এদিন উভয় পুঁজিবাজারে মোট লেনদেন হয়েছে এক হাজার ১৪৬ কোটি ৩০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল এক হাজার ২০৫ কোটি ২২ লাখ।
ডিএসই ও সিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এদিন ডিএসইতে টাকার অঙ্কে মোট লেনদেন হয়েছে এক হাজার ৭৪ কোটি ৫১ লাখ টাকা। গত রবিবার লেনদেন হয়েছিল এক হাজার ১৩৭ কোটি ১৫ লাখ টাকা। সুতরাং এক কার্যদিবসের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ৬২ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।
এদিন ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭৯ দশমিক ৬৪ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৪২১ পয়েন্টে, ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১৪ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২৬০ পয়েন্টে এবং ২৪ দশমিক ৭৮ পয়েন্ট কমে ডিএসই-৩০ সূচক দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৯৭৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩২৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৮টির, কমেছে ২৪৯টির এবং কোনও পরিবর্তন হয়নি ১০টি কোম্পানির শেয়ার দর।
এছাড়া টাকার অঙ্কে এদিন ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো- বারাকা পাওয়ার, আরএসআরএম স্টিল, ইসলামী ব্যাংক, বেক্সিমকো লিমিটেড, লংকা-বাংলা ফাইন্যান্স, সাইফ পাওয়ার, স্কয়ার টেক্সটাইল, শাশা ডেনিমস, ন্যাশনাল ব্যাংক এবং ইফাদ অটোমোবাইল।
সিএসই
অন্যদিকে এদিন সিএসইতে মোট শেয়ার লেনদেনের পরিমান ৭১ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। গত রবিবার লেনদেন হয়েছিল ৬৮ কোটি ৭ লাখ টাকা টাকার শেয়ার। সুতরাং সিএসইতে গত কার্যদিবসের চেয়ে শেয়ার লেনেদেন বেড়েছে ৩ কোটি ৭২ লাখ টাকার বেশি।
এদিন সিএসইর প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ১১৯ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট কমে ১০ হাজার ১৮২ পয়েন্টে, সিএএসপিআই সূচক ২০২ দশমিক ১০ পয়েন্ট কমে ১৬ হাজার ৭৮৫ পয়েন্টে, সিএসই-৫০ সূচক ১৪ দশমিক ৭৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২৩৬ পয়েন্টে এবং সিএসই-৩০ সূচক ২১২ দশমিক ৭৮ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৬৮৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিন সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৫৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬২টির, কমেছে ১৮০টির এবং কোনও পরিবর্তন হয়নি ১৪টি কোম্পানির শেয়ার দর।
টাকার অঙ্কে এদিন সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো- ন্যাশনাল ব্যাংক, জেমিনি সি ফুট, বেক্সিমকো লিমিটেড, ইসলামী ব্যাংক, বিএসআরএম লিমিটেড, কেয়া কসমেটিকস, লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট, এক্সিম ব্যাংক, এবি ব্যাংক এবং লংকা-বাংলা ফাইন্যান্স।
/এসএনএইচ/