বস্ত্রমন্ত্রী বলেন, ‘স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বাড়ানো, সম্পদের যথাযথ ব্যবহার ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা উন্নয়নের জন্য দফতর ও সংস্থাগুলোয় কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ)-এর মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিদের্শনা বাস্তবায়ন।’ তিনি বলেন, ‘বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি প্রত্যেককে কর্মমুখী সংস্কৃতির দিকে ধাবিত করবে। যার মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিনত হতে সাহায্য করবে। এতে প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের আধুনিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়া কাজ আরও বেগবান হবে।’
বস্ত্র ও পাট খাতের উন্নয়নের লক্ষ্যে মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সব দফতর ও সংস্থা প্রধানকে চাহিদাভিত্তিক ও যৌক্তিক প্রকল্প প্রণয়নের পরামর্শ দেন মন্ত্রী। এছাড়া তিনি প্রত্যেককে তার নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমকে আও গতিশীল করে বস্ত্র, রেশম, তাঁত ও পাটশিল্পের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে কার্যকর ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠান শেষে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিবের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত সচিব গুলনার নাজমুন নাহার মন্ত্রণালয়ের বিভাগ ও সংস্থার প্রধানদের সঙ্গে পর্যায়ক্রমে আগামী ১ জুলাই ২০১৯ থেকে ৩০ জুন ২০২০ অর্থবছরের জন্য বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর করেন।