X
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪
১৬ বৈশাখ ১৪৩১

লিবিয়ার মৃত্যুকূপ থেকে বেঁচে আসার বর্ণনা দিলেন ৯ তরুণ

আমানুর রহমান রনি
০৫ অক্টোবর ২০২০, ০৯:০০আপডেট : ০৫ অক্টোবর ২০২০, ১২:৩৩

মৃত্যুকূপ থেকে ফিরে আসা এই নয় তরুণের চোখে-মুখে এখনও আতঙ্ক দেশে ফিরেছেন ভাগ্য পরিবর্তনের নেশায় লিবিয়ায় গিয়ে ভয়াবহ নির্যাতন ও সশস্ত্র হামলার শিকার হয়ে সৌভাগ্যক্রমে বেঁচে যাওয়া ৯ বাংলাদেশি তরুণ। মৃত্যুকূপ থেকে ফিরে আসা এই নয় তরুণের চোখে-মুখে এখনও আতঙ্ক। বেঁচে আছেন সেটাও তাদের কারও কারও কাছে বিস্ময় ও অবিশ্বাস্য। প্রত্যেকের শরীরে গুলির চিহ্ন। প্রাণে বেঁচে গেলেও কেউ কেউ হয়েছেন পঙ্গু। রবিবার (৪ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর মালিবাগে লিবিয়া ফেরত তরুণরা বাংলা ট্রিবিউনের কাছে গত ২৮ মে লিবিয়ার মিজদা শহরে তাদের ওপর সেই নৃশংস হামলার বর্ণনা দেন। এর আগে গত ৩০ সেপ্টেম্বর বিকালে জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থা আইওএম এবং বাংলাদেশ ও লিবিয়ার যৌথ উদ্যোগে বিশেষ একটি বিমানে তাদের দেশে ফিরিয়ে আনা হয়।

গত ২৮ মে লিবিয়ার সাহারা মরুভূমি অঞ্চলের মিজদা শহরের একটি এলাকায় ২৬ বাংলাদেশিসহ ৩০ জনকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ সময় গুরুতর আহত হন আরও ১২ জন বাংলাদেশি। তাদের মধ্যে নয় জনকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।

গুলির ক্ষত নিয়ে ফিরেছে ওরা

নয় তরুণের মধ্যে একজন ভৈরবের মো. জানু মিয়া ওরফে জানে আলম। ঢাকার সোহাগ ও শ্যামল নামে দুই দালাল ভালো চাকরি ও বেতনের আশ্বাস দিয়ে তাকে লিবিয়ায় পাচার করে। সেদিনের নৃশংস ঘটনায় তার তলপেটের বাঁ দিক থেকে গুলি ঢুকে ডান দিক দিয়ে বের হয়ে যায়। সেদিনের ঘটনা বর্ণনা দিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা বেনগাজী থেকে ত্রিপোলিতে যাওয়ার সময় পথে অপহৃত হই। একটি গ্রুপ আমাদের অপহরণ করে আরেকটি গ্রুপের কাছে বিক্রি করে দেয়। তারা আমাদের টাকার জন্য মারধর করতো। নির্যাতন সহ্য না করতে পেরে আফ্রিকান নাগরিকরা এক অপহরণকারীকে খুন করে। প্রতিশোধ নিতেই অপহরণকারীরা আমাদের সবার উপরে নির্বিচারে গুলি করে। এতে ৩০ জন মারা যায়। যারা গুলি করেছে তাদের অনেকে সিভিলে ছিল, অনেকের মিলিশিয়ার পোশাক ছিল।’

ক্র্যাচে ভর দিয়ে দেশে ফিরেছেন রোকন পঙ্গু হয়ে ফিরেছে রোকন

মাদারীপুরের রোকন। ভালো আয়ের জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে লিবিয়ায় গিয়েছিলেন। ২৮ মে ঘটনায় তার পায়ে গুলি লাগে। ক্র্যাচে ভর দিয়েই লিবিয়া থেকে দেশে ফিরেছেন। তিনি বলেন, ‘আমার পায়ে গুলি লেগেছে। এতে পায়ের হাড় ছিদ্র হয়ে গেছে, তাই ঠিকমতো হাঁটতে পারছি না।’

রোকন সাড়ে তিন লাখ টাকা দিয়ে দালালের মাধ্যমে লিবিয়ায় যায়। 

যেভাবে অপহরণ করা হয়েছিল

পাচারকারীরা বাংলাদেশ থেকে পাচার করা তরুণদের লিবিয়ার বেনগাজীতে একটি ক্যাম্পে রেখেছিল। তরুণরা বেনগাজীর দালালদের জিম্মিদশা থেকে বের হওয়ার জন্য ফের দালালদের দ্বারস্থ হন। তারা দালাল ধরে বেনগাজী থেকে লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে যাওয়ার চেষ্টা করেন। জানু মিয়া বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘বেনগাজীতে আমাদের রাহাত নামে এক দালাল নিয়ন্ত্রণ করতো। সে ২৭ জানুয়ারি আমাকে একটি কোম্পানিতে চাকরি দেয়। তবে সেখানে নামেমাত্র বেতন দিতো। কিন্তু খাটাতো দিনরাত।’

কম বেতন ও নির্যাতন থেকে বাঁচতে তরুণরা ত্রিপোলিতে যাওয়ার জন্য তানজিল নামে আরেক বাংলাদেশি দালাল ধরেন। তানজিলের বাড়িও ভৈরবে। তবে বেনগাজী থেকে ত্রিপোলিতে দীর্ঘ এই যাত্রায় পথে পথে বিপদ। অপহরণ, খুন, ডাকাতি ও ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। তানজিল বাংলাদেশি তরুণদের আশ্বস্ত করে, ‘নিরাপদে ত্রিপোলিতে নিতে সব দায়িত্ব তার?’ বেনগাজী থেকে ত্রিপোলি নিতে প্রত্যেকের কাছ থেকে ৬০ হাজার করে টাকা চায়। তরুণরা রাজি হন। বাংলাদেশে থাকা বড় ভাই জানু মিয়ার কাছ থেকেটাকা নেন তানজিল। এভাবে অন্য তরুণরাও স্বজনের কাছ থেকে ৬০ হাজার করে টাকা নেন।

৩০ তরুণকে ১৫ মে সকালে বেনগাজীর একটি তেলের পাম্পের সামনে জড়ো করা হয়। সেখানে দুটি মাইক্রোবাসে তোলা হয়। এরপর গাড়ি ছেড়ে দেয়। বেনগাজী থেকে ত্রিপোলি সড়কপথে যেতে তিন-চার দিন লেগে যায়। কারণ এসব সড়কে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ ও দুর্ঘটনা ঘটে। এজন্য পথে বিরতি নিতে হয়।  মাইক্রোবাস ত্রিপোলির আগের একটি শহরের কাছাকাছি পৌঁছানোর আগেই একটি অস্ত্রধারী গ্রুপ তাদের ওপর হামলা করে। ২৯ জনকে অপহরণ নিয়ে যায়। একজন অসুস্থ থাকায় নিতে পারেনি। সবাইকে একটি ক্যাম্পে নিয়ে যায় মাফিয়ারা। একটা কক্ষে আটকে রাখা হয় সবাইকে। সেখানে আরও নয় জন ছিল। মোট ৩৮ জন বাংলাদেশিকে তারা জিম্মি করে রাখে। তাদের কোনও খাবার দেওয়া হয়নি। আলো-বাতাসও ছিল না কক্ষে। ২৪ ঘণ্টায় কেবল একবার অল্প করে খাবার পানি দেওয়া হয়।

তাদের শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুলির চিহ্ন আরেক গ্রুপের কাছে বিক্রি

যে গ্রুপটি ৩৮ তরুণকে অপহরণ করেছিল, তারা তিন দিন রাখার পর আরেকটি গ্রুপের কাছে বিক্রি করে দেয়। লিবিয়া ফেরত বকুল হোসেন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমাদের আরেকটি গ্রুপের কাছে বিক্রি করে দেওয়ার পর, অন্য একটি বাড়িতে নেওয়া হয়। সেখানে গিয়ে দেখি ঘানা, নাইজেরিয়া ও অন্যান্য আফ্রিকান দেশের অনেক মানুষ। একটি লাশ পড়ে আছে। অস্ত্রধারীরা আমাদের সেই লাশ দেখতে বলে। আমরা টাকা না দিলে আমাদের পরিণতিও তার মতো হবে। আমাদের প্রত্যেকের কাছে ১২ হাজার ডলার করে চায়। টাকা না দেওয়ায় প্রতিদিন তিন থেকে চার বার সবাইকে মারধর করতো। প্রতিদিনই দুই-তিনজনকে খুন করে ফেলতো। যে খাবার দিতো, তা খাওয়ার যোগ্য না, না খেলে মারধর করতো। এভাবেই চলতো।’

কেন এই হত্যাযজ্ঞ?

অপহরণকারীরা প্রত্যেকের কাছে ১২ হাজার ডলার করে চেয়েছিল। টাকার জন্য প্রত্যেককে মারধর করা হতো। আফ্রিকান বিভিন্ন রাষ্ট্রের নাগরিকরা তাদের প্রতিহত করার চেষ্টা করে উল্লেখ করে লিবিয়া ফেরত সজল বলেন, ‘২৮ মে আফ্রিকান নাগরিকদের যখন টাকার জন্য মারধর করা হচ্ছিল, তারাও প্রতিবাদ করে। আফ্রিকানদের পাল্টা প্রতিরোধ ও হামলায় এক অপহরণকারী মারা যায়। সে অপহরণকারীদের নেতা পর্যায়ের ছিল। তার মৃত্যুর পর অপহরণকারী ও দালালদের চক্রের সদস্যরা একত্র হয়ে ক্যামে ব্রাশফায়ার করে। তাদের নির্বাচার গুলিতে ৩০ জন মারা যায়। এর মধ্যে ২৬ জনই বাংলাদেশি ছিল। গুরুতর আহত হয় ১২ জন বাংলাদেশি।’

হত্যায় অংশ নেয় ইউনিফর্ম পরা মিলিশিয়ারাও

গুলিতে আহত তরুণরা জানান, নির্বিচারে গুলি চালানো অস্ত্রধারীদের মধ্যে ইউনিফর্ম পরা মিলিশিয়াও ছিল। মাগুরার নারায়ণপুরের তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘অস্ত্রধারীরা সবাই গাড়িতে আসে। তাদের মধ্যে ইউনিফর্ম পরাও ছিল। তারাই বেশি গুলি চালিয়েছে, লাশ টেনে নিয়ে গেছে।’

বেঁচে ফেরাটা আশ্চর্য মনে হয় তাদের কাছে গুরুতর আহতদের ফেলে রাখা হয়েছিল মরুভূমিতে

২৮ মে গুলির ঘটনার পর অপহরণকারীদের আরেকটি গ্রুপ গুলিবিদ্ধ আহত কয়েকজনকে পাশের একটি হাসপাতালে নিয়ে যায়। পর পর দুটি হাসপাতালে গুলিবিদ্ধ বাংলাদেশি তরুণদের নিয়ে গেলেও কোনও হাসপাতাল তাদের চিকিৎসা দেয়নি। এরপর পাচারকারীরা ১২ বাংলাদেশিকে ভোর রাতের দিকে একটি ত্রিপোলির একটি মরুভূমিতে ফেলে রেখে চলে যায়।

ঘটনার শিকার জানু মিয়া বলেন, ‘গুলিবিদ্ধ অবস্থায় আমরা সেই অচেনা মরুভূমির মধ্য থেকে দুই থেকে আড়াই কিলোমিটার দূরের পথ হেঁটে একটি গ্রামের দিকে যাই। সেখানে একটি বাড়িতে আশ্রয় চাই। একজন লিবিয়ান নাগরিক আমাদের এই অবস্থা দেখে সেনাবাহিনীকে ফোন করেন। সেনাবাহিনী সেখান থেকে আমাদের উদ্ধার করে ত্রিপোলি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসকরা আমাদের বারান্দায় ফেলে রেখেছিল। তারা কোনও চিকিৎসা দেয়নি। এরপর আমাদের দূতাবাসের লোকজন আসার পর চিকিৎসা শুরু হয়।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের একেকজনের তিন থেকে পাঁচটি গুলি লেগেছে। কারও আঙুল উড়ে গেছে, কারও পায়ের হাড় ভেঙে গেছে, কারও বুকে-পেটে গুলি লেগেছে।’

লিবিয়ায় যেভাবে পাচার হয়েছিলেন

সোহাগ ও শ্যামল নামে দুই ব্যক্তির মাধ্যমে লিবিয়ায় পাচার হয়েছিল জানু মিয়াসহ কয়েকজন। সোহাগ ও শ্যামল ঢাকার মতিঝিলে থাকেন। বাংলাদেশি তরুণদের প্রথমে ভারতের ভ্রমণ ভিসায় পাচারের উদ্দেশে তাদের কলকাতা নেওয়া হয়। সেখান থেকে তাদের দুবাই ও মিশর হয়ে লিবিয়া পাচার করা হয়। জানু মিয়া বলেন, ‘২০১৯ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমার ভারতের ভিসা হয়। ওইদিনই আমি বাড়ি থেকে ঢাকায় আসি। রাতে আমাকে ঢাকা থেকে বাসে করে বেনাপোল সীমান্তে নিয়ে যায় পাচারকারীরা। ১৭ ডিসেম্বর ভোরে সীমান্ত পার করে আমাদের বাসে করে কলকাতার নিউমার্কেট এলাকায় নেওয়া হয়। একটি হোটেলে আমাদের তিন দিন রাখা হয়। সেখানে আরও কয়েকজন ছিল। তিন দিন পর কলকাতা থেকে আমাদের সবাইকে বিমানে করে মুম্বাই নেওয়া হয়। মুম্বাই বিমানবন্দরে সোহাগ ও শ্যামলের লোক ছিল। তারা আমাদের রিসিভ করে।

‘২১ ডিসেম্বর জানু মিয়াসহ আরও কয়েকজনকে মুম্বাই থেকে বিমানে করে দুবাই নেওয়া হয়। দুবাই পৌঁছানোর পর তাদের দালালরা শারজাহ নিয়ে যায়। সেখানেও বাঙালি দালাল ছিল। দালালরা সবাইকে একটি বাসায় নিয়ে যায়। সেখানে সবাইকে দশ দিন রাখ হয়। ২০২০ সালের জানুয়ারির প্রথম দিকে শারজাহ থেকে মিশরের ভিসা করা হয়, সবাইকে মিশর নেওয়া হয়। মিশরে নেওয়ার পর স্থানীয় দালালরা নিয়ন্ত্রণ নেয়।

‘মিশরে একটি ক্যাম্পে আমাদের রাখা হয়। সেখানে গিয়ে আমরা আরও শতাধিক বাংলাদেশিকে দেখতে পাই। যাদের সবাইকে লিবিয়া নেওয়া হবে বলে জড়ো করেছে দালালরা। এরপর মিশর থেকে সবাইকে লিবিয়ার বেনগাজী নেওয়া হয়। সেখানে সোহাগ ও শ্যামলের দালাল রাহাত রয়েছে। সে আমাদের সবাইকে রিসিভ করে। আমাদের নিয়ে একটি ক্যাম্পে রাখা হয়।’

অভিভাবকদের বক্তব্য

মাগুরা নারায়ণপুরের ফুলমিয়া ও আয়েশা বেগমের ছেলে তরিকুল। এক ছেলে ও এক মেয়ের মধ্যে তরিকুল বড়। বাবা ধারদেনা করে কুষ্টিয়ার কামাল নামে এক দালালের কাছে সাড়ে চার লাখ টাকা দেন। এছাড়াও নগদ ৩০ হাজার টাকা দেন। কামাল বিভিন্ন দালালের মাধ্যমে লিবিয়া পাঠায়। কামালকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। তরিকুলের মা আয়েশা বেগম। এই মা বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমার মণিকে (তরিকুল) এখনও আমি দেখিনি। ঢাকায় আছে, সোমবার (৫ অক্টোবর) বাড়ি আসবে। আমার মণি জীবিত ফিরে এসেছে এতেই আমরা খুশি।’

পুলিশের বক্তব্য

সিআইডির অর্গানাইজড ক্রাইমের ডিআইজি আব্দুল্লাহ হেল বাকি বলেন, ‘সিআইডি বাদী হয়ে এই ঘটনায় তিনটি মামলা করেছে। এছাড়াও ভিকটিম পরিবারগুলো মামলা করেছে। সিআইডির কাছে এই ঘটনাসংক্রান্ত ১৫টি মামলা তদন্তাধীন রয়েছে। খুব দ্রুত এগুলোর অভিযোগপত্র দেওয়া হবে। সিআইডি ছাড়াও পুলিশের অন্যান্য ইউনিটও এই ঘটনা নিয়ে কাজ করছে। তাদের সবার সঙ্গে সমন্বয় করেই আমরা মামলা তদন্ত করছি। সিআইডি ইতোমধ্যে ৪৪ জনকে গ্রেফতার করেছে।’

 

 

/এমএএ/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
বিয়ের ১০ মাস পর অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে
বিয়ের ১০ মাস পর অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে
সিলেটে স্কুল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিগার-মারুফাদের একবেলা
সিলেটে স্কুল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিগার-মারুফাদের একবেলা
মেক্সিকোতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ১৮
মেক্সিকোতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ১৮
বরিশালে গরমে শ্রেণিকক্ষে ৫ শিক্ষার্থী অসুস্থ
বরিশালে গরমে শ্রেণিকক্ষে ৫ শিক্ষার্থী অসুস্থ
সর্বাধিক পঠিত
থেমে যেতে পারে ব্যাংকের একীভূত প্রক্রিয়া
থেমে যেতে পারে ব্যাংকের একীভূত প্রক্রিয়া
‘পুলিশ’ স্টিকার লাগানো গাড়িতে অভিযান চালাবে পুলিশ
‘পুলিশ’ স্টিকার লাগানো গাড়িতে অভিযান চালাবে পুলিশ
শরীরের তাপ কমায় এই ৮ খাবার
শরীরের তাপ কমায় এই ৮ খাবার
ভেসে আসা ‘টর্পেডো’ উদ্ধারে কাজ করছে নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ড
ভেসে আসা ‘টর্পেডো’ উদ্ধারে কাজ করছে নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ড
প্রাথমিক বাদে সোমবার ৫ জেলার সব স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা বন্ধ
প্রাথমিক বাদে সোমবার ৫ জেলার সব স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা বন্ধ