X
রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪
১৫ বৈশাখ ১৪৩১

ক্ষতচিহ্নিত হাড়মাংস অথবা নিছকই আত্মজনের কথা

গৌতম গুহ রায়
১২ মার্চ ২০২৪, ১৫:০১আপডেট : ১২ মার্চ ২০২৪, ১৫:০১

৮ম পর্ব

ঠাকুমা যতদিন সুস্থ ছিলেন খুব ভোরে স্নান সেরে নিতেন। আমাদের গোয়ালঘর, বাড়ির পশ্চিম দিকের সেই টিনের ছাউনির নিচে তিন না-মানুষ আবাসিকের দায়িত্ব তাঁরই ছিল। সকালে উঠে গোয়ালঘর ঝাট দিতে আসতেন আয়েশা মাসি, ঠাকুমা থাকতেন তার সঙ্গে। এরপর একটা বালতি নিয়ে দুধ দোয়েতেন ঠাকুমা নিজেই। যেদিন লালির একটা চঞ্চল বাছুর জন্মালো সেদিন গোটা বাড়ি জুড়ে হইহই। রাত থেকেই জেগে সেই মুহূর্তের প্রতিক্ষায় কাকা, মা এবং বাড়ির সবাই। ভোর রাতে রক্তরং-গোলাপী নাড়ি পেঁচানো একটা মাংসপিণ্ডের মতো আমাদের সুন্দরী গরু লালী তার সন্তান প্রসব করলো, বলা ভালো করানো হল। ঘোষপাড়া থেকে সুরেশ যাদবকে ডেকে আনা হয়েছিল আগেই। তাঁর কাজ ছিল গরুর-বাছুর প্রসবে হাত লাগানো। হাতে একটা রাবারের গ্লাভস পড়ে তিনি টেনে বেড় করলেন সদ্যোজাতকে। নাড়ি কাটলেন, জরায়ু পরিষ্কার করলেন। দুপুরের মধ্যেই টলমল পায়ে উঠে দাঁড়ালো সেই সদ্যোজাত বাছুরটি। ধপধপে সাদা রঙয়ের মধ্যে কপালে একটা বাদামি চিহ্ন। সবার আগ্রহ ছিল বকনা না গাঁই সেই নিয়ে। সুরেশ কাকা ঘোষণা করে দিয়েছিলেন ‘গাঁই’। এর একুশ দিন পরে তুলশী তলায় গোরোক্ষনাথের পুজোর আয়োজন করা হল। এই প্রসঙ্গে উল্লেখ করা যায় যে, গবাদিপশুর মঙ্গল কামনায় ও অধিক দুধের প্রত্যাশায় গোরক্ষনাথ ঠাকুরের পুজো একসময় বাংলার নানা অঞ্চলে প্রচলিত ছিল। উত্তরবঙ্গের রাজবংশী সমাজে গো-পালনের সঙ্গে এই ব্রত পালনের প্রচলন ছিল। রাখাল বালকেরা বাড়ি বাড়ি ঘুরে গোরক্ষনাথের গান গাইতেন আর চাল-ডাল সংগ্রহ করতেন। এই ‘গোরক্ষনাথের পুজো’ এই সংগ্রহ করা সামগ্রী দিয়ে করা হতো। অনেক জায়গায় একে রাখোয়ালি বা আখোয়ালি বলা হয়। গোরখ পুজো বা ব্রত কৃষি ও গো–পুজোর গান। পূর্ববঙ্গের অনেক অঞ্চলে আবার একটি কাঠের প্রতীকে তেল সিঁদুর মাখিয়ে গোয়াল ঘরে রেখে নানা উপকরণ দিয়ে পুজো করা হয়। এ পুজোয় এক কুলা ধান নিবেদন করা হয়। পাবনা জেলায় ‘গোরক্ষনাথের ব্রত’ এবং ময়মনসিংহ, ঢাকায় ‘গোরক্ষনাথের শিরনি’ নামে লোকাচার পালন করা হতো। এই আচার