এ সময় বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম এমপি, সচিব এম এ কাদের সরকার, বিজেএমসির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) হুমায়ূন খালেদ, বিটিএসসি চেয়ারম্যান বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মো. বায়জিত সারোয়ার, বস্ত্র পরিদফতরের পরিচালক ইসমাইল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাতে দু’দেশের বস্ত্র ও পাট শিল্পের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও এর অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা হয় বলে জানান গেছে।
হর্ষবর্ধন শ্রীংলা বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের বন্ধুত্বের সম্পর্ক ঐতিহাসিক । ভারত বিশ্বাস করে বাংলাদেশ তাদের বন্ধুপ্রতীম দেশ । দু’দেশের নিয়মিত বাণিজ্য বৃদ্ধির মাধ্যমে এ সম্পর্ক আরও জোরদার হচ্ছে । সেজন্য তারা বস্ত্র ও পাটখাতে বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যবসায় বাণিজ্য সম্প্রসারণ করতে চাই।
মুহাম্মদ ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাটশিল্পের প্রতি খুবই আন্তরিক। পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন- ২০১০ প্রায় শতভাগ বাস্তবায়ন হওয়ায় পাটকলগুলো শিগগির লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে । এছাড়াও পুরাতন মেশিনের পরিবর্তে আধুনিক মেশিন সংযুক্তকরণের কাজও দ্রুত করা হবে।
/এসএনএইচ/