অর্থমন্ত্রী উল্লেখ করেন, ব্যাসেল-৩ বাস্তবায়ন, মূলধন পর্যাপ্ততা বজায় রাখা ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ব্যবসা পরিচালনার জন্য ব্যাংকটির অনুকূলে মূলধন সরবরাহ করা হয়েছে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘ব্যাংকগুলোর ধারাবাহিকতা রক্ষা ও চালু রাখার স্বার্থে অর্থায়নের প্রয়োজন হয়। ব্যাংকগুলোর নির্ধারিত মূলধন ক্রাইসিসের কারণে আন্তর্জাতিক লেনদেনে সমস্যা হচ্ছিল। কোনও ব্যাংক মূলধনের অভাবে বন্ধ হয়ে গেলে আমানতকারী জনগণ ঝুঁকির মুখে পড়তে পারে। এ বিষয়টি বিবেচনা রেখে জনস্বার্থেই বেসিক ব্যাংকের মূলধন সরবরাহ করা হয়েছে।’
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমাদের সৌভাগ্য যে স্মরণকালে কোনও ব্যাংকের কার্যক্রম একেবারে বন্ধ হয়নি। কোনও ব্যাংকেই যদি ‘লালবাতি জ্বলে যায়’, তাহলে দেশের সার্বিক অর্থনীতিই বেকায়দায় পড়ে। ১৯৪৯ সালে কমরেড ব্যাংকের পতন নিয়ে আমার যে তিক্ত ও দুঃখজনক অভিজ্ঞতা রয়েছে, তার পুনরাবৃত্তি আমি কোনোমতেই হতে দিতে চাই না।’ একটানা পাঁচ বছর লোকসান দেওয়ার পর ২০১৬ সালের শেষে বেসিক ব্যাংক পরিচালন মুনাফা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন-
৫ লাখ টাকা পর্যন্ত আমানতে আবগারি শুল্ক দেড়শ’ টাকা
দুই বছরের জন্য ভ্যাট আইন স্থগিতের পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর
/এসআই/জিএম/টিআর/