এদিন উভয় পুঁজিবাজারে মোট লেনদেন হয়েছে ৫১৪ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। গত বৃহস্পতিবার লেনদেন হয়েছিল ৬২০ কোটি ৮ লাখ টাকা।
ডিএসই ও সিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এদিন ডিএসইতে টাকার অঙ্কে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৯২ কোটি ৪১ লাখ টাকা। গত বৃহস্পতিবার লেনদেন হয়েছিল ৫১৭ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। সুতরাং এক কার্যদিবসের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ২৫ কোটি ৫ লাখ টাকা।
এদিন ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩০ দশমিক ১৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ১৩ পয়েন্টে, ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১২ দশমিক ১৪ পয়েন্ট কমে এক হাজার ৩৫৩ পয়েন্টে এবং ১৭ দশমিক ১১ পয়েন্ট কমে ডিএসই-৩০ সূচক দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ১৮৭ পয়েন্টে।
এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৩৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৩টির, কমেছে ১৮৮টির এবং কোনও পরিবর্তন হয়নি ৩৭টি কোম্পানির শেয়ার দর।
এছাড়া টাকার অঙ্কে এদিন ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো- বেক্সিমকো, আল আরাফাহ ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, গ্রামীণফোন, ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন, কেয়া কসমেটিকস, আমরা নেটওয়ার্কস, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, উসমানিয়া গ্লাস শিট ফ্যাক্টরি এবং অ্যাডভান্ট ফার্মা লিমিটেড।
অন্যদিকে এদিন সিএসইতে মোট শেয়ার লেনদেনের পরিমাণ ২১ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। গত বৃহস্পতিবার লেনদেন হয়েছিল ৪২ কোটি ৬২ লাখ টাকার শেয়ার। সুতরাং এক কার্যদিবসের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন কমেছে ২০ কোটি ৬৫ লাখ টাকা।
এদিন সিএসইর প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ৫৯ দশমিক ৩১ পয়েন্ট কমে ১০ হাজার ৮২৫ পয়েন্টে, সিএএসপিআই সূচক ৯৩ দশমিক ৫৬ পয়েন্ট কমে ১৭ হাজার ৯১৫ পয়েন্টে, সিএসই-৫০ সূচক ৭ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৬০ পয়েন্টে এবং সিএসই-৩০ সূচক ১১১ দশমিক ৫৮ পয়েন্ট কমে ১৬ হাজার ৩৫৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিন সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৩৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৪টির, কমেছে ১৪১টির এবং কোনও পরিবর্তন হয়নি ৩১টি কোম্পানির শেয়ার দর।
টাকার অঙ্কে এদিন সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো- বেক্সিমকো, কেয়া কসমেটিকস, অ্যাডভান্ট ফার্মা লিমিটেড, লাফার্জ হোলসিম, বিবিএস ক্যাবলস, আল আরাফাহ ব্যাংক, ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন, বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিলস লিমিটেড, উসমানিয়া গ্লাস শিট ফ্যাক্টরি এবং লংকা-বাংলা ফাইন্যান্স।