X
সোমবার, ২০ মে ২০২৪
৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

পাওল নাটোর্পের রবীন্দ্র-মূল্যায়ন

গৌরাঙ্গ মোহান্ত
০৮ মে ২০২৪, ১০:১৯আপডেট : ০৮ মে ২০২৪, ১১:২৭

রবীন্দ্রনাথ জার্মানির ডার্মস্টাটে অনুষ্ঠেয় সভায় বক্তব্য উপস্থাপনের জন্য আমন্ত্রিত হলে আমন্ত্রক কাউন্ট কাইজারলিং কবিকে মনপোলাইজ করার প্রয়াস গ্রহণ করেছেন বলে অনুভূত হওয়ায় রবীন্দ্রনাথ হামবুর্গ থেকে নম্র ভাষায় পত্র লিখে কাইজারলিংকে তাঁর আদর্শ ও দায়িত্বের কথা জানিয়ে দেন : I should never forgive me if I tried to economise my effort & restrict my movement within a too limited range. I have already been in some other countries of Europe where I have received generous welcome and freely given myself to them. I am humble in my estimate of my own worth & the only claim I have upon my fellow beings is the claim of love which I feel for them. কাইজারলিং তাৎক্ষণিকভাবে কবিকে আশ্বস্ত করবার জন্য জবাব লিখে পাঠান এবং হেসের গ্র্যান্ড ডিউকের ব্যবস্থাপনা ও তার সহযোগিতায় ১৯২১ খ্রিষ্টাব্দের জুনে Tagore-Woche বা রবীন্দ্র-সপ্তাহ পালিত হয়। রবীন্দ্রনাথ নব্য কান্টীয় মারবুর্গ স্কুলের দার্শনিক পাওল নাটোর্পকে ডার্মস্টাটে আসবার জন্য অনুরোধ জ্ঞাপন করেন। নাটোর্প রবীন্দ্র-সপ্তাহে অংশগ্রহণ করেন এবং তাঁর অসামান্য উপলব্ধি অনায়ত Stunden Mit Rabindranath Thakkur (রবীন্দ্রনাথের সাথে কয়েকটি ঘণ্টা, ১৯২১) গ্রন্থে লিপিবদ্ধ করেন। আমার মনে হয়েছে, কেবল বুদ্ধি দিয়ে কোনো মহৎ ব্যক্তির গ্রহণযোগ্য বিচার সম্ভব নয়। বুদ্ধি, হৃদ্যতা ও অন্তর্দৃষ্টির সমন্বিত কিরণ ঢেলে নাটোর্প রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে তাঁর বক্তব্য উপস্থাপন করেন; তাঁর বক্তব্যকে মনে হয়েছে অবিস্মরণীয় এক জবানবন্দি যা রবীন্দ্রনাথের মনন, হৃদয়নিষ্ঠা ও বিশ্ববোধের প্রামাণ্য দলিল।

নাটোর্প উল্লেখ করেন, প্রথম বিশ্বযুদ্ধে পরাভূত জার্মানি শুধু নয়, পশ্চিমের অতি গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলোর যুবশক্তির দৃষ্টিভঙ্গি উপলব্ধি করবার এবং তাদের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে পরিচিত হওয়ার জন্য রবীন্দ্রনাথ অভিপ্রায় ব্যক্ত করেছিলেন কারণ তিনি জানেন যুবশক্তিই ভবিষ্যতের ভরসাস্থল। রবীন্দ্রনাথকে এ মর্মে অবহিত করা হয়েছিল যে নাটোর্পের সঙ্গে এ যুবসমাজের একটা সম্পর্ক রয়েছে; ফলে তিনি যা জানতে চাইছেন সে সম্পর্কে নাটোর্প তাঁকে যথাযথভাবে জানাতে পারবেন। নাটোর্প অনুরুদ্ধ হয়ে ডার্মস্টাটে এসে রবীন্দ্রনাথকে নির্ভুল তথ্য দিয়ে কবির কৃতজ্ঞতাভাজন হয়ে ওঠেন।

পশ্চিমের এ সফরে রবীন্দ্রনাথের কী এমন উদ্দেশ্য ছিল, যা কেবল শারীরিকভাবে আয়াসসাধ্য নয়, বৌদ্ধিক ও মনস্তাত্ত্বিকভাবেও শ্রমসাধ্য? এ প্রশ্নের পরিপ্রেক্ষিতে অদ্ভুত কিছু মত অভিব্যক্ত হয়েছে বলে নাটোর্প রবীন্দ্রনাথের সফরের কারণ ব্যাখ্যা করেন। তিনি লিখেছেন রবীন্দ্রনাথ কবি, বহুদর্শী এবং বিচিত্রসুন্দর প্রাণী সদৃশ রাজপুত্র হিসেবে নিজেকে প্রচার করতে চাননি। পশ্চিমের দেশগুলোতে ভ্রমণের ভেতর দিয়ে তিনি একজন সন্ন্যাসীর মতো ভ্রাতৃপ্রেম ছড়াতে চেয়েছেন। ইংরেজি ভাষা ব্যবহারকারী ভূখণ্ডসহ জার্মান ভাষা ব্যবহারকারী দেশগুলোতে তিনি কবি ও চিন্তক হিসেবে আদৃত হয়েছেন বলে পশ্চিমের মানুষের সাথে শ্রেয়তর সম্পর্ক স্থাপনে তিনি প্রত্যাশী হয়ে ওঠেন। তিনি পশ্চিমের সকল জাতির অন্তর্প্রকৃতি সম্পর্কে সংবোধ লাভে আশাবাদী হন; এ জাতিগুলোই চরম সহিংসতা ও প্রবল শত্রুতায় একে অপরকে আঘাত করেছে; তারা ভ্রাতৃত্ববোধের পরিচয় উন্মোচনে অনাগ্রহী।

যুদ্ধ-দীর্ণ জার্মানি কীভাবে রবীন্দ্রনাথের প্রজ্ঞার আলোয় উপকৃত হতে পারে সে বিষয়ে নাটোর্প অভিমত ব্যক্ত করেছেন। জার্মানিতে অনেকে রবীন্দ্রনাথের বিরোধিতা করেছিলেন, কিন্তু আয়োজিত সভায় রবীন্দ্রনাথের ভাষণ শুনে শ্রোতারা নিজেদের ধারণার পরিবর্তন ঘটিয়েছিলেন। সাধারণ মানুষ যাঁরা প্রধানত ডার্মস্টাটে রবীন্দ্রনাথের নৈকট্য লাভ করেছেন তাঁরা মানুষ হিসেবে তাঁর মহত্ত্ব ও মঙ্গলবোধের পরিচয় পেয়ে বিমুগ্ধ হয়েছেন। ট্রেড ইউনিয়ন হলের বাগানে তিনি শ্রমিকদের সঙ্গে অনেক কথা বলেছেন, তাঁদের দলের ধারণা তাঁর কাছে সুপরিজ্ঞাত না হলেও তিনি প্রকৃতিগতভাবে তাদের সাথে একাত্ম হয়েছেন, তারাও তাঁকে আপন করে নিয়েছেন; তাঁর ভালবাসা ও চেতনার প্রতি তাদের সাড়া ছিল স্বতঃস্ফূর্ত। স্পষ্টত মানুষজন অভিভূত হয়ে পড়েন, কারণ তারা প্রত্যক্ষ করেন যে রবীন্দ্রনাথ শিশুদের আন্তরিকভাবে অভ্যর্থনা জানান ও ভালোবাসেন এবং শিশুরাও তাঁকে ভালোবাসে। এর ভেতরে কৃত্রিমতার কোনো গন্ধ নেই। তিনি যেখানেই গিয়েছেন সেখানেই শিশুদের সঙ্গে তাঁর তাৎক্ষণিক বন্ধন রচিত হয়েছে। নাটোর্প উল্লেখ করেন, রবীন্দ্রনাথের কবিতার সূত্র ধরে জানা যায় যে শিশুসত্তা উপলব্ধির জন্য তাঁর হৃদয়ে প্রায় মাতৃসুলভ কমনীয়তা বিরাজমান। নাটোর্প লক্ষ করেছেন, ডার্মস্টাটে শিশুদের সাথে রবীন্দ্রনাথের যোগাযোগের এ অপূর্বতা মানুষের মনে দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব বিস্তার করে। শিশুদের সাথে রবীন্দ্রনাথ আন্তরিকভাবে কথা বলেছেন, শিশুরাও তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হয়েছে। যখন এ সহৃদয় মানুষটির নিকট থেকে শিশুদের বিদায় নিতে হয়েছে তখন তাদের অশ্রু ঝরেছে। কঠোর প্রতিক্রিয়া জানাতে অভ্যস্ত এক বুদ্ধিমান ছেলের ভাষ্য নাটোর্প লিপিবদ্ধ করেন। ছেলেটি বলেছিল, 'আমি জানি না তিনি পবিত্রচেতা কিনা, কিন্তু তিনি নিশ্চিতভাবে একজন বন্ধুবৎসল মানুষ।' একটি ছোটো মেয়ের ভাষ্যে রবীন্দ্রনাথের প্রকাশ-ক্ষমতার অভূতপূর্ব বিশেষত্ব স্ফুরিত হয়েছে। মেয়েটি ব্যাখ্যা করেছে, রবীন্দ্রনাথ যখন তাঁর নিজের ভাষায় কথা বলতেন, তখন তারা জার্মান অনুবাদ ছাড়াই তা হৃদয়ঙ্গম করতে পারত।