অনুযায়ী বাছুরের জন্মের ২১ থেকে ৩০ দিনের পর গাভীর দুধ দোহন করে সবটাই গাঢ় করে জ্বাল দিয়ে ক্ষীর করা হতো। সেই ক্ষীর দিয়ে গরু, বাছুর, স্বস্তিকা প্রভৃতি গড়ে গোয়াল ঘরের এক কোণে রেখে আসা হতো। আবার কোথাও উঠোনের একস্থানে গোবর দিয়ে লেপে সেই এলাকার রাখাল ছেলেদের নিমন্তন্ন করে এনে সেই দুধের পায়েস খাওয়ানো হতো। এই উপলক্ষ্যে পাঁচালি পড়া হতো, একে ‘গুক্কের ধারের পাঁচালি’ বলা হতো, আর রাখাল বালকেরা ‘হেচ্চো’ বলে ধোয়া দিত। ক্রমশ এই ব্রত হিন্দু মুসলিম নির্বিশেষে পালিত হতো। মুসলিমরা ওই তেল বা পুজোর মধ্যে না গিয়ে ‘বাগনাড়ু’ বানিয়ে ছেলেপেলেদের মধ্য বিলি করে দিত। দেশভাগের পর ছিন্নমূল মানুষদের অনেকের মতো আমার ঠাকুমার কাছেও ব্রত দুই মিলিয়ে এক ভিন্ন রূপ নিয়েছিল। রীতি মেনে নতুন গাইয়ের দুধ জ্বাল দিয়ে ক্ষীর করা হতো। দুধের সেই ক্ষীর থেকে নাড়ু বানানো হয় এই পুজোয়। সেই নাড়ু আকাশের দিকে ছিটিয়ে ‘লুট’ দেওয়া হতো। ওই ‘অমৃত’ স্বাদের ক্ষীরের নাড়ুর জন্য আমাদের মধ্যে হুটোপুটি লেগে যেত।

ঠাকুমার অসুস্থতার পর ধীরে ধীরে কমতে থাকলো গরুর সংখ্যা। গোয়ালঘরটাও একদিন শূন্য হয়ে গেল। গোবিন্দের কাছে নিজেকে সঁপে দিতে চাইতেন তিনি। বরাহের রূপ জলরাশি ‘বিক্ষীভিত’ করে অপরিমিত শক্তির অধিকারী হয়ে বরাহেরই চেহারা নিয়ে নষ্ট পৃথিবীকে উদ্ধার করেছিলেন শ্রীকৃষ্ণ, তাই তিনি গোবিন্দ। গো মানে পৃথিবীও হতে পারে, সূর্যরশ্মিও হতে পারে। রশ্মিসমূহের উদ্ধারকর্তা হিসাবে বিষ্ণু গোবিন্দ নামে ভূষিত হতে পারেন। ঋক বেদে তিনি অপহৃত গো উদ্ধার করেছিলেন তাই তিনি গোবিন্দ। ঠাকুমার গোবিন্দ ছিল পৃথিবীর ও রশ্মির, গোরক্ষাকারীর অমূর্ত শক্তি। বর্তনা ও অবর্তমান যাই হন তবুও ঠাকুমা ছিলেন, গোটা বাড়ি জুড়েই ছিলেন। তাঁর কালো পাড় সাদা শাড়ির সুতোতে জড়িয়ে ছিল ময়মনসিংহ থেকে নিয়ে আসা মাটির গন্ধ, আমাদের অধুনালুপ্ত গোয়ালঘরের ছায়া, ক্ষীরের গোরক্ষনাথের নাড়ুর অমৃত স্বাদ। আমাদের সাত ঘরের মধ্যখানের চৌকো উঠানের উত্তরদিকের তুলশিতলা, যেখানে প্রতিদিন সান্ধ্যপ্রদীপ জ্বলত, তিনি সেই নরম আলো। একদিন সেই তুলশিতলায় বাঁশের মাচায় করে চেতন–অচেতনের সীমা ছাড়ানো ঠাকুমাকে নামানো হল।

সেই দিনটির কথা আমার আমৃত্যু মনে থাকবে। সেদিন ছিল আমার জন্মদিন। আমার জন্মের সময় বাবা বাইরে ছিলেন, হয়ত সেই কারণেই বা প্রথম সন্তান বলে তিনি আমার জন্মদিন হই-হুল্লোর করে উদ্‌যাপন করতেন। আমার স্কুলের ও পাড়ার জনা পঁচিশ বন্ধুর নেমন্তন্ন ছিল আমাদের বাসায়। একটা বড় পিতলের হাঁড়িতে পায়েস রান্না হচ্ছিল, তত্ত্বাবধানে মা ও খুড়তুতো দিদি। আমাদের ঘর ও বারান্দা জুড়ে বন্ধুরা তুমুল হইচইয়ে মেতে উঠেছে। এমন সময় ঠাকুমার ঘর থেকে একটা চিৎকার উঠে এলো। জেঠিমার চিৎকার। সবাই ছুটে গেল সেই ঘরে। আমিও। দেখি ঠাকুমার শরীর তখন ঠান্ডা, সাদাটে মুখের থেকে লালা পড়েছে, চোখ স্তব্ধ স্থির। কিছুক্ষণের মধ্যেই পারামাণিক ডাক্তার এলেন। তিনি জবাব দিয়ে দিলেন। এতক্ষণে আমার বন্ধুরা সবাই বিষয়টা জেনে গেছে, তারাও চুপ করে বারান্দায় বসে আছে। মাকে দেখলাম উনুনের আগুন জল দিয়ে নিভিয়ে ঠাকুমার পায়ের কাছে বসে পা ঘসে দিচ্ছেন, ক্ষীণ আশা জিইয়ে রাখা– যদি প্রাণ ফিরে আসে। আমরা সবাই সেই প্রার্থনাই করছি। কাকা তাই ডাক্তার জেঠুকে কিছুক্ষণ বসতে বললেন– যদি কিছু অলৌকিক ঘটে! আসলে তো আমরা প্রত্যেকেই বেঁচে থাকি কিছু অলৌকিক প্রত্যাশা নিয়েই। আমি ধীরে ধীরে পিছিয়ে যাচ্ছিলাম। মাটিতে শুয়ে থাকা ঠাকুমা ও তাকে ঘিরে ভিড়, এই ভিড়টাকে আচমকা প্রত্যাখ্যান করছি। ওই ভিড়টার মধ্যখানে সাদা কাপড় জড়ানো আমাদের বটবৃক্ষ, আমি দেখছি জেঠিমার মুখ, বাস্তবকে প্রত্যাখ্যান করে তিনি প্রাণ খুঁজছেন, পায়ের তল থেকে ঘসে ঘসে তুলে আনবেন তাঁর শাশুড়ির প্রাণবায়ু। আমাকে আশ্বস্ত করছে সেই ইচ্ছার শক্তিটা, আবার ডাক্তার ও ভিড়ের মানুষগুলোর দিকে তাকিয়ে নিজেকে তার থেকে দূরত্বে নিয়ে যাচ্ছি, প্রত্যাখ্যান করছি তাদের সত্যকে। সত্য ও মিথ্যা, মৃত্যু ও জীবনের রশি টানাটানির সঙ্গে জড়িয়ে যাচ্ছে প্রত্যাখ্যাত সময়ের পা।

ধীর পায়ে হেঁটে বাবা এলেন আমাদের বন্ধুরা যেখানে চুপ করে বসে ছিল সেখানে। আমাদের গলির মাথায় আমার প্রিয় বন্ধু ভাইয়ারদের বাসা, আমাদের বাড়ির পাশের জঙ্গলের মালিক ‘বুড়ো’ বা সত্যজিৎ চ্যাটার্জির নাতি। বাবা তাকে বললেন দুটো বাড়ি পরের দুলালকে খবর দিয়ে তাঁর ঠেলাগাড়ি করে সবাই মিলে ধরাধরি করে পায়েসের হাড়িটা তাদের অর্থাৎ ভাইয়াদের বাসায় নিয়ে যেতে। পিতলের হাড়িভর্তি পায়েস ও লুচি বানানোর জন্য তৈরি করা ময়ম দেওয়া ময়দার মণ্ড সেই বিকালেই, তখনই পাঠানো হলো ভাইয়াদের বাসায়, যাতে খাওয়ারগুলো নষ্ট না হয়। বন্ধুরা সবাই ওদের বাড়ি চলে গেল। ঠাকুমার জেগে ওঠার সম্ভাবনা তখন ক্রমশ কমছে। ডাক্তার জেঠুই বললেন, ‘সব শেষ। এবার বাইরে বের করো।’ ইতোমধ্যে পাশের বাড়ির তিনিকড়ি কাকু পেছনের ঝাড় থেকে বাঁশ কেটে এনেছেন। সেটা কেটেকুটে মাচা প্রস্তুত ততক্ষণে। পুরোনো কাঠের পালঙ্ক থেকে ঠাকুমার দেহটা ধরাধরি করে সেই মাচায় নামানো হল। মা বলে উঠলেন– দেখো, লাগে না যেন। এই সময় আবার গোটা বাড়ি হু হু করে কেঁদে উঠল। সাদা চাদরে ঢাকা ঠাকুমাকে বাঁশের চৌদোলায় করে ধরে ধরে সবাই মিলে নিয়ে এলো, শোয়ান হলো সেই তুলশি তলার বাঁধানো চাতালে। একজন হরিধ্বনি দিতে যাচ্ছিলেন, বাবা ধমকে উঠলেন। এখনো বাড়ির সবাই আশা আঁকড়ে আছেন বোঝা যাচ্ছে। ডাক্তার কাকু আবার এলেন। একটা তুলো পেঁচিয়ে নিয়ে নাকের কাছে ধরলেন, বুকে পিঠে স্টেথোটা আবার ধরলেন। বুকের উপর দুহাতে চাপ দিলেন জোড়ে জোরে। হঠাৎ মনে হল ঠাকুমার দেহটা নড়ে উঠল। প্রায় পনেরো কুড়ি মিনিট সবাই স্তব্ধ হয়ে তাকিয়ে আছে- ঠাকুমাকে ঘিরে সেই তুলশী তলায়। জেঠিমা পায়ের তলাটা হাত দিয়ে ঘসে যাচ্ছেন তখনো। একটা অলৌকিক প্রত্যাশা। অবশেষে সেই মিরাকলটি ঘটলো! ঠাকুমার নাড়ি বা পালস পাওয়া যাচ্ছে বলে ডাক্তার কাকু দ্রুত আবার ঠাকুমাকে ঘরে তুলে নিয়ে যেতে বললেন। গোটা বাড়ির সমস্ত মেয়েরা উলুধ্বনি দিয়ে উঠল। উলুধ্বনির মধ্যেই আবার ঠাকুমাকে তাঁর ঘরে তুলে নিয়ে যাওয়া হল। বাঁশের মাচা থেকে তাঁকে দ্রুত পালঙ্কে তোলা হল। ক্রমশ এই খবর ছড়িয়ে পড়ল। বাড়িতে ভিড় বাড়তে থাকলো। আমি একদৌড়ে ভাইয়াদের বাসায়। ভাইয়ার মা তখন সেই ময়দার মণ্ড থেকে লুচি বানাচ্ছেন। বন্ধুরা সবাই মিলে শোকের আবহকে উৎসবে পালটে নিতে সময় লাগলো না। এরপর ‘পুনর্জীবন’ পাওয়া ঠাকুমা আরো চার বছর ছিলেন আমাদের সঙ্গে। বিছানা থেকে উঠে দাঁড়ানো বা নড়াচড়া করতে পারছিলেন না আর। ফলে বেডসোল হয়ে গেল। জেঠিমা প্রতিদিন কোমরের পেছনের সেই ক্ষত পরিষ্কার করে দিতেন। শীতের পর বসন্ত, বসন্তের পর গরম এলো গেল, আমার ঠাকুমা, আমাদের বটবৃক্ষ বিছানায় শুয়ে শুয়ে দেখলেন তাঁর সাধের পরিবার ভেঙে পাঁচ টুকরো হয়ে গেল। রান্নাঘরের