এফবিসিসিআই’র প্রেসিডেন্ট শেখ ফজলে ফাহিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মূখ্য সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদ, এফবিসিসিআই’র সাবেক প্রেসিডেন্ট শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, বিজিএমই’র সাবেক প্রেসিডেন্ট সিদ্দিকুর রহমান, বিজিএমইএ’র প্রেসিডেন্ট রুবানা হক, বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ (বিসিআই) এর প্রেসিডেন্ট আনোয়ারুল আলম চৌধুরীসহ (পারভেজ) বিভিন্ন সেক্টরের ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ। তারা আলোচনায় অংশ নিয়ে বিভিন্ন সুপারিশ তুলে ধরেন।
এ সময় বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধামন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে ১০০টি স্পেশাল ইকোনমিক জোন গড়ে তুলছেন, এখানে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে বিশেষ সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা হচ্ছে। দেশি বিনিয়োগকে উৎসাহিত করতে সরকার বিশেষ সুবিধা প্রদানের নীতি গ্রহণ করেছে। ব্যবসা পরিচালনা করতে পণ্যের ওপর শুল্ক ও ভ্যাট সহনীয় পর্যায়ে রাখতে সরকার আন্তরিকতার সঙ্গে চেষ্টা করছে। দেশের ব্যবসা-বানিজ্যের উন্নতি মানেই দেশের উন্নতি।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের ব্যবসায়ীদের আন্তরিকতা ও দক্ষতার কারণে বিশ্ব বাণিজ্যে আজ আমরা সুনাম অর্জন করেছি। বাংলাদেশ ২০২৪ সালে এলডিসি থেকে বেরিয়ে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হচ্ছে। দেশ অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী হয়েছে।
বিশ্ব বাণিজ্যে বাংলাদেশের অবস্থান আরও শক্তিশালী করতে সরকার আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।