X
বুধবার, ০৮ মে ২০২৪
২৫ বৈশাখ ১৪৩১

‘মৃত ঘোষণা করতেই নাঈমুল আবরারকে নেওয়া হয়েছিল হাসপাতালে’

আমানুর রহমান রনি
০৩ নভেম্বর ২০১৯, ০২:১৩আপডেট : ০৩ নভেম্বর ২০১৯, ১৫:৫৭





শিক্ষার্থী নাঈমুল আবরার দৈনিক প্রথম আলোর সাময়িকী কিশোর আলোর এক অনুষ্ঠানে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেছেন ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী নাঈমুল আবরার। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি ঘটনাস্থলেই সে মারা গিয়েছিল। আনুষ্ঠানিকভাবে মৃত ঘোষণার জন্যই কেবল তার মরদেহ মহাখালীর ইউনিভার্সেল মেডিক্যাল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালে (আয়েশা মেমোরিয়াল হাসপাতাল) পাঠানো হয়। তবে আবরারের সহপাঠিদের দাবি, ‘চিকিৎসকরা ঘটনাস্থলে তাকে মৃত ঘোষণা করেননি।’ এমনকি আবরারকে যখন গুরুতর আহত অবস্থায় অনুষ্ঠানস্থল থেকে  বের করে নিয়ে যাওয়া হয়, তখন সে ‘হিট স্ট্রোকে’ অসুস্থ হয়েছে বলে কথা ছড়ানো হয়।



শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, আবরার বিদ্যুতায়িত হওয়ার আগে কয়েকজন শিক্ষার্থী বৈদ্যুতিক তারের ত্রুটির কথা জানালেও স্বেচ্ছাসেবীরা কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। এছাড়া বড় একটি ইভেন্ট হলেও তাতে অল্পবয়সী ও অনভিজ্ঞদের স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে রাখার ঘটনাতেও ক্ষোভ জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। এমনকি আয়োজকদের পক্ষ থেকেও আবরারের মৃত্যুর বিষয়টিও পরিবারকে জানানো হয়নি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ স্কুলের পরিচয়পত্রে থাকা মোবাইল নম্বরের মাধ্যমে তার পরিবারকে মৃত্যুর খবর জানায়।
শনিবার (২ নভেম্বর) রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, আয়েশা মেমোরিয়াল হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, অ্যাম্বুলেন্স চালক, আবরারকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া ব্রাদারের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।
যেভাবে বিদ্যুতায়িত হয় আবরার

শনিবার (২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী এবং আবরারকে মেডিক্যাল ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া এক শিক্ষার্থী বাংলা ট্রিবিউনকে পুরো বিষয়টি বর্ণনা করে। সে জানায়, রেসিডেন্সিয়াল স্কুলের মাঠকে সাতটি জোন করে অনুষ্ঠান করেছিল কিশোর আলো। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই শিক্ষার্থী বাংলা ট্রিবিউনকে বলে, ‘‘জোন ২ -এ ফোটোগ্রাফি প্রদর্শনীর ঠিক বাম পাশে কাপড়ের দিকে ঘেষে আমি আর আমার কিছু বন্ধু বসে গান গাচ্ছিলাম ও আড্ডা দিচ্ছিলাম। এক ফ্রেন্ড ডাকলে আমি জুতো ছাড়া  খালি পায়ে এগিয়ে যাই। ফিরে আসার সময় সেখান দিয়ে যাওয়া একটা তারে  আমার পা পড়ে। আমি  অপ্রস্তুতভাবে শক খাই। কাছাকাছি এক ছেলে ভলান্টিয়ারকে ডেকে বললাম, এটা মেরামত করতে হবে, না হলে একটা অ্যাক্সিডেন্ট হয়ে যেতে পারে। সে বলল ‘জ্বি ভাইয়া, আমি টেপ নিয়ে আসতেসি।’ এটা শুক্রবার একটার দিকের ঘটনা। কিন্তু সে আর ওই তার ঠিক করেনি।’’

ওই শিক্ষার্থী আর জানায়,  এরপর আমরা বাইরে খেতে চলে যাই। জুম্মার নামাজের পর এসে তারটি সামান্য সরিয়ে আবার বসি।  আমাদের পাশে কিছু বড় ভাই-আপুদের গ্রুপ বসেছিল। তাদের একজন ভাইয়া হাতে শক খেয়ে একজন বড় ভাইয়াকে ডেকে আনেন, তিনি সবুজ জামা পরিহিত ছিলেন, সম্ভবত ভলান্টিয়ারদের সিনিয়র কেউ হবেন। তার পেছনে কয়েকজন ছেলে ও মেয়ে ভলান্টিয়ার ঘুরছিলো তিনি এসে বললেন, এখনই ঠিক করিয়ে দেবো।  তিনি ও তার ভলান্টিয়ারদের নিয়ে মঞ্চের পেছনে চলে গেলেন। আর ফিরে এসে ঠিক করালেন না।

মিনারের গান শোনার জন্য আমাদের পাশের বড় ভাইয়া ও আপুরা উঠে গেলেন। আমরা  বসে ছিলাম। তখন সময়টা সম্ভবত ২টা ৪০/৫০ মিনিট বাজে। তাদের যাওয়ার পর দুজন অভিভাবক ও ছোট ছোট দুটো শিশু নিয়ে আসেন। শিশুদের বয়স আনুমানিক ৫/৬ বছর হবে। আমি আবার উঠে জোন ২ এর একজন মেয়ে ভলান্টিয়ারকে বললাম, আমাদের সামনের বৈদ্যুতিক তারের কথা। সেও গেলো, খেয়াল করলাম ৫/৬টা মেয়ের সঙ্গে ছবি তুলতে। এরপর আবার এসে বসলাম। তখন সময় ৩টা৩০ মিনিট এর মতো। আমাদের সামনাসামনি আবরার বসেছিল। আমাদের খেয়াল ছিল না। হঠাৎ আমরা উঠতে গিয়ে দেখি আবরার কেঁপে-কেঁপে শুয়ে পড়ল। আমি দেখলাম তার হাত ওই বৈদ্যুতিক তারে। যথা সম্ভব চিৎকার করলাম ও আসেপাশে কাঠ খোঁজার চেষ্টা করলাম। পেলাম না কিছুই। এক ছেলে কাঠ নিতে দৌড় দিলো। ওর নাম জাওয়াদ। আমি ভলান্টিয়ারদের ওখানে গিয়ে দেখলাম, সবগুলো মেয়ে ও একটি ছেলে। বললাম, একজন শক খেয়েছে। পাত্তাই দিলো না।  এরপর আমার এক বান্ধবী ‘ইচ্ছা’ দৌড়ে এসে যখন বললো, তখন তারা তাকালো ও আসলো। এসে দেখি এক বড় ভাইয়া কাঠ দিয়ে তার হাত সরিয়ে ফেলেছে। আর এদিকে এক বড় ভাইয়া বৈদ্যুতিক তারটা সরিয়ে ফেললো। এরপর আমরা তাকে নিরাপদে তুলে সরিয়ে নিলাম। এরপর উনাকে তুলে নিয়ে আসলাম আমি আমার বন্ধু ও আগের বড় ভাইয়া দুটো। এক ভলান্টিয়ার আমাদের পথ দেখিয়ে দিলো। আমরা তাকে জোন ২ এর চিকিৎসা কেন্দ্রে নিয়ে যাই। সেখান থেকে তাকে অ্যাম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে নেওয়া হয়। এরপর আমি আমার গিটার নিতে আসি আগের জায়গায়। দুটো মেয়ে ভলান্টিয়ার আমাকে বাধা দিয়ে বললো, ‘এখানে যাইয়েন না। ইলেকট্রিক শক খেয়েছে মাত্র একজন। জানেন কিছু?’। এমন রূঢ়ভাবে বলা হলো যেন তাদের বাসায় আমি ঢুকেছি। আমিই কিন্তু তাদের ডেকে এনেছিলাম। তারা এতটাই বেখেয়ালি ছিল যে, আমি ডেকে এনেছি তাই তাদের মনে নেই। আমি বললাম আমার গিটার আছে সেটা নেবো। এরপর সেটা নিয়ে আমি কিশোর আলোতে আমার এক বড় আপুর সঙ্গে দেখা করে ওই প্রাঙ্গণ ত্যাগ করি।’

স্বেচ্ছাসেবীরা শুরুতেই এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিলে এমন দুর্ঘটনা হতো না বলে দাবি করেন এই প্রত্যক্ষদর্শী শিক্ষার্থী।

আবরারের মৃত্যুর জন্য দোষীদের বিচার দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন আবরারকে মৃত অবস্থায় পান মেডিক্যাল ক্যাম্পের ব্রাদার সানি
ইউনিভার্সেল হাসপাতালের মেডিক্যাল ক্যাম্পের দু’জন ব্রাদার এবং কিশোর আলোর দুই স্বেচ্ছাসেবী একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে আবরারকে হাসপাতলে নিয়ে যান। এদের মধ্যে একজন ব্রাদারের নাম সানি। তিনি বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘মেডিক্যাল ক্যাম্পের চিকিৎসকরা ছেলেটিকে অ্যাম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে নেওয়ার জন্য বলেন। এরপর আমি এবং আমার এক সহকর্মী মিলে তাকে নিয়ে হাসপাতালে যাই। এরআগে, ক্যাম্পের চিকিৎসকরা তাকে পরীক্ষা করে মারা গেছে বলে জানান। তবে তখন চিকিৎসকরা কিশোর আলোর কাউকে জানিয়েছিলেন কিনা তা আমি জানি না। আমাকে হাসপাতালে নিয়ে আসতে বলেছে, আমি তাকে নিয়ে হাসপাতালে চলে আসি।’

আবরারের চোখ খোলা দেখেছেন অ্যাম্বুলেন্স চালক মাহবুব
ইউনিভার্সেল হাসপাতালের মোট পাঁচটি অ্যাম্বুলেন্স আছে। এরমধ্যে তিনটি বড়, ছোট একটি এবং আইসিইউর সুবিধাযুক্ত একটি বিশেষ অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে। কিশোর আলোর অনুষ্ঠানস্থলে স্থাপিত মেডিক্যাল ক্যাম্পে আইসিইউ সুবিধাযুক্ত বিশেষ অ্যাম্বুলেন্সটি ছাড়াও আরও একটি অ্যাম্বুলেন্স ছিল। আইসিউ সুবিধাযুক্ত অ্যাম্বুলেন্সটির চালক ছিলেন মো. মাহবুব। আবরারকে ওই অ্যাম্বুলেন্সে করেই হাসপাতালে নেওয়া হয়। চালক মাহবুব বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমাকে ৪টার দিকে ফোন দিয়ে স্কুলের ভেতরে অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে যেতে বলা হয়। তবে ভীড় থাকায় আমি ভেতরে প্রবেশ করতে পারিনি। এর কিছুক্ষণ পর একটা ট্রলিতে করে দু’জন ব্রাদার এবং দুইটা ছেলে একটা ছেলেকে নিয়ে আসে। তাকে অ্যাম্বুলেন্সে তোলা হয়। এ সময় তার চোখ খোলা দেখেছি। তাকে অ্যাম্বুলেন্সে তোলার পর দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাই।’
অসুস্থ ছেলেটির অবস্থা কেমন ছিল জানতে চাইলে মাহবুব বলেন, ‘আমি দেখেছি চোখ খোলা ছিল, একবার মনে হলো জীবিত। তবে আমি ভালো করে খেয়াল করিনি। হাসপাতালে নেওয়ার কিছুক্ষণ পর জানতে পারি ছেলেটি মারা গেছে।’

মৃত ঘোষণার জন্য হাসপাতালে আনা হয় আবরারকে
আনুষ্ঠানিকভাবে মৃত ঘোষণার জন্য নাঈমুল আবরারের মরদেহ মহাখালীর ইউনিভার্সেল হাসপাতালে আনা হয়েছিল বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. আশিস কুমার চক্রবর্তী।
তিনি বলেন, ‘আবরার স্কুলের মাঠেই মারা গিয়েছিল। তবে একজনকে মৃত ঘোষণা করতে হলে কিছু প্রক্রিয়া রয়েছে, সেগুলো সম্পন্ন করতেই সেখানে থাকা দু’জন চিকিৎসক তাকে হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন। এসময় কিশোর আলোর দু’জন স্বেচ্ছাসেবীও ছিল। তাকে মেডিক্যাল ক্যাম্পেই চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। সেখানে কিশোর আলোর যে স্বেচ্ছাসেবীরা ছিলেন, তারা তা জানতো। তাদের হাতে ওয়াকিটকি ছিল। তখন তারা কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানিয়েছিল কিনা, তা আমরা জানি না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের একজন চিকিৎসক মেডিক্যাল ক্যাম্প থেকে ফোন দিয়ে জানান কিশোর আলোর অনুষ্ঠানে একজন শিক্ষার্থীর ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়েছে। পরে হাসপাতালে পৌঁছালে জরুরি বিভাগের চিকিৎসকরা তার হার্টবিট পাচ্ছিল না, পালস পাচ্ছিল না। তারপরও সব ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন চিকিৎসকরা। বিকাল ৪টা ৫১ মিনিটে ছেলেটিকে মৃত ঘোষণা করা হয়। পরে গীতিকার কবীর বকুল আমাকে ফোন দেন। আমি তাকে বিষয়টি জানাই। এরপর প্রথম আলোর আনিসুল হকের সঙ্গেও আমার কথা হয়। তারা সাড়ে ৬টার দিকে ছেলেটিকে দেখতে হাসপাতালে আসেন।’
সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ পাশে থাকার পরেও তাকে কেন মহাখালী নেওয়া হলো, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সেখানে চিকিৎসকের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ছিল।’

নাঈমুল আবরারের গ্রামের বাড়িতে শোকের মাতম যেভাবে খবর পান আবরারের পরিবার
আবরার মারা যাবার পর তার স্বজনদের কাউকে পাচ্ছিল না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এরপর তার পকেট তল্লাশি করে রেসিডেন্সিয়ালের একটি পরিচয়পত্র পাওয়া যায়। সেখানে থাকা জরুরি যোগাযোগ নম্বরে ফোন দিয়ে তার পরিবারকে মৃত্যুর খবর জানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এরপর তার স্বজনরা হাসপাতালে আসেন বলে জানান ডা. আশিস কুমার।

স্বেচ্ছাসেবীরা ছিল শিশু-কিশোর
রেসিডেন্সিয়াল কলেজের শিক্ষার্থী সাকিব বলেন, অনুষ্ঠানের যারা স্বেচ্ছাসেবী ছিল, তারা ছিল বয়সে ছোট। তারা কোনও বিষয়ে সিরিয়াস ছিল না। এত বড় অনুষ্ঠান, কিন্তু দায়িত্ব পালন করানো হয়েছে শিশু-কিশোরদের দিয়ে। যাদের জন্য অনুষ্ঠান তাদের নিরাপত্তার বিষয়টি অগ্রাধিকারের কথা বললেও, বাস্তবে তার উল্টো অবস্থা ছিল।

মৃত্যুর ঘটনায় রেসিডেন্সিয়াল কর্তৃপক্ষের বক্তব্য
এদিকে আবরারের মৃত্যুর বিষয়টি তাৎক্ষণিক অনুষ্ঠানস্থলে না জানানোর বিষয়ে শিক্ষার্থীদের ব্যাখ্যা দিয়েছেন শিক্ষকরা। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের একাধিক শিক্ষক এসে সড়ক থেকে সরিয়ে নিয়েছেন। শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে এক শিক্ষককে বলতে শোনা যায়, ‘তাৎক্ষণিক বিষয়টি জানালে বিশৃঙ্খলা হতো, তাই জানানো হয়নি।’
কলেজটির অধ্যক্ষ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কাজী শামীম আহমেদ বলেন, ‘ঘটনা তদন্তে আমরা তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছি। কমিটি সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেবে।’

পুলিশের বক্তব্য
এদিকে আবরারের মৃত্যুর ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জি জি বিশ্বাস।

 

আরও পড়ুন:
আবরারের মৃত্যুতে রেসিডেন্সিয়ালের তদন্ত কমিটি গঠন

আমার ভাই মারা গেলো, কিশোর আলো চুপ কেন: শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন

নাঈমুল আবরারের বাড়িতে মাতম 

/টিটি/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
এএফসি নারী চ্যাম্পিয়নস লিগে ভারত আছে, নেই বাংলাদেশ
এএফসি নারী চ্যাম্পিয়নস লিগে ভারত আছে, নেই বাংলাদেশ
‘প্রেমটা থাকুক, বিয়ে কোনও এক সময় হয়ে যাবে’
‘প্রেমটা থাকুক, বিয়ে কোনও এক সময় হয়ে যাবে’
শ্রম অধিকার ও বাংলাদেশ-মার্কিন সম্পর্কের গতিশীলতা
শ্রম অধিকার ও বাংলাদেশ-মার্কিন সম্পর্কের গতিশীলতা
হ্যান্ডব্রেক ছাড়াই চলে রাজধানীর বাস, পায়ের ব্রেকেও নেই জোর
হ্যান্ডব্রেক ছাড়াই চলে রাজধানীর বাস, পায়ের ব্রেকেও নেই জোর
সর্বাধিক পঠিত
শনিবারে স্কুল খোলা: আন্দোলন করলে বাতিল হতে পারে এমপিও
শনিবারে স্কুল খোলা: আন্দোলন করলে বাতিল হতে পারে এমপিও
প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচন আজ
প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচন আজ
কেমন আছেন মিল্টনের আশ্রমে আশ্রিতরা
কেমন আছেন মিল্টনের আশ্রমে আশ্রিতরা
‘চুন্নু স্বৈরাচারের দোসর’, বললেন ব্যারিস্টার সুমন
‘চুন্নু স্বৈরাচারের দোসর’, বললেন ব্যারিস্টার সুমন
এক লাফে ডলারের দাম বাড়লো ৭ টাকা
এক লাফে ডলারের দাম বাড়লো ৭ টাকা