X
রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪
১৪ বৈশাখ ১৪৩১

মারিও বনাম মার্কেস : বন্ধুত্ব থেকে বিবাদে

রাজু আলাউদ্দিন
২২ মার্চ ২০২৪, ০০:০০আপডেট : ২২ মার্চ ২০২৪, ০০:০০

সাহিত্যিক ঝগড়া বিবাদের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ঘটনাটি ঘটেছিল মারিও বার্গাস যোসা আর গার্সিয়া মার্কেসের মধ্যে। এটাই একমাত্র ঘটনা যেখানে এক নোবেলজয়ী আরেক নোবেলজয়ীকে শারীরিকভাবে আঘাত করেছিলেন। তবে যখন ঘটনাটি ঘটেছিল তখনও পর্যন্ত তাদের কেউ-ই নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হননি। যদিও ততদিনে স্প্যানিশ সাহিত্য জগতে, এমনকি এই ভাষার বাইরে বহির্বিশ্বে, তাদের পরিচিতি বহু দূর বিস্তৃত ছিল। কিন্তু ওই ঘটনার আগে তারা ছিলেন পরস্পরের বন্ধু। এতটাই যে তারা পরস্পর পাশাপাশি থাকার সুবাদে প্রতিদিনই আড্ডায় মিলিত হতেন।

তাদের বন্ধুত্বের সূচনা হয় ১৯৬৩ সালের দিকে যখন মারিও বার্গাস যোসা প্যারিসে একটা গণমাধ্যমে (Radiotelevision Francesa) কাজ করছিলেন। সেখানে তিনি Pas de ettre pour le colonel শীর্ষক ফরাসিতে অনূদিত মার্কেসের বইটি পড়েন। এটিই সেই বিখ্যাত বই যা মূল ভাষায় El coronel no tiene quien le escriba (কর্নেলকে কেউ চিঠি লেখে না।) হিসেবে পরিচিত।

“মার্কেস ও মারিওর মধ্যে বন্ধুত্বের সূচনায় ফ্রান্স একটা মাধ্যম হিসেবে কাজ করেছে: ১৯৬৩ সালে পেরুয়ানো (মারিও) ফ্রান্সে Julliard থেকে প্রকাশিত Pas de ettre pour le colonel বইটি পড়েন; ১৯৬৬ সালে মেহিকো থেকে গার্সিয়া মার্কেস উভয়ের মধ্যে চিঠি চালাচালির সূচনা করেন, এবং অচিরেই ‘শ্রদ্ধাভাজন’ (Estimado) থেকে ‘আমার প্রিয়’ (Mi hermano), এমনি ‘ভ্রাত’ (Hermano) বা ‘ভাইজান’ (Hemanazo) সম্বোধনে নেমে আসেন।” (Las Cartas del Boom, Alfaguara, 2023, P 25)

মার্কেসের বইটি পড়ে মারিও কতটা মুগ্ধ হয়েছিলেন তা এই সম্বোধনের আন্তরিকতার বিবর্তন দেখেই বোঝা যায়।

কে প্রথম চিঠি লিখেছিলেন?

মারিও অনেক পরে ওই সময়ের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলেছেন:

“কেউ একজন আমাদের মধ্যে যোগাযোগ ঘটিয়ে দিয়েছিলেন, তবে মনে পরছে না আমাদের মধ্যে কে আগে চিঠি লিখেছিলাম।” (Dos Soledades, Gabriel Garcia Marquez y Mario Vargas Llosa, Alfaguara, 2021, P 117)

মারিওর মনে না থাকলেও মার্কেসের প্রথম চিঠি দেখে মনে হয় মার্কেসই কারো কাছ থেকে ঠিকানা পেয়ে প্রথম যোগাযোগ করেছিলেন। তাদের পরস্পরের মধ্যে চিঠি চালাচালির প্রথম তারিখটি ১৯৬৬ সালের ১১ জানিয়ারি, এই দিন মার্কেস যে-চিঠি লিখেছিলেন সেটা শুরুই হয়েছে এভাবে:

“শ্রদ্ধেয় মারিও বার্গাস যোসা,

শেষ পর্যন্ত লুইস হার্স-এর মাধ্যমে তোমার ঠিকানাটা পেলাম যা কিনা মেহিকোতে জোগাড় করা অসম্ভব হয়ে পরেছিল, বিশেষ করে এই মুহূর্তে কার্লোস ফুয়েন্তেস যেহেতু ইউরোপের কোন বনে জঙ্গলে ঘুরে বেড়াচ্ছে কে জানে।” (Las Cratas del Book, Alfaguara, 2023, P 121)  

দুজনই পরস্পরের লেখা ও প্রতিভার অনন্যতা সম্পর্কে কেবল নিঃসন্দিহানই নন, উচ্ছ্বসিত প্রশংসায় পঞ্চমুখও ছিলেন এই ছিল তাদের চিঠিপত্রের সূচনা। সরাসরি দেখার আগে চিঠিপত্রের মাধ্যমে এতটাই যোগাযোগ গড়ে ওঠে যে চারজনে মিলে পেরু ও কলম্বিয়ার মধ্যে একটি যুদ্ধের ঘটনা নিয়ে উপন্যাস লেখারও পরিকল্পনা প্রায় পাকা করে ফেলেছিলেন দুজনে। এ নিয়ে পরস্পরের মধ্যে চিঠি চালাচালি হলেও সেই উপন্যাস অবশ্য আর কখনোই লেখা হয়নি। তবে পরস্পরের মধ্যে নিজেদের বই বিনিময়, বিভিন্ন সাহিত্য অনুষ্ঠানে দেখা সাক্ষাৎ ঘটতে থাকে। দুজনই পরস্পরের লেখা ও প্রতিভার অনন্যতা সম্পর্কে কেবল নিঃসন্দিহানই নন, উচ্ছ্বসিত প্রশংসায় পঞ্চমুখও ছিলেন। ১৯৬৬ সালের ২৪ আগস্টে লেখা এক চিঠিতে মারিওর La Casa Verde পড়ে প্রতিক্রিয়ায় মার্কেস বলেন: “এই মাত্র ‘লা কাসা বের্দে ’ পড়ে শেষ করলাম। এটা এক বিরাট কাজ।” (Las Cartas del Boom, P 156)

তবে চিঠিপত্রে আলাপের অল্প কিছুদিন পরেই তাদের মুখোমুখি সাক্ষাৎ হয়। বেনেসুয়েলার রাজধানী কারাকাসে এক সাহিত্যিক অনুষ্ঠানে তাদের প্রথম দেখা হয়। মেহিকো থেকে মার্কেস, অন্যদিকে লন্ডন থেকে মারিও এসে পৌঁছান একই দিনে প্রায় একই সময়ে কারাকাস এয়ারপোর্টে। মারিও পরে এই সাক্ষাতের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বলেন:

“কারাকাস এয়ারপোর্টে যখন আমরা পরস্পরের মুখ দেখলাম ১৯৬৭ সালে, তার আগে থেকেই পরস্পরকে চিনতাম এবং পরস্পরের বই পড়েছিলাম। তবে সংযোগ আর প্রীতির পারস্পরিক বিনিময় ঘটে গিয়েছিল সঙ্গে সঙ্গেই। প্রায়, বলতে গেলে কারাকাস থেকে বেরোনোর সঙ্গে সঙ্গেই আমরা ঘনিষ্ঠ বন্ধু হয়ে যাই। পরে লিমাতে আমাদের মিটিং হলো, যেখানে ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটিতে জনসমক্ষে তার একটা সাক্ষাৎকার নেই। এটি ছিল তার অল্প কয়েকটি উন্মুক্ত সাক্ষাৎকারের একটি যেখানে মানুষের সম্মুখীন হওয়াটা মার্কেসের জন্য তা ছিল যথেষ্ট সংকোচের এবং কঠিন। এরকম উন্মুক্ত সাক্ষাৎকার খুব অপছন্দের ছিল তার কাছে, কারণ ভেতরে ভেতরে তার খুব সংকোচ ছিল।” (Dos Soledades, P 118)

তাদের বন্ধুত্বের টান এতটাই প্রবল ছিল যে ১৯৬৯ সালে গার্সিয়া মার্কেস বার্সেলোনার সার্রিয়া এলাকার কাপোনাতা সড়কের কাছে বাসস্থান নির্বাচন করেন শুধুই এই কারণে যে মারিও বার্গাস যোসার বাসাটিও ছিল তার কাছাকাছি বলে।

শুধু বন্ধুত্বের কারণেই যে মারিও ও মার্কেস একত্রিত হয়েছিলেন তা নয়, অভিন্ন এমন কিছু ছিল যা তাদেরকে দ্রুতই ঘনিষ্ঠ করে তুলেছে। উভয়ের পছন্দের লেখক ফকনার, ভার্জিনিয়া উলফ, আলবেয়ার কামু প্রমুখ। এছাড়া, উপন্যাসের শিল্পকৌশল ও ইতিহাস নিয়েও অভিন্ন অনেক বিষয়ে তাদের এমন একটা ঐক্য ছিল যা এই বন্ধুত্বকে এক দৃঢ় ভিত্তি দিয়েছিল। কিন্তু রাজনৈতিক বিশ্বাসে তাদের মধ্যে পরবর্তীকালে যে অনৈক্য দেখা দিয়েছিল সেটা কিন্তু প্রথম দিকে খুব একটা দৃশ্যমান ছিল না। যদিও দুজনই লাতিন আমেরিকায় সংঘটিত বিপ্লবের প্রতি কৌতূহলী ছিলেন। এমনকি, কুবায় বিপ্লব হওয়ার পর মার্কেস সেখানকার প্রেনসা লাতিনা’য় যোগ দিয়েছিলেন। যদিও মারিও’র ভাষ্যমতে, “যখন তার সাথে পরিচয় হয়েছিল, তখন আমি ছিলাম কুবার বিপ্লব সম্পর্কে দারুণ উৎসাহী, অন্যদিকে তার আগ্রহ ছিল সামান্যই। উপরন্তু, এ ব্যাপারে তার অবস্থান ছিল কিছুটা শ্লেষাত্মক, যেন বলতে চাইছে, ‘বাছারা, একটু অপেক্ষা কর, তারপর সব দেখতে পাবে!’ এই ছিল তার মনোভাব; তবে সেটা প্রকাশ্যে নয়, ব্যক্তিগত পরিসরে।” (Dos Soledades, P 120-121)

কিন্তু কুবার কবি এবের্তো পাদিয়্যাকে ‘রাষ্ট্রবিরোধী’ অপরাধে ১৯৭১ সালে গ্রেফতার করার পর পরস্পরের রাজনৈতিক অবস্থান ধীরে ধীরে প্রকাশ্য হয়ে পড়ে। এই ঘটনা কেবল তাদের মধ্যেই নয়, সত্যিকার অর্থে লাতিন আমেরিকার বহু লেখককেই দুই শিবিরে বিভক্ত করে দেয়—এক দল পাদিয়্যার পক্ষে, অন্য দল কাস্ত্রোর পদক্ষেপের পক্ষে। তবে এই ঘটনার পরও মারিও ও মার্কেসের সম্পর্ক অটুট ছিল। এর প্রমাণ এ বছরই তিনি মার্কেস নিয়ে ৬৬৭ পৃষ্ঠার দীর্ঘ আলোচনাগ্রন্থ García Márquez: historia de un deicidio স্পেনের সেইস বাররাল প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয়। পরের বছর ১৯৭২ সালের ২ আগস্ট মার্কেস যখন রমুলো গাইয়্যেগোস পুরস্কার গ্রহণের বক্তৃতা প্রদান করেন, তখন সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মারিও বার্গাস যোসা। ঘটনাপঞ্জীতে বিলি কেটে দেখা যাচ্ছে ১৯৭৪ সালে পরস্পরের লিটারেরি এজেন্ট কার্মেন বালসেইয়্যেস-এর বাসায় মারিও’র পেরু ফিরে যাওয়া উপলক্ষ্যে বিদায়ী উৎসবে মারিও এবং মার্কেস উপস্থিত ছিলেন। এর পরের বছর তাদের দেখা সাক্ষাতের ঘটনার কথা তেমন একটা দেখা যায় না। এরপর আর মাত্র একটি বছরের অপেক্ষা তাদের বন্ধুত্বের অবসানের। মেহিকো শহরে ১৯৭৬ সালে ১২ ফেব্রুয়ারি একটি সিনেমার প্রিমিয়ার অনুষ্ঠানে মারিওসহ আরও কয়েকজন লেখক আগে থেকেই হাজির ছিলেন। কিছুক্ষণ পরেই হলে প্রবেশ করেন মার্কেস। সঙ্গে সঙ্গে আসন থেকে উঠে মার্কেসের মুখে ঘুসি মারেন মারিও। ঘটনার আকস্মিকতায় সবাই হতভম্ব!

সঙ্গে সঙ্গে আসন থেকে উঠে মার্কেসের মুখে ঘুসি মারেন মারিও এমন গভীর বন্ধুত্বের এরকম পরিণতি কেন হয়েছিল, এর সঠিক হদিস কারোরই নিশ্চিতভাবে জানা নেই, কারণ মার্কেস এ বিষয়ে জীবদ্দশায় মুখ খোলেননি, মারিও নিজেও কিছু বলেননি কখনো। মারিও’র বন্ধুত্ব, আন্তরিকতা আর ঔদার্য্যে কতটা মুগ্ধ ছিলেন মার্কেস তার একটা ছোট্ট নমুনা আমরা দেখতে পাবো ১৯৭৩ সালে এলেনা পনিয়াতৌস্কাকে দেয়া তার সাক্ষাতকারে:

“কী যে ভালো এক বন্ধু এই বার্গাস যোসা! একেবারে ভিন্ন রকমের! আমাকে নিয়ে এক বছর ধরে একটা লেখায় মনোনিবেশ করা—ভাবা যায়! অন্য এক লেখক যে কিনা আবার সরাসরি প্রতিযোগী, এছাড়া আমাদের বইয়ের ক্রেতা ও পাঠকও অভিন্ন, তো সেই তাকে নিয়ে লেখার জন্য তার জীবনের একটি বছর নিবেদন করেছে সে। এটা কিন্তু যে-কেউ করে না! এই মারিও একেবারেই ভিন্ন ধরনের মানুষ!”(Ida y Velta , Elena Poniatowska, Edicion Era, 2017, P 270)

কিন্তু এই ভিন্ন ধরনের মানুষটিই কীভাবে ধীরে ধীরে শত্রু হয়ে উঠলেন সেটা এখনও এক রহস্য। অনেকে অনেক কিছু অনুমান করেছেন। এ নিয়ে জল্পনাকল্পনা কম হয়নি গণমাধ্যম ও বুদ্ধিবৃত্তিক পরিসরে।

তবে মারিও সরাসরি বা স্পষ্টভাবে কিছু না বললেও সম্পর্কের অবনতি বিষয়ে কিছু আভাস দিয়েছিলেন তার এক সাক্ষাৎকারে:

রিকার্দো: গার্সিয়া মার্কেস সম্পর্কে কী বলবেন?

বার্গাস যোসা: আমরা বন্ধু ছিলাম। বার্সেলোনায় আমরা বছর দুয়েক পাশাপাশি ছিলাম, একই রাস্তায় থাকতাম। পরে আমরা ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক কারণে আলাদা হয়ে যাই। তবে আলাদা হওয়ার মূল কারণ ছিল ব্যক্তিগত সমস্যা, এর সঙ্গে তাঁর আদর্শিক বিশ্বাসের কোনো সম্পর্ক নেই। আমার কাছে এর কোনো মূল্যও নেই। আমার মতে, তাঁর লেখা আর তাঁর রাজনীতি একই মানের নয়। বলা যায়, লেখক হিসেবে আমি তাঁর কাজের খুবই প্রশংসা করি। আমি ইতোমধ্যে বলেছি, তাঁর কাজ সম্পর্কে ৬০০ পৃষ্ঠার বই লিখেছি। তবে ব্যক্তিগতভাবে তাঁর প্রতি আমার অতটা শ্রদ্ধা আর নেই। তাঁর রাজনৈতিক বিশ্বাস সম্পর্কেও না, আমার কাছে তা গুরুত্বপূর্ণ কিছু মনে হয় না। আমার মনে হয় এগুলো প্রচারমুখী এবং সুবিধাবাদী।

রিকার্দো: মেক্সিকো মুভি থিয়েটারে ঝগড়া করার যে ঘটনার কথা আপনি বলেছিলেন, সেটাই কি ব্যক্তিগত সমস্যা?

বার্গাস যোসা: মেক্সিকোতে একটা ঘটনা ছিল। তবে এ বিষয়ে আমি আলাপ করতে চাই না। এ নিয়ে এত বেশি জল্পনাকল্পনা হয়েছে যে এ বিষয়ে আমি মন্তব্যকারীদের জন্য আর বেশি কিছুর জোগান দিতে চাই না। যদি স্মৃতিকথা লিখি তাহলে ওখানেই আসল ঘটনাটি বলব।” (অনূদিত কথাসমগ্র, রাজু আলাউদ্দিন, কথাপ্রকাশ, আগস্ট ২০১৫, পৃ ১২৫)

মার্কেস প্রয়াত হয়েছেন ২০১৪ সালে। মৃত্যুর আগে তিনি স্মৃতিকথাও লিখেছেন, যদিও সেখানে এই ঘটনা নিয়ে কিছুই বলেননি। তার কোনো সাক্ষাৎকারেও উঠে আসেনি এই ঘটনা নিয়ে তার প্রতিক্রিয়া। অন্যদিকে, মারিও এই ঘটনার মূল কারণের আভাস দিলেও, তার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ ও কারণ জানার জন্য মারিও’র প্রতিশ্রুত স্মৃতিকথার অপেক্ষা করা ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। মারিও এখনও জীবিত, হয়ত এই অপ্রত্যাশিত ঘটনার কথা তিনি অকপটে জানিয়ে যাবেন তার মৃত্যুর আগে।

/জেড-এস/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
যাত্রাবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
যাত্রাবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
শেখ জামালের জন্মদিন আজ
শেখ জামালের জন্মদিন আজ
জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস আজ
জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস আজ
উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় আরও ৩ নেতাকে বহিষ্কার বিএনপির
উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় আরও ৩ নেতাকে বহিষ্কার বিএনপির
সর্বাধিক পঠিত
দক্ষিণে ‘ডায়াবেটিক ধানের’ প্রথম চাষেই বাম্পার ফলন, বীজ পাবেন কই?
দক্ষিণে ‘ডায়াবেটিক ধানের’ প্রথম চাষেই বাম্পার ফলন, বীজ পাবেন কই?
তাপপ্রবাহে যেভাবে চলবে শ্রেণি কার্যক্রম
প্রাক-প্রাথমিক বন্ধই থাকছেতাপপ্রবাহে যেভাবে চলবে শ্রেণি কার্যক্রম
যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে ইসরায়েলের প্রতিক্রিয়া পেলো হামাস
যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে ইসরায়েলের প্রতিক্রিয়া পেলো হামাস
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগ ছাড়া কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগ ছাড়া কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই
বিক্রি না করে মজুত, গুদামে পচে যাচ্ছে আলু
বিক্রি না করে মজুত, গুদামে পচে যাচ্ছে আলু