আলোচনায় স্থান পাওয়া অন্য বিষয়গুলো হলো— বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতের উন্নয়ন, শ্রম আইন, বিসিকের আওতায় বাস্তবায়নাধীন প্রিজম প্রকল্প ও শিল্প খাতের গুণগত মান অবকাঠামো উন্নয়ন।
বৈঠকে শিল্পমন্ত্রী বলেন, ‘গার্মেন্টস দুর্ঘটনার পর শ্রম আইন সংশোধন করে যুগোপযোগী করেছে বাংলাদেশ। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) গাইডলাইন অনুযায়ী শ্রম আইনকে বিশ্বমানে উন্নীত করা হয়েছে।’
শ্রম আইনের আধুনিকায়ন শ্রমিকদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও এসএমই খাতের উন্নয়নে সহায়তার আশ্বাস দেন ইইউ রাষ্ট্রদূত। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ফোরামের প্রশংসা করেন তিনি। তার কথায়, ‘মধ্যম আয়ের রাষ্ট্রে পরিণত হতে বাংলাদেশ দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে।’
শিল্প খাতে কারিগরি দক্ষতা বৃদ্ধিতে ইইউ’র কারিগরি সহায়তা চান শিল্পমন্ত্রী। এছাড়া শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন পুরনো কারখানাগুলোর আধুনিকায়নে যৌথ বিনিয়োগ প্রকল্প গ্রহণের প্রস্তাব দেন তিনি। এ সময় আরও ছিলেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. এনামুল হক ও বেগম পরাগ।