X
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
১৩ বৈশাখ ১৪৩১

নতুন যা আছে আ. লীগের খসড়া ঘোষণাপত্রে

পাভেল হায়দার চৌধুরী
১৮ অক্টোবর ২০১৬, ২১:৪২আপডেট : ১৮ অক্টোবর ২০১৬, ২১:৪৬

আওয়ামী লীগ

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও ২০২১ সাল পর্যন্ত নেওয়া পরিকল্পনাগুলো সামনে রেখে তৈরি হয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্রের খসড়া প্রস্তাবনা। চারটি অধ্যায়ের খসড়া ঘোষণাপত্র পর্যালোচনা করে দেখা গেছে,  আওয়ামী লীগের ২০০৮ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড ও চলমান উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর চিত্র তুলে ধরার প্রতি জোর দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে নতুন প্রকল্প হাতে নেওয়ার চেয়ে চলমান প্রকল্পগুলো দ্রুত শেষ করার কথা ঘোষণাপত্রের খসড়ায় বলা হয়েছে। 

ঘোষণাপত্রের দ্বিতীয় অধ্যায়ে লক্ষ্যের সঙ্গে উদ্দেশ্য ও মূলনীতি যুক্ত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এ অধ্যায়ের ৫ নম্বর উপ-ধারায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সব ধরনের উগ্রবাদ, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে কঠোরতম অবস্থান গ্রহণ করবে এবং পরমত সহিষ্ণু বহুদলীয় উদার গণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থা গঠনে বদ্ধপরিকর থাকবে।

আগামী ২২-২৩ অক্টোবর আওয়ামী লীগের ২০তম জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। খসড়া এ ঘোষণাপত্রে আরও যা প্রাধান্য পেয়েছে তা হলো, বৃহৎ প্রকল্প (মেগা প্রজেক্ট) বাস্তবায়ন, শিল্প-বাণিজ্য, স্থানীয় সরকার, ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল, বিদ্যুৎ-জ্বালানি ও আইসিটি খাত। গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরগুলো ধরে আগামীতে কি করা হবে তাও স্থান পেয়েছে খসড়া ঘোষণাপত্রের প্রস্তাবনায়। ঘোষণাপত্র উপ-কমিটি ৪৬ পৃষ্ঠার একটি খসড়া ঘোষণাপত্রের প্রস্তাবনা করেছে। সম্মেলনের মধ্য দিয়ে কাউন্সিলরদের মতামত নিয়ে চূড়ান্ত করা হবে খসড়া এ ঘোষণাপত্র। 

খসড়া প্রস্তাবনায় বিভিন্ন খাত ধরে আগামীতে কি করা হবে, তা তুলে ধরা হয়েছে। এরমধ্যে নাগরিকদের সরাসরি উপকার হয়, এমন খাতগুলোকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।

তৃতীয় অধ্যায়ের ২ (১) উপ ধারায় বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অর্জিত উন্নয়নের পথে এখন সবচেয়ে বড় বাধা সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ। দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে বিএনপি-জামাতচক্র। গণতন্ত্রের নামে তারা অরাজকতা, পুড়িয়ে মানুষ হত্যাসহ শান্তি বিনাসী সকল অপকর্মের ইন্ধন জোগাচ্ছে। আওয়ামী লীগের সুস্পষ্ট অবস্থান এসব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আইনি পন্থায় যে কোনও ধরনের সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদী কর্মকাণ্ডকে প্রতিহত করার জন্য আওয়ামী লীগ প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। এ জন্য দেশব্যাপী জঙ্গিবিরোধী প্রতিবাদ, তৎপরতা ও সচেতনতা বৃদ্ধির পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে, যা সকল মত ও পেশার শান্তিকামী মানুষকে একতাবদ্ধ করেছে। দলীয় নেতাকর্মীদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ও আন্তর্জাতিক বিশ্বের সহযোগিতায় জাতীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার এ কঠিন চ্যালেঞ্জ দৃঢ়তার সঙ্গে মোকাবিলা করা হবে।

