X
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
১৪ বৈশাখ ১৪৩১
উপন্যাস

বিকল্প অর্থনীতি ও গ্রাম্য কায়কারবার

সাজেদুল ইসলাম
১৬ মার্চ ২০২৪, ০৮:০৬আপডেট : ১৬ মার্চ ২০২৪, ০৮:২২

বিকেল ঘনিয়ে এলে হায়দার মোড়লের শানে একদল ছেলে-মেয়ে নিয়ম করে হাট-বাজার বসায়। এমনকি তারা সেখানে লঞ্চ টার্মিনাল খুলে লোক ডাকাডাকিতে নেমে পড়ে। শানে হেলান দেবার উঁচু এবং স্বল্প চওড়া স্তম্ভ দুটির দুই পাশে দুই পা ছড়িয়ে দিয়ে সারেং কয়েকবার ভেপু বাঁজায়। সুকানির সহযোগী দুজন কাঠের সিঁড়ি নামিয়ে দেয়। কয়েকজন জোগাল লোক যাত্রী ডাকে। এই ঢাকা, ঢাকা, ঢাকা। এই ভাই আসেন। যারা ঢাকা যাবেন আসেন, আসেন। আসেন ভাই। ভান্ডারিয়া-হুলারহাট-ঢাকা। আসেন ভাই, আসেন, আসেন।

হায়দার মোড়লের শানের অলিন্দে বর্ষাকালে শেওলা জমে। গ্রীষ্মের রোদে শেওলার ক্ষত শুকিয়ে যায়। বৃষ্টির ভোরেও মোড়লের শানে পাখি আসে। শীতে আসে দোয়েল। ধূসর দোয়েল এসে শিস দেয়। লেজটাকে পরপর কয়েকবার উপর-নীচ করে। সারাবছর কয়েকজোড়া ভাত শালিক সেখানে আসে। এক ঢোক আহার তোলে ফের উপরে মাথা ঘুরিয়ে তাকায়। কাকে যেন খোঁজে। আহার শেষ হলে ফের ঝাঁক বেঁধে উড়ে যায়। প্রকৃতির খেলা সকালে শেষ হয়ে গেলে বিকেলে এই শান শিশুদের স্বর্গরাজ্য হয়ে ওঠে।

একজন পেছন থেকে হাক ছাড়ে। বলে, এই আসেন, আসেন, আগে যায় পারাবত, রুটি আছে পারাবত, কলা আছে পারাবত, গইয়া আছে পারাবত। এভাবে ডেকে ডেকে তারা যাত্রীদের কবজা করে নিজেদের ঢেড়ায় তোলে। দুই লঞ্চের দুজন টানাটানি করে পেরেশান হয়। শেষে দেনদরবার করে বাড়তি ভাড়া আদায় করে। লঞ্চের ভিতরে চলে রান্নাবান্নার আয়োজন। সঙ্গে মিছেমিছি খাওয়া-দাওয়া এবং কেনা-বেচা। কামরাঙা পাতা দিয়ে তৈরি হয় কালিবাউশ মাছ। গাঁদা ফুলের পাতা দিয়ে পাঙাস মাছ। ঝাল ঝোলে রান্না হয় সেই মাছ। শোভা, রেবা, উর্মি এবং সোহাগ এসব খাবার মন দিয়ে অকৃত্রিম ভঙ্গিতে খায়। জনি আর রাজন মিলেমিশে বাজার করে। কিনে আনে নতুন নতুন মাছ। পাতা দিয়েই চায়ের পেয়ালা বানায় তারা। সেসব পেয়ালা চা ঢালা হলে অন্যরা শব্দ তুলে পান করে সেই চা। রাতের খাবারের সময় ঘনিয়ে এলে আরশি তার সহযাত্রীদের ডাকাডাকি করে হয়রান হয়। বলে, তাড়াতাড়ি খাইতে আসো, লঞ্চযাত্রায় রাতের খাওন জলদি খাওয়াই ভালো। ওদের মা-চাচিরা দূরে বসে একে অপরের মাথায় বিলি কাটে আর মিটিমিটি হাসি। ছেলেমেয়েদের এইসব লঞ্চ-লঞ্চ খেলা তারা দেখেও না দেখার ভান করে। যেন ওরা আবার শরম পেয়ে খেলা ভেঙে না দেয়।

কাঁঠাল গাছের ঝরে পড়া হলুদ রঙের পাতা দিয়ে লঞ্চের যত বেচাকেনা—সব চলে। যে পাতাটি আকারে খানিক বড় সেটি দশ টাকার নোট। যেটি মাঝারি সেটির মূল্যমান পাঁচ টাকা। ছোট পাতাগুলো এক বা দুই টাকার সরকারি নোট হিসেবে বিবেচিত হয়। মুদ্রা সম্পর্কিত বৈশ্বিক নিয়মকানুনের বালাই এখানে নেই। ডলারের নিয়ন্ত্রণহীন ওঠানামা ও অস্থিরতা নেই এই বাজারে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক, আঞ্চলিক উন্নয়ন সমিতি, বিশ্বব্যাংক, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের কর্তৃত্ব এইসব কাঁঠালপাতা নোটের দরদাম নির্ধারণের ক্ষেত্রে অচল। এই খেলোয়াড় দলে জনি এবং রাজন বয়সে কিছুটা বড়। কাঠালপাতার কোন নোটের কী মান—তা নির্ধারণের একক মাতব্বরি এই দুজনের হাতে গচ্ছিত।

রেবা একবার দশ টাকার এক বড় নোট নিয়ে এসে পাঙাসের ঝোল খেতে চাইলে জনি তাকে ফিরিয়ে দেয়। জনি রেবাকে বলে, না না, আরো টেকা লাগবে, এডা তো দুই টেকার নোট। এ কথার পরই শুরু হয়ে যায় হট্টগোল। রেবার নেতৃত্বে চার-পাঁচজনের একটি দল উঠে যায় হায়দার মোড়লের শান থেকে। উঠে গিয়ে রেবার এই দল অল্পদূরেই ভেঙে পড়া গাছের গুড়ির ওপর গিয়ে বসে। সেখানে তারা জনি ও রাজনের একক কর্তৃত্বকে চ্যালেঞ্জ করে বিকল্প অর্থনীতির তত্ত্ব নিয়ে বসে। কাঁঠালপাতার একক খবরদারি সেখানে টিকতে পারে না। রেবাদের সেই হাটে মুদ্রা হিসেবে কাঁঠালপাতার পাশাপাশি অন্যান্য প্রচলিত পাতারও কদর বৃদ্ধি পায়। সেখানে কেবল মুদ্রা দিয়েই সব পণ্য ক্রয়-বিক্রয় দুঃসাধ্য হয়ে পড়ে। পণ্যের সাথে সেখানে পণ্যের বিনিময় ঘটে। শোভা বড় একটি চিতল মাছের বিনিময়ে কয়েক সের কালিজিরা চাল বুঝে নেয়। আবার উর্মি বিচিকলার বদলে কাউকে কাউকে কয়েক হালি কামরাঙা দিয়েও সহায়তা করে। কাঁঠালপাতার একক কর্তৃত্ব বিনাশ হওয়ায় জনি এবং রাজনের ব্যবসায় ধস নামতে বসলে তারা শেষপর্যন্ত অন্যদের সঙ্গে আপোষ-মীমাংসায় রাজি হয়। ফলে নতুন যে বাজারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয় সেখানে কাঁঠালপাতার প্রতীকী এই মুদ্রার বিপরীতে ব্যক্তির অন্যান্য সম্পদের মূল্য বাড়ে। প্রত্যেকে তখন কাগুজে মুদ্রার বিপরীতে সোনাদানাসহ অন্যান্য স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের দিকে নজর দেয়।

বহুবার সংস্কারের ফলে হায়দার মোড়লের বাড়ির আদি আসল রূপ এখন বিলীয়মান। তবু মোড়লের স্মৃতিচিহ্ন বলে যদি কিছু থাকে তবে তা ওই বাড়ি। মেঘনাদ রিহিল খুঁজতে থাকে—শূন্য বাড়িতে পূর্ব পুরুষের আলামত যদি কিছু পাওয়া যায়। বাড়ির পুরোনো এসব ঘরে আসবাব বলতে এখন তেমন কিছু নেই। বড় ঘরে আছে বার্মা সেগুন কাঠের এক বিরাট খাট। দেখতে অনেকটা পালঙ্কের মতো। নকশার অংশ হিসেবে আছে কাঠের চারকোনা ফ্রেম। ফ্রেমের সাথে মশারি খাটানোর বন্দোবস্ত। খাটের পূর্বকোণের পায়ের কাছে রাখা মস্ত পাথর। পাথরের ওজন পনেরো থেকে বিশ কিলোগ্রাম হতে পারে। সম্ভবত মোড়লের কারবারিতে ধান-চালের ওজন হিসেবে ব্যবহৃত হতো এই পাথর। ওজন পরিমাপের এই পাথরকে পইরণ বলে। হায়দার মোড়লের প্রথম স্ত্রী সারাবান তোহুরা খাটের একটি পায়ার কাছে সাপের গর্ত আবিষ্কার করেছিলো। একদিন সকালে ঘুম ভেঙে দেখে গভীর এক গর্ত। গর্তের বাইরে দাঁড়াশ সাপের খসানো খোলস। ওইদিনই তিনি পাথরটিকে গর্তের মুখে বসিয়ে দেন। সাপ ও গর্ত কোনো কিছুরই এখন আর অস্তিত্ব না থাকলেও পাথরটি রয়ে গেছে। যেন খাটের বিশ্বস্ত পাহাদার সে। পাশের ঘরে আছে আদিকালের এক সিন্ধুক। সিন্ধুক না বলে এটিকে লোহার বাক্স বলা যেতে পারে। ছোট সন্তান হওয়ায় হায়দার মোড়ল তার বাবা বারেক মোড়লের কাছে এই সিন্ধুক পেয়েছিলেন। হায়দার মোড়লের অবর্তমানে অন্তত হাজারবার খোলা হয়েছে এই সিন্ধুক। মূল্যবান যদি কিছু থেকেও থাকে তা এখন অবশিষ্ট নেই। কেবল পুরোনো দুটি কাঁথা আছে। ঘন এবং সেলাইয়ের ছোট ছোট ফোরের কারণে কাঁথাটি আরো পুরু ও শক্ত হয়ে উঠেছে। তবে বয়সজনিত অসুখে কাঁথাদুটি এখন মৃত প্রায়। কাঁথার পাশে রাখা কাঁচের তিনটি সেকেলে বোতল। বোতলগুলোর তলা যেন নীচ থেকে ভিতর দিকে ঢুকে গেছে। এই বিশেষ নকশায় কেন সেকালে বোতল তৈরি করা হতো তা কে বলতে পারে। আর আছে পাটের কয়েকটি নকশি শিকা। সিন্দুকের এক কোণে পড়ে আছে গিলাফে মোড়ানো পুস্তক। কোরান শরীফ মনে করে রিহিল সেটি খুলে দেখে ভিতরে ভাঁজ করা হায়দার মোড়লের একটি নির্বাচনী পোস্টার। তাতে উপরের দিকে বড় বড় অক্ষরে লেখা হায়দার মোড়ল ভালো লোক, জয়ের মালা তার হোক। এই লেখার পাশে ফুলের মালা অঙ্কিত আছে। তার নিচে লেখা—আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মোমবাতি মার্কায় ভোট দিয়ে হায়দার মোড়ল ভাইকে জিরাকাঠির মানুষের খেদমত করার সুযোগ দিন। পোস্টারের ডান হাত উপরে তুলে অভিবাদনরত হায়দার মোড়লের ছবি। বাম দিকে প্রজ্বলিত মোমবাতি। ভাঁজে ভাঁজে পোস্টার ছিড়ে যাওয়ার উপক্রম। কাগজের রঙ বিবর্ণ হয়ে গেছে আরো বহুবছর আগে। তবু ডকুমেন্ট আজও বলে যাচ্ছে হায়দার মোড়ল ভালো লোক—জয়ের বরমাল্য তার গলে পড়ুক।

এই তামাদি পোস্টার, অকেজো দলিল-দস্তাবেজ দেখে রিহিল স্ফীত হাসে। সে ভাবে, আমরা যা পাই তার জন্য কিছু না কিছু মূল্য আমাদেরকে দিতে হয়। মূলত প্রকৃতি আমাদের কাছ থেকে এই মূল্য বুঝে নেয়। এর মধ্যে কিছু মূল্য আমরা স্বেচ্ছায় দেই, কিছু মূল্য দেই তুমুল অনিচ্ছায়। কিছু মূল্য জেনে, কিছু মূল্য না জেনে, না বুঝে। প্রকৃতি এই একটি স্থানে খুব ন্যায়বিচার করে। সে সকলকে সমান দেয়—কেবল একেকজনকে একেক স্থানে। অথচ এই নিয়ে মানুষের মন খারাপের অন্ত থাকে না। তারা সৃষ্টিকর্তাকে দোষারোপ করে—আল্লাহ আমারেই কেবল ঠকায়। অন্য কাউরে কি সে দেখে না? নিজ নিজ চাওয়া-পাওয়ার জন্য সাধ্য অনুযায়ী মানুষ চেষ্টা-তদবির করে, কেউ আক্ষেপ করে, ব্যর্থ হয়ে শেষে কেউ অশ্রু ঝরায়। মানুষের এই নির্বুদ্ধিতা ও এই কাণ্ডকারখানা দেখে স্রষ্টা স্বয়ং নিশ্চয়ই হাসেন।

সৃষ্টিকর্তা সব মানুষকে সমান শক্তি দেন। কাউকে শক্তি দেন বাহুতে, কাউকে দেন মনে, কাউকে আবার মগজে। এই নিয়ে বিতর্ক নেই। কেউ যেমন অর্থবিত্ত পায় কিন্তু তার কপালে সম্মান জোটে না। পিছনে লোকে তাকে চতুর বলে গালি দেয়। কেউ আবার সম্মান-ভালোবাসা পায় কিন্তু পকেটে পয়সা নেই তার। যেমন হাতেম আলী স্কুলের হেড মাস্টার ময়েজ উদ্দিন। পথ ধরে হেঁটে গেলে লোকে তার জন্য সালাম-আদাবের বন্যা বইয়ে দেয়। ভক্তিভরে পথ ছেড়ে দেয়। বুকে হাত দিয়ে মাথা নিচে নোয়ায়। জবাব দিতে দিতে ক্লান্ত বেচারা কপাল থেকে হাত আর নামাতে পারে না। কিন্তু সাত ছেলে-মেয়ে নিয়ে ঘরে বিরাট অভাব তার। অন্যদিকে ব্যাংকের জোনাল ম্যানেজার শাহ আলম। তার বাবা এই নাম রেখেছিলো। ভেবেছিলো, ছেলে একদিন সারা জাহানের শাহেন শাহ হবে। দেখতে অতিকায় আকৃতির। লিকলিকে। মাথাভর্তি পরিপাটি চুল। ডাবের খোলার মতো পাছা দোলাতে দোলাতে অফিস কক্ষে ঢুকে। অফিসের এই ম্যানেজারের দাপটে অধীনস্থ লোকজন টিকতে পারে না। আজ একে গালমন্দ করে তো পরশু অন্যকে ধমকায়। অনিয়মের বিরুদ্ধে তার শক্ত অবস্থান। কিন্তু নিজে খাল ভরাট করে জমি বানিয়ে তাতে দ্বিতল বাড়ি করেছে। উপরে ভালো মানুষ সেজে কৌশলে দুই নম্বরীর ফন্দিফিকির করে সারাদিন। অফিসে বসে আয়েশে পান চিবোয়। এলাকার রাশভারী লোকেদের সঙ্গে হালগপ্প করে। অথচ বাড়িতে দুই বৌ নিয়ে বিরাট ফান্দে পড়েছে সে, সেখানে তার ঘুঘু আটকে আছে বহুদিন। আবার শহর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের কেরানি অনেক অর্থ দিয়ে বাড়িতে শানশওকত করে লোককে শোনায়—সে ঢাকায় বড় চাকরি করে। এই পরিচয়ে সে বিয়ে করেছে উচ্চবংশীয় বিত্তশালী ঘরের মেয়েকে। মাছ বাজারে গিয়ে গ্রামের লোকের নাকের ডগা দিয়ে বড় মাছটি হাতিয়ে নেয়। ভাবে সে জিতে গেছে। অথচ গত আশ্বিনে সে জানলো, উঠতি কিশোর ছেলেটি তার ফেনসিডিল খায়। এই বিরাট গোলক ধাঁধায় কে কীভাবে জিতে-কে হারে বোঝা কঠিন।

পুরোনো লাল রঙের গিলাফের ভিতর থেকে নির্বাচনী পোস্টার, সেকেলে অপ্রয়োজনীয় কাগজ ছাড়াও একটি চিরকুট বেরিয়ে আসে। খুব আগ্রহভরে চিরকুটের ভাঁজ খুলে চেয়ে থাকে রিহিল। পরিপাটি হাতের লেখায় কয়েক লাইনের বার্তা। সাধুভাষায় সুলিখিত এই চিরকুটে কোনো দিন-তারিখ নেই। চিরকুটে লেখা—

আমাদের শুভেচ্ছা গ্রহণ করুন। আমরা আপনার বাড়িতে আপনার সহিত আগামী কয়েকদিনের মধ্যে সাক্ষাৎ-মতবিনিময় করিবো। গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয়ে আলোচনান্তে মানুষের মঙ্গলে পরামর্শ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিবো। আমরা মানুষের মুক্তির জন্য কাজ করিতেছি। আমরা সমাজ বদল করিবার জন্য কাজ করিতেছি। আপনার সহিত শীঘ্রই সাক্ষাৎ ঘটিবে, আশা করি প্রস্তত থাকিবেন।

চিরকুটের একদম উপরে দুই লাইনে লেখা স্লোগান। অন্যায়-অনাচার রুখে দাঁড়ান, বিপ্লবী কাজ জোরদার করুন।


চলবে

/জেড-এস/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীর মৃত্যু
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীর মৃত্যু
খুদে ক্রিকেটারদের ৬০ হাজার টাকার শিক্ষাবৃত্তি দিলো প্রাইম ব্যাংক
খুদে ক্রিকেটারদের ৬০ হাজার টাকার শিক্ষাবৃত্তি দিলো প্রাইম ব্যাংক
মে থেকে  বাংলাদেশে ফ্লাইট শুরু করবে ইথিওপিয়ান এয়ারলাইন্স
মে থেকে বাংলাদেশে ফ্লাইট শুরু করবে ইথিওপিয়ান এয়ারলাইন্স
ইলেক্ট্রোলাইট পানীয় কী? কখন খাবেন?
ইলেক্ট্রোলাইট পানীয় কী? কখন খাবেন?
সর্বাধিক পঠিত
দক্ষিণে ‘ডায়াবেটিক ধানের’ প্রথম চাষেই বাম্পার ফলন, বীজ পাবেন কই?
দক্ষিণে ‘ডায়াবেটিক ধানের’ প্রথম চাষেই বাম্পার ফলন, বীজ পাবেন কই?
তাপপ্রবাহে যেভাবে চলবে শ্রেণি কার্যক্রম
প্রাক-প্রাথমিক বন্ধই থাকছেতাপপ্রবাহে যেভাবে চলবে শ্রেণি কার্যক্রম
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগ ছাড়া কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগ ছাড়া কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই
যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে ইসরায়েলের প্রতিক্রিয়া পেলো হামাস
যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে ইসরায়েলের প্রতিক্রিয়া পেলো হামাস
বিক্রি না করে মজুত, গুদামে পচে যাচ্ছে আলু
বিক্রি না করে মজুত, গুদামে পচে যাচ্ছে আলু