ডার্মস্টাটে রবীন্দ্রনাথের সমস্ত বক্তৃতা অভিনিবেশের সাথে শুনে নাটোর্প মন্তব্য করেছেন, রবীন্দ্রনাথের বক্তৃতামালা সব সময়ই ছিল সরল, যেমন তাঁর কবিতাবলি প্রত্যেকটি সাধারণ লোক, রমণী ও শিশুদের কাছে বোধগম্য; দুর্বোধ্য শুধু মহাপ্রাজ্ঞ, বিদগ্ধ বিদ্বজ্জন ও ধর্মান্ধদের কাছে। তাঁর প্রত্যেকটি কথাই ছিল তাৎপর্যপূর্ণ ও সুস্পষ্ট যা অনুক্ষণ উঠে আসে তাঁর যাপিত মুহূর্তের অভিজ্ঞতার গভীর প্রদেশ থেকে। বক্তৃতাকালে তিনি সারাক্ষণ তাঁর অন্তরতম পরিজ্ঞানের সারাৎসার তুলে ধরেন।

সাধারণ মানুষের সাথে রবীন্দ্রনাথের সখ্য গড়ে তোলবার ক্ষমতা নাটোর্প বিস্ময়ের সাথে অবলোকন করেছেন। কোথাও কোথাও জনতা রবীন্দ্রনাথকে লোকগান শুনিয়েছেন। নাটোর্প তাঁর লেখায় রবীন্দ্রসাহিত্যেরও সদর্থক মূল্যায়ন করেছেন। তিনি রবীন্দ্রনাথের ‘The Crescent Moon’ কাব্যের একাধিক কবিতা পর্যালোচনা করে দেখিয়েছেন, রবীন্দ্রনাথ মানবসত্তার ভেতর ঐশিক চেতনার স্বরূপ উপলব্ধি করেন এবং মানুষের সম্পর্কের ভেতর তথা নারী-পুরুষ, মা-শিশুর সম্পর্কের ভেতর বিমল স্নিগ্ধতা আবিষ্কার করেন। কাব্যটির ‘The Beginning’ কবিতায় মা তার শিশুর উদ্দেশ্যে বলেন:

Heaven's first darling, twin-born with the morning light, you have
floated down the stream of the world's life, and at last you have stranded
on my heart.
As I gaze on your face, mystery overwhelms me; you who belong to
all have become mine.
For fear of losing you I hold you tight to my breast. What magic has
snared the world's treasure in these slender arms of mine?

নাটোর্পের স্ত্রী হিলিনা রবীন্দ্রনাথের সফরসঙ্গী রথীন্দ্রনাথের কাছে এ কাব্যের কবিতাগুলোর রচনাকাল সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি অবহিত করেন তার এক ভাইয়ের উদ্দেশ্যে এগুলো রচিত হয়েছে; সে ভাই অকালে পৃথিবী ছেড়ে চলে যায়। রথীন্দ্রনাথের উত্তরে হিলিনা ভারাক্রান্ত হন। বস্তুত রবীন্দ্রনাথের মেজো মেয়ে রেনুকা যক্ষ্মায় আক্রান্ত হলে তাকে প্রথমে হাজারিবাগে এবং পরে আলমোড়ায় নিয়ে যাওয়া হয়। রবীন্দ্রনাথ আলমোড়ায় বসে পুত্র শমীন্দ্রের জন্য কবিতা লিখতে থাকেন এবং ‘শিশু’ কাব্যের পাণ্ডুলিপি প্রস্তুত করেন। রেনুকা ১৯০৩ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে, তার মার তিরোধানের নয় মাস পরে ধরিত্রীর মায়া ত্যাগ করেন। কলেরা ১৯০৭ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বরে শমীন্দ্রনাথের জীবন হরণ করে। রবীন্দ্রনাথের কবিতার সংকলক মোহিতচন্দ্র সেনের স্ত্রী কবিতাগুলো কেবল খোকার জবানিতে কেনো লেখা হয়েছে এবং কবিতায় খুকির অনুপস্থিতির কারণ রবীন্দ্রনাথের কাছে জানতে চেয়েছিলেন। রবীন্দ্রনাথ মোহিতচন্দ্রকে লিখে জানান— “আমার এই কবিতাগুলি সবই খোকার নামে...খোকা এবং খোকার মার মধ্যে যে ঘনিষ্ঠ মধুর সম্বন্ধ সেইটে আমার গৃহস্মৃতির শেষ মাধুরী—তখন খুকি ছিল না—মাতৃশয্যার সিংহাসনে খোকাই [শমীন্দ্রনাথ] তখন চক্রবর্তী সম্রাট ছিল, সেইজন্য লিখতে গেলেই খোকা ও খোকার মার ভাবটুকুই সূর্যাস্তের পরবর্তী মেঘের মতো নানা রঙে রঙিয়ে ওঠে—সেই অস্তমিত মাধুরীর সমস্ত কিরণ এবং বর্ণ আকর্ষণ করে আমার অশ্রুবাষ্প এইরকম খেলা খেলছে—তাকে নিবারণ করতে পারি নে।” ‘শিশু’ কাব্যে রবীন্দ্রনাথ পত্নীস্মৃতি, অপত্যস্নেহ ও ব্যক্তিগত গভীর মর্মবেদনার শৈল্পিক প্রকাশ ঘটিয়েছেন। ‘The Crescent Moon’ কাব্যের চল্লিশটি কবিতার ভেতর পঁয়ত্রিশটি ‘শিশু’ থেকে গৃহীত হয়েছে। তবে ইংরেজি অনুবাদে বাংলার ছন্দ ও ধ্বনির দীপ্তিকে চিহ্নিত করা সম্পূর্ণভাবে অসম্ভব। রবীন্দ্রনাথ ছন্দময় কবিতাগুলোকে গদ্যকবিতায় ভাষান্তরিত করেছেন। ‘The Beginning’ কবিতাটির যে শেষ অংশটি উদ্ধৃত হয়েছে, ‘জন্মকথা’ কবিতা থেকে তার আদি অবয়ব উদ্ধার করা যাক।

তুই প্রভাতের আলোর সমবয়সি—
    তুই জগতের স্বপ্ন হতে
    এসেছিস আনন্দ-স্রোতে
 নূতন হয়ে আমার বুকে বিলসি।

     নির্নিমেষে তোমায় হেরে
     তোর রহস্য বুঝি নে রে,
সবার ছিলি আমার হলি কেমনে।
      ওই দেহে এই দেহ চুমি
      মায়ের খোকা হয়ে তুমি
মধুর হেসে দেখা দিলে ভুবনে।

      হারাই হারাই ভয়ে গো তাই
      বুকে চেপে রাখতে যে চাই,
কেঁদে মরি একটু সরে দাঁড়ালে।
       জানি না কোন্ মায়ায় ফেঁদে
        বিশ্বের ধন রাখব বেঁধে
আমার এ ক্ষীণ বাহু দুটির আড়ালে।

একটি জাতির জাগরণের জন্য শিশুদের সম্যক বিকাশে রবীন্দ্রনাথ অভাবনীয় দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি যুবশক্তির প্রতিও আস্থাশীল ছিলেন। জাতির বিকাশে রবীন্দ্রনাথের ভূমিকা নিয়ে নাটোর্প তাঁর মুগ্ধতার কথা প্রকাশ করেছেন। নাটোর্প প্রত্যক্ষ করেছেন, অসাধারণ মানবিক গুণাবলির জন্য রবীন্দ্রনাথ মানুষকে আপন করে নিতে পারতেন। পশ্চিমের জাতিগুলোর ভেতর হিংস্রতা দেখে রবীন্দ্রনাথ অত্যন্ত ব্যথিত হয়েছিলেন। সমগ্র বিশ্বের মানুষের অস্তিত্ব রক্ষার্থে এ হিংস্রতা পরিহার করা দরকার বলে রবীন্দ্রনাথ তাঁর অভিমত ব্যক্ত করেছেন। নাটোর্প লিখেছেন : “He considers such a situation to be a permanent and serious threat to human existence, not only to the nations of the West, but also to the nations of Asia and thus also to his own country.” নাটোর্পের কাছে রবীন্দ্রনাথের চেতনা মূল্যবান বলে প্রতিভাত হয়েছে।

/জেড-এস/
সম্পর্কিত
জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত উৎসবজমজমাট দ্বিতীয় দিন, পর্দা নামছে আজ
জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত উৎসবপ্রথম দিন: বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যায় রবির গান আর দুই কিংবদন্তিকে স্মরণ
গানে-কবিতায় রবীন্দ্রজয়ন্তী উদযাপন সঙ্গীতালয়ের
সর্বশেষ খবর
রাইসির হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে অনিশ্চয়তা ছড়াচ্ছে ইরানে
রাইসির হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে অনিশ্চয়তা ছড়াচ্ছে ইরানে
বার্সার রানার্সআপ হওয়ার দিনে ধাক্কা খেলো রিয়াল 
বার্সার রানার্সআপ হওয়ার দিনে ধাক্কা খেলো রিয়াল 
রাইসির হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত: মধ্যপ্রাচ্যসহ আঞ্চলিক নেতাদের প্রতিক্রিয়া
রাইসির হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত: মধ্যপ্রাচ্যসহ আঞ্চলিক নেতাদের প্রতিক্রিয়া
যদি প্রেসিডেন্ট রাইসি না ফেরেন, কী হবে ইরানে
যদি প্রেসিডেন্ট রাইসি না ফেরেন, কী হবে ইরানে
সর্বাধিক পঠিত
শনিবার ক্লাস চলবে ডাবল শিফটের স্কুলে
শনিবার ক্লাস চলবে ডাবল শিফটের স্কুলে
ভারতীয় পেঁয়াজে রফতানি মূল্য নির্ধারণ, বিপাকে আমদানিকারকরা
ভারতীয় পেঁয়াজে রফতানি মূল্য নির্ধারণ, বিপাকে আমদানিকারকরা
হিমায়িত মাংস আমদানিতে নীতিমালা হচ্ছে
হিমায়িত মাংস আমদানিতে নীতিমালা হচ্ছে
এনবিআর চেয়ারম্যানকে আদালত অবমাননার নোটিশ
এনবিআর চেয়ারম্যানকে আদালত অবমাননার নোটিশ
আগামী ৩ দিন হতে পারে বৃষ্টি, কমবে তাপপ্রবাহ
আগামী ৩ দিন হতে পারে বৃষ্টি, কমবে তাপপ্রবাহ