জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৪০ শতাংশ

মূল্যস্ফীতিপয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে জুলাই মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৪০ শতাংশে। জুন মাসে তা ছিল ৫ দশমিক ৫৩ শতাংশ। সুতরাং এক মাসের ব্যবধানে মূল্যস্ফীতি কমেছে ০ দশমিক ১৩ শতাংশ।

মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

মুস্তফা কামাল বলেন, জুলাই মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমলেও খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৩৫ শতাংশে। গত জুন মাসে যা ছিল ৪ দশমিক ২৩ শতাংশ। আর খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৯৮ শতাংশে। আগের মাসে যা ছিল ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ।

তিনি আরও বলেন, ঈদের কারণে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি জুলাই মাসে কিছুটা বেড়েছে। এ ছাড়া সরকার কৃষকদের উৎপাদিত খাদ্য পণ্যের ন্যায্য দাম পাওয়া নিশ্চিত করতে বেশি দামে খাদ্য শস্যে কিনছে। মূল্যস্ফীতি বাড়ার এটি একটি কারণ।

তথ্যানুযায়ী, জুলাই মাসে গ্রামে সার্বিক মূল্যস্ফীতি পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে কমে দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৫৪ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৪ দশমিক ৬৩ শতাংশ। খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৫৯ শতাংশে। জুন মাসে তা ছিল ৩ দশমিক ৪৪ শতাংশ। খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ২৬ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৬ দশমিক ৭৯ শতাংশ।

অপরদিকে শহরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে কমে দাঁড়িয়েছে ৭ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৭ দশমিক ২৩ শতাংশ। খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ১১ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৬ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৯৮ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ।

/এসএনএইচ/
আরও পড়ুন:

অনুসন্ধানী প্রতিবেদন পড়ে ‘মফিজ’ বনে গেলাম: এডিসি ছানোয়ার

ডার্কনেটে চলছে ‘রাহমানী-আওলাকি’র দাওয়াত!

এবার ‘সজীব ওয়াজেদ জয় লীগ’!