২ (২) উপধারায় বলা হয়েছে, বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনার দৃঢ় নেতৃত্বে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবিরোধী কার্যক্রম বিশ্বসম্প্রদায়ের প্রশংসা পেয়েছে। জাতিসংঘের ৭১তম অধিবেশনে জঙ্গিদমনে প্রধানমন্ত্রীর  বিস্তারিত বিবরণ প্রশংসিত হয়েছে। আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার ইস্পাত কঠোর অবস্থানের প্রতি জোর সমর্থন দিয়ে তার হাতকে আরও শক্তিশালী করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

এছাড়া, সেক্টর প্রতি যেসব নতুন খসড়া প্রস্তাবনা ঘোষণাপত্রে বলা হয়েছে তা হলো:

শিক্ষা

আওয়ামী লীগ সরকার ৬টি নতুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছে। আগামীতে আরও ৭টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করার কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। এক হাজার কোটি টাকা স্থায়ী তহবিল নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করা হয়েছে। দেশের শিক্ষার হার ৭১ শতাংশে উন্নীত করা হয়েছে বলে উল্লেখ থাকবে। প্রতিটি উপজেলায় কমপক্ষে একটি বিদ্যালয়কে মডেল বিদ্যালয়ে পরিণত করার কাজ দ্রুততার সঙ্গে চলছে।

আইনের শাসন

প্রথম বারের মতো রাষ্ট্রপতি সব দলের আলোচনা করে ও সার্চ কমিটির মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন। নির্বাচন কমিশনের আর্থিক স্বাধীনতা ও জনবল নিয়োগের কর্তৃত্ব নিশ্চিত করা হয়েছে।

সরকারের জিরো টলারেন্সের কারণে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ নির্মূলের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছে। এছাড়া, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার,সিঙ্গাপুরে কোকোর পাচার করা অর্থ ফেরত আনার বিষয়গুলো আইনের শাসনে থাকবে।

যোগাযোগ

দ্বিতীয় কাচঁপুর, দ্বিতীয় মেঘনা ও দ্বিতীয় গোমতী সেতু নির্মাণের কাজ শিগগিরই শুরু হবে। ২০১৮ সালের মধ্যে যানবাহন চলাচলের জন্য পদ্মা সেতু  উন্মুক্ত করা হবে।

এছাড়া, থাকছে নির্মাণাধীন শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেল সেতু, ঢাকা-চট্টগ্রাম,ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়ক চার লেনের কাজ সম্পন্ন করা।

স্থানীয় সরকার

কেন্দ্রীয় সরকারের কোন কোন কাজ স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপরে অর্পণ করা যায়, তা সুস্পষ্টভাবে চিহিত করা এবং সকল কাজ পর্যায়ক্রমে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে অর্পণ করা।

জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদের মধ্যে দায়িত্ব বিভাজন সুনির্দিষ্ট করা হবে। বর্তমান প্রশাসনিক ব্যবস্থা কেন্দ্রীভূত শাসন ব্যবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্য রক্ষা করে গড়ে উঠেছে। এ ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণের সঙ্গে সঙ্গে প্রশাসনিক সংস্কারের বিষয়েও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর উপযোগী বিশেষায়িত সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী সৃষ্টি এবং তাদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। কেন্দ্রীয় সরকার ও স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রাজস্ব বিভাজনের একটি ন্যায্য ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা হবে।

শিল্প-বাণিজ্য

শিল্পায়ন ও বহুমাত্রিক বাণিজ্য সম্প্রসারণের ফলশ্রুতিতে বিশ্ব অর্থনীতির সঙ্গে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বেশি মাত্রায় অঙ্গীভূত হওয়ার লক্ষ্যে প্রতিযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টি করা। বিশ্ব প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য উল্লেখযোগ্য কর্ম সম্পাদনে সক্ষম ম্যানুফ্যাকচারিং খাতকে একটি পরিপূর্ণ শিল্প ব্যবস্থায় পৌঁছানো। কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণকে সর্বাধিক সুযোগ দেওয়া। কৃষি প্রক্রিয়াজাত যন্ত্রপাতি ও উপকরণ আমদানিতে শূন্য কর সুবিধা প্রদান।   

পর্যাপ্ত জ্বালানি, বন্দর ও পরিবহন অবকাঠামোর সংস্থান করা। নীতি নির্ধারণী পর্যায়ে রফতানিবিরোধী বাধা দূরীকরণ। শ্রম শক্তিতে মহিলাদের অংশ গ্রহণ নিশ্চতকরণ। সরকারি আইন ও বিধিমালা ব্যবসাবান্ধব হিসেবে তৈরি করা।

বড় প্রকল্প (মেগা প্রজেক্ট) বাস্তবায়ন

দেশের উন্নয়নের চাকায় নতুন গতি সঞ্চারের জন্য বড় ধরনের বিনিয়োগ প্রকল্পের প্রয়োজন হয়। অর্থনীতির ভাষায় যাকে ‘সজোরে ধাক্কা ’ (বিগপুশ ) বলা হয়। এ লক্ষ্যে ইতোমধ্যেই দশটি অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্প ফাস্ট ট্র্যাকভুক্ত করা হয়েছে। এগুলো হলো- স্বপ্নের পদ্মা সেতু, রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, রামপাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, গভীর সমুদ্র বন্দর, ঢাকা দ্রুত গণ-পরিবহন, এলএনজি ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট, মাতারবাড়ী ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা সমুদ্র বন্দর, পদ্মাসেতু রেল সংযোগ এবং চট্টগ্রাম হতে কক্সবাজার পর্যন্ত ১২৯.৫ কিমি রেললাইন স্থাপন। আওয়ামী লীগ এ সকল মেঘা প্রকল্প বাস্তবায়নে সর্বিক সহযোগিতা ও সমর্থন দিতে বদ্ধপরিকর।

১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল

১০০ টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে ৫৬ টি (সরকারিখাতে ৪২ টি এবং বেসরকারিখাতে ১৪টি) অর্থনৈতিক জোন প্রতিষ্ঠার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তার মধ্যে সাতটি বাস্তায়নের কাজ চলছে। আগামী ১৫ বছরের মধ্যে ১০০ টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা হবে । এর মাধ্যমে অতিরিক্ত ৪০ বিলিয়ন ডলার আয় বৃদ্ধি ও এক কোটি মানুষের কর্মসংস্থান হবে। ২০২১ সালের মধ্যে উচ্চ (৮.০ শতাংশ) প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য বেসরকারি ও সরকারি খাতে শিল্পায়নের ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হবে।

বিদ্যুৎ,জ্বালানি ও আইসিটি

২০২১ সালের মধ্যে মাথা পিছু বিদ্যুৎ উৎপাদন ৫১৪ কিলোওয়াটে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ২১ সালের মধ্যে ৯৬ শতাংশ মানুষকে বিদ্যুতের আওতায় আনা হবে। ২১ সালের মধ্যে ২০ হাজার মেগাওয়াট থেকে বাড়িয়ে ২৪ হাজারের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। বর্ধিত বিদ্যুতের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি ভারত, নেপাল ও ভুটানের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক, ত্রিপাক্ষিক ও আঞ্চলিক সহযোগিতার মাধ্যমে উৎপাদন ও বণ্টনের উদ্যোগ নেওয়া হবে।

দেশের অভ্যন্তরীণ আইসিটি আয় দুই বিলিয়ন এবং রফতানি আয় দুই বিলিয়ন ডলারে উন্নীতকরণ। আইসিটি শিল্পের জন্য এক বিলিয়ন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মানবসম্পদ তৈরি করা। ২০২০ সালের মধ্যে টেলিঘনত্ব ১০০ শতাংশ, ইন্টারনেট বিস্তার ১০০ শতাংশ এবং ব্রডব্যান্ড ৫০ শতাংশে উন্নীত করার পরিকল্পনা থাকবে।

পররাষ্ট্র বিষয়ক

আওয়ামী লীগের পররাষ্ট্রনীতিতে কোনও পরিবর্তন আসছে না। ‘সকল দেশের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়’ –এ নীতিই থাকছে।  এর সঙ্গে  যুক্ত হচ্ছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সরকারের সফলতার চিত্র। এরমধ্যে ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা মীমাংসাকে পররাষ্ট্রনীতির বিরাট মাইলফলক ধরছে দলটি।১১১ ছিটমহল ১৭ হাজার ১৬০.৬৩ একর জমি বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণে, লাখো কন্ঠে জাতীয় সংগীত গেয়ে ও অধিক সংখ্যক জনসমাবেশ ঘটিয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে গিনিজ বুকে স্থান করে নেওয়া, এসব উল্লেখ থাকবে পররাষ্ট্রনীতিতে।

যুবশক্তি সম্পৃক্ত উন্নয়ন

বাংলাদেশের অর্ধেক জনসংখ্যা এখনও ২৫ বছরের নিচে। বিশাল এ যুব শক্তিকে উৎপাদনশীল ও আয় বর্ধনমূলক কাজে নিয়োজিত করে দেশে বেকারত্বের হার কমানোর পরিকল্পনা থাকবে। কৃষি, শিল্প ও অকৃষিখাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে। একই সঙ্গে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ ও স্বল্পদক্ষ  শ্রমশক্তি বিদেশ পাঠানোর সুযোগ সৃষ্টি করার বিষয়ে সর্বোচ্চ অগ্রধিকার দেওয়া হবে।

নারীর ক্ষমতায়ন-লিঙ্গ সমতা

২০২০ সালে উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের অনুপাত ১০০ শতাংশে উন্নীতকরণ। সকল স্তরে অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনীতিতে নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।

বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি

সব প্রাথমিক স্কুলে একটি এবং মাধ্যমিক স্কুলে তিনটি করে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম করা। প্রাথমিক স্কুলে ৩০ শতাংশ এবং মাধ্যমিক স্কুলে শতভাগ আইসিটি ল্যাবরেটরি গড়ে তোলা হবে।

২০৩০ সালের মধ্যে সকলের জন্য পর্যাপ্ত নিরাপদ ও সাশ্রয়ী আবাসন নিশ্চিত করা হবে।

এপিএইচ/

 আরও পড়ুন:

 মাকে রাসেল ‘আব্বা’ বলে ডাকতো

 

সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
নির্মোহ মূল্যায়নের খোঁজে জাসদ
নির্মোহ মূল্যায়নের খোঁজে জাসদ
সাফজয়ী ভাইয়ের সঙ্গে লড়াই, নেই কোনও ছাড়
সাফজয়ী ভাইয়ের সঙ্গে লড়াই, নেই কোনও ছাড়
বিয়ে না করানোয় মাকে হত্যা
বিয়ে না করানোয় মাকে হত্যা
ব্রাজিলের জার্সিতে এই বছরই শেষ মার্তার
ব্রাজিলের জার্সিতে এই বছরই শেষ মার্তার
সর্বাধিক পঠিত
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন
এগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
ঈদের ছবিএগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
মৈত্রী ট্রেনে তল্লাশি, মুদ্রা পাচারের অভিযোগে আটক দুই বাংলাদেশি
মৈত্রী ট্রেনে তল্লাশি, মুদ্রা পাচারের অভিযোগে আটক দুই বাংলাদেশি
আমরা সবাই ফেরেশতা, বাস করি বেহেশতে: রায়হান রাফী
আমরা সবাই ফেরেশতা, বাস করি বেহেশতে: রায়হান রাফী