মাঝে দেওয়াল উঠল। তিনি বিছানা থেকেই এই ভাঙন দেখলেন। ছেলেরা একে একে আলাদা হয়ে যাচ্ছে, এতে সায় ছিল তাঁর। কারণ বাস্তবটা বুঝতেন তিনি। পরিবার, ভিটা, দেশ খণ্ড-খণ্ড হওয়ার সাক্ষী ছিন্নমূল মানুষের চেয়ে কে বেশি জানে এই সত্যটা– মানুষ নিজেকে নিয়েই বাঁচে। একা মানুষ, আর সব সেই মিথ্যে করে দেয়। ক্রমশ দেহের সঙ্গী চোখটাও জ্যোতি হারাচ্ছিল তাঁর,‌ শ্রবণ শক্তি কমে আসছিল। ওই বয়সে চলার শক্তি হারিয়ে ফেলা, চোখের দৃষ্টি কমে আসা একজন ছিন্নমূল স্মৃতিমগ্ন মানুষের কাছে থাকতে থাকতে আমার বোধবুদ্ধি পেকে উঠতে উঠতে জেনে ফেলেছিল যাদের বয়সের সমান দেহের কোনো ইন্দ্রিয় যখন ক্ষমতা হারায়– চলার, শোনার, দেখার– সে তখন নিজের মতো করে তার সেই অভাবটা পূরণ করে নিতে চায়। চেতনা হারানো শব হয়ে ওঠার আগেই আমার বটবৃক্ষ ঠাকুমা হয়ত তাই বুঝেছিলেন মানুষের জীবনটা কত আত্মবিপরীতের ছায়া ও ছবি, বৃক্ষ ও পাথরে ঠাসা।

/জেড-এস/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা
সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা
কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
দিনাজপুরে একসঙ্গে ২০ হাজার কণ্ঠে গীতা পাঠ
দিনাজপুরে একসঙ্গে ২০ হাজার কণ্ঠে গীতা পাঠ
উপজেলা নির্বাচন আগের যে কোনও নির্বাচনের চেয়ে ভালো হবে: ইসি হাবিব
উপজেলা নির্বাচন আগের যে কোনও নির্বাচনের চেয়ে ভালো হবে: ইসি হাবিব
সর্বাধিক পঠিত
দক্ষিণে ‘ডায়াবেটিক ধানের’ প্রথম চাষেই বাম্পার ফলন, বীজ পাবেন কই?
দক্ষিণে ‘ডায়াবেটিক ধানের’ প্রথম চাষেই বাম্পার ফলন, বীজ পাবেন কই?
যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে ইসরায়েলের প্রতিক্রিয়া পেলো হামাস
যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে ইসরায়েলের প্রতিক্রিয়া পেলো হামাস
তাপপ্রবাহে যেভাবে চলবে শ্রেণি কার্যক্রম
প্রাক-প্রাথমিক বন্ধই থাকছেতাপপ্রবাহে যেভাবে চলবে শ্রেণি কার্যক্রম
বিক্রি না করে মজুত, গুদামে পচে যাচ্ছে আলু
বিক্রি না করে মজুত, গুদামে পচে যাচ্ছে আলু
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগ ছাড়া কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগ ছাড়া কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই