X
শনিবার, ১১ মে ২০২৪
২৭ বৈশাখ ১৪৩১

ফেসবুক পোস্ট ও ৫৭ ধারার মামলা নিয়ে যা বললেন ঢাবির দুই শিক্ষক

বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট
১৪ জুলাই ২০১৭, ২০:৪৪আপডেট : ১৪ জুলাই ২০১৭, ২২:০১

 

অধ্যাপক ড. আবুল মনসুর আহমেদ ও অধ্যাপক ড. ফাহমিদুল হক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. আবুল মনসুর আহমেদ তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় মামলা করেছেন একই বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. ফাহমিদুল হকের বিরুদ্ধে। আর এ নিয়ে এখন আলোচনা-সমালোচনা চলছে। এর জবাবে ড. আবুল মনসুর আহমেদ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেছেন,  ‘৫৭ ধারার অপব্যবহারে সুযোগ থাকলেও অপব্যবহার করিনি। আমাকে যে অপমান অপদস্থ করা হয়েছে, আমি তার বিচার-প্রার্থী।’ অন্যদিকে অধ্যাপক ড. ফাহমিদুল হক বলেছেন, ‘শিক্ষার্থীদের প্রতি দায়িত্বের জায়গা থেকেই আমি পোস্টটি দিয়েছি। মানহানির কোনও উদ্দেশ্য আমার দিক থেকে  ছিল না।’

অধ্যাপক ড. আবুল মনসুর আহমেদ-এর সঙ্গে বাংলা ট্রিবিউনের যে কথা হয় টেলিফোনে, এখানে তা  হুবহু তুলে ধরা হলো।

বাংলা ট্রিবিউন:  মানহানি হলে প্রচলিত আরও অনেক আইনে মামলার করার সুযোগ রয়েছে, আপনি ৫৭ ধারায় কেন মামলা করলেন?

অধ্যাপক ড. আবুল মনসুর আহমেদ: অন্যান্য আইনে সুযোগ আছে। যেখানে আইসিটি আছে মানে ইলেট্রনিক ফর্মে ইনফরমেশন যেগুলোর হয়, সেগুলোর স্পেসিফিক সেকশন আছে। ফলে আমি স্পেসিফিক ফর্মে ৫৭ ধারায় গিয়েছি। যে আইনটি বলবৎ আছে, আমি সেটায় গিয়েছি।

বাংলা ট্রিবিউন: আইসিটি অ্যাক্ট নিয়ে তো অনেক সমালোচনা হচ্ছে, অনেক প্রতিবাদ হচ্ছে।

অধ্যাপক ড. আবুল মনসুর আহমেদ: আমি নিজেও এ আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করি। কিন্তু আমার কথা বলার স্বাধীনতা আছে, তবে আমার কথা বলার মাধ্যমে আপনাকে আঘাত করার এখতিয়ার নেই। সংবিধানের আটিকেল ৩৯-এ বলা আছে, মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হলো, আর গণমাধ্যমের স্বাধীনতা। ওইখানে কিন্তু বলা হয়ছে, সাবজেক্ট টু রিজেনেবল রেস্ট্রিকশন। এখানে মোরালিটির কথা বলা হয়েছে, ইনসাইটমেন্টের কথা বলা হয়েছে। সে জায়গায় আমি কথা বলব, উইথ রেসপসিবিলিটি। আমি কি কাণ্ডজ্ঞানহীনভাবে মত-প্রকাশের প্র্যাক্টিস করব?

বাংলা ট্রিবিউন: সমস্যাটি কোথায় হয়েছে?

অধ্যাপক ড. আবুল মনসুর আহমেদ:  আমরা যে মাস্টার্সের রেজাল্ট দিয়েছি, আমি ও ড. এএসএম আসাদ—দু’জন টেবুলেটর ছিলাম। আমরা রেজাল্ট প্রস্তুত করতে গিয়ে দেখলাম ড. গীতিআরা নাসরিনের নম্বরপত্রে কাটাকাটি, অনেক কাটাকাটি। ২৪ বছরের শিক্ষকতার জীবনে আমি কোনও দিন এমন দেখিনি। এখন ড. আসাদ আর আমি দু’জন টেবুলেটর একমত হলাম, কন্ট্রোলারের কাছে গেলাম এবং লিখিতভাবে জানালাম, কী করব? কন্ট্রোলার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে জানালেন এবং বিষয়টি শৃঙ্খলা কমিটিতে চলে গেল। শৃঙ্খলা কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের কন্ট্রোলারের দফতরের মাধ্যমে অফিসিয়াল চিঠি দিয়েছে। সে চিঠিও আমার কাছে আছে। সেখানে লেখা আছে, আপনাদের পরামর্শ দেওয়া যাচ্ছে যে, পরীক্ষায় গীতিআরা নাসরিন প্রদত্ত মৌখিক পরীক্ষার নম্বর বাদ দিয়ে বাকিদের নম্বর গড় করে প্রস্তুত করার জন্য বলা হচ্ছে। সেই মোতাবেক ২০ জুন আমরা রেজাল্ট জমা দিলাম, প্রকাশিত হলো।

বাংলা ট্রিবিউন: তারপর কী হলো?

অধ্যাপক ড. আবুল মনসুর আহমেদ:  এরপর জুলাইয়ের সম্ভবত ২ তারিখের দৈনিক সমকালে একটি রিপোর্ট হয়। সেখানে বলা হলো, ৫৬ দিনের পরিবর্তে ১৪২ দিনে রেজাল্ট প্রকাশিত হয়েছে। ৫ম ব্যাচের এমএইচএস শিক্ষার্থীদের একটা গ্রুপ আছে ফেসবুকে, সেখানে ফাহমিদুল হক ও গীতি আরা দু’জনই ইনভলব। আমার জানা মতে, অন্য শিক্ষকরা সেখানে সম্পৃক্ত না। ওইদিনই (২ জুলাই) রাতে  ফাহমিদুল হক একটা পোস্ট দিয়েছেন, সেখানে বলেছেন, এই সামান্য বিষয়টি জটিল করার ক্ষেত্রে টেবুলেটর ড. মনসুর অসামান্য অবদান রেখেছেন। এই গোটা কাজটা উনি পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও প্রশাসনকে সঙ্গে রেখে করেছেন। তোমরা মনে রাখবে এ ফলাফলের দীর্ঘসূত্রতার জন্য ড. মনসুরই দায়ী। ড. গীতিআরা দায়ী নন।

আমি সহকর্মীদের যে সঙ্গে কাজ করছি, এ সংক্রান্ত পোস্ট কি শিক্ষার্থীদের কাছে দিতে পারি? উনি (ফাহমিদুল হক) উল্লেখ করেছেন, মৌখিক পরিক্ষায় গীতিআরা কাটাকাটি করেছেন, সেটাও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শেয়ার করেছেন।

ওই জিনিস তো তার (ফাহমিদুল হক) জানার কথা না, তিনি তো পরীক্ষা কমিটির সদস্য নন, টেবুলেটরও নন। ১৯৭৩ সালের অর্ডিন্যান্স অনুযায়ী তিনি এসব বিষয় (ফাহমিদুল) শেয়ার করতে পারেন না। এই যে বিষয়, আমার নাম ধরে  যে কাজ করলেন, তিনি কি আমার সম্মান নষ্ট করতে পারেন?

বাংলা ট্রিবিউন: তারপরও আপনি বিতর্কিত একটি আইনে একজন শিক্ষক হয়ে আরেকজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা করা কি যথার্থ?

অধ্যাপক ড. আবুল মনসুর আহমেদ:  বিতর্কিত একটি বিষয় নিয়ে বিভিন্ন ফোরামে আলোচনা হতে পারে, কিন্তু দেখতে হবে যে এই আইনটি একজিস্টেন্ট কিনা। শিক্ষকদের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, আমি এদেশের একজন নাগরিক। আমি একজন নাগরিক হিসেবে প্রতিকার চাইতে পারি। এ আইন তো আছে, এ আইনের অধীনে অনেকে প্রতিকার চাচ্ছেন।

বাংলা ট্রিবিউন: আপনি কি অন্য আরও অনেকের মতো?

অধ্যাপক ড. আবুল মনসুর আহমেদ:  এ আইন বাতিলের দাবি আমারও আছে। সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় আমাদের প্রতিষ্ঠানে মানববন্ধন হয়েছে, আমি এখানে প্রতিবাদ করেছি। কিন্তু দেখতে হবে যে, আমি কি বাকস্বাধীনতা বা আমার লেখনীর মাধ্যমে সীমা অতিক্রম করছি কিনা। আইনটি যেহেতু বলবৎ আছে, সেহেতু আমি মনে করেছি, এ আইনের আওতায় প্রতিকার চাইতে পারি। আমিও তো বলছি, অনেক ক্ষেত্রে এ আইনের অপব্যবহার হতে পারে। সে জায়গায় আমার কোনও দ্বিমত নেই।

বাংলা ট্রিবিউন: আপনার মামলা করার ক্ষেত্রে অপব্যবহার হয়েছে কি?

অধ্যাপক ড. আবুল মনসুর আহমেদ:  না আমার অপব্যবহার করা কোনও সুযোগ নেই। উনি (ফাহমিদুল) কী করেছেন, সে জায়গাটা যদি মিলিয়ে দেখা হয়, বোঝা যাবে, আমার অপব্যবহার করার কোনও সুযোগ নেই।

বাংলা ট্রিবিউন: এ মামলার পর স্যোশাল মিডিয়ায় খুব আলোচনা হচ্ছে।

অধ্যাপক ড. আবুল মনসুর আহমেদ:  মামলা নিয়ে আলোচনা হতেই পারে। আর ফেসবুক ডিসসেন্ট্রলাইজড জায়গা, মানুষ লাগামহীনভাবে বলছে, আমাদের এ জায়গায় খেয়াল করতে হবে। না জেনে অনেকে মন্তব্য করছেন। ফলে এ জায়গায় আমি কতটুকু বলতে পারব, আমি যে লাইক দিচ্ছি জেনে শুনে কী দিচ্ছি।

 বাংলা ট্রিবিউন: আপনি ৫৭ ধারা বাতিল চান কি?

 অধ্যাপক ড. আবুল মনসুর আহমেদ:  আমি সব সময় চাই ৫৭ ধারার কোনও অপব্যহার যেন না হয়। আর গোটা আইন বাতিল হওয়া তো নীতিনির্ধারণী ব্যাপার, সরকার চিন্তা করবে। সরকারকে একটা জায়গা চিন্তা করতে হবে, এই স্পেস যেন সেফ ও সিকিউরিড হয়। আপনি একজন সাংবাদিক, ফেসবুকে আপনাকে নানাভাবে কটূক্তি করবে, আপনি কি নাগরিক হিসেবে প্রতিকার চাইবেন না?  সেই প্রোটেকশন আমি একজন শিক্ষক, নাগরিক হিসেবে চেয়েছি। আমারা চেতনা, মননের জায়গা থেকে আমি বলব, কোনও আইনের যে অপব্যবহার চাই না। আমি মনে করি ইলেক্ট্রনিক ফর্মে কোনও কিছু যদি হয়, তবে ৫৭ ধারায় মামলা করার সুযোগ আছে। আমি প্রতিকার চেয়েছি, আর কোনও মানুষ যেন আক্রান্ত না হয়। আমি আক্রান্ত হয়েছি, আর অনেকে আক্রান্ত হতে পারে। প্রতিনিয়ত এই ফেসবুকে মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে। এই স্পেস লাগামহীন হতে পারে না।

আমাদের দায়ীত্বশীল হতে হবে। ড. ফাহমিদুল হক শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আমার নাম ধরে উল্লেখ করে সম্মান নষ্ট করেছেন, এটা তিনি করতে পারেন না। এমনকি আমিও অন্য কারও বিরুদ্ধে এভাবে ঢালাও মন্তব্য করে সম্মানহানি ঘটাতে পারি না।

বাংলা ট্রিবিউন: আপনি কি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে এ বিষয় জানিয়েছেন?

অধ্যাপক ড. আবুল মনসুর আহমেদ: আমি উপাচার্যের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছি। আমি অফিসিয়াল সিদ্ধান্তের মেনে পরীক্ষার রেজাল্টের বিষয়ে কাজ করেছি। ফাহমিদুল হক যে মন্তব্য করেছেন সেটা কি  বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশাসনের কাছে প্রমাণ করতে পারবেন?

বাংলা ট্রিবিউন: তাহলে আপনি আবার ৫৭ ধারার মামলা করলেন কেন?

 অধ্যাপক ড. আবুল মনসুর আহমেদ: ফাহমিদ পরীক্ষা সংক্রান্ত যে মন্তব্য করেছেন, বিশ্ব বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে তার প্রতিকার চেয়েছি। আমাকে যে অপমান করা হয়েছে, তার জন্য  আইনের আশ্রয় নিয়েছি। এ অপমানের বিচার তো আর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ করতে পারবে না।

অধ্যাপক ড. ফাহমিদুল হকের বক্তব্য:

ড. ফাহমিদুল হককে টেলিফোনে পাওয়া যায়নি। তিনি বাংলা ট্রিবিউনের প্রশ্নের জবাব দেন ফেসবুকে।

বাংলা ট্রিবিউন: ফেসবুকে একটি পোস্ট দেওয়ার কারণে আপনার বিরুদ্ধে মানহানি ও ৫৭ ধারায় মামলা করেছেন আপনারই সহকর্মী, বিষয়টি আপনি কিভাবে দেখছেন?

ড. ফাহমিদুল হক: মানহানির ব্যাপারটা যদি আমার লক্ষ হতো তাহলে আমি পাবলিক পোস্টে এগুলো লিখতাম, তাতে হাজারো মানুষ সেটা পড়তো। আমি শুধু যাদের রেজাল্ট নিয়ে বিলম্ব হয়েছে তাদের ক্ল্যারিফাই করার জন্য লিখেছি। কারণ সমকালের রিপোর্ট, যা কোনও ক্রমেই বস্তুনিষ্ঠ নয়, তা স্টুডেস্টরা ওই গ্রুপে শেয়ার করছিল। এরপরই আমার জানা তথ্য শেয়ার করি। আরেকটি বিষয় হলো ড. মনসুর ওই ক্লোজ গ্রুপে যোগ দেওয়ার ঘণ্টাখানেকের মধ্যে গ্রুপটা ডিলিট হয়ে যায়, সেটাও নোট রাখার মতো বিষয়।

বাংলা ট্রিবিউন: বিভাগের শিক্ষকদের মধ্যে অ্যাকাডেমিক কোনও বিষয় ফেসবুকে শেয়ার করা যায় কিনা, কী মনে করেন?

ড. ফাহমিদুল হক: (করা) যেতে পারে। তবে সীমারেখাগুলো স্পষ্ট করে বলা নেই কোথাও। আমি সেটা ভেবেই লিমিটেড শেয়ার করেছি। আমরা তো অনেক ‘স্টুডেন্টস গ্রুপে’ ক্লাস মেটেরিয়াল না শুধু, রেজাল্টও শেয়ার করি। আমরা ফেসবুকে অ্যাকাডেমিক গ্রুপগুলোকে ভার্চুয়াল ক্লাসরুম এবং কোর্স ম্যানেজমেন্ট-এর পার্ট হিসেবে ব্যবহার করি। এটাও তো আমাদের কেউ শিখিয়ে দেয়নি। আমরা অ্যাকাডেমিক প্রয়োজনে ফেসবুক নিয়মিতই ব্যবহার করি। 

বাংলা ট্রিবিউন: পুরো বিষয়টিতে ড. গীতি আরা নাসরিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ ও টেব্যুলেশন বা সেই পরীক্ষা কমিটি কোনোটিরই অংশ না হওয়ার পরও আপনি কেন সরব হলেন?

ড. ফাহমিদুল হক: আমি বিভাগের অংশ। আমি এই শিক্ষার্থীদের পড়াই। ফলে তাদের মধ্যে কোনও বিভ্রান্তিকর তথ্য আগে থেকেই যদি থাকে, সেটা স্পষ্ট করা বিভাগীয় শিক্ষক হিসেবে আমারও দায়িত্ব।

বাংলা ট্রিবিউন: আপনার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। পরবর্তী করণীয় কী মনে করছেন?

ড. ফাহমিদুল হক: পুরো বিষয়টি দুঃখজনক। আমি এখন কোনও মন্তব্য করতে চাই না। আমি আইনি লড়াই করব।

 আরও পড়ুন: ৫৭ ধারার মামলা নিয়ে মন্তব্য নয়, ফেসবুকে শিক্ষকদের দায়িত্বশীল হতে বললেন ঢাবি ভিসি

ইউআই /এইচইউআর/ এমএনএইচ/

সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে নিখোঁজের দুই দিন পর সাগর থেকে মালয়েশিয়ান নাবিকের মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে নিখোঁজের দুই দিন পর সাগর থেকে মালয়েশিয়ান নাবিকের মরদেহ উদ্ধার
সৈয়দপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে পল্লী চিকিৎসকের মৃত্যু
সৈয়দপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে পল্লী চিকিৎসকের মৃত্যু
শাহ আমানত বিমানবন্দরের টয়লেট থেকে ৭০ লাখ টাকার সোনা উদ্ধার
শাহ আমানত বিমানবন্দরের টয়লেট থেকে ৭০ লাখ টাকার সোনা উদ্ধার
গুজরাটের ওপেনিং জুটির রানও করতে পারেনি চেন্নাই
গুজরাটের ওপেনিং জুটির রানও করতে পারেনি চেন্নাই
সর্বাধিক পঠিত
২০ মিনিটে লালখানবাজার থেকে বিমানবন্দর, চলবে না অটোরিকশা-বাইক
২০ মিনিটে লালখানবাজার থেকে বিমানবন্দর, চলবে না অটোরিকশা-বাইক
ফোন ছিনতাইয়ের ঘটনায় জিডি নয়, মামলা নেওয়ার নির্দেশ
ফোন ছিনতাইয়ের ঘটনায় জিডি নয়, মামলা নেওয়ার নির্দেশ
একই গ্রাম থেকে নির্বাচিত হলেন তিন চেয়ারম্যান
একই গ্রাম থেকে নির্বাচিত হলেন তিন চেয়ারম্যান
সরকারি গাড়ির যথেচ্ছ ব্যবহার, তুলছেন ভ্রমণ বিলও
সরকারি গাড়ির যথেচ্ছ ব্যবহার, তুলছেন ভ্রমণ বিলও
প্রশ্নফাঁস: বিমানের ডিজিএমসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সম্পূরক অভিযোগপত্র
প্রশ্নফাঁস: বিমানের ডিজিএমসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সম্পূরক অভিযোগপত্র