X
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
১৩ বৈশাখ ১৪৩১

আমার ধানখেত ঢুকে পড়ে রাশিয়ার মেট্রোরেলে : সুবোধ সরকার

.
১২ এপ্রিল ২০১৬, ১৪:৪০আপডেট : ১২ এপ্রিল ২০১৬, ১৫:৪১

সুবোধ সরকার কবি প্রণবেন্দু দাশগুপ্ত যাঁর প্রথম জীবনের কবিতাকে কৌতুক করে বলেছিলেন–‘দুরূহতার উপাসক’। তাঁর কবিতা এখন ছড়িয়ে পড়েছে ‘জেরুজালেম থেকে মেদিনীপুর’। তিনি হলেন কবি সুবোধ সরকার। যিনি রূপমকে চাকরি দিতে চেয়েছিলেন। তাঁর সঙ্গে প্রশ্নময় আড্ডা দিলেন অরুণাভ রাহারায়।

অরুণাভ রাহারায় : আপনার কবিতার যাত্রার সূচনাবিন্দুর কথা কিছু বলুন...

সুবোধ সরকার : সূচনার আগে একটা বিন্দু থাকে পরে আরেকটা থাকে। এই দুই বিন্দু মিলে গেল একদিন। আমার তখন ক্লাস ইলেভেন। বন্ধুদের সঙ্গে সাইকেলসমেত কৃষ্ণনগর রেল স্টেশনের ১ নম্বর প্ল্যাটফর্মে গেছি। একটা ভবঘুরে লোক, পাঠানদের মতো দেখতে, ট্রেন আসছে দেখে ঝাঁপ মারল। মরার জন্য নয়, বাঁচার জন্য। ট্রেনটা এসে দাঁড়িয়ে গেল। দুটো কামরার মাঝখান দিয়ে আমি ২ নম্বর প্ল্যাটফর্মে তাকিয়ে দেখলাম মুখে একটা সেমিকোলনের মতো হাসি, হাতে পাউরুটি, খাচ্ছে। আমি তাকে দেখছি, সেও আমাকে দেখছে। মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসা ওই মানুষটার হাসি সেদিন গভীর রাত পর্যন্ত আমাকে বিপর্যস্ত করে রাখে। ভোররাতে লিখেছিলাম জীবনের প্রথম কবিতা। সে-কবিতা হারিয়ে গেছে। কিন্তু হারিয়ে যায়নি লোকটার হাসি। সেই হাসিটাই গত ৩৫ বছর ধরে আমাকে কবিতা লিখিয়ে নিচ্ছে।

অরুণাভ রাহারায় : ‘সত্তর দশক : বাংলা কবিতার পুণ্যভূমি’– উক্তিটির পক্ষে-বিপক্ষে আপনার প্রতিক্রিয়া জানতে চাইছি...
সুবোধ  সরকার : আমি দশক নিয়ে মাথা ঘামাই না। দশকও আমাকে নিয়ে মাথা ঘামায় না। সত্তরের সবচেয়ে বড় ঘটনা নকশাল আন্দোলন। আমি তখন ছাত্র। সারারাত জেগে ভোরবেলায় নকশাল নেতা গোরাদা আমাদের বাড়ি এসেছিল। মাকে বলল দুটো রুটি খাব। আর আমাকে বলল এটা নে, তোর জন্য-মায়াকোভস্কির কবিতা। আমাদের বাড়ি থেকে বেরিয়ে ৪৫ মিনিট পর গ্রেনেড ব্লাস্ট করে গোরাদা শতটুকরো হয়ে ছড়িয়ে পড়ে নেদের পাড়ায়। বাংলা কবিতায় সত্তর দশকে কোনও গ্রেনেড ব্লাস্ট করেনি, তেমন কোনও বোমাও ফাটেনি। জেলের ভেতর বসে কেউ কবিতাও লেখেনি। যারা লিখেছে তারা কবি নয়, তারা ভাল নকশাল। কিন্তু পঞ্চাশ দশকের পর সত্তর দশকে এসে বাংলা কবিতা নিঃশব্দে জার্সি পাল্টে নেয়। সত্তর দশক ছিল আমার কাছে নতুন জামা কেনার দশক। বীতশোক একটা নতুন জামা কিনলেন, রণজিৎ একটা নতুন জামা কিনলেন, শ্যামলকান্তি একটা নতুন জামা কিনলেন, মৃদুল একটা নতুন জামা কিনলেন, জয় একটা নতুন জামা কিনলেন, এইসব জামাগুলোর দিকে আমি সত্তরের সবচেয়ে নবীন, তখনও সারা মুখে তৃণের মতো খোঁচাখোঁচা দাড়ি, তাকিয়ে থাকতাম হাঁ করে। কেননা আমার তখনও জামা জোটেনি। প্রতিটা পুজোর সময় আমি পুরোনো জামা পড়ে ঘুরে বেরিয়েছি। কিন্তু জানতাম, আমি সত্তরের সন্তান। সত্তর দশক পুণ্যভূমি না বদ্ধভূমি আমি জানি না। কিন্তু আমি আভূমি তাকে প্রণাম করেছি।
অরুণাভ রাহারায় : আপনি একটি কলেজে পড়ান। সেখানে প্রতি বছর নতুন ছাত্র-ছাত্রীরা পড়তে আসে। সেইসব ছাত্র-ছাত্রীদের মুখ আপনাকে কবিতা লিখতে কতটা অনুপ্রেরণা দেয়?
সুবোধ সরকার : ছাত্র-ছাত্রীরা আমার কবিতায় উঠে আসে। কুড়ি বছর আগে লিখেছিলাম রূপম (রূপমকে একটা চাকরি দিন) । সেও এক ছাত্র ছিল। গতকালও একটা কবিতা লিখেছি, সেখানেও এক ছাত্রের মুখ। সিটি কলেজ আমাকে অনেককিছু দিয়েছে বহু কবিতার বিষয় দিয়েছে। খেতে দিয়েছে এবং সম্মান অসম্মান দুটোই দিয়েছে। এই কলেজেই আমার বিরুদ্ধে পোস্টার পড়েছিল রাজনৈতিক দাদাদের চাপে। কুড়ি মিনিটের মধ্যে সেই পোস্টার খুলে নিয়েছিলেন প্রিন্সিপাল। কিন্তু ততক্ষণে একটি দৈনিক সংবাদপত্রের দফতরে পৌঁছে যায় পোস্টারের ছবি এবং বানানো রিপোর্ট। এটা একটা খারাপ ঘটনা হঠাৎ মনে পড়ে গেল। আমি আর মনে করতে চাই না। তবে ছাত্র-ছাত্রীরা আমার জীবনের উৎস। তাদের পিঠে আমি কোনও সাইনবোর্ড দেখিনা । সিটি কলেজ চিরকালই অ-বাম রাজনীতির আতুরঘর। তাতে আমার কোনও অসুবিধে হয়নি। ক্লাসে যখন আমি ঢুকি, তখন পড়ানো ছাড়া দ্বিতীয় প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না।
অরুণাভ রাহারায় : আমরা বারবার দেখি আপনার কবিতায় বিশ্বজনীন উচ্চরণ। এ প্রসঙ্গে আপনার ‘জেরুজালেম থেকে মেদিনীপুর’ বইটির কথা মনে পড়ছে...
সুবোধ সরকার : আমি কবিতা লিখি আমার রাস্তা থেকে। আমার ঘর থেকে আমার ছাদ থেকে। যে-কবিতা আমার ভয়ঙ্কর ছোটবেলাকে স্পর্শ করে নেই, যে কবিতা আমার পুকুর পাড়ের বিষাদকে ছুঁয়ে নেই, যে কবিতা আমার ছেলের গিটারকে ছুঁয়ে নেই, যে কবিতা আমার ধানখেত ও কৃষকের আত্মহত্যাকে ছুঁয়ে নেই, সেটা আমার কবিতা নয়। কিন্তু আমার একটা মুদ্রাদোষ আছে। আমার গাছতলা একলাফে বলিভিয়ার গাছতলা হয়ে যায়। আমার পুকুর পাড়ের বিষণ্নতা মেরিলিন মনরোর ঠোঁট ছুঁয়ে আসে। আমার ধানখেত ঢুকে পড়ে রাশিয়ার মেট্রোরেলে। এটাকে যদি তুমি আন্তর্জাতিকতাবাদ বলো– বলতেই পারো। আমি বাঁধা দেবার কে?
অরুণাভ রাহারায় : আপনার প্রথম দিকের কাব্যগ্রন্থ ‘ঋক্ষ মেষ কথা’য় (১৯৮৩) যে কাব্যভাষা ব্যবহৃত হয়েছে তার সঙ্গে ‘ছিঃ’ (১৯৯৩) বইটির কাব্যভাষার কোনও মিল নেই। হঠাৎ করে পড়লে দুজন পৃথক মানুষের লেখা বলে মনে হয়। এটা আমার অবাক লাগে... 


সুবোধ সরকার : আমারও অবাক লাগে। ‘ঋক্ষ মেষ কথা’ লিখেছিলাম রাত জেগে এম.এ. পরীক্ষার আগে। ঋক্ষ মেষ তখন না লিখলে, জীবনে লেখাই হত না। ওই বইটাই আমার নিয়তি। এত দুর্বোধ্য ভাষায় লিখেছিলাম যে আর বলার নয়! তখন কবি প্রণবেন্দু দাশগুপ্ত আমাকে স্নেহের সঙ্গে চিমটি কেটে বলেছিলেন, ‘দুরূহতার উপাসক’। ‘ছিঃ’ যখন লিখলাম তখন আমি অন্য একটা লোক। আমার ঠিকানা পাল্টে গেছে। আমার বন্ধু পাল্টে গেছে। আমি তখন খেতে পাই এবং খাওয়াতেও পারি। আমি তখন পার্ক স্ট্রিট থেকে রাত করে বাড়িতে ফিরতে পারি। আমি তখন ছোটবেলার দারিদ্র্যকে জুতোতে পারি। আমি আর শিয়ালদা স্টেশনে ফিরতে চাই না। আমি তখন জিনস পরা এক বাউল। যেন নগর সংকীর্ত্তনে বেরিয়েছি। এত কিছু পাল্টে গেল, আর কবিতার ভাষা পাল্টাবে না!
অরুণাভ রাহারায় : আপনি একটি ঘোষিত মন্তব্য করেছেন ‘বাংলা কবিতার পাঠক, ঐতিহাসিক কারণে, যে কোনও ভাষার কবিতা পাঠকের চাইতে বেশি।’
সুবোধ সরকার : ইংরেজি কবিতার পাঠক কিন্তু বেশি নেই। তার থেকে অ্যারোবিক, চৈনিক এবং বাংলা কবিতার পাঠক অনেক বেশি। আমি ইংরেজি বলতে ইংল্যান্ডে ইংরেজি বোঝাতে চাইছি। একজন লন্ডনের তরুণ কবি যদি গ্লোবাল মার্কেট না পায় তাহলে তার বই বিক্রি আমার থেকে অনেক কম। একদিন Faber and Faber-এর সম্পাদক টি.এস.এলিয়ট বলেছিলেন একটা বই যদি ৮০০ কপি বিক্রি হয় তাহলে `that is a good run’ । বাংলা ভাষার পাঠক আছে। ৫-৬ জন কবির কবিতার বই নিয়মিত সংস্করণ হয়। সারা ভারতবর্ষে কেরল ছাড়া আর কোথাও এটা হয় না। সুতরাং আমি ভাগ্যবান, আমি বাংলায় লিখি। ছেলেমেয়েরা আমার বই কেনে। আমার নাম শুনলে প্রকাশকের চোয়াল শক্ত হয়ে ওঠার কথা নয়। তাছাড়াও একটা কথা বলব বাংলা কবিতার জগৎটা এতই রহস্যময় যে যাঁদের বই ভালো বিক্রি হয় না তাদেরও ভালো পাঠক আছে! অন্যকম পাঠক আছে!
অরুণাভ রাহারায় : সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘কবিতার জন্য সারা পৃথিবী’ নামের একটা বই আছে। কবিতার জন্য আপনার প্রচুর বিদেশ ভ্রমণের কথা আমাদের অনেকেরই জানা। তবু প্রথম বিদেশ সফর ঘিরে উন্মাদণার কথা জানতে ইচ্ছে করছে।
সুবোধ সরকার : আমি প্রথম বিমানে উঠি দমদমে এবং নামি নিউ ইয়র্কে। আমেরিকায় নেমে আমার যা হয় তাকে বলা যায় `shock of arrival’ (এই নামে একটা বই আছে, লিখেছিলেন মীনা আলোকজান্ডার) তার আগে আমি দমদম বিমান বন্দেরে ঢুকিনি। আমার দুটো কারণ ছিল আমেরিকা যাবার। এক. ভারত সরকার আমাকে টিকিট দিয়েছিল, অ্যালেন গিন্সবার্গের উপর একটি বই লিখতে আর দ্বিতীয় কারণ ছিল কবিতা। বেশ কয়েকটা শহরে কবিতা পড়েছিলাম। কিন্তু অ্যালেন গিন্সবার্গ ছিল তখন আমার জীবনের প্রধান নায়ক। তাকে চোখে দেখব সেটাই ছিল একটা স্বপ্ন। তিনি আমাকে তাঁর গাড়িতে তুলে নিলেন ব্রুকলিন থেকে ফিলাডেলফিয়া নিয়ে গিয়েছিলেন। অ্যালেন গিন্সবার্গের সঙ্গে সে এক অসামান্য ভ্রমণ। সারাটা পথ জুড়ে তিনি গল্প করে গেলেন বেনারস, অযোধ্যা, ইলেঅরা, কলকাতার। আমি দুপাশে দেখে গেলাম আমেরিকা। এখনও ভাবলে গায়ে কাঁটা দেয়।
অরুণাভ রাহারায় : আপনি গতবছর কানাডায় গিয়েছিলেন কবিতা পড়তে, তখন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় প্রয়াত হয়েছেন কলকাতায়। আপনার সেই মুহূর্তের অনুভূতি আমাদের একটু বলুন।
সুবোধ সরকার : আমি এরকম মহাজাগতিক ফাঁপড়ে আর কখনও পড়িনি। একদিকে নবমী নিশীর মতো সুনীলদার চলে যাওয়া। তখন আমি নিউ ইয়র্কে, মগনহেটেনের ৩০ তলার ফ্ল্যাটে। আমার মনে হচ্ছে কে যেন হাডসন রিভার থেকে উঠে এসে আবৃত্তি করছে ‘ভ্রুপল্লবে ডাক দিলে দেখা হবে চন্দনের বনে...।’ সারা আমেরিকায় তখন আতঙ্ক স্যান্ডি নিয়ে। কুখ্যাত ঝড়। যা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আছড়ে পড়বে নিউ ইয়র্কে। আমি চাইলেও দেশে ফেরার কোনও পথ নেই। আমি মাথা নিচু করে বিমানে উঠলাম টোরেন্টার জন্য। সারা পৃথিবীর লেখকদের জন্য একটা বিরাট ফেস্টিভ্যাল তার নাম IFOA পুরো কথাটা হল– International Festival of Authors। ভারতবর্ষ থেকে আমরা তিনজন, দিল্লি থেকে অনামিকা- হিন্দি ভাষার কবি আর ব্যঙ্গালুর থেকে একজন ইংরেজি ভাষার লেখক।এত বড় আয়োজন আমি দেখিনি। যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হাত খরচ দিল এক হাজার ডলার। এত মহার্ঘ্য হাত খরচ আমি জীবনে পাইনি। টোরেন্টোয় উইনস্টন নামে যে হোটেলে আমাকে রেখেছিল তার একদিনের ভাড়া ছিল ৪৭৩ ডলার। ২৮ অক্টোবর আমার জন্মদিনে আমার কবিতা পাঠ ছিল। এমন আর কখনও হয়নি। তারা তো আর জানতো না আমার জন্মদিন! সেটাই ছিল উৎসবের শেষ দিন। ডিনার টেবিলে উৎসবে অধিকর্তা এসে আমাকে ডেকে নিয়ে গেলেন। প্রথমে খুব ভালো ভালো কথা বললেন আমার কবিতা ভালো লেগেছে, ভালো না লাগলেও যেরকম বলে থাকেন লোকজন। তারপর গলা নামিয়ে খারাপ কথাটা বললেন, তিন হাজার পাঁচশো আশিটা ফ্লাইট ক্যানসেল হয়েছে। আমি খুব শান্তভাবে শুনলাম। হুইস্কিতে একটা চুমুক দিয়ে বললাম, আমি কি দেশে ফিরতে পারব না? তিনি বললেন, যতদিন আপনি ফিরতে না পারছেন ততদিন আপনি এই হোটেলে থাকবেন। সমস্ত দায়িত্ব আমার। এইরকম ভয় আমি কখনও পাইনি, এরকম আস্থাও পাইনি কোনও দিন। এইরকম ভয় ও আস্থা ছাপিয়ে আমার মাথায় তখন সুনীলদার মুখ। সুনীলদা আমার জন্য একটু অপেক্ষা করতে পারলেন না!
অরুণাভ রাহারায় : আপনার কবিতা পশ্চিমবঙ্গের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের কাছে পৌঁছে গেছে। এর পেছনে কি আবৃত্তিকারদের কোনও প্রভাব রয়েছে বলে মনে হয়?
সুবোধ সরকার : আমাকে আবুল বাশার একটি গল্প বলেছিলেন, বীরভূমের একটি প্রক্যন্ত গ্রামের সাহিত্য সভায় তিনি সভাপতি হয়ে গিয়েছিলেন। সেখানে সূর্যাস্তের পর লণ্ঠন জ্বেলে সাহিত্য সভা চলছিল। গ্রামের ছেলেমেয়েরা আমা ৮-১০টি কবিতা আবৃত্তি করে শোনায়। বাশার ফিরে এসে আমাকে বললেন, ‘আরে সুবোধ আপনি করেছেন কী! যে-গ্রামে এখনও বিদ্যুৎ পৌঁছায়নি সেখানে আপনার কবিতা পৌঁছে গেল...!’ আমি অস্বীকার কারব না যে আবৃত্তিকারদের ভূমিকা নেই। তারা আমারে কবিতা গ্রাম থেকে গ্রামে, শহর থেকে শহরে মুখে মুখে ছড়িয়ে দিচ্ছেন। কবিতার যে একটা ওরাল ট্র্যাডিশন ছিল সেটা এখন আবৃত্তিকাররা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে আমার কবিতা যখন মঞ্চে উঠে ব্রততী শোনায় তাতে যা আনন্দ হয় তার দশগুণ বেশি আনন্দ হয় প্রত্যন্ত গ্রামের কোনও মেয়ে বা ছেলের কণ্ঠে শুনলে।

সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কথা না বলতে আদালতের নির্দেশ
ইমরান খান ও বুশরা বিবিরাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কথা না বলতে আদালতের নির্দেশ
বিতর্কিত আউটের ছবি পোস্ট করে মুশফিক লিখলেন...
বিতর্কিত আউটের ছবি পোস্ট করে মুশফিক লিখলেন...
এই গরমে শিরোনামহীনের শীতল সুর!
এই গরমে শিরোনামহীনের শীতল সুর!
সর্বাধিক পঠিত
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
খুলনায় এযাবৎকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
খুলনায় এযাবৎকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চুক্তিতে মাউশির ডিজি হলেন নেহাল আহমেদ
চুক্তিতে মাউশির ডিজি হলেন নেহাল আহমেদ
ব্রাজিল থেকে গরু আমদানি প্রসঙ্গে যা বললেন রাষ্ট্রদূত
ব্রাজিল থেকে গরু আমদানি প্রসঙ্গে যা বললেন রাষ্ট্রদূত
আমরা সবাই ফেরেশতা, বাস করি বেহেশতে: রায়হান রাফী
আমরা সবাই ফেরেশতা, বাস করি বেহেশতে: রায়হান রাফী