বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা আবদুল লতিফ বকসী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
সেমিনারে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিনিয়োগকারীদের স্বার্থরক্ষায় সরকার আইন প্রণয়ন করে সুরক্ষা দিয়েছে। এখন বাংলাদেশে যেকোনও বিনিয়োগকারী শতভাগ বিনিয়োগ করতে পারে, প্রয়োজনে লাভসহ সমুদয় অর্থ ফিরিয়ে নিতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘সরকার রফতানি-বাণিজ্য প্রসারে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে এফটিএ স্বাক্ষর করছে। প্রয়োজন হলে বাংলাদেশ সিঙ্গাপুরের সঙ্গে এফটিএ করার চিন্তা করবে। বাংলাদেশে বিপুল সংখ্যক ট্যুরিস্ট সিঙ্গাপুরে আসেন, বাংলাদেশও সিঙ্গাপুরের জন্য ভালো ট্যুরিস্ট স্পট হতে পারে। এ জন্য বাংলাদেশ সরকার বিশেষ উদ্যোগ নেবে, যেন সিঙ্গাপুরের ট্যুরিস্টরা বাংলাদেশে আসতে আগ্রহী হন। এজন্য উভয় দেশের ব্যবসায়ীদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।’
তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ এখন আর তলাবিহীন ঝুড়ি বা দরিদ্র দেশের রোল মডেল নয়। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল। ১৯৭১-৭২ অর্থ বছরে বাংলাদেশের জাতীয় বাজেট ছিল ১৭৫ কোটি টাকা, আজ সেখানে সে জাতীয় বাজেট ৪ লাখ ২০৬ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ বিজনেস চেম্বার, সিঙ্গাপুরের প্রেসিডেন্ট মো. শহিদুজ্জামামের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সিঙ্গাপুরে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. মোস্তাফিজুর রহমান। এতে আরও উপস্থিত ছিলেন সিঙ্গাপুরের ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী ও সিঙ্গাপুরে বাংলাদেশি ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা।