X
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
১৪ বৈশাখ ১৪৩১
বাংলা ট্রিবিউনকে ওয়াসিকা আয়শা খান

‘নারীরা যে শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ দিয়ে চলেছেন, এর নেপথ্যে শেখ হাসিনা’

মাহফুজ সাদি
০৮ মার্চ ২০২৪, ২০:৪৪আপডেট : ০৮ মার্চ ২০২৪, ২১:৪২

দেশে প্রথমবারের মতো অর্থ প্রতিমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন একজন নারী। তিনি ওয়াসিকা আয়শা খান, ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনাবিষয়ক সম্পাদক এবং সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য। ছাত্র রাজনীতি ও রাজপথের সৈনিক হিসেবে তার অভিজ্ঞতা দীর্ঘদিনের। এবার নতুন চ্যালেঞ্জ সরকারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব সামলানো। নারী দিবসে বাংলা ট্রিবিউনকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে নিজের পথচলার নানা অভিজ্ঞতা, স্মৃতি ও চিন্তা-ভাবনার কথা জানিয়েছেন কৃতী এই নারী।

বাংলা ট্রিবিউন: পরিবারে মেয়ে হিসেবে বেড়ে ওঠার ক্ষেত্রে আপনার অভিজ্ঞতা কেমন?

ওয়াসিকা আয়শা খান: আমার প্রপিতামহ (দাদার বাবা) বঙ্গীয় আইন পরিষদ সদস্য ছিলেন। পিতামহ (দাদা) ছিলেন দুই মেয়াদে জাতীয় পরিষদের সদস্য। বাবা আতাউর রহমান খান কায়সার ১৯৭০ সালে জাতীয় পরিষদ সদস্য (এমএনএ) এবং পরবর্তী সময়ে গণপরিষদ সদস্য ছিলেন। তাদের পর জনসেবায় নিয়োজিত এই পরিবারের চতুর্থ প্রজন্ম আমি। আমার বাবা আতাউর রহমান খান কায়সার ও মা নীলুফার রহমান খান আজীবন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার সুযোগ্য কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কাজ করে গেছেন। ছাত্রজীবন থেকেই আমার পিতা-মাতার দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে দেশ ও দশের কল্যাণে আমার রাজনীতির শুরু হয়েছিল, যা এখনও চলমান।’

বাংলা ট্রিবিউন: রাজনীতিতে আপনার সক্রিয়তা এবং দেশের প্রথম অর্থ প্রতিমন্ত্রী হওয়ার পর আপনার প্রতিক্রিয়া জানতে চাই।

ওয়াসিকা আয়শা খান: আমি সবসময় মানুষের কল্যাণে কাজ করার চেষ্টা করেছি। মানুষের সুখে-দুঃখে পাশে থাকার জন্য এগিয়ে গেছি। আমার নিজ জেলা চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলায় গৃহহীন অসহায় পরিবারের জন্য শতাধিক ঘর নির্মাণ, কোভিডসহ সব দুর্যোগকালীন সহায়তা, বহু কাঁচা সড়কের উন্নয়ন, অসংখ্য শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন, চিকিৎসা সহায়তা, সব ধর্মীয় উৎসবে সব ধর্মের মানুষের মাঝে নগদ অর্থ ও অন্যান্য উপহার প্রদানসহ প্রতিনিয়ত অসহায়-সাধারণ মানুষের কল্যাণে আমি নিয়ত নিয়োজিত। কখনও এমপি বা প্রতিমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন আমি দেখিনি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বদান্যতা, তিনি আমাকে পরপর তিন বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত করার পাশাপাশি সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দিয়েছেন, এর জন্য আমি তার কাছে চিরঋণী।

অর্থ-প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান (ছবি: সংগৃহীত)

সরকারের সামগ্রিক কার্যক্রমকে এগিয়ে নিয়ে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে প্রতিটি মন্ত্রণালয়ের বিশেষায়িত ভূমিকা রয়েছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে সমুন্নত রাখার ক্ষেত্রে অর্থ মন্ত্রণালয়ের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। এই সময়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পেয়ে আমি নিষ্ঠা ও সততার সঙ্গে কাজ করতে চাই।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারীর ক্ষমতায়নের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন অনেক আগেই। ব্যবসা-বাণিজ্য, রাজনীতি, প্রশাসন, কূটনীতি, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নারীদের অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে বাঙালিদের শক্তিশালী জাতিতে পরিণত করে তুলছে। গ্রাম কিংবা শহর সব জায়গায় পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও নিজেদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে শুধু জাতীয় পর্যায়েই নয়, আন্তর্জাতিক পর্যায়েও মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করছে। প্রধানমন্ত্রী ২০১৯ সালে আমাকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব দিয়েছিলেন। এবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে যে দায়িত্ব দিয়েছেন, তা এরই ধারাবাহিকতা বলে আমি মনে করি।

বাংলা ট্রিবিউন: আপনার জীবনের লক্ষ্য কী ছিল? আপনি রাজনীতিক না হলে কী হতেন?

ওয়াসিকা আয়শা খান: রাজনৈতিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করায় রাজনীতির মধ্যেই বড় হয়েছে আমি। সে কারণে ছোটবেলা থেকেই আমি একজন ভালো, নীতি ও আদর্শবান রাজনীতিবিদ হতে চেয়েছি যাতে মানুষের পাশে থাকতে পারি, তাদের জন্য কাজ করতে পারি। রাজনীতিবিদ না হলে কী হতাম, তা বলা মুশকিল।

বাংলা ট্রিবিউন: বাংলাদেশের সমাজে নারীর এগিয়ে চলার ক্ষেত্রে, বিশেষ করে রাজনীতিতে আসার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা ও সম্ভাবনা নিয়ে আপনার মূল্যায়ন জানতে চাই।

ওয়াসিকা আয়শা খান: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারীদের রাজনীতি, শিক্ষা, ব্যবসা-বাণিজ্য ও চাকরিতে অংশগ্রহণ বৃদ্ধির লক্ষ্যে যুগোপযোগী পদক্ষেপ দিয়েছেন। এর সুফল পাচ্ছে বাংলাদেশ। এগিয়ে যাচ্ছে দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রা। প্রতিবার জেন্ডার গ্যাপ ইনডেক্সে এ বাংলাদেশের উচ্চ অবস্থানে সেটাই প্রতীয়মান হয়।

অর্থ-প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান (ছবি: সংগৃহীত)

১৯৮১ সালে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা দেশে ফিরে সভাপতি হওয়ার আগ পর্যন্ত সংকটময় সময়ে সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন এবং সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর ভূমিকা ছিল অতুলনীয়। ২০১৯ সালের ২১তম জাতীয় সম্মেলনে শেখ হাসিনা দলের সর্বস্তরের কমিটিতে ৩৩ শতাংশ নারী নেতৃত্ব নিশ্চিতের প্রস্তাব করেন। প্রস্তাবটি সর্বসম্মতভাবে অনুমোদন দেওয়া হয় এবং পরে আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্রেও যুক্ত করা হয়।

প্রধানমন্ত্রী শুরু থেকেই প্রত্যেকটি জায়গায় ক্ষমতায়নের চর্চা করেছেন। তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পরিচালনায় রাজনৈতিক নেতা হিসেবে নারীদের বিভিন্ন পর্যায়ে দায়িত্ব দিয়েছেন। দলের প্রেসিডিয়ামে তিনি নারী নেত্রীদের জায়গা করে দিয়েছেন। জেলা-উপজেলায় তিনি নারীদের কাজের যথার্থ মূল্যায়ন সাপেক্ষে দল থেকে স্বীকৃতি দিয়েছেন, দলের গুরুদায়িত্ব দিয়েছেন। এর সবকিছুই শেখ হাসিনার নেতৃত্বের দৃঢ়তা ও প্রজ্ঞার পরিচায়ক। তিনি তার পরিবার থেকে যে শিক্ষা পেয়েছেন, রাজনৈতিক জীবনে তা কাজে লাগানোর চেষ্টা করে যাচ্ছেন প্রতিনিয়ত। বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব দলের ক্রান্তিলগ্নে যে ধরনের সাহসী ও দূরদর্শী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন সেসব দৃষ্টান্ত দেখে তিনি উজ্জীবিত হয়েছেন এবং সেই অনুপ্রেরণায় রাজনীতিতে নারীদের প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন।

বাংলা ট্রিবিউন: নারী দিবস নিয়ে ছোটবেলায় আপনার ভাবনা কেমন ছিল আর এখন দিবসটিকে কীভাবে দেখছেন?

ওয়াসিকা আয়শা খান: ছোটবেলায় তো নারী দিবসের ধারণাটা এতটা পরিপক্ব ছিল না। সবার মতো আমার ভেতরেও দিবসটি নাড়া দিতো। নারীর এগিয়ে চলার জন্য কাজ করার চিন্তা করতাম। এখনও আরও বিস্তৃত পরিমণ্ডলে, ব্যাপক পরিসরে সেই চিন্তা ও কাজ করে চলছি। জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা, আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা গুরু দায়িত্ব দিয়েছেন, সে অনুযায়ী কাজ করে যাবো।

বাংলা ট্রিবিউন: নারীর ক্ষমতায়ন এবং অগ্রযাত্রায় আওয়ামী লীগ সরকারের অবদান কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

ওয়াসিকা আয়শা খান: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশে নারী ক্ষমতায়নের অগ্রদূত। তিনি বাংলাদেশকে সারাবিশ্বে নারীর ক্ষমতায়ন, নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠা ও লিঙ্গ সমতাকরণের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত  হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছেন। তার নিরলস পরিশ্রম, দূরদৃষ্টিসম্পন্ন চিন্তাধারা এবং সময়োপযোগী পদক্ষেপে সব কিছুর মধ্য দিয়েই আজ বাংলাদেশের নারীরা দৃশ্যমানভাবে প্রতিটি ক্ষেত্রে এগিয়ে এসেছে। রাষ্ট্র পরিচালনা, সর্বত্র নেতৃত্ব প্রদান, আর্থ-সামাজিক-সাংস্কৃতিক এমনকি সৃজনশীল সৃষ্টিকর্মের জগতে নারী-পুরুষের সমান অধিকার ও উপস্থিতি বাংলাদেশের সর্বত্র দৃশ্যমান। ব্যবসা-বাণিজ্য, রাজনীতি, প্রশাসন, কূটনীতি, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নারীরা অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে বাঙালিদের শক্তিশালী জাতিতে পরিণত করে তুলছে। জাতিসংঘের বিভিন্ন শান্তিরক্ষা মিশনে সফল অংশগ্রহণের মাধ্যমে বাঙালি নারীরা তাদের নিজেদের অনুকরণীয় করে তুলছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪১ সালের মধ্যে কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ ৫০-৫০ শতাংশ হারে উন্নীত করার অঙ্গীকার করেছেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এমডিজি অ্যাওয়ার্ড, সাউথ-সাউথ অ্যাওয়ার্ড, শিক্ষায় লিঙ্গসমতা আনার স্বীকৃতিস্বরূপ ইউনেস্কোর ‘শান্তি বৃক্ষ’ এবং গ্লোবাল উইমেন অ্যাওয়ার্ডসহ অসংখ্য আন্তর্জাতিক পুরস্কার অর্জন করেছে, যা আমাদের দেশের নারীদের গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়। পাশাপাশি বর্তমান সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় দেশে খেলাধুলায় নারীরা ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছে। আন্তর্জাতিক ফুটবল, ক্রিকেট ও অন্যান্য খেলায় তারা নিজেদের শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ দিয়ে চলেছে।

অর্থ-প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান (ছবি: সংগৃহীত)

বাংলা ট্রিবিউন: নারীর অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড আরও বাড়াতে ও গতিশীল করতে আপনার পরিকল্পনা জানতে চাই।

ওয়াসিকা আয়শা খান: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রূপান্তরকারী নেতৃত্বে বর্তমান সরকার নারী উন্নয়নে বিশেষ করে নারী উদ্যোক্তাদের উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করে চলছে। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সবসময় বাংলাদেশের নারীদের অংশগ্রহণ ছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নারীদের ভোগান্তি কমিয়ে ব্যাংক ঋণের সহজলভ্যতা ও অন্যান্য সব ক্ষেত্রে তাদের সহজ প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করা প্রয়োজন। এজন্য জেন্ডার ইনক্লুসিভ ফিন্যান্সিয়াল সিস্টেম এবং জেন্ডার লেন্স ইনভেস্টমেন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। নারী-পুরুষ বৈষম্য নিরসন করে জেন্ডার লেন্স ইনভেস্টমেন্ট সুবিধা প্রান্তিক পর্যায়ে নারীদের কাছে পৌঁছে দিয়ে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে নারীদের সম্পৃক্ততা বাড়ালে সমগ্র দেশ উপকৃত হবে। এক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোকে শহরমুখী উদ্যোক্তাদের ঋণ দেওয়ার পাশাপাশি প্রান্তিক নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের জন্য গ্রামীণ এলাকায় নারী উদ্যোক্তাদের সময়মতো ঋণ দিতে হবে। বাস্তবসম্মত ও সময়োপযোগী প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে দক্ষতা উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে তাদের বাজারমুখী করার চেষ্টা করতে হবে।

/এফএস/ 
সম্পর্কিত
ভারত থেকে বাংলাদেশে পণ্য খালাস করে গেলেন যে নারী ট্রাকচালক
আইসিটি খাতে নারীদের দক্ষতা বৃদ্ধি অপরিহার্য: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
নারী উদ্যোক্তাদের বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ ব্যবহার বিষয়ক প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠিত
সর্বশেষ খবর
নৌকা নিয়ে দ্বিমত থাকলে তাদের নিয়ে কাজ করবো না: গণপূর্তমন্ত্রী
নৌকা নিয়ে দ্বিমত থাকলে তাদের নিয়ে কাজ করবো না: গণপূর্তমন্ত্রী
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাংয়ের চার সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাংয়ের চার সদস্য গ্রেফতার
ড. মাহবুব উল্লাহর ‘আমার জীবন আমার সংগ্রাম’ বইয়ের পাঠ উন্মোচন 
ড. মাহবুব উল্লাহর ‘আমার জীবন আমার সংগ্রাম’ বইয়ের পাঠ উন্মোচন 
একসঙ্গে এই অভিনেতারা...
একসঙ্গে এই অভিনেতারা...
সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
কুষ্টিয়ায় এযাবৎকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
কুষ্টিয়ায় এযাবৎকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
দক্ষিণে ‘ডায়াবেটিক ধানের’ প্রথম চাষেই বাম্পার ফলন, বীজ পাবেন কই?
দক্ষিণে ‘ডায়াবেটিক ধানের’ প্রথম চাষেই বাম্পার ফলন, বীজ পাবেন কই?
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগ ছাড়া কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগ ছাড়া কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই