বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, মানি চেঞ্জার লাইসেন্স নবায়নের আবেদনপত্রের সঙ্গে প্রয়োজনীয় দলিলের সঙ্গে ভ্যাট পরিশোধের প্রত্যয়নপত্র দাখিল করতে হবে। তা না হলে মানি চেঞ্জার লাইসেন্স নবায়ন করা হবে না।
প্রসঙ্গত, বাৎসরিক লেনদেনর ওপর মানি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠানগুলোর ১৫ শতাংশ ভ্যাট ও ৫ হাজার টাকা লাইসেন্স নবায়ন ফি সরকারকে দিতে হয়।
জানা গেছে, ১৯৯৭ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত ৬৩৬টি মানি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠানকে লাইন্সে দেওয়া হয়। কিন্তু নানা অনিয়মের কারণে বাংলাদেশ ব্যাংক ৬৫ শতাংশ লাইসেন্স বাতিল করে। বর্তমানে এ ধরনের বৈধ প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২৩২টি। অবশ্য শর্ত পূরণ করতে না পারায় লাইসেন্স বাতিল হয়ে যাওয়ায় অনেক মানি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠান আদালতের স্থগিতাদেশ নিয়ে ব্যবসা করছে। দীর্ঘ সময় ধরে এভাবে ব্যবসা করার ফলে লাইসেন্স নবায়ন ফি পাচ্ছে না সরকার।