রেন গোলাবারুদ এবং সৈন্যের গুরুতর ঘাটতি মোকাবিলা করছে এবং মার্কিন কংগ্রেস ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সামরিক সহায়তা প্যাকেজ বিলম্বিত করছে। একইভাবে, হাঙ্গেরি ইউরোপীয় ইউনিয়নের ৫০ বিলিয়ন ইউরোর সহায়তা প্যাকেজ আটকে রেখেছে। যদিও এই সাহায্য প্যাকেজগুলো শেষ পর্যন্ত পাশ হতে পারে, কিন্তু এই বিলম্ব ইউক্রেনের আক্রমণাত্মক মনোভাবকে প্রভাবিত করে এরমধ্যে একটি প্রতিরক্ষামূলক অবস্থান নিতে বাধ্য করেছে। ইতোমধ্যে, মস্কো তার প্রতিরক্ষা বাজেট উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়িয়েছে। জাতীয় বাজেটের এক-তৃতীয়াংশ সামরিক খাতে বরাদ্দ করেছে ক্রেমলিন এবং ইউক্রেনের বিরুদ্ধে জনশক্তি ও আর্টিলারি মোতায়েন করেছে।

এই পরিস্থিতি ইউক্রেনের জন্য হতাশাজনক, যা যুদ্ধের মোড় ঘুরিয়ে দিচ্ছে। পশ্চিমাদের জন্য চিন্তার বিষয় হল, পুতিনকে জয়ী হতে শুধু দখলকৃত এলাকা (ইউক্রেনের প্রায় ১৮%) ধরে রাখতে হবে।

ভ্লাদিমির পুতিন:
২০২৩ সালের মার্চ মাসে, ইউক্রেনীয় শিশুদের বিরুদ্ধে সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের দায়ে জন্য দ্য হেগের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত পুতিনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে।

পশ্চিমারা আশা করেছিল এই রায় তাকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে একঘরে করে তুলবে। তিনি ভ্রমণ করতে পারবেন না বা তার বৈশ্বিক সফর বাধাগ্রস্ত হবে। কিন্তু এমন কিছুই হয়নি।

প্রেসিডেন্ট পুতিন কিরগিজস্তান, চীন, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং সৌদি আরবে গেছেন, প্রতিবার লালগালিচা সংবর্ধনা পাচ্ছেন। দক্ষিণ আফ্রিকায় ব্রিকস সম্মেলনেও কার্যত অংশ নিয়েছেন তিনি।

একের পর এক ইউরোপীয় ইউনিয়নের নিষেধাজ্ঞার কারণে রাশিয়ান অর্থনীতি এতদিন পঙ্গু হওয়ার কথা। কিন্তু বিকল্প বাজার খুঁজে বের করেছেন পুতিন। রাশিয়ার তেল ও গ্যাসের জন্য কম দামে নতুন গ্রাহকদের সন্ধান করেছেন। যদিও পশ্চিমারা পুতিনের কর্মকাণ্ডের নিন্দা করে, অনেক দেশ এই সংঘাতকে ইউরোপের ইস্যু হিসেবে দেখে, কেউ কেউ আবার রাশিয়াকে উসকে দেওয়ার জন্য ন্যাটোকে দায়ী করে।  

Capture

গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন
গাজায় যুদ্ধ শুরুর পরে রিয়াদে আরব ও মুসলিম বিশ্বের সাম্প্রতিক এক শীর্ষ জরুরি সম্মেলনে আরব মন্ত্রীরা হতাশা প্রকাশ করে বিবিসির প্রতিবেদককে বলেন, বিশ্বব্যাপী সংঘাতের সময় ফিলিস্তিন নিয়ে পশ্চিমা সরকারগুলো দ্বৈত আচরণ করে। এর জন্য পশ্চিমা সরকারকে ভণ্ড হিসেবেও অভিহিত করেন প্রশ্ন তোলেন, কেন ইউক্রেনে বেসামরিক হতাহতের জন্য রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিন্দা জানানো হয়, কিন্তু গাজায় হাজার হাজার নারী, শিশু প্রাণ হারালেও সেটি নিয়ে কোনও প্রশ্ন করা হয় না।

ইসরায়েলের ওপর হামাস হামলা চালালে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ বলেন, সন্ত্রাসী হামলায় যারা আত্মীয় বা ঘনিষ্ঠদের হারিয়েছেন, এমন প্রত্যেকের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি। তিনি আরও বলেন, ইসরায়েলের আত্মরক্ষার সব অধিকার আছে, এ নিয়ে কোনও প্রশ্নের অবকাশ নেই।

অথচ ইউক্রেন যদি আক্রান্ত দেশ হয়, ফিলিস্তিনও ঠিক তাই। বরং তাদের সংগ্রাম ও শোষণ আরও দীর্ঘকালের। 

ইরান
ইরান গোপনে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে, যা তারা অস্বীকার করে। পশ্চিমা প্রচেষ্টা সত্ত্বেও ইরান  বিচ্ছিন্ন নয় এবং প্রক্সি মিলিশিয়া ব্যবহার করে  ইরাক, সিরিয়া, লেবানন, ইয়েমেন এবং গাজাজুড়ে তার সামরিক প্রভাব বিস্তার করছে। তাঁবু প্রসারিত করেছে, যাতে এটি অর্থায়ন, ট্রেন এবং অস্ত্র দেয়।

এই বছর, তেহরান মস্কোর সঙ্গে সর্বদা ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রেখেছে, আবার ইউক্রেনে সংঘাতের জন্য শাহেদ ড্রোন সরবরাহ করেছে।

পশ্চিমা দেশগুলোকে হুমকি হিসেবে চিহ্নিত করা ইরান ফিলিস্তিনকে সমর্থন দিয়ে আসছে।

africa

আফ্রিকার সাহেল

পশ্চিম আফ্রিকার সাহেল অঞ্চলে, একের পর এক সামরিক অভ্যুত্থানের ফলে জিহাদি বিদ্রোহের বিরুদ্ধে লড়াই করা ইউরোপীয় বাহিনীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। মালি, বুর্কিনা ফাসো এবং মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রসহ প্রাক্তন ফরাসি উপনিবেশগুলো ইউরোপীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। জুলাই মাসে, নাইজারে আরেকটি অভ্যুত্থান পশ্চিমাপন্থি রাষ্ট্রপতিকে ক্ষমতাচ্যুত করে, যার ফলে ফরাসি সৈন্যরা চলে যায় এবং তবে নতুন সরকারগুলোর আপত্তি সত্ত্বেও ৬০০ মার্কিন সেনা দুটি ঘাঁটিতে রয়ে গেছে।

ওয়াগনার গ্রুপের রাশিয়ান ভাড়াটেরা সাহেল অঞ্চলে ফরাসি এবং আন্তর্জাতিক বাহিনীর জায়গায় অবস্থান নিয়েছে। আগস্টে একটি বিমান দুর্ঘটনায় ওয়াগনার নেতা ইয়েভজেনি প্রিগোজিনের রহস্যজনক মৃত্যু সত্ত্বেও, গ্রুপটি তার লাভজনক ব্যবসায়িক চুক্তি বজায় রেখেছে। 

উত্তর কোরিয়া
নিষিদ্ধ পারমাণবিক অস্ত্র এবং ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির কারণে কঠোর আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও উত্তর কোরিয়া রাশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তৈরি করেছে। কিম জং উন একটি রাশিয়ান মহাকাশ স্টেশন পরিদর্শন করেছেন এবং রাশিয়াকে ইউক্রেন যুদ্ধে সহায়তায় ১০ লাখ আর্টিলারি শেল প্রেরণ করেছে।

উত্তর কোরিয়া বেশ কয়েকটি আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেছে, যা এখন যুক্তরাষ্ট্রের বেশিরভাগ অংশে পৌঁছাতে সক্ষম বলে মনে করা হচ্ছে।

চীন
সান ফ্রান্সিসকোতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং শি জিনপিংয়ের মধ্যে একটি সফল বৈঠক হয়েছে। এরপর বেইজিং ও ওয়াশিংটনের মধ্যে উত্তেজনা হ্রাস পেয়েছে। কিন্তু চীন দক্ষিণ চীন সাগরের বেশিরভাগ অংশের ওপর তার দাবি থেকে সরে আসার কোনও লক্ষণ দেখায়নি।

বেইজিং একটি নতুন মানচিত্র জারি করেছে, যা এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় কয়েকটি দেশের উপকূলরেখা পর্যন্ত তার দাবিগুলোকে প্রসারিত করে। সেই সঙ্গে চীন তাইওয়ানের ওপর তার দাবি ছেড়ে দেয়নি, যা প্রয়োজনে বলপ্রয়োগ করে তাইওয়ানকে ফিরিয়ে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু?
পশ্চিমের জন্য এই  পটভূমিতে, আশার আলো দেখা সম্ভবত কঠিন। ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ন্যাটো জোট তার প্রতিরক্ষামূলক প্রচেষ্টা জোরদার করেছে, যদিও এর মধ্যেও কিছু বিভাজন দেখা যাচ্ছে। গাজা-ইসরায়েল পরিস্থিতির জন্য মধ্যপ্রাচ্যে পশ্চিমাদের অবস্থান আরও উন্নতির সবচেয়ে বড় সম্ভাবনা রয়েছে।

৭ অক্টোবরের আগে ভবিষ্যৎ ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সংঘাতের সমাধান অনুসন্ধান অনেকটাই পরিত্যক্ত হয়ে পড়েছিল। ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে ইসরায়েলের আচরণে এক ধরনের আত্মতুষ্টি সৃষ্টি হয়েছিল–তা হলো ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মতো গুরুতর পদক্ষেপ না নিয়েও নিরাপত্তা উদ্যোগে এভাবেই চালিয়ে নেওয়া যাবে। কিন্তু এখন তা মারাত্মক ভুল হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। একের পর এক বিশ্বনেতা বলছেন, ফিলিস্তিনিদের স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত ইসরায়েলিদের শান্তি ও নিরাপত্তা অর্জিত হবে না।
ঐতিহাসিক এই সংঘাতের একটি ন্যায্য ও টেকসই সমাধান খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন। শেষ পর্যন্ত এমন কিছু অর্জনে উভয়পক্ষকে বেদনাময় সমঝোতা ও আত্মত্যাগ  করতে হবে। কিন্তু আপাতত সমাধানের সন্ধান  না মিললেও বিশ্বের মনোযোগ কাড়ছে এই সংঘাত।

 

সূত্র: বিবিসি

/এসএসএস/এমওএফ/
সম্পর্কিত
কলকাতা স্টেশনে অর্থ পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার বাংলাদেশি
ইইউ দেশগুলোর সম্পর্ক জোরদারে মে মাসে জার্মানি সফরে যাচ্ছেন ম্যাক্রোঁ
কম্বোডিয়ায় অস্ত্রাগার বিস্ফোরণে নিহত ২০
সর্বশেষ খবর
সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা
সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা
কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
দিনাজপুরে একসঙ্গে ২০ হাজার কণ্ঠে গীতা পাঠ
দিনাজপুরে একসঙ্গে ২০ হাজার কণ্ঠে গীতা পাঠ
উপজেলা নির্বাচন আগের যে কোনও নির্বাচনের চেয়ে ভালো হবে: ইসি হাবিব
উপজেলা নির্বাচন আগের যে কোনও নির্বাচনের চেয়ে ভালো হবে: ইসি হাবিব
সর্বাধিক পঠিত
দক্ষিণে ‘ডায়াবেটিক ধানের’ প্রথম চাষেই বাম্পার ফলন, বীজ পাবেন কই?
দক্ষিণে ‘ডায়াবেটিক ধানের’ প্রথম চাষেই বাম্পার ফলন, বীজ পাবেন কই?
যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে ইসরায়েলের প্রতিক্রিয়া পেলো হামাস
যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে ইসরায়েলের প্রতিক্রিয়া পেলো হামাস
তাপপ্রবাহে যেভাবে চলবে শ্রেণি কার্যক্রম
প্রাক-প্রাথমিক বন্ধই থাকছেতাপপ্রবাহে যেভাবে চলবে শ্রেণি কার্যক্রম
বিক্রি না করে মজুত, গুদামে পচে যাচ্ছে আলু
বিক্রি না করে মজুত, গুদামে পচে যাচ্ছে আলু
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগ ছাড়া কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগ ছাড়া